Tag Archives: Trains

Indian Railways: স্টেশন, ট্রেন পরিষ্কারে আরও গতি আনতে চাইছে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেল 

আজ থেকে সমগ্র উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে জুড়ে শুরু হলো স্বচ্ছতা সেবা ২০২৪ অভিযান। ‘স্বভাব স্বচ্ছতা-সংস্কার স্বচ্ছতা’ শীর্ষক থিমের মাধ্যমে শুরু হওয়া এই অভিযানটি ০২ অক্টোবর, ২০২৪ তারিখে স্বচ্ছ ভারত দিবস উদযাপনের মাধ্যমে সমাপ্ত হবে। পাক্ষিক ব্যাপী আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে রেলওয়ে কর্মী ও যাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে কর্মস্থল, রেলওয়ে ট্র্যাক ও স্টেশন চত্বরে গণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মতো বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হবে।

আরও পড়ুনঃ ফের নিগ্রহের শিকার কলকাতা পুলিশ! নাকা চেকিং-এ দুস্কৃতীদের হাতে আহত ট্রাফিক সার্জেন্ট

এই অভিযানটি সাফাই মিত্র, স্বচ্ছতা কর্মী এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডার যারা এই কর্মসূচির অবিচ্ছেদ্য অংশ, তাদের স্বীকৃতি দেওয়ার সাক্ষীও হয়ে উঠবে। পাঠ করানো শপথের অঙ্গীকার অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্ব সম্পর্কে নাগরকিদের মধ্যে একটি সচেতনতা তৈরি করতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভারতীয় রেলওয়ের (আইআর) লক্ষ্যের সঙ্গে সংগতি রেখে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে নিজেদের জোনের মধ্যে সক্রিয় অংশগ্রহণ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি নিশ্চিত করতে এক ব্যাপক কর্মসূচির পরিকল্পনা করেছে।

মুখ্য কার্যালয়ে স্বচ্ছতার শপথ বাক্য পাঠের মাধ্যমে শুরু হওয়া কার্যাবলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তার অধিক্ষেত্রের সমস্ত কার্যালয় ও প্রাতিষ্ঠানিক ভবন, রেলওয়ে স্টেশন, ট্রেন, রেলওয়ে কলোনি এবং চারপাশের এলাকায় ব্যাপক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, যেখানে বিশেষভাবে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি এই অভিযানের মাধ্যমে স্টেশন চত্বরের মধ্যে রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম, ট্র্যাক, শৌচালয়, নালা-নর্দমার ব্যবস্থার পাশাপাশি পে অ্যান্ড ইয়ুজ টয়লেট, ওয়েটিং রুম ও অন্যান্য রেলওয়ে সুবিধাগুলির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যা উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের একটি নিয়মিত ব্যবস্থা।

​এই অভিযানের প্রতি উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অবদানের অন্যতম মূল দৃষ্টি থাকবে “এক পেড় মা কে নাম” উদ্যাগের উপর, যা আসলে এক বৃহৎ বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি সচেতনতা বৃদ্ধি করা। প্রচার অভিযানের সময়  রেলওয়ে চত্বরে আয়োজিত নির্ধারিত অনুষ্ঠানের পাশাপাশি ক্লিনলিনেস টার্গেট ইউনিট (সিটিইউ) চিহ্নিত করা হয়েছে। গণ সচেতনতা কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে প্রভাত ফেরি, পথনাটিকা এবং স্কুল ও এনজিও-এর দ্বারা বিভিন্ন কর্মশালা। এই সমস্ত প্রচেষ্টার ফলে মানুষের অংশগ্রহণ আরও বেশি হবে বলে আশা করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ কর্মবিরতি প্রত্যাহার করলেন না জুনিয়র চিকিৎসকরা! কয়েক ঘণ্টার জিবি বৈঠক শেষে মাঝরাত পেরিয়ে ঘোষণা

​এছাড়াও উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে বর্জ্য সামগ্রী সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণের জন্য আরআরআর সেন্টার স্থাপন করে বর্জ্য সামগ্রীর দায়িত্বশীল নিষ্কাশন ও পুনর্ব্যবহার প্রচারের দ্বারা রিডিউস, রিইয়ুজ, রিসাইকেল (আরআরআর) উদ্যোগকে সক্রিয়ভাবে সমর্থন জানিয়ে আসছে। পুনর্ব্যবহৃত সামগ্রী বিক্রির প্রতি উৎসাহ দেওয়ারও প্রচেষ্টা থাকবে, যা বৃত্তাকার অর্থনীতি ও বর্জ্য হ্রাসের লক্ষ্যে রেলওয়ের প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন। এক ব্যাপক পদ্ধতি নিশ্চিত করতে স্বচ্ছ খাদ্য উদ্যোগের প্রতিও গুরুত্ব আরোপ করা হবে, রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম ও ট্রেনগুলিতে খাদ্য তৈরি ও বিতরণ করার ক্ষেত্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখার উপরেও নজর রাখা হবে।

