Tag Archives: Small Savings Schemes

Post Office Savings Schemes: এই স্কিমে ৫০ টাকা করে দিয়ে ম্যাচিউরিটির সময় পেয়ে যাবেন ৩৫ লক্ষ টাকা, জানুন কীভাবে

বিনিয়োগ এবং সঞ্চয় শুরু করার জন্য এখন অনেক বিনিয়োগের বিকল্প রয়েছে। কিন্তু, সকলেই চান সুরক্ষিত জায়গায় বিনিয়োগ করে মোটা টাকা রিটার্ন পেতে। এই কারণে বিনিয়োগের অনেক বিকল্প থাকলেও, সুরক্ষার দিকে নজর দেওয়া উচিত।
বিনিয়োগ এবং সঞ্চয় শুরু করার জন্য এখন অনেক বিনিয়োগের বিকল্প রয়েছে। কিন্তু, সকলেই চান সুরক্ষিত জায়গায় বিনিয়োগ করে মোটা টাকা রিটার্ন পেতে। এই কারণে বিনিয়োগের অনেক বিকল্প থাকলেও, সুরক্ষার দিকে নজর দেওয়া উচিত।
বেশি লাভের আশায় এমন কোনও জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত নয়, যেখানে বিনিয়োগ করলে লাভের বদলে ক্ষতি হতে পারে। সুরক্ষার দিকে নজর দিলে, পোস্ট অফিস দ্বারা পরিচালিত স্কিমগুলি তাদের মধ্যে রয়েছে।
বেশি লাভের আশায় এমন কোনও জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত নয়, যেখানে বিনিয়োগ করলে লাভের বদলে ক্ষতি হতে পারে। সুরক্ষার দিকে নজর দিলে, পোস্ট অফিস দ্বারা পরিচালিত স্কিমগুলি তাদের মধ্যে রয়েছে।
কারণ এই স্কিমগুলি আমানত হিসাবে ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের আওতায় আসে৷ লক্ষ লক্ষ লোক পোস্ট অফিসের বিভিন্ন স্কিম পছন্দ করে, কারণ তাদের বিনিয়োগে ঝুঁকিমুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়।
কারণ এই স্কিমগুলি আমানত হিসাবে ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের আওতায় আসে৷ লক্ষ লক্ষ লোক পোস্ট অফিসের বিভিন্ন স্কিম পছন্দ করে, কারণ তাদের বিনিয়োগে ঝুঁকিমুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনা তাদের মধ্যে একটি, যা বৃদ্ধ বয়সে যে কারও সহায়ক হতে পারে। তাই নিজেদের বৃদ্ধ বয়সের জন্য গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই গ্রাম সুরক্ষা যোজনার সমস্ত খুঁটিনাটি।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনা তাদের মধ্যে একটি, যা বৃদ্ধ বয়সে যে কারও সহায়ক হতে পারে। তাই নিজেদের বৃদ্ধ বয়সের জন্য গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই গ্রাম সুরক্ষা যোজনার সমস্ত খুঁটিনাটি।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনা -১৯ থেকে ৫৫ বছর বয়সী ভারতীয় নাগরিকরা পোস্ট অফিসের এই গ্রাম সুরক্ষা যোজনা স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। বিনিয়োগের পরিমাণ বার্ষিক ১০,০০০ টাকা থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে৷ বিনিয়োগ মাসিক, ত্রৈমাসিক,অর্ধ-বার্ষিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে করা যেতে পারে।বিনিয়োগকারীরা ৮০ বছর বয়স থেকে বোনাস সহ রিটার্ন পান। যদি কোনও ব্যক্তি ৮০ বছর বয়সের আগে মারা যান, তাঁর বৈধ উত্তরাধিকারী সেই টাকা পাবেন।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনা –
১৯ থেকে ৫৫ বছর বয়সী ভারতীয় নাগরিকরা পোস্ট অফিসের এই গ্রাম সুরক্ষা যোজনা স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। বিনিয়োগের পরিমাণ বার্ষিক ১০,০০০ টাকা থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে৷ বিনিয়োগ মাসিক, ত্রৈমাসিক,অর্ধ-বার্ষিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে করা যেতে পারে।বিনিয়োগকারীরা ৮০ বছর বয়স থেকে বোনাস সহ রিটার্ন পান। যদি কোনও ব্যক্তি ৮০ বছর বয়সের আগে মারা যান, তাঁর বৈধ উত্তরাধিকারী সেই টাকা পাবেন।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনার বৈশিষ্ট্য -- গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগ করা যে কোনও ব্যক্তি এর সুবিধা পেতে পারেন। বিনিয়োগ শুরু করার চার বছর পরই ঋণের সুবিধা পাওয়া যাবে।বিনিয়োগের ৫ বছর পরে বোনাসের দাবি করা যাবে। বিনিয়োগের ৩ বছর পরে সারেন্ডার করা যেতে পারে।
গ্রাম সুরক্ষা যোজনার বৈশিষ্ট্য –
– গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগ করা যে কোনও ব্যক্তি এর সুবিধা পেতে পারেন। বিনিয়োগ শুরু করার চার বছর পরই ঋণের সুবিধা পাওয়া যাবে।বিনিয়োগের ৫ বছর পরে বোনাসের দাবি করা যাবে। বিনিয়োগের ৩ বছর পরে সারেন্ডার করা যেতে পারে।
- যদি একজন বিনিয়োগকারী ১৯ বছর বয়সে ১০ লক্ষ টাকার গ্রাম সুরক্ষা যোজনা কিনে থাকেন, তাহলে তাঁকে প্রতি মাসে ১৫১৫ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে ৫৫ বছর পর্যন্ত। যার মানে প্রতিদিন প্রায় ৫০ টাকা।
– যদি একজন বিনিয়োগকারী ১৯ বছর বয়সে ১০ লক্ষ টাকার গ্রাম সুরক্ষা যোজনা কিনে থাকেন, তাহলে তাঁকে প্রতি মাসে ১৫১৫ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে ৫৫ বছর পর্যন্ত। যার মানে প্রতিদিন প্রায় ৫০ টাকা।
- সম্পূর্ণ পলিসির পরিমাণ অর্থাৎ ৩৫ লক্ষ টাকা পোস্ট অফিস গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগকারী সুবিধাভোগীকে হস্তান্তর করা হয় ৮০ বছর বয়স পূর্ণ হলে।
– সম্পূর্ণ পলিসির পরিমাণ অর্থাৎ ৩৫ লক্ষ টাকা পোস্ট অফিস গ্রাম সুরক্ষা যোজনায় বিনিয়োগকারী সুবিধাভোগীকে হস্তান্তর করা হয় ৮০ বছর বয়স পূর্ণ হলে।

