Post Office RD-তে এভাবে বিনিয়োগ করুন, ৩০ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন, দেখুন হিসেব

মিউচুয়াল ফান্ড, এসআইপি বা সরাসরি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে। আশানুরূপ রিটার্ন তো দূরের কথা, লোকসানও হতে পারে। পুরো টাকা জলে। ঝুঁকি ছাড়া নিশ্চিত রিটার্ন চাইলে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। এটা পোস্ট অফিসের ক্ষুদ্র সঞ্চ্য প্রকল্প। গ্রাহকের কষ্টার্জিত টাকা একেবারে নিরাপদ।
মিউচুয়াল ফান্ড, এসআইপি বা সরাসরি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে। আশানুরূপ রিটার্ন তো দূরের কথা, লোকসানও হতে পারে। পুরো টাকা জলে। ঝুঁকি ছাড়া নিশ্চিত রিটার্ন চাইলে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। এটা পোস্ট অফিসের ক্ষুদ্র সঞ্চ্য প্রকল্প। গ্রাহকের কষ্টার্জিত টাকা একেবারে নিরাপদ।
মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে পোস্ট অফিসে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। বিনিয়োগের কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই। গ্রাহক তাঁর বাজেট অনুযায়ী এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে পোস্ট অফিসে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। বিনিয়োগের কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই। গ্রাহক তাঁর বাজেট অনুযায়ী এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ পাঁচ বছর। জমা পরিমাণের উপর বার্ষিক ভিত্তিতে সুদ গণনা করা হয়। বর্তমানে পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, কেন্দ্র সরকার প্রতি ত্রৈমাসিকে ক্ষুদ্র সঞ্চ্য প্রকল্পে সুদের হার নির্ধারণ করে।
রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ পাঁচ বছর। জমা পরিমাণের উপর বার্ষিক ভিত্তিতে সুদ গণনা করা হয়। বর্তমানে পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, কেন্দ্র সরকার প্রতি ত্রৈমাসিকে ক্ষুদ্র সঞ্চ্য প্রকল্পে সুদের হার নির্ধারণ করে।
প্রশ্ন হল, পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে বিনিয়োগ করে কেউ কি ৩০ লাখ টাকা রিটার্ন পেতে পারেন? উত্তর হ্যাঁ। কিন্তু এর জন্য কত সময় লাগবে? কত টাকাই বা বিনিয়োগ করতে হবে? আগেই বলা হয়েছে, রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ পাঁচ বছর। তবে এই মেয়াদ আর পাঁচ বছরের জন্য বাড়ানো যায়।
প্রশ্ন হল, পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে বিনিয়োগ করে কেউ কি ৩০ লাখ টাকা রিটার্ন পেতে পারেন? উত্তর হ্যাঁ। কিন্তু এর জন্য কত সময় লাগবে? কত টাকাই বা বিনিয়োগ করতে হবে? আগেই বলা হয়েছে, রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ পাঁচ বছর। তবে এই মেয়াদ আর পাঁচ বছরের জন্য বাড়ানো যায়।
এখন কেউ যদি এই দশ বছর প্রতি মাসে ১৮ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ম্যাচিউরিটিতে তিনি ৩০ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন। প্রতি মাসে ১৮ হাজার টাকা ধরলে দশ বছরে মোট জমার পরিমাণ দাঁড়ায় ২১,৬০,০০০ টাকা। এর সঙ্গে সুদ হিসেবে মিলবে ৯, ১৫,৩৮৫ টাকা। অর্থাৎ রিটার্ন হিসেবে ৩০,৭৫,৩৮৫ টাকা হাতে আসবে।
এখন কেউ যদি এই দশ বছর প্রতি মাসে ১৮ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ম্যাচিউরিটিতে তিনি ৩০ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন। প্রতি মাসে ১৮ হাজার টাকা ধরলে দশ বছরে মোট জমার পরিমাণ দাঁড়ায় ২১,৬০,০০০ টাকা। এর সঙ্গে সুদ হিসেবে মিলবে ৯, ১৫,৩৮৫ টাকা। অর্থাৎ রিটার্ন হিসেবে ৩০,৭৫,৩৮৫ টাকা হাতে আসবে।
রেকারিং ডিপোজিটে ২ হাজার বা ৩ হাজার টাকা জমিয়েও লাখপতি হতে পারেন গ্রাহক। পোস্ট অফিসের আরডি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ২ হাজার টাকার রেকারিং ডিপোজিট করলে ৫ বছর মেয়াদে ১,২০,০০ টাকা জমা হবে। সুদ হিসেবে মিলবে ২২,৭৩২ টাকা। অর্থাৎ মোট রিটার্ন দাঁড়াল ১,৪২,৭৩২ টাকা।
রেকারিং ডিপোজিটে ২ হাজার বা ৩ হাজার টাকা জমিয়েও লাখপতি হতে পারেন গ্রাহক। পোস্ট অফিসের আরডি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ২ হাজার টাকার রেকারিং ডিপোজিট করলে ৫ বছর মেয়াদে ১,২০,০০ টাকা জমা হবে। সুদ হিসেবে মিলবে ২২,৭৩২ টাকা। অর্থাৎ মোট রিটার্ন দাঁড়াল ১,৪২,৭৩২ টাকা।
একইভাবে ৩ হাজার টাকার রেকারিং ডিপোজিটে পাঁচ বছরে মোট জমা পড়বে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। সুদ থেকে ৩৪,০৯৭ টাকা আয় হবে। রিটার্ন হিসেবে মিলবে ২,১৪,০৯৭ টাকা।
একইভাবে ৩ হাজার টাকার রেকারিং ডিপোজিটে পাঁচ বছরে মোট জমা পড়বে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। সুদ থেকে ৩৪,০৯৭ টাকা আয় হবে। রিটার্ন হিসেবে মিলবে ২,১৪,০৯৭ টাকা।