টিকিট কাটার আগে সাবধান! ভারতের ‘এই’ ট্রেনগুলি চলে সব থেকে বেশি লেট-এ

ভারতে ট্রেনের সংখ্য়া কম নয়। তবে এমন কিছু ট্রেন রয়েছে যাদের সুনামের বদলে দুর্নামই বেশি। এরপরও ট্রেনগুলিতে ভিড় নেহাত কম হয় না।
ভারতে ট্রেনের সংখ্য়া কম নয়। তবে এমন কিছু ট্রেন রয়েছে যাদের সুনামের বদলে দুর্নামই বেশি। এরপরও ট্রেনগুলিতে ভিড় নেহাত কম হয় না।
যেমন কোটা-পাটনা এক্সপ্রেস। ট্রেনটি ইতিমধ্য়েই লেট-এর কারণে রেকর্ড গড়ে ফেলেছে। ২০১৭-তে ট্রেনটি গন্তব্যে পৌঁছতে সময় নিয়েছিল ৭২ ঘণ্টারও বেশি। ভেঙে দিয়েছিল মহানন্দা এক্সপ্রেসের রেকর্ড। পরিসংখ্য়ান অনুযায়ী, গন্তব্যে পৌঁছতে এটির সময় লেগেছিল ৭১ ঘণ্টারও বেশি। 'লেট' করা ট্রেনের তালিকায় রয়েছে আরও বেশ কিছু নাম।
যেমন কোটা-পাটনা এক্সপ্রেস। ট্রেনটি ইতিমধ্য়েই লেট-এর কারণে রেকর্ড গড়ে ফেলেছে। ২০১৭-তে ট্রেনটি গন্তব্যে পৌঁছতে সময় নিয়েছিল ৭২ ঘণ্টারও বেশি। ভেঙে দিয়েছিল মহানন্দা এক্সপ্রেসের রেকর্ড। পরিসংখ্য়ান অনুযায়ী, গন্তব্যে পৌঁছতে এটির সময় লেগেছিল ৭১ ঘণ্টারও বেশি। ‘লেট’ করা ট্রেনের তালিকায় রয়েছে আরও বেশ কিছু নাম।
প্রথমেই নাম আসবে একটি স্পেশাল ট্রেনের। যেটি মূলত মুম্বইয়ের দাদার থেকে গোরখপুর যায়। ১৮৮১ কিলোমিটার কভার করতে ট্রেনটির সময় লাগে প্রায় ৩৬ ঘণ্টারও বেশি। পরিসংখ্য়ান বলে, ট্রেনটি গড়ে প্রায় ১৩ ঘণ্টা লেটে পৌঁছয় গন্তব্যস্থলে।
প্রথমেই নাম আসবে একটি স্পেশাল ট্রেনের। যেটি মূলত মুম্বইয়ের দাদার থেকে গোরখপুর যায়। ১৮৮১ কিলোমিটার কভার করতে ট্রেনটির সময় লাগে প্রায় ৩৬ ঘণ্টারও বেশি। পরিসংখ্য়ান বলে, ট্রেনটি গড়ে প্রায় ১৩ ঘণ্টা লেটে পৌঁছয় গন্তব্যস্থলে।
রেলযাত্রীর পরিসংখ্য়ান অনুযায়ী, এরপরের নাম নিউদিল্লি-নিউ জলপাইগুড়ি সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস। গন্তব্যে পৌঁছতে এই ট্রেনের নেওয়া উচিত ২৭ ঘণ্টার সামান্য বেশি। কিন্তু গড়ে ট্রেনটি তার পরও প্রায় ২০ ঘণ্টা সময় নেয় গন্তব্যে পৌছতে। প্রতি বছর ট্রেনটি গড়ে প্রায় ৩৩৮ মিনিট লেটে চলে।
রেলযাত্রীর পরিসংখ্য়ান অনুযায়ী, এরপরের নাম নিউদিল্লি-নিউ জলপাইগুড়ি সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস। গন্তব্যে পৌঁছতে এই ট্রেনের নেওয়া উচিত ২৭ ঘণ্টার সামান্য বেশি। কিন্তু গড়ে ট্রেনটি তার পরও প্রায় ২০ ঘণ্টা সময় নেয় গন্তব্যে পৌছতে। প্রতি বছর ট্রেনটি গড়ে প্রায় ৩৩৮ মিনিট লেটে চলে।
পরের নামটি হল গুয়াহাটি-ত্রিভান্দ্রাম এক্সপ্রেসের। গন্তব্যে পৌঁছতে এর ১০-১২ ঘণ্টা লাগলেও, কখনওই সে টাইমে পৌঁছতে পারে না। পরিসংখ্য়ান বলে, গড়ে প্রতি বছর এই ট্রেন ৪৮৮ মিনিট লেটে চলে।
পরের নামটি হল গুয়াহাটি-ত্রিভান্দ্রাম এক্সপ্রেসের। গন্তব্যে পৌঁছতে এর ১০-১২ ঘণ্টা লাগলেও, কখনওই সে টাইমে পৌঁছতে পারে না। পরিসংখ্য়ান বলে, গড়ে প্রতি বছর এই ট্রেন ৪৮৮ মিনিট লেটে চলে।
সর্বশেষ নাম দিল্লি আনন্দ বিহার টার্মিনাল জোগওয়ানি সুপারফাস্ট সীমাঞ্চল এক্সপ্রেস। গন্তব্যে পৌঁছানোর হিসাবে গড়ে প্রতি বছর এটি প্রায় ৮ ঘণ্টা লেটে চলে। এবং এই কারণে, ট্রেনটি বেশিরভাগ সময় বাতিলও থাকে।
সর্বশেষ নাম দিল্লি আনন্দ বিহার টার্মিনাল জোগওয়ানি সুপারফাস্ট সীমাঞ্চল এক্সপ্রেস। গন্তব্যে পৌঁছানোর হিসাবে গড়ে প্রতি বছর এটি প্রায় ৮ ঘণ্টা লেটে চলে। এবং এই কারণে, ট্রেনটি বেশিরভাগ সময় বাতিলও থাকে।

Train incident: ‘টিকিট বৈধ নয়’ বলতেই চেকারের উপর খেপলেন যাত্রী! ট্রেনে ধুন্ধুমার, কে দিলেন জরিমানা?

নয়াদিল্লি: বিনা টিকিটে ট্রেনে চাপা দণ্ডনীয় অপরাধ। ধরা পড়লে জরিমানা করেন টিকিট পরীক্ষক। কিন্তু শুক্রবার যা ঘটল তাতে হতভম্ব অনেকেই। অবৈধ টিকিটের জন্য যাত্রীকে জরিমানা করতেই ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন যাত্রী। সরাসরি চড়াও হলেন টিকিট পরীক্ষকের উপর। সোশ্যাল মাধ্যমে সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় উঠেছে নেটিজেনদের মধ্যে।
ঘটনাটি মুম্বইয়ের। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম অনিকেত ভোঁসলে। অভিযোগ একটি ট্রেনে তাঁর ফার্স্ট ক্লাসের টিকিট ছিল। সেই টিকিট নিয়েই তিনি উঠে পড়েন এসি কোচে। ট্রেনটি চার্চগেট থেকে ভিরারে যাচ্ছিল। এই সময়েই মুখ্য টিকিট পরীক্ষক যশবীর সিং অনিকেতের টিকিট পরীক্ষা করতে আসেন। সেই সময়েই তিনি দেখেন তাঁর টিকিটটি বৈধ নয়। তিনি তা অনিকেতকে জানান এবং জরিমানার কথা বলেন।

এরপরেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। যশবীরের সঙ্গে অনিকেতের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়ে যায়।
ভিডিওতে দেখা যায় অনিকেত এবং অন্যান্য যাত্রীদের সঙ্গে যশবীরের হাতাহাতি হচ্ছে। যশবীর অভিযোগ জানান, এই হাতাহাতির ফলে তিনি জখম হয়েছেন, তাঁর জামা ছিঁড়ে গেছে। এছাড়াও, তাঁর জরিমানা বাবদ ১৫০০ টাকাও হারিয়ে গেছে বলেও অভিযোগ জানান। এই বাদানুবাদ শুরু হয় টিকিট পরীক্ষক অনিকেতকে ট্রেন থেকে নেমে যেতে বলেন। অবশেষে বোরিভালি স্টেশনে আর পি এফ বাহিনী এসে অনিকেতকে নালাসোপাড়ায় নামিয়ে দেয়।

আরও পড়ুন: মুম্বই বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড! বিদেশি বিমানে কী লোড করা হচ্ছিল? চলছে তদন্ত
এছাড়াও অনিকেত লিখিতভাবে ক্ষমাপ্রকাশ করেন। তিনি টিকিট পরীক্ষকের হারিয়ে যাওয়া ১৫০০ টাকাও ফেরত দিয়ে দেন। এবং আর্জি জানান তাঁর বিরুদ্ধে যেন এফআইআর দায়ের না করা হয় কারণ এফআইআর দায়ের করা হলে তাঁর প্রথম চাকরি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

Indian Railways: বড় খবর! জুলাইে আরও বাড়বে শিয়ালদহ ডিভিশনের ১২ বগির ট্রেনের সংখ্যা

কলকাতাঃ কথা ছিল জুলাই মাস থেকে শিয়ালদহ ১ থেকে ৫ নং পর্যন্ত সমস্ত প্লাটফর্ম থেকেই ১২ কোচের EMU লোকাল যাতায়াত করবে।  কিন্তু তার আগেই দ্রুতগতিতে কাজ শেষ করে ১ থেকে ৫ নং পর্যন্ত সমস্ত প্লাটফর্মগুলোকেই ১২ কোচের EMU লোকাল চালানোর উপযুক্ত করে তোলা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ জলের দরে সস্তা, মাদুর দিয়ে হচ্ছে মাথার টুপি থেকে জুতো, দাম শুনলে চমকে যাবেন

১,২ ও ৫ নং প্লাটফর্ম থেকে চলাচল আগেই শুরু হয়ে গেছিল, এবার ১২ কোচের EMU চলাচল শুরু করল শিয়ালদহের ৩ এবং ৪ নং প্লাটফর্ম থেকে।  ইয়ার্ড মডিফিকেশন ও নন ইন্টারলকিঙের কাজ ৯ ই জুন হয়ে গেলেও শিয়ালদহ ৩ ও ৪ নং প্লাটফর্মের দমদম প্রান্তের কিছু ইমারতি কাজ বাকি ছিল।  যাত্রীসাধারণের কথা মাথায় রেখে কোনও ব্লক ছাড়াই ধীরে ধীরে সেই কাজগুলি সমাপ্ত করা হয়েছে।  তাই শিয়ালদহের ৩ এবং ৪ নং প্লাটফর্ম থেকে ১২ বগির EMU লোকাল চলাচলের সঙ্গে সঙ্গেই শিয়ালদহের ১ থেকে ৫ নং অবধি সবকটি প্লাটফর্ম থেকেই এখন ১২ কোচের লোকাল ট্রেন চলাচল করতে পারবে।

শিয়ালদহ ডিভিশনে প্রায় ৮৯২ টি লোকাল ট্রেন প্রতিদিন চলাচল করে কিন্তু শিয়ালদহ সাবারবান প্লাটফর্মগুলির দৈর্ঘ কম থাকায় এতদিন পর্যন্ত শিয়ালদহ মেইন ও নর্থ শাখায় সমস্ত ১২ বগি ট্রেন চালানোর কিছু অসুবিধা ছিল।  এখন সেই সমস্যা দূর হয়ে যাওয়ায় শিয়ালদহ মেইন শাখায় আরও বেশি সংখ্যায় ১২ বগির লোকাল ট্রেন চলাচল সম্ভব হচ্ছে।  ৯ কোচের পরিবর্তে ১২ বগির এই লোকাল ট্রেনে প্রায় ১০০০ অতিরিক্ত যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন প্রতি ট্রিপে।

শিয়ালদহ মেইন ও নর্থ শাখায় বিধাননগর, দমদম, বিরাটি, বারাসাত, সোদপুর, বারাকপুর, নৈহাটী ইত্যাদি অতি ঘনত্বসম্পন্ন জনবসতিপূর্ণ এলাকার ক্রমবর্ধমান পরিবহনসংক্রান্ত চাহিদা এর ফলে খানিকটা মিটবে এবং অতিরিক্ত ভিড় কমায় শহরতলীর যাত্রীদের যাতায়াত কিছুটা হলেও স্বাচ্ছন্দপূর্ণ হয়ে উঠবে। শিয়ালদহে ১২ বগির এই ট্রেন চালানোয় শহরতলীর যাত্রীরা যারপরনাই খুশি কারণ আগে অতিরিক্ত ভিড়ে যেসমস্ত ট্রেনে তারা উঠতে পারতেন না , এখন সেখানে তারা অনায়াসেই উঠতে পারছেন এবং নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে যাচ্ছেন।

Lower Berth Booking: চেয়েও পাননি লোয়ার বার্থ? টিকিট বুকিংয়ের বিশেষ নিয়ম জানেন তো? পছন্দ মতো ট্রেনের সিট পেতে কী করতে হয়!