Post Office Savings Schemes: পোস্ট অফিসে ১ লাখ টাকা রাখলে ৫ বছরে কত রিটার্ন পাবেন ? দেখে নিন হিসেব

অধিকাংশ বিনিয়োগকারীই নিরাপদ বিনিয়োগ চান। রিটার্ন নিয়ে যেন চিন্তা না থাকে। লোকসান যেন না হয়। এটাই মূল কথা। এর সঙ্গে ভাল সুদ মিললে তো সোনায় সোহাগা। এই ধরনের পরিস্থিতিতে চিরন্তন বিনিয়োগ মাধ্যম, অর্থাৎ ফিক্সড ডিপোজিটই সবচেয়ে নিরাপদ।
অধিকাংশ বিনিয়োগকারীই নিরাপদ বিনিয়োগ চান। রিটার্ন নিয়ে যেন চিন্তা না থাকে। লোকসান যেন না হয়। এটাই মূল কথা। এর সঙ্গে ভাল সুদ মিললে তো সোনায় সোহাগা। এই ধরনের পরিস্থিতিতে চিরন্তন বিনিয়োগ মাধ্যম, অর্থাৎ ফিক্সড ডিপোজিটই সবচেয়ে নিরাপদ।
বর্তমানে এফডি-তে সুদের হার অপেক্ষাকৃত ভাল। ব্যাঙ্ক হোক বা পোস্ট অফিস, সব জায়গাতেই মোটা রিটার্ন মিলছে।
সবর্তমানে এফডি-তে সুদের হার অপেক্ষাকৃত ভাল। ব্যাঙ্ক হোক বা পোস্ট অফিস, সব জায়গাতেই মোটা রিটার্ন মিলছে।
ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগ করতে চাইলে পোস্ট অফিসের টাইম ডিপোজিট স্কিম সবচেয়ে ভাল বিকল্প। পাঁচ বছর মেয়াদে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। পুরো মেয়াদ জুড়েই বিনিয়োগ লক ইন পিরিয়ডে থাকবে। মেয়াদপূর্তিতে শুধু ভাল রিটার্ন মিলবে তাই নয়, পাঁচ বছর মেয়াদের টাইম ডিপোজিটে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে করছাড়ও পাবেন বিনিয়োগকারী।
ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগ করতে চাইলে পোস্ট অফিসের টাইম ডিপোজিট স্কিম সবচেয়ে ভাল বিকল্প। পাঁচ বছর মেয়াদে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। পুরো মেয়াদ জুড়েই বিনিয়োগ লক ইন পিরিয়ডে থাকবে। মেয়াদপূর্তিতে শুধু ভাল রিটার্ন মিলবে তাই নয়, পাঁচ বছর মেয়াদের টাইম ডিপোজিটে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর অধীনে করছাড়ও পাবেন বিনিয়োগকারী।
নিশ্চিত রিটার্ন মিলবে: পোস্ট অফিসের টাইম ডিপোজিট স্কিমে ১ বছর, ২ বছর, ৩ বছর এবং ৫ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করা যায়। ব্যাঙ্কের ফিক্সড ডিপোজিটে যেমন গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন মেলে, টাইম ডিপোজিটেও তাই। পোস্ট অফিসের এই স্কিমকে ন্যাশনাল সেভিংস টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্টও বলা হয়।
নিশ্চিত রিটার্ন মিলবে: পোস্ট অফিসের টাইম ডিপোজিট স্কিমে ১ বছর, ২ বছর, ৩ বছর এবং ৫ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করা যায়। ব্যাঙ্কের ফিক্সড ডিপোজিটে যেমন গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন মেলে, টাইম ডিপোজিটেও তাই। পোস্ট অফিসের এই স্কিমকে ন্যাশনাল সেভিংস টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্টও বলা হয়।
বর্তমানে ১ বছর মেয়াদের টাইম ডিপোজিটে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। ২ বছর মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৩ বছর মেয়াদে ৭.১ শতাংশ এবং পাঁচ বছর মেয়াদে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
বর্তমানে ১ বছর মেয়াদের টাইম ডিপোজিটে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। ২ বছর মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৩ বছর মেয়াদে ৭.১ শতাংশ এবং পাঁচ বছর মেয়াদে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
এখন কেউ যদি পাঁচ বছর মেয়াদে ১ লাখ টাকার টাইম ডিপোজিট করেন, তাহলে মেয়াদপূর্তিতে তিনি কত টাকা রিটার্ন পাবেন? ৫ বছর মেয়াদে সুদের হার সবচেয়ে বেশি। ৭.৫ শতাংশ। ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে পাঁচ বছরে সুদ থেকে ৪৪,৯৯৫ টাকা আয় হবে। অর্থাৎ রিটার্ন হিসেবে হাতে আসবে ১,৪৪,৯৯৫ টাকা।
এখন কেউ যদি পাঁচ বছর মেয়াদে ১ লাখ টাকার টাইম ডিপোজিট করেন, তাহলে মেয়াদপূর্তিতে তিনি কত টাকা রিটার্ন পাবেন? ৫ বছর মেয়াদে সুদের হার সবচেয়ে বেশি। ৭.৫ শতাংশ। ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে পাঁচ বছরে সুদ থেকে ৪৪,৯৯৫ টাকা আয় হবে। অর্থাৎ রিটার্ন হিসেবে হাতে আসবে ১,৪৪,৯৯৫ টাকা।
যে কোনও ভারতীয় নাগরিক পোস্ট অফিসে টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট (একসঙ্গে ২ জন বা ৩ জন) এবং পিতামাতা এবং অভিভাবক নাবালকের নামে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। তবে নাবালকের বয়স ১০ বছরের বেশি হলে তিনি নিজের নামেই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
যে কোনও ভারতীয় নাগরিক পোস্ট অফিসে টাইম ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট (একসঙ্গে ২ জন বা ৩ জন) এবং পিতামাতা এবং অভিভাবক নাবালকের নামে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। তবে নাবালকের বয়স ১০ বছরের বেশি হলে তিনি নিজের নামেই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।

