বাংলাদেশ থেকে ইছামতী নদীতে ভাসল না প্রতিমা! বিসর্জন দেখতে গিয়ে টাকিতে হতাশ পর্যটকেরা!

Indo-Bangladesh Durga Idol Immersion: বাংলাদেশ থেকে ইছামতী নদীতে ভাসল না প্রতিমা! বিসর্জন দেখতে গিয়ে টাকিতে হতাশ পর্যটকেরা!

দুই বাংলার বুক চিরে বয়ে গিয়েছে ইছামতী নদী। সেখানেই বছর বছর প্রতিমা ভাসান দেখতে ভিড় জমান পর্যটকরা। এবার হতাশ হল সেই ভিড়। দুই বাংলার প্রতিমা বিসর্জন দেখার জন্য এ বছরও হোটেল বুক করেছিলেন হাজার হাজার পর্যটক।
দুই বাংলার বুক চিরে বয়ে গিয়েছে ইছামতী নদী। সেখানেই বছর বছর প্রতিমা ভাসান দেখতে ভিড় জমান পর্যটকরা। এবার হতাশ হল সেই ভিড়। দুই বাংলার প্রতিমা বিসর্জন দেখার জন্য এ বছরও হোটেল বুক করেছিলেন হাজার হাজার পর্যটক।
 একমাস আগেই সব কিছু বন্দোবস্ত করে রেখেছিলেন ওঁরা। কিন্তু সে আশা মিটল না। হতাশ হয়েই ফিরতে হচ্ছে পর্যটকদের। বাংলাদেশ থেকে এ বছর দুর্গা প্রতিমা বিসর্জনই হয়নি ইছামতী নদীতে!
একমাস আগেই সব কিছু বন্দোবস্ত করে রেখেছিলেন ওঁরা। কিন্তু সে আশা মিটল না। হতাশ হয়েই ফিরতে হচ্ছে পর্যটকদের। বাংলাদেশ থেকে এ বছর দুর্গা প্রতিমা বিসর্জনই হয়নি ইছামতী নদীতে!
দুই বাংলার বিসর্জনের মিলনকেন্দ্র এই টাকি। হাজার হাজার পর্যটক নদীবক্ষে আসেন বাংলাদেশ থেকে। ওপার বাংলার সাতক্ষীরাতেও ভিড় জমেছিল পর্যটকদের। এ পাড়ের ভাসান দেখার। কিন্তু বাংলাদেশের দিক দিয়ে কোনও প্রতিমা নিরঞ্জন দেখা গেল না এ বছর।
দুই বাংলার বিসর্জনের মিলনকেন্দ্র এই টাকি। হাজার হাজার পর্যটক নদীবক্ষে আসেন বাংলাদেশ থেকে। ওপার বাংলার সাতক্ষীরাতেও ভিড় জমেছিল পর্যটকদের। এ পাড়ের ভাসান দেখার। কিন্তু বাংলাদেশের দিক দিয়ে কোনও প্রতিমা নিরঞ্জন দেখা গেল না এ বছর।
ভারতের এ পার বাংলা থেকে ৫০টিরও বেশি প্রতিমা ভাসান হয়েছে যদিও। যত বেলা বেড়েছে ভিড়ও বেড়েছে মানুষের। কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনীতেই একের পর এক নৌকা ভিড়ছিল নদীতে। চলেছে বিএসএফ প্যাট্রোলিং। বাংলাদেশে প্রবহমান রাজনৈতিক অরাজকতার জেরেই এবছর ওপার বাংলায় প্রতিমা নিরঞ্জনে ভাঁটা, এমনই জানা যাচ্ছে।
ভারতের এ পার বাংলা থেকে ৫০টিরও বেশি প্রতিমা ভাসান হয়েছে যদিও। যত বেলা বেড়েছে ভিড়ও বেড়েছে মানুষের। কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনীতেই একের পর এক নৌকা ভিড়ছিল নদীতে। চলেছে বিএসএফ প্যাট্রোলিং। বাংলাদেশে প্রবহমান রাজনৈতিক অরাজকতার জেরেই এবছর ওপার বাংলায় প্রতিমা নিরঞ্জনে ভাঁটা, এমনই জানা যাচ্ছে।
অন্য দিকে, গঙ্গা থেকে দ্রুত প্রতিমার কাঠামো তোলার জন্য আগামী বছর থেকে ব্যবস্থা করা হবে আরও বেশি সংখ্যক ভাসান কুলি। ক্রেনে করে নিরঞ্জনের পরে প্রতিমা তুলে ফেলার সময় যে দৃশ্য দূষণ হয়, তা বন্ধ করতে চাইছে কলকাতা পুরসভা ও বন্দর কর্তৃপক্ষ।
অন্য দিকে, গঙ্গা থেকে দ্রুত প্রতিমার কাঠামো তোলার জন্য আগামী বছর থেকে ব্যবস্থা করা হবে আরও বেশি সংখ্যক ভাসান কুলি। ক্রেনে করে নিরঞ্জনের পরে প্রতিমা তুলে ফেলার সময় যে দৃশ্য দূষণ হয়, তা বন্ধ করতে চাইছে কলকাতা পুরসভা ও বন্দর কর্তৃপক্ষ।
কলকাতার মহানাগরিক ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, আগামী বছর থেকে প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় বেশি করে ভাসান কুলিকে নেওয়া হবে। তারাই প্রতিমার কাঠামো দ্রুত জল থেকে তুলে নেবেন। তারা সেটিকে পাড়ে তুলে দেবেন।
কলকাতার মহানাগরিক ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, আগামী বছর থেকে প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় বেশি করে ভাসান কুলিকে নেওয়া হবে। তারাই প্রতিমার কাঠামো দ্রুত জল থেকে তুলে নেবেন। তারা সেটিকে পাড়ে তুলে দেবেন।
সেখান থেকে পুরসভার কর্মীরা প্রতিমার কাঠামো তুলে নেবে। যে কাঠামোকে পুজো করা হল, সেই কাঠামোকে যে ভাবে তুলে ফেলা হয় তা অনেকের আবেগেও দুঃখ দেয়।
সেখান থেকে পুরসভার কর্মীরা প্রতিমার কাঠামো তুলে নেবে। যে কাঠামোকে পুজো করা হল, সেই কাঠামোকে যে ভাবে তুলে ফেলা হয় তা অনেকের আবেগেও দুঃখ দেয়।
এছাড়া ক্রেনে করে তুলতে যে সময়টা লাগে, তার অনেক আগেই ভাসান কুলিরা এই প্রতিমা তুলে নিতে পারবেন। তাই গঙ্গার জলের দূষণ ও দৃশ্য দূষণ রুখতে এই বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এছাড়া ক্রেনে করে তুলতে যে সময়টা লাগে, তার অনেক আগেই ভাসান কুলিরা এই প্রতিমা তুলে নিতে পারবেন। তাই গঙ্গার জলের দূষণ ও দৃশ্য দূষণ রুখতে এই বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।  প্রতিবেদন— জিয়াউল আলম