Lower Berth Booking: কোটি কোটি মানুষ প্রতিদিন ভারতীয় রেলে যাতায়াত করে। রেল প্রতিটি যাত্রীর প্রয়োজন মতো নিয়মনীতি করেছে। শিশু থেকে বয়স্ক সবাই ট্রেনে যাতায়াত করে। রেলওয়ে প্রবীণ নাগরিকদের বিশেষ সুবিধা দেয়।
Lower Berth Booking: কোটি কোটি মানুষ প্রতিদিন ভারতীয় রেলে যাতায়াত করে। রেল প্রতিটি যাত্রীর প্রয়োজন মতো নিয়মনীতি করেছে। শিশু থেকে বয়স্ক সবাই ট্রেনে যাতায়াত করে। রেলওয়ে প্রবীণ নাগরিকদের বিশেষ সুবিধা দেয়।
Lower Berth Booking: আপনি যদি সিনিয়র সিটিজেন হয়ে থাকেন, অথবা বয়স্ক বাবা-মায়ের জন্য রেলের টিকিট কাটছেন, তাহলে জেনে নিন কীভাবে লোয়ার বার্থ বুক করবেন। অনেকেই চেষ্টা করে লোয়ার বার্থ পাওয়ার, কিন্তু পান না।
Lower Berth Booking: আপনি যদি সিনিয়র সিটিজেন হয়ে থাকেন, অথবা বয়স্ক বাবা-মায়ের জন্য রেলের টিকিট কাটছেন, তাহলে জেনে নিন কীভাবে লোয়ার বার্থ বুক করবেন। অনেকেই চেষ্টা করে লোয়ার বার্থ পাওয়ার, কিন্তু পান না।
Lower Berth Booking: প্রবীণ নাগরিকদের স্বস্তি দিতে রেলওয়ের পক্ষ থেকে অনেক নিয়ম করা হয়েছে। এতে তাঁদের উপরের সিটে ওঠার কষ্ট করতে হয় না। IRCTC জানিয়েছে, বয়স্ক নাগরিকদের জন্য লোয়ার বার্থ বরাদ্দ করা হয়েছে।
Lower Berth Booking: প্রবীণ নাগরিকদের স্বস্তি দিতে রেলওয়ের পক্ষ থেকে অনেক নিয়ম করা হয়েছে। এতে তাঁদের উপরের সিটে ওঠার কষ্ট করতে হয় না। IRCTC জানিয়েছে, বয়স্ক নাগরিকদের জন্য লোয়ার বার্থ বরাদ্দ করা হয়েছে।
Lower Berth Booking: একজন যাত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে জানিয়েছিলেন, তিনি তাঁর কাকার পায়ে সমস্যা বলে ট্রেনের টিকিট বুক করার সময়ে লোয়ার বার্থটিকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন, কিন্তু তারপরও রেল উপরের বার্থ দিয়েছিল।
Lower Berth Booking: একজন যাত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে জানিয়েছিলেন, তিনি তাঁর কাকার পায়ে সমস্যা বলে ট্রেনের টিকিট বুক করার সময়ে লোয়ার বার্থটিকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন, কিন্তু তারপরও রেল উপরের বার্থ দিয়েছিল।
Lower Berth Booking: পোস্টের জবাবে রেল জানিয়েছে, যে আপনি সাধারণ কোটায় টিকিট বুক করলে, সিট থাকলেই সিট পাবেন। সিট না থাকলে পাবেন না।
Lower Berth Booking: পোস্টের জবাবে রেল জানিয়েছে, যে আপনি সাধারণ কোটায় টিকিট বুক করলে, সিট থাকলেই সিট পাবেন। সিট না থাকলে পাবেন না।
Lower Berth Booking: আপনি যদি রিজার্ভেশন চয়েস বুকের অধীনে বুক করেন, তবে যদি লোয়ার বার্থ বরাদ্দ থাকে তাহলে আপনি লোয়ার বার্থ পাবেন।
Lower Berth Booking: আপনি যদি রিজার্ভেশন চয়েস বুকের অধীনে বুক করেন, তবে যদি লোয়ার বার্থ বরাদ্দ থাকে তাহলে আপনি লোয়ার বার্থ পাবেন।
Lower Berth Booking: আপনি আগে এলে আগে সিট পাবেন। রেলওয়ে বলছে, জেনারেল কোটায় যাঁরা বুকিং করেন, তাঁদের জন্য সিট বরাদ্দ করা হয় তখনই, যখন সিট আসন থাকে। আগে এলে আগে পাবেন।
Lower Berth Booking: আপনি আগে এলে আগে সিট পাবেন। রেলওয়ে বলছে, জেনারেল কোটায় যাঁরা বুকিং করেন, তাঁদের জন্য সিট বরাদ্দ করা হয় তখনই, যখন সিট আসন থাকে। আগে এলে আগে পাবেন।
Lower Berth Booking: এই ভিত্তিতে বার্থগুলি পাওয়া যায়। সাধারণ কোটায় সিট পাওয়ার ক্ষেত্রে কারও কোনও হস্তক্ষেপ নেই। এছাড়া আপনি নীচের বার্থের জন্য TTE-এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
Lower Berth Booking: এই ভিত্তিতে বার্থগুলি পাওয়া যায়। সাধারণ কোটায় সিট পাওয়ার ক্ষেত্রে কারও কোনও হস্তক্ষেপ নেই। এছাড়া আপনি নীচের বার্থের জন্য TTE-এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

Indian Railways: বলুন তো ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ বগি কোনটি? সেফ সিট নম্বরই বা কত? টিকিট কাটার আগে মাথায় রাখুন