Post Office Savings Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা করে পাবেন, মাসিক খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না

পোস্ট অফিসে মাসিক আয়ের একাধিক স্কিম রয়েছে। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম এরকমই একটি প্রকল্প। প্রবীণ নাগরিকদের মাসিক খরচখরচা মেটাতে এই স্কিম নিয়ে এসেছে পোস্ট অফিস। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। যাই হোক, পোস্ট অফিস মাসিক স্কিমে কত বিনিয়োগ করে কত টাকা মেলে, তার হিসেব রইল এখানে।
পোস্ট অফিসে মাসিক আয়ের একাধিক স্কিম রয়েছে। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম এরকমই একটি প্রকল্প। প্রবীণ নাগরিকদের মাসিক খরচখরচা মেটাতে এই স্কিম নিয়ে এসেছে পোস্ট অফিস। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। যাই হোক, পোস্ট অফিস মাসিক স্কিমে কত বিনিয়োগ করে কত টাকা মেলে, তার হিসেব রইল এখানে।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ন্যূনতম হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। এই স্কিমে বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে কত টাকা পাবেন, তা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। প্রসঙ্গত, বলে রাখা ভাল, এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে ধারা ৮০সি-র অধীনে করছাড় পাওয়া যায়।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ন্যূনতম হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। এই স্কিমে বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে কত টাকা পাবেন, তা নির্ভর করে বিনিয়োগের পরিমাণের উপর। প্রসঙ্গত, বলে রাখা ভাল, এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে ধারা ৮০সি-র অধীনে করছাড় পাওয়া যায়।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য উপযোগী: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা বিনিয়োগ করতে পারেন। ৬০ বছর এবং তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখেই প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে, যাতে অবসর গ্রহণের পর তাঁরা নিয়মিত আয় করতে পারেন। যারা স্বেচ্ছাবসর নিয়েছেন, তাঁরাওসিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য উপযোগী: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা বিনিয়োগ করতে পারেন। ৬০ বছর এবং তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখেই প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে, যাতে অবসর গ্রহণের পর তাঁরা নিয়মিত আয় করতে পারেন। যারা স্বেচ্ছাবসর নিয়েছেন, তাঁরাওসিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
সরকার বর্তমানে এই প্রকল্পে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা যদি একসঙ্গে ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি ত্রৈমাসিকে ১০,২৫০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ৫ বছরে শুধু সুদ থেকে আয় হবে ২ লক্ষ টাকা। আর যদি কেউ সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি বছর তিনি ২,৪৬,০০০ টাকা সুদ পাবেন। অর্থাৎ প্রতি মাসে মিলবে ২০,৫০০ টাকা। তিন মাস অন্তর হাতে আসবে ৬১,৫০০ টাকা।
সরকার বর্তমানে এই প্রকল্পে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। এই স্কিমে প্রবীণ নাগরিকরা যদি একসঙ্গে ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি ত্রৈমাসিকে ১০,২৫০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ৫ বছরে শুধু সুদ থেকে আয় হবে ২ লক্ষ টাকা। আর যদি কেউ সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে প্রতি বছর তিনি ২,৪৬,০০০ টাকা সুদ পাবেন। অর্থাৎ প্রতি মাসে মিলবে ২০,৫০০ টাকা। তিন মাস অন্তর হাতে আসবে ৬১,৫০০ টাকা।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের হিসাব একনজরে: একসঙ্গে জমা করা টাকার পরিমাণ - ৩০ লক্ষ টাকা।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের হিসাব একনজরে: একসঙ্গে জমা করা টাকার পরিমাণ – ৩০ লক্ষ টাকা।
সময়কাল - ৫ বছর।সুদের হার – ৮.২ শতাংশ

