03101/03102 কলকাতা - 0318 কলকাতা - 0318 বিশেষ কলকাতা - 0318 শিয়ালদহ - জয়নগর - শিয়ালদহ স্পেশাল, 03135/03136 কলকাতা - পাটনা কলকাতা স্পেশাল, 03027/03028 হাওড়া - নিউ জলপাইগুড়ি - হাওড়া স্পেশাল, 03107/03108 শিয়ালদহ - লখনউ - শিয়ালদহ স্পেশাল, 03423/03424 ভাগলপুর স্পেশাল -3023/03424 ভাগলপুর মালদা টাউন সেকেন্দ্রাবাদ – মালদা টাউন স্পেশাল, 03425/03026 মালদা টাউন – পুনে – মালদা টাউন স্পেশাল, 03413/03414 মালদা টাউন – নিউ দিল্লি – মালদা টাউন স্পেশাল এবং 03483/03484 ভাগলপুর – নতুন দিল্লি – ভাগলপুর স্পেশাল।

Indian Railways: বড় রেকর্ড! পণ্য পরিবহণে নজির উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের 

এপ্ৰিল, ২০২৪-এ পণ্য আনলোডিং-এ স্থির বৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে পণ্য আনলোডিং-র ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পঞ্জীয়ন করে আসছে। এপ্রিল মাসে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের দ্বারা ১১৩০ টি পণ্যবাহী রেক আনলোড করা হয়েছে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে এফসিআই চাল, চিনি, লবণ, খাদ্য উপযোগী তেল, সার, সিমেন্ট, কয়লা, সবজি, অটো, ট্যাঙ্ক মতো পণ্যসামগ্রী ও অন্যান্য সামগ্রী সংশ্লিষ্ট মাসে পরিবহণ করেছে এবং নিজস্ব অধিক্ষেত্রের অধীনে বিভিন্ন গুডস শেডে সেগুলি আনলোড করেছে। এপ্রিল, ২০২৪-এ অসমে পণ্যবাহী ট্রেনের ৫৪০টি রেক আনলোড করা হয়েছে, যার মধ্যে ৩৩৫টি রেকে অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী লোড ছিল।

আরও পড়ুনঃ বিরাট খবর, বিশ্বজুড়ে বন্ধ করা হল কোভিশিল্ড টিকা! মারাত্মক সাইড এফেক্টই কারণ? তুমুল চাঞ্চল্য

সংশ্লিষ্ট মাসে ত্রিপুরায় ২৫টি রেক, নাগাল্যান্ডে ১৮টি রেক, অরুণাচল প্রদেশে ৯টি রেক, মণিপুরে ৩টি রেক এবং মিজোরামে ৫টি রেক আনলোড করা হয়। এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট মাসে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অধিক্ষেত্রের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ৭৬টি পণ্য রেক ও বিহারে ৬৯টি পণ্য রেক আনলোড করা হয়।কেবল সাধারণ মানুষের অপরিহার্য প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্যই নয়, সেই অঞ্চলের স্থানীয় অর্থনৈতিক কার্যকলাপ গতিশীল ও বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় এবং অন্যান্য পণ্যগুলি নিয়মিত পরিবহন করা হচ্ছে।

উন্নত টার্মিনাল হ্যান্ডলিং সুবিধা এবং আরও পণ্য শেডের চালু করা ফলে গ্রাহক এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের জন্য একটি সীমিত সময়ের মধ্যে অন্তর্মুখী রেকগুলি আনলোড এবং খালী করার জন্য আনলোডিং কাজটিকে আরও সুবিধাজনক করে তুলেছে। সমস্ত স্তরে ক্রমাগত পর্যবেক্ষণের ফলে টার্নঅ্যারাউন্ড সময় হ্রাস এবং আনলোডিং দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে।পণ্য পরিবহণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এখন ভারতীয় রেলে। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পণ্য পাঠানো হচ্ছে৷ বিশেষ করে কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতিতে যেভাবে বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠন জোর দিতে শুরু করেছে রেল পথে। উত্তর পূর্ব ভারতের একাধিক জায়গা আছে যেখানে সড়ক পথে যথা সময়ে পণ্য পরিবহণ করা বেশ খরচ সাপেক্ষ। সেখানে সুবিধা করে দিচ্ছে রেল।