দেশে প্রায়ই ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটছে, এমন পরিস্থিতিতে ট্রেন যাত্রীদের মনে প্রশ্ন থেকে যায় ট্রেনের কোন বগিটি যাত্রীরা সবচেয়ে নিরাপদ বলে মনে করতে পারি। ভারতীয় রেলের তরফে এই বিষয়ে কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি নেই।
দেশে প্রায়ই ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটছে, এমন পরিস্থিতিতে ট্রেন যাত্রীদের মনে প্রশ্ন থেকে যায় ট্রেনের কোন বগিটি যাত্রীরা সবচেয়ে নিরাপদ বলে মনে করতে পারি। ভারতীয় রেলের তরফে এই বিষয়ে কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি নেই।
কিন্তু ট্রেনের বগিগুলোর অবস্থান দেখলে সহজেই বুঝতে পারবেন ট্রেনের কোন বগিটি সবচেয়ে নিরাপদ। একই সঙ্গে কোচের ভেতরে সবচেয়ে নিরাপদ আসন নিয়েও মতামত দেন কয়েকজন বিশেষজ্ঞ।
কিন্তু ট্রেনের বগিগুলোর অবস্থান দেখলে সহজেই বুঝতে পারবেন ট্রেনের কোন বগিটি সবচেয়ে নিরাপদ। একই সঙ্গে কোচের ভেতরে সবচেয়ে নিরাপদ আসন নিয়েও মতামত দেন কয়েকজন বিশেষজ্ঞ।
ট্রেনে কী ধরনের কোচ আছে?ভারতে চলমান বেশিরভাগ ট্রেনে, সামনে থেকে প্রথম যাত্রীবাহী কোচ হল A1। এর পরে আসে B1, B2, B3 এবং তারপর B4। এর মধ্যে বেশিরভাগই AC3 কোচ। যেসব ট্রেনে প্যান্ট্রি কার থাকে, প্যান্ট্রি কার-সহ কোচটি B4 এর পরে আসে। এর পর আসে S1, S2, S3। এরা স্লিপার ক্লাস কোচ। এরপর সাধারণ কোচের বগি যুক্ত করা হয়।
ট্রেনে কী ধরনের কোচ আছে?
ভারতে চলমান বেশিরভাগ ট্রেনে, সামনে থেকে প্রথম যাত্রীবাহী কোচ হল A1। এর পরে আসে B1, B2, B3 এবং তারপর B4। এর মধ্যে বেশিরভাগই AC3 কোচ। যেসব ট্রেনে প্যান্ট্রি কার থাকে, প্যান্ট্রি কার-সহ কোচটি B4 এর পরে আসে। এর পর আসে S1, S2, S3। এরা স্লিপার ক্লাস কোচ। এরপর সাধারণ কোচের বগি যুক্ত করা হয়।
ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ কোচ কোনটি-বেশিরভাগ যাত্রীদের মতে ভারতীয় ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ কোচ হবে S1। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ কোচ মাঝখানে। উপরে উল্লিখিত ক্রম অনুসারে, কোচ B4 ভারতীয় ট্রেনে সবচেয়ে নিরাপদ বলে বিবেচিত হবে।
ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ কোচ কোনটি-
বেশিরভাগ যাত্রীদের মতে ভারতীয় ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ কোচ হবে S1। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ কোচ মাঝখানে। উপরে উল্লিখিত ক্রম অনুসারে, কোচ B4 ভারতীয় ট্রেনে সবচেয়ে নিরাপদ বলে বিবেচিত হবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দুর্ঘটনার সময় পার্শ্ব কোচরাই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। তবে অনেক ট্রেনেই এই ক্রম পরিবর্তন করা হয়। কিন্তু টিকিট বুক করার সময়, আপনি যখন ট্রেনটি বেছে নেবেন, তখন দেখে নিন কোনটি মধ্যম কোচ এবং তারপর সেই ট্রেনে আপনার টিকিট বুক করুন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দুর্ঘটনার সময় পার্শ্ব কোচরাই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। তবে অনেক ট্রেনেই এই ক্রম পরিবর্তন করা হয়। কিন্তু টিকিট বুক করার সময়, আপনি যখন ট্রেনটি বেছে নেবেন, তখন দেখে নিন কোনটি মধ্যম কোচ এবং তারপর সেই ট্রেনে আপনার টিকিট বুক করুন।
ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ আসন কোনটি?সবচেয়ে নিরাপদ কোচের পর আসে ট্রেনে সবচেয়ে নিরাপদ আসন। এনবিসি নিউজে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯৭০ সালে ফেডারেল রেলওয়ে সেফটি অ্যাক্টের লেখক ল্যারি মান বলেছেন যে কোনও ট্রেনের কোচের মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ আসনটি হল মধ্যবর্তী আসন।
ট্রেনের সবচেয়ে নিরাপদ আসন কোনটি?
সবচেয়ে নিরাপদ কোচের পর আসে ট্রেনে সবচেয়ে নিরাপদ আসন। এনবিসি নিউজে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯৭০ সালে ফেডারেল রেলওয়ে সেফটি অ্যাক্টের লেখক ল্যারি মান বলেছেন যে কোনও ট্রেনের কোচের মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ আসনটি হল মধ্যবর্তী আসন।
তার মানে, যদি একটি কোচে ৭২টি আসন থাকে, তবে ৩২ থেকে ৩৫টির মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ আসনটি বিবেচনা করা হবে। এখন যেহেতু আপনি এই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, যখনই আপনি নিজের বা আপনার প্রিয়জনের জন্য ট্রেনে সিট বুক করবেন, তখন এই দুটি জিনিস মাথায় রাখুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
তার মানে, যদি একটি কোচে ৭২টি আসন থাকে, তবে ৩২ থেকে ৩৫টির মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ আসনটি বিবেচনা করা হবে। এখন যেহেতু আপনি এই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, যখনই আপনি নিজের বা আপনার প্রিয়জনের জন্য ট্রেনে সিট বুক করবেন, তখন এই দুটি জিনিস মাথায় রাখুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