মেয়াদপূর্তিতে অর্থ – ৪২,৩০,০০০ টাকা।

সুদ থেকে আয় – ১২,৩০,০০০ টাকা।

ত্রৈমাসিক আয় – ৫১,৫০০ টাকা।

মাসিক আয় – ২০,৫০০ টাকা।

বার্ষিক সুদ – ২,৪৬,০০০ টাকা।
সময়কাল – ৫ বছর।
সুদের হার – ৮.২ শতাংশ
মেয়াদপূর্তিতে অর্থ – ৪২,৩০,০০০ টাকা।
সুদ থেকে আয় – ১২,৩০,০০০ টাকা।
ত্রৈমাসিক আয় – ৫১,৫০০ টাকা।
মাসিক আয় – ২০,৫০০ টাকা।
বার্ষিক সুদ – ২,৪৬,০০০ টাকা।
স্কিমে সুবিধা: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম ভারত সরকার পরিচালিত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। আয়ক্র আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে বিনিয়োগকারী ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পান। প্রতি বছর ৮.২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সুদের টাকা পাওয়া যায় ৩ মাস অন্তর। প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনে অ্যাকাউন্টে সুদ জমা হয়।
স্কিমে সুবিধা: সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম ভারত সরকার পরিচালিত ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। আয়ক্র আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে বিনিয়োগকারী ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পান। প্রতি বছর ৮.২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সুদের টাকা পাওয়া যায় ৩ মাস অন্তর। প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনে অ্যাকাউন্টে সুদ জমা হয়।

Post Office Savings Schemes: মাত্র ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগে ৩.৬ লাখ টাকা রিটার্ন, পোস্ট অফিসের এই স্কিমের হিসেব বুঝে নিন

পোস্ট অফিসের ন্যাশনাল সেভিংস রেকারিং ডিপোজিট পাঁচ বছর মেয়াদি রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট নামেও পরিচিত। প্রতি তিন মাস অন্তর সুদের হার নির্ধারণ করে কেন্দ্র সরকার। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্টে জমা হয়। ইন্ডিয়া পোস্ট ওয়েবসাইট, indiapost.gov.in অনুসারে ৩০ জুন ২০২৪-এ শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে প্রযোজ্য সুদের হার বার্ষিক ৬.৭ শতাংশ।
পোস্ট অফিসের ন্যাশনাল সেভিংস রেকারিং ডিপোজিট পাঁচ বছর মেয়াদি রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট নামেও পরিচিত। প্রতি তিন মাস অন্তর সুদের হার নির্ধারণ করে কেন্দ্র সরকার। চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্টে জমা হয়। ইন্ডিয়া পোস্ট ওয়েবসাইট, indiapost.gov.in অনুসারে ৩০ জুন ২০২৪-এ শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে প্রযোজ্য সুদের হার বার্ষিক ৬.৭ শতাংশ।
পাঁচ বছর মেয়াদি পোস্ট অফিস আরডি কীভাবে কাজ করে: পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, রেকারিং ডিপোজিট স্কিমের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে। সেগুলি হল –
পাঁচ বছর মেয়াদি পোস্ট অফিস আরডি কীভাবে কাজ করে: পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, রেকারিং ডিপোজিট স্কিমের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে। সেগুলি হল –
বিনিয়োগের সীমা: বিনিয়োগকারী ন্যূনতম ১০০ টাকা দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ১০ টাকার গুণিতকে বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই।
বিনিয়োগের সীমা: বিনিয়োগকারী ন্যূনতম ১০০ টাকা দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ১০ টাকার গুণিতকে বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই।
অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম: নগদ বা চেকে প্রাথমিক অর্থ প্রদানের মাধ্যমে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। মাসের শুরুতে অ্যাকাউন্ট খুললে প্রতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে টাকা জমা করতে হবে। আর ১৫ তারিখের পর অ্যাকাউন্ট খুললে ১৬ তারিখ থেকে মাস শেষ হওয়ার আগে টাকা জমা করার নিয়ম রয়েছে।
অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম: নগদ বা চেকে প্রাথমিক অর্থ প্রদানের মাধ্যমে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। মাসের শুরুতে অ্যাকাউন্ট খুললে প্রতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে টাকা জমা করতে হবে। আর ১৫ তারিখের পর অ্যাকাউন্ট খুললে ১৬ তারিখ থেকে মাস শেষ হওয়ার আগে টাকা জমা করার নিয়ম রয়েছে।
মেয়াদপূর্তির সময়কাল এবং অকাল প্রত্যাহার: রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ পাঁচ বছর। অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখ থেকে তিন বছর পর অকাল প্রত্যাহার করা যায়। তবে অকাল প্রত্যাহারে পোস্ট অফিসের সেভিংস অ্যাকাউন্টের জন্য নির্ধারিত হারে সুদ দেওয়া হয়। ম্যাচিউরিটির পর আরও পাঁচ বছরের জন্য আরডি-র মেয়াদ বাড়ানো যায়।
মেয়াদপূর্তির সময়কাল এবং অকাল প্রত্যাহার: রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ পাঁচ বছর। অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখ থেকে তিন বছর পর অকাল প্রত্যাহার করা যায়। তবে অকাল প্রত্যাহারে পোস্ট অফিসের সেভিংস অ্যাকাউন্টের জন্য নির্ধারিত হারে সুদ দেওয়া হয়। ম্যাচিউরিটির পর আরও পাঁচ বছরের জন্য আরডি-র মেয়াদ বাড়ানো যায়।
বিনিয়োগে রিটার্ন: যদি কেউ প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষে তিনি ৩,৫৬,৮২৯ টাকা পাবেন। তিন বছর এবং চার বছরের শেষে অকাল প্রত্যাহারে যথাক্রমে ৬৭,৪৯২ টাকা এবং ৭০,১৯২ টাকা মিলবে।
বিনিয়োগে রিটার্ন: যদি কেউ প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষে তিনি ৩,৫৬,৮২৯ টাকা পাবেন। তিন বছর এবং চার বছরের শেষে অকাল প্রত্যাহারে যথাক্রমে ৬৭,৪৯২ টাকা এবং ৭০,১৯২ টাকা মিলবে।
প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে ম্যাচিউরিটিতে মিলবে ৮,৫৬,৩৯০ টাকা। তিন এবং চার বছরের শেষে অকাল প্রত্যাহার করলে হাতে আসবে যথাক্রমে ১,৬১,৯৮০ টাকা এবং ১,৬৮,৪৬০ টাকা।
প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে ম্যাচিউরিটিতে মিলবে ৮,৫৬,৩৯০ টাকা। তিন এবং চার বছরের শেষে অকাল প্রত্যাহার করলে হাতে আসবে যথাক্রমে ১,৬১,৯৮০ টাকা এবং ১,৬৮,৪৬০ টাকা।
একইভাবে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে পাঁচ বছর শেষে ১৪,২৭,৩১৭ টাকা রিটার্ন মিলবে। তিন এবং চার বছরের শেষে অকাল প্রত্যাহারে যথাক্রমে ২,৬৯,৯৬৭ টাকা এবং ২,৮০,৭৬৬ টাকা মিলবে।
একইভাবে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে পাঁচ বছর শেষে ১৪,২৭,৩১৭ টাকা রিটার্ন মিলবে। তিন এবং চার বছরের শেষে অকাল প্রত্যাহারে যথাক্রমে ২,৬৯,৯৬৭ টাকা এবং ২,৮০,৭৬৬ টাকা মিলবে।

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসে মহিলাদের জন্য বিশেষ স্কিম, ২ বছরে মিলবে বিরাট টাকা সুদ !

মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। সরকার এই প্রকল্পে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। সুদ প্রতি ত্রৈমাসিকে অ্যাকাউন্টে যোগ করা হয়। কিন্তু সম্পূর্ণ পরিমাণ ম্যাচিউরিটির পর মেলে। এই স্কিমে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়।
মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। সরকার এই প্রকল্পে ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। সুদ প্রতি ত্রৈমাসিকে অ্যাকাউন্টে যোগ করা হয়। কিন্তু সম্পূর্ণ পরিমাণ ম্যাচিউরিটির পর মেলে। এই স্কিমে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়।
২ বছরের বিনিয়োগে কত রিটার্ন মিলবে: যদি কেউ এই স্কিমে ২ বছরে ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি ম্যাচিউরিটিতে ২.৩২ লক্ষ টাকা পাবেন। আসলে, এই স্কিম অনেকটা ফিক্সড ডিপোজিটের মতো। কমপক্ষে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ সীমা ২ লাখ টাকা।
২ বছরের বিনিয়োগে কত রিটার্ন মিলবে: যদি কেউ এই স্কিমে ২ বছরে ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি ম্যাচিউরিটিতে ২.৩২ লক্ষ টাকা পাবেন। আসলে, এই স্কিম অনেকটা ফিক্সড ডিপোজিটের মতো। কমপক্ষে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। সর্বোচ্চ সীমা ২ লাখ টাকা।
বিনিয়োগকারী চাইলে এই স্কিমে দুটি অ্যাকাউন্টও খুলতে পারেন। তবে দুটি অ্যাকাউন্টের মধ্যে কমপক্ষে ৩ মাসের ব্যবধান থাকতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার এক বছর পর ৪০ শতাংশ টাকা তোলা যায়। এছাড়া অ্যাকাউন্টধারীর মৃত্যু হলে নমিনি পুরো টাকা তুলতে পারেন। অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের অসুস্থতার ক্ষেত্রেও অকাল প্রত্যাহারের সুবিধা মেলে। সময়ের আগে অ্যাকাউন্ট বন্ধ করলে ৭.৫০ শতাংশের বদলে ৫.৫০ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হয়।
বিনিয়োগকারী চাইলে এই স্কিমে দুটি অ্যাকাউন্টও খুলতে পারেন। তবে দুটি অ্যাকাউন্টের মধ্যে কমপক্ষে ৩ মাসের ব্যবধান থাকতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার এক বছর পর ৪০ শতাংশ টাকা তোলা যায়। এছাড়া অ্যাকাউন্টধারীর মৃত্যু হলে নমিনি পুরো টাকা তুলতে পারেন। অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের অসুস্থতার ক্ষেত্রেও অকাল প্রত্যাহারের সুবিধা মেলে। সময়ের আগে অ্যাকাউন্ট বন্ধ করলে ৭.৫০ শতাংশের বদলে ৫.৫০ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হয়।
ফর্ম পূরণ করে প্যান ও আধার কার্ডের প্রতিলিপি জমা দিতে হবে। পাশাপাশি চেকের সঙ্গে পে-ইন স্লিপও দিতে হবে। পোস্ট অফিসের পাশাপাশি দেশের অনেক ব্যাঙ্কেও মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
ফর্ম পূরণ করে প্যান ও আধার কার্ডের প্রতিলিপি জমা দিতে হবে। পাশাপাশি চেকের সঙ্গে পে-ইন স্লিপও দিতে হবে। পোস্ট অফিসের পাশাপাশি দেশের অনেক ব্যাঙ্কেও মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
কারা এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন: এই প্রকল্পে যে কোনও মহিলা নিজের এবং নাবালিকা কন্যার জন্য বিনিয়োগ করতে পারেন। মাইনর অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ পিতামাতার মাধ্যমে করা হয়। এছাড়া স্বামী তাঁর স্ত্রীর জন্যও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
কারা এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন: এই প্রকল্পে যে কোনও মহিলা নিজের এবং নাবালিকা কন্যার জন্য বিনিয়োগ করতে পারেন। মাইনর অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ পিতামাতার মাধ্যমে করা হয়। এছাড়া স্বামী তাঁর স্ত্রীর জন্যও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
এই স্কিমে কর সুবিধা পাওয়া যায়: মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিমে আয়কর আইনের ৮০সি ধারার অধীনে করছাড় পাওয়া যায়। তবে অর্জিত সুদের উপর কর দিতে হয়। সুদে টিডিএস কাটার বিধান রয়েছে।
এই স্কিমে কর সুবিধা পাওয়া যায়: মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিমে আয়কর আইনের ৮০সি ধারার অধীনে করছাড় পাওয়া যায়। তবে অর্জিত সুদের উপর কর দিতে হয়। সুদে টিডিএস কাটার বিধান রয়েছে।

Post Office Schemes: এই পোস্ট অফিস স্কিমে ৫০০০ টাকা বিনিয়োগ করে হয়ে উঠুন কোটিপতি, রইল হিসাব