টিকিট ছিঁড়ে গেলে বা হারালে কি ট্রেনে ওঠা যায়? রেলের নিয়ম কী? না জানলেই বিপদ

ভারতীয় রেলের যাত্রী সংখ্যা শুনলে অনেকেই হা হয়ে যান। রোজ কয়েক লাখ যাত্রী পরিবহণ করে ভারতীয় রেল। আর এই বিপুল সংখ্যক যাত্রী পরিবহণে রেলের ঘরে লক্ষ্ণীলাভ হয়।
ভারতীয় রেলের যাত্রী সংখ্যা শুনলে অনেকেই হা হয়ে যান। রোজ কয়েক লাখ যাত্রী পরিবহণ করে ভারতীয় রেল। আর এই বিপুল সংখ্যক যাত্রী পরিবহণে রেলের ঘরে লক্ষ্ণীলাভ হয়।
বিনা টিকিটে ট্রেেন ভ্রমন দন্ডণীয় অপরাধ। সেক্ষেত্রে ধরা পড়লে মোটা টাকা জরিমানা, অনাদায়ে হাজতবাস পর্যন্ত হতে পারে।
বিনা টিকিটে ট্রেনে ভ্রমন দন্ডণীয় অপরাধ। সেক্ষেত্রে ধরা পড়লে মোটা টাকা জরিমানা, অনাদায়ে হাজতবাস পর্যন্ত হতে পারে।
তবে ধরুন, আপনি টিকিট কেটেছেন। কিন্তু সেটি কোনওভাবে ট্রেনে ওঠার আগে হারিয়ে গিয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি কী করবেন!
তবে ধরুন, আপনি টিকিট কেটেছেন। কিন্তু সেটি কোনওভাবে ট্রেনে ওঠার আগে হারিয়ে গিয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি কী করবেন!
অনেক সময় ট্রেনে ওঠার আগে টিকিট ছিঁড়ে যায়। সেক্ষেত্রে কি বিনা টিকিটে ট্রেনে ওঠা যায়! রেলের নিয়ম কী বলছে!
অনেক সময় ট্রেনে ওঠার আগে টিকিট ছিঁড়ে যায়। সেক্ষেত্রে কি বিনা টিকিটে ট্রেনে ওঠা যায়! রেলের নিয়ম কী বলছে!
টিকিট হারিয়ে বা ছিঁড়ে গেলও ট্রেনে ওঠা যায়। সেক্ষেত্রে আপনাকে সবার আগে সমস্যার কথা জানাতে হবে কর্তব্যরত টিটিই-কে।
টিকিট হারিয়ে বা ছিঁড়ে গেলও ট্রেনে ওঠা যায়। সেক্ষেত্রে আপনাকে সবার আগে সমস্যার কথা জানাতে হবে কর্তব্যরত টিটিই-কে।
টিটিই লিস্ট মিলিয়ে দেখবেন আপনার নাম আছে কি না! তার পর পরিচয়পত্র দেখাতে হবে। তার পরই টিটিই আপনাকে ডুপ্লিকেট টিকিট ইস্যু করে দেবেন।
টিটিই লিস্ট মিলিয়ে দেখবেন আপনার নাম আছে কি না! তার পর পরিচয়পত্র দেখাতে হবে। তার পরই টিটিই আপনাকে ডুপ্লিকেট টিকিট ইস্যু করে দেবেন।
তবে ডুপ্লিকেট টিকিট পাওয়ার প্রক্রিয়া বিনা পয়সায় হবে না। এক্ষেত্রে ট্রেনের টিকিটের অন্তত ২৫ শতাংশ চার্জ করা হতে পারে।
তবে ডুপ্লিকেট টিকিট পাওয়ার প্রক্রিয়া বিনা পয়সায় হবে না। এক্ষেত্রে ট্রেনের টিকিটের অন্তত ২৫ শতাংশ চার্জ করা হতে পারে।
জেনে রাখা ভাল, আপনি কোন শ্রেণিতে যাত্রা করছেন, কোন ট্রেন, তার উপর নির্ভর করবে ডুপ্লিকেট টিকিটের খরচ।
জেনে রাখা ভাল, আপনি কোন শ্রেণিতে যাত্রা করছেন, কোন ট্রেন, তার উপর নির্ভর করবে ডুপ্লিকেট টিকিটের খরচ।
আপনি স্লিপারে যাত্রা করলে খরচ এক, আবার এসিতে যাত্রা করলে খরচ হবে বেশি। তবে ডুপ্লিকেট টিকিট নিয়ে আপনি অনায়াসে ভ্রমণ করতে পারবেন।
আপনি স্লিপারে যাত্রা করলে খরচ এক, আবার এসিতে যাত্রা করলে খরচ হবে বেশি। তবে ডুপ্লিকেট টিকিট নিয়ে আপনি অনায়াসে ভ্রমণ করতে পারবেন।

Unknown Facts About Trains: ট্রেনের বগিতে লেখা এই ৫ অঙ্কের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে গোপন তথ্য, জানেন সেটা কী?

ভারতে বসবাসকারী প্রত্যেক ব্যক্তি অবশ্যই তাঁদের জীবনে অন্তত একবার ভারতীয় রেলে ভ্রমণ করেছেন। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে, একজন ব্যক্তি অন্তত একবার ট্রেনে ভ্রমণ করেন। ট্রেনে যাতায়াতের জন্য ট্রেন নম্বর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ট্রেন বুকিং এবং ট্রেন সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য এই নম্বরটি প্রয়োজন৷ কিন্তু, অনেকেই হয়তো জানেন না যে, ট্রেন নম্বরও একটি বিশেষ ধরনের কোড।
ভারতে বসবাসকারী প্রত্যেক ব্যক্তি অবশ্যই তাঁদের জীবনে অন্তত একবার ভারতীয় রেলে ভ্রমণ করেছেন। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে, একজন ব্যক্তি অন্তত একবার ট্রেনে ভ্রমণ করেন। ট্রেনে যাতায়াতের জন্য ট্রেন নম্বর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ট্রেন বুকিং এবং ট্রেন সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য এই নম্বরটি প্রয়োজন৷ কিন্তু, অনেকেই হয়তো জানেন না যে, ট্রেন নম্বরও একটি বিশেষ ধরনের কোড।
রেলওয়ে ট্রেনের প্রতিটি বগিতে একটি ৫ ডিজিটের নম্বর লেখা থাকে। এগুলি এলোমেলো লিখিত সংখ্যা নয়, বরং তাদের একটি বিশেষ অর্থ রয়েছে। কেউ যদি এই নম্বরগুলির অর্থ জানেন তবে তাঁরা ট্রেন সম্পর্কে অনেক তথ্য পেতে পারেন।
রেলওয়ে ট্রেনের প্রতিটি বগিতে একটি ৫ ডিজিটের নম্বর লেখা থাকে। এগুলি এলোমেলো লিখিত সংখ্যা নয়, বরং তাদের একটি বিশেষ অর্থ রয়েছে। কেউ যদি এই নম্বরগুলির অর্থ জানেন তবে তাঁরা ট্রেন সম্পর্কে অনেক তথ্য পেতে পারেন।
সুপার ফাস্ট কোডঝাঁসি রেলওয়ে বিভাগের জনসংযোগ আধিকারিক মনোজ কুমার সিং বলেন, ট্রেন নম্বর হল একটি বিশেষ ধরনের কোড। তিনি বলেন, ট্রেনের প্রথম নম্বর যদি ০ হয় তবে এটি একটি বিশেষ ট্রেন হবে, যেমন গ্রীষ্মকালীন বিশেষ ট্রেন। যদি প্রথম নম্বর ১ বা ২ হয় তবে এটি হবে সুপার ফাস্ট এক্সপ্রেস বা এক্সপ্রেস ট্রেন। ৩ নম্বর হল কলকাতা রেলওয়ের কোড। ৫ নম্বর হল প্যাসেঞ্জার ট্রেনের কোড। ৬ নম্বর হল মেমু ট্রেনের প্রথম নম্বর এবং ৮ নম্বর হল সুবিধা এক্সপ্রেস ট্রেনের প্রথম নম্বর৷
সুপার ফাস্ট কোড
ঝাঁসি রেলওয়ে বিভাগের জনসংযোগ আধিকারিক মনোজ কুমার সিং বলেন, ট্রেন নম্বর হল একটি বিশেষ ধরনের কোড। তিনি বলেন, ট্রেনের প্রথম নম্বর যদি ০ হয় তবে এটি একটি বিশেষ ট্রেন হবে, যেমন গ্রীষ্মকালীন বিশেষ ট্রেন। যদি প্রথম নম্বর ১ বা ২ হয় তবে এটি হবে সুপার ফাস্ট এক্সপ্রেস বা এক্সপ্রেস ট্রেন। ৩ নম্বর হল কলকাতা রেলওয়ের কোড। ৫ নম্বর হল প্যাসেঞ্জার ট্রেনের কোড। ৬ নম্বর হল মেমু ট্রেনের প্রথম নম্বর এবং ৮ নম্বর হল সুবিধা এক্সপ্রেস ট্রেনের প্রথম নম্বর৷
এই সাইন দ্বিতীয় নম্বর থেকে আসেমনোজ কুমার সিং জানান, ট্রেন নম্বরের দ্বিতীয় সংখ্যা ১ হলে সেটি হবে সেন্ট্রাল রেলওয়ে বা ওয়েস্টার্ন সেন্ট্রাল রেলওয়ের ট্রেন। রাজধানী, শতাব্দী, জনশতাব্দী, গরিব রথের মতো ট্রেনগুলির জন্য নম্বর হল ২। ৩ নম্বর হল ইস্টার্ন রেলওয়ে এবং ইস্টার্ন সেন্ট্রাল রেলওয়ে থেকে চলা ট্রেনগুলির জন্য৷ নর্দার্ন এবং নর্দার্ন সেন্ট্রাল রেলওয়ের ট্রেনের জন্য ৪ নম্বর ব্যবহার করা হয়। একই ভাবে, বিভিন্ন জোনের ট্রেনের জন্য আলাদা কোডিং রয়েছে।
এই সাইন দ্বিতীয় নম্বর থেকে আসে
মনোজ কুমার সিং জানান, ট্রেন নম্বরের দ্বিতীয় সংখ্যা ১ হলে সেটি হবে সেন্ট্রাল রেলওয়ে বা ওয়েস্টার্ন সেন্ট্রাল রেলওয়ের ট্রেন। রাজধানী, শতাব্দী, জনশতাব্দী, গরিব রথের মতো ট্রেনগুলির জন্য নম্বর হল ২। ৩ নম্বর হল ইস্টার্ন রেলওয়ে এবং ইস্টার্ন সেন্ট্রাল রেলওয়ে থেকে চলা ট্রেনগুলির জন্য৷ নর্দার্ন এবং নর্দার্ন সেন্ট্রাল রেলওয়ের ট্রেনের জন্য ৪ নম্বর ব্যবহার করা হয়। একই ভাবে, বিভিন্ন জোনের ট্রেনের জন্য আলাদা কোডিং রয়েছে।
ট্রেনের নম্বরে লুকিয়ে আছে অনেক রহস্যমনোজ কুমার সিং বলেন, ট্রেন নম্বরের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সংখ্যার সংমিশ্রণে যাত্রীরা জানতে পারবেন কোন রেল বিভাগ থেকে ট্রেন চলাচল করে। ঝাঁসি রেলওয়ে বিভাগ থেকে চলমান ট্রেন নম্বরগুলিতে ২১ বা ২২ কোড ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১২১৭৬ হাওড়া চম্বল এক্সপ্রেস ঝাঁসি রেলওয়ে বিভাগ থেকে চলাচল করে। ট্রেন নম্বরের চতুর্থ এবং পঞ্চম সংখ্যার কোনও নিয়ম নেই। এটি ট্রেনটিকে একটি বিশেষ পরিচয় দেয়।
ট্রেনের নম্বরে লুকিয়ে আছে অনেক রহস্য
মনোজ কুমার সিং বলেন, ট্রেন নম্বরের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সংখ্যার সংমিশ্রণে যাত্রীরা জানতে পারবেন কোন রেল বিভাগ থেকে ট্রেন চলাচল করে। ঝাঁসি রেলওয়ে বিভাগ থেকে চলমান ট্রেন নম্বরগুলিতে ২১ বা ২২ কোড ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১২১৭৬ হাওড়া চম্বল এক্সপ্রেস ঝাঁসি রেলওয়ে বিভাগ থেকে চলাচল করে। ট্রেন নম্বরের চতুর্থ এবং পঞ্চম সংখ্যার কোনও নিয়ম নেই। এটি ট্রেনটিকে একটি বিশেষ পরিচয় দেয়।

Indian Railways: বড় রেকর্ড! পণ্য পরিবহণে নজির উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের 

এপ্ৰিল, ২০২৪-এ পণ্য আনলোডিং-এ স্থির বৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে পণ্য আনলোডিং-র ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পঞ্জীয়ন করে আসছে। এপ্রিল মাসে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের দ্বারা ১১৩০ টি পণ্যবাহী রেক আনলোড করা হয়েছে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে এফসিআই চাল, চিনি, লবণ, খাদ্য উপযোগী তেল, সার, সিমেন্ট, কয়লা, সবজি, অটো, ট্যাঙ্ক মতো পণ্যসামগ্রী ও অন্যান্য সামগ্রী সংশ্লিষ্ট মাসে পরিবহণ করেছে এবং নিজস্ব অধিক্ষেত্রের অধীনে বিভিন্ন গুডস শেডে সেগুলি আনলোড করেছে। এপ্রিল, ২০২৪-এ অসমে পণ্যবাহী ট্রেনের ৫৪০টি রেক আনলোড করা হয়েছে, যার মধ্যে ৩৩৫টি রেকে অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী লোড ছিল।

আরও পড়ুনঃ বিরাট খবর, বিশ্বজুড়ে বন্ধ করা হল কোভিশিল্ড টিকা! মারাত্মক সাইড এফেক্টই কারণ? তুমুল চাঞ্চল্য

সংশ্লিষ্ট মাসে ত্রিপুরায় ২৫টি রেক, নাগাল্যান্ডে ১৮টি রেক, অরুণাচল প্রদেশে ৯টি রেক, মণিপুরে ৩টি রেক এবং মিজোরামে ৫টি রেক আনলোড করা হয়। এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট মাসে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অধিক্ষেত্রের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ৭৬টি পণ্য রেক ও বিহারে ৬৯টি পণ্য রেক আনলোড করা হয়।কেবল সাধারণ মানুষের অপরিহার্য প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্যই নয়, সেই অঞ্চলের স্থানীয় অর্থনৈতিক কার্যকলাপ গতিশীল ও বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় এবং অন্যান্য পণ্যগুলি নিয়মিত পরিবহন করা হচ্ছে।