যদি আমরা সরকারি সঞ্চয় প্রকল্পের কথা বলি, তাহলে পোস্ট অফিসের ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পগুলি তাদের মধ্যে খুবই চমৎকার। কারণ ঝুঁকি ছাড়াই দীর্ঘমেয়াদে পোস্ট অফিস স্কিমে বিনিয়োগ করা যেতে পারে এবং নিশ্চিত রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা আছে এমন বিনিয়োগকারীদের জন্য এগুলি আরও ভাল বিকল্প। যেমন, পোস্ট অফিস RD, এতে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সুদ চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়ে।
যদি আমরা সরকারি সঞ্চয় প্রকল্পের কথা বলি, তাহলে পোস্ট অফিসের ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পগুলি তাদের মধ্যে খুবই চমৎকার। কারণ ঝুঁকি ছাড়াই দীর্ঘমেয়াদে পোস্ট অফিস স্কিমে বিনিয়োগ করা যেতে পারে এবং নিশ্চিত রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা আছে এমন বিনিয়োগকারীদের জন্য এগুলি আরও ভাল বিকল্প। যেমন, পোস্ট অফিস RD, এতে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সুদ চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়ে।
পোস্ট অফিস RD: ৫০০০ টাকা মাসিক বিনিয়োগ, ১০ বছরে ৮.৫০ লক্ষ টাকা পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিটে (PORD) মাসে ন্যূনতম ১০০ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। বিনিয়োগের জন্য কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই। বিনিয়োগকারীরা ১০ টাকার গুণে যত খুশি বিনিয়োগ করতে পারেন। কেউ যদি পোস্ট অফিস RD-এ মাসিক ৫০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ৫ বছর পর তিনি ম্যাচিউরিটির উপর ৩,৫৬,৮৩০ টাকা পাবেন।
পোস্ট অফিস RD: ৫০০০ টাকা মাসিক বিনিয়োগ, ১০ বছরে ৮.৫০ লক্ষ টাকা পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিটে (PORD) মাসে ন্যূনতম ১০০ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। বিনিয়োগের জন্য কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই। বিনিয়োগকারীরা ১০ টাকার গুণে যত খুশি বিনিয়োগ করতে পারেন। কেউ যদি পোস্ট অফিস RD-এ মাসিক ৫০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ৫ বছর পর তিনি ম্যাচিউরিটির উপর ৩,৫৬,৮৩০ টাকা পাবেন।
এতে মোট বিনিয়োগ হবে ৩ লক্ষ টাকা এবং তিনি ৫৬,৮৩০ টাকার গ্যারান্টিযুক্ত সুদ পাবেন। PORD অ্যাকাউন্টটি ৫ বছরের ম্যাচিউরিটির পরে পরবর্তী ৫ বছরের জন্য বাড়ানো যেতে পারে। এইভাবে, কেউ যদি নিজেদের RD ১০ বছরের জন্য বজায় রাখেন, তাহলে মোট গ্যারান্টিযুক্ত তহবিল হবে ৮,৫৪,২৭২ টাকা। এতে সুদ থেকে ২,৫৪,২৭২ টাকা নিশ্চিত আয় হবে।
এতে মোট বিনিয়োগ হবে ৩ লক্ষ টাকা এবং তিনি ৫৬,৮৩০ টাকার গ্যারান্টিযুক্ত সুদ পাবেন। PORD অ্যাকাউন্টটি ৫ বছরের ম্যাচিউরিটির পরে পরবর্তী ৫ বছরের জন্য বাড়ানো যেতে পারে। এইভাবে, কেউ যদি নিজেদের RD ১০ বছরের জন্য বজায় রাখেন, তাহলে মোট গ্যারান্টিযুক্ত তহবিল হবে ৮,৫৪,২৭২ টাকা। এতে সুদ থেকে ২,৫৪,২৭২ টাকা নিশ্চিত আয় হবে।
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই। পোস্ট অফিসের ছোট সঞ্চয় প্রকল্পগুলির সার্বভৌম গ্যারান্টি রয়েছে। কারণ এই টাকা সরাসরি সরকার ব্যবহার করে। অতএব, এই স্কিমগুলিতে বিনিয়োগকারীদের অর্থ সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকে।
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই। পোস্ট অফিসের ছোট সঞ্চয় প্রকল্পগুলির সার্বভৌম গ্যারান্টি রয়েছে। কারণ এই টাকা সরাসরি সরকার ব্যবহার করে। অতএব, এই স্কিমগুলিতে বিনিয়োগকারীদের অর্থ সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকে।
পোস্ট অফিস RD: ৩ বছর পর প্রি-ম্যাচিউর ক্লোজার সুবিধা ১০০ টাকায় যে কোনও পোস্ট অফিসের শাখায় আরডি অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। এতে একজন ব্যক্তি যে কোনও সংখ্যক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এতে, একক ছাড়াও, যৌথ অ্যাকাউন্ট ৩ জন পর্যন্ত খোলা যাবে।
পোস্ট অফিস RD: ৩ বছর পর প্রি-ম্যাচিউর ক্লোজার সুবিধা ১০০ টাকায় যে কোনও পোস্ট অফিসের শাখায় আরডি অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। এতে একজন ব্যক্তি যে কোনও সংখ্যক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এতে, একক ছাড়াও, যৌথ অ্যাকাউন্ট ৩ জন পর্যন্ত খোলা যাবে।
অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য অভিভাবক অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। পোস্ট অফিস RD অ্যাকাউন্টের মেয়াদ ৫ বছর। তবে, প্রি-ম্যাচিউর ক্লোজার ৩ বছর পরে করা যেতে পারে।
অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য অভিভাবক অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। পোস্ট অফিস RD অ্যাকাউন্টের মেয়াদ ৫ বছর। তবে, প্রি-ম্যাচিউর ক্লোজার ৩ বছর পরে করা যেতে পারে।
পোস্ট অফিসে আরডি অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধেও লোন নেওয়া যেতে পারে। এর নিয়ম হল ১২টি কিস্তি জমা দেওয়ার পরে, অ্যাকাউন্টে জমা হওয়া পরিমাণের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত লোন নেওয়া যেতে পারে। ঋণ একক বা কিস্তিতে পরিশোধ করা যেতে পারে। ঋণের সুদের হার আরডির সুদের চেয়ে ২ শতাংশ বেশি হবে। এতে মনোনয়নের সুবিধাও রয়েছে।
পোস্ট অফিসে আরডি অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধেও লোন নেওয়া যেতে পারে। এর নিয়ম হল ১২টি কিস্তি জমা দেওয়ার পরে, অ্যাকাউন্টে জমা হওয়া পরিমাণের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত লোন নেওয়া যেতে পারে। ঋণ একক বা কিস্তিতে পরিশোধ করা যেতে পারে। ঋণের সুদের হার আরডির সুদের চেয়ে ২ শতাংশ বেশি হবে। এতে মনোনয়নের সুবিধাও রয়েছে।