উন্নত টার্মিনাল হ্যান্ডলিং সুবিধা এবং আরও পণ্য শেডের চালু করা ফলে গ্রাহক এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের জন্য একটি সীমিত সময়ের মধ্যে অন্তর্মুখী রেকগুলি আনলোড এবং খালী করার জন্য আনলোডিং কাজটিকে আরও সুবিধাজনক করে তুলেছে। সমস্ত স্তরে ক্রমাগত পর্যবেক্ষণের ফলে টার্নঅ্যারাউন্ড সময় হ্রাস এবং আনলোডিং দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে।পণ্য পরিবহণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এখন ভারতীয় রেলে। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পণ্য পাঠানো হচ্ছে৷ বিশেষ করে কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতিতে যেভাবে বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠন জোর দিতে শুরু করেছে রেল পথে। উত্তর পূর্ব ভারতের একাধিক জায়গা আছে যেখানে সড়ক পথে যথা সময়ে পণ্য পরিবহণ করা বেশ খরচ সাপেক্ষ। সেখানে সুবিধা করে দিচ্ছে রেল।

উধাও হয়ে গেল আস্ত ট্রেন! রহস্যময় সুড়ঙ্গে ঢুকতেই সাদা ধোঁয়া, ট্রেনের খোঁজ নেই আর!

কলকাতা: বিশ্বের সবথেকে রহস্যময় স্থানগুলির মধ্যে অন্যতম হল বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। আসলে এই অঞ্চলের উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া যাত্রীবাহী কয়েকটি বিমান নিখোঁজ হয়ে গিয়েছে।

সেই ঘটনা গোটা বিশ্বে আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। কিন্তু আজ আমরা এমন একটি রেলপথের কথা বলব, যা একই রকম ভাবে রহস্যের উদ্রেক করেছে। আসলে ওই রেলপথ অতিক্রম করার সময় রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল আস্ত একটি নতুন ট্রেন।

এমনকী ১০৪ জন আরোহীর মধ্যে খোঁজ নেই ১০২ জন আরোহীর। তবে ওই ট্রেনের দুই যাত্রীর বেঁচে যাওয়া যেন আজও রহস্যই হয়ে রয়েছে!
১৯১১ সালে ইতালির রাজধানী রোমের একটি স্টেশন থেকে রওনা হওয়া ট্রেন ‘জেনেটি’ নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল। তবে ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সেই ট্রেনের সন্ধান করা হলেও তার কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি।

আরও পড়ুন- IPL তো দেখেন,বলুন তো প্রথম IPL-এ প্রথম বলটি কোন বাঙালি খেলেছিলেন?শুনে চমকে যাবেন

ওই ট্রেনের বেঁচে যাওয়া দুই যাত্রীর বক্তব্যের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা অনেক তদন্ত করলেও এই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে তাঁরা সফল হতে পারেননি। ওই যাত্রীদের মধ্যে একজন জানান, ট্রেনটিকে একটি সুড়ঙ্গের মধ্যে দিয়ে পরের স্টেশনে পৌঁছাতে হয়। কিন্তু সুড়ঙ্গে প্রবেশ করামাত্রই তা অদৃশ্য হয়ে যায়।

কিন্তু কীভাবে বেঁচে গেলেন ওই দুই যাত্রী? আসলে ট্রেনটি রহস্যজনক ভাবে উধাও হয়ে যাওয়ার পর ট্রেনে ভ্রমণরত দুই যাত্রীকে সুড়ঙ্গের বাইরে পড়ে থাকতে দেখা যায়।

একজন যাত্রী এতটাই হতভম্ব হয়েছিলেন যে, তিনি কিছুই বলতে পারেননি। কিন্তু আর এক যাত্রী জানান, ট্রেনটি যখন সুড়ঙ্গের কাছে পৌঁছয়, তখন সেখান থেকে রহস্যময় ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। এর পর দুই যাত্রীই ভয় পেয়ে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দেন।

তাঁদের বক্তব্য, ট্রেনটি সুড়ঙ্গের মধ্যে চলে গিয়েছিল এবং আর কখনওই বেরিয়ে আসেনি। ইতালির জেনেটি রেলওয়ে কোম্পানি ১৯১১ সালে একটি নতুন ট্রেন তৈরি করে। এর কোচ থেকে শুরু করে ইঞ্জিন সব কিছুই ছিল নতুন। এমনকী সংস্থাটি ট্রায়াল হিসাবে বিনামূল্যে ভ্রমণের জন্য যাত্রীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল।

আরও পড়ুন- এমন এক শহর, যার মধ্যে রয়েছে দু’টো দেশ! বলুন তো কোন শহর? খুব চেনা কিন্তু

রেলকর্মী-সহ মোট ১০৪ জন যাত্রী ছিলেন। সুড়ঙ্গের মধ্যে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল ট্রেনটি। পরের স্টেশনে জেনিটি ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন যাত্রীরা। অথচ ট্রেন সেখানে পৌঁছয়ইনি।

এরপর ওই ট্রেন নিয়ে সারা বিশ্বে নানা ধরনের গুজব ছড়াতে থাকে। কেউ কেউ বলেন, এই ট্রেন টাইম ট্রাভেল করে অন্য জগতে পৌঁছে গিয়েছে। আবার একই সময়ে কয়েক বছর পরে রাশিয়া, ইউক্রেন এবং জার্মানিতে এই ট্রেনের কিছু অংশ পাওয়া গিয়েছে বলেও দাবি করেছেন অনেকে।

যদিও এই সংক্রান্ত কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ মেলেনি। আবার ট্রেনটি মেক্সিকোয় ছিল বলেও দাবি করেছেন বেশ কয়েকজন। কারও কারও দাবি, ট্রেনটি তার সময়ের ৭১ বছর পিছিয়ে গিয়েছে।

কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, সুড়ঙ্গে অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ট্রেনটি ১৮৪০ সালে মেক্সিকোয় পৌঁছেছিল। সেই কারণে অনেকেই এই ট্রেনটিকে ভূতুড়ে ট্রেন বলেও আখ্যা দিয়েছেন।

মেক্সিকোর এক চিকিৎসকের দাবি, ১০৪ জনকে রহস্যজনক ভাবে তাঁর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু তাঁরা সকলেই পাগল হয়ে গিয়েছিল। এক মহিলা দাবি করেছিলেন যে, তাঁরা সকলে ট্রেনে চেপেই হাসপাতালে পৌঁছেছেন। পরে অবশ্য ওই টানেলটিকে সম্পূর্ণ ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।