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন প্রায় ১০ হাজার টাকা! আপনার আছে তো ?

পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিমে সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ জমার সীমা ৪.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লাখ টাকা করা হয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে ৯ লাখ টাকা বেড়ে হয়েছে ১৫ লাখ টাকা।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিমে সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ জমার সীমা ৪.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লাখ টাকা করা হয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে ৯ লাখ টাকা বেড়ে হয়েছে ১৫ লাখ টাকা।
যে কোনও সরকারি ব্যাঙ্কের মতো পোস্ট অফিসও টাকা জমা ও লেনদেনের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ। বিশেষ করে প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে। পোস্ট অফিসের একাধিক ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম রয়েছে, যা থেকে প্রতি মাসে আয় করতে পারেন গ্রাহকরা।
যে কোনও সরকারি ব্যাঙ্কের মতো পোস্ট অফিসও টাকা জমা ও লেনদেনের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ। বিশেষ করে প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে। পোস্ট অফিসের একাধিক ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম রয়েছে, যা থেকে প্রতি মাসে আয় করতে পারেন গ্রাহকরা।
‘পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম’ হল সেরকমই একটা স্কিম, যেখানে গ্রাহক নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করেন। এবং পরিবর্তে প্রতি মাসে সুদ পান। পোস্ট অফিসের যে কোনও শাখায় এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
‘পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম’ হল সেরকমই একটা স্কিম, যেখানে গ্রাহক নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করেন। এবং পরিবর্তে প্রতি মাসে সুদ পান। পোস্ট অফিসের যে কোনও শাখায় এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম: অর্থ মন্ত্রকের আওতাধীন ব্যাঙ্কিং পণ্য এবং পরিষেবাগুলির মধ্যে পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম অন্যতম। সুতরাং এই স্কিম যে নিরাপদ বলাই বাহুল্য। তাছাড়া মান্থলি ইনকাম স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই। বরং নিয়মিত মাসিক আয়ের পথ খুলে যায়।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম: অর্থ মন্ত্রকের আওতাধীন ব্যাঙ্কিং পণ্য এবং পরিষেবাগুলির মধ্যে পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম অন্যতম। সুতরাং এই স্কিম যে নিরাপদ বলাই বাহুল্য। তাছাড়া মান্থলি ইনকাম স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই। বরং নিয়মিত মাসিক আয়ের পথ খুলে যায়।
আগেই বলা হয়েছে এই স্কিমে সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। বিনিয়োগের মেয়াদ ৫ বছর। মূলধন সুরক্ষাই এর প্রধান উদ্দেশ্য। ২০২৩-এর এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে সুদের হার ৭.৪০ শতাংশ, যা প্রতি মাসে দেওয়া হয়।
আগেই বলা হয়েছে এই স্কিমে সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। বিনিয়োগের মেয়াদ ৫ বছর। মূলধন সুরক্ষাই এর প্রধান উদ্দেশ্য। ২০২৩-এর এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে সুদের হার ৭.৪০ শতাংশ, যা প্রতি মাসে দেওয়া হয়।
সেটা কীরকম? একটা উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরা যাক, পোস্ট অফিসের মান্থলি ইনকাম স্কিমে কেউ ৯ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। ৭.৪০ শতাংশ সুদের হারে তিনি প্রতি মাসে ৫,৫০০ টাকা পাবেন। মেয়াদ শেষে তিনি এই স্কিমে ফের বিনিয়োগ করতে পারেন, ৯ লাখ টাকা তুলে নিতে পারেন বা ইলেকট্রনিক ক্লিয়ারেন্স সার্ভিসের মাধ্যমে সেই টাকা তাঁর সেভিংস অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করতে পারেন। অন্য দিকে, দ্বিগুণ বিনিয়োগ করতে পারলে রিটার্নও পৌঁছে যাবে ১০ হাজারের ঘরে, প্রতি মাসেই।
সেটা কীরকম? একটা উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরা যাক, পোস্ট অফিসের মান্থলি ইনকাম স্কিমে কেউ ৯ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। ৭.৪০ শতাংশ সুদের হারে তিনি প্রতি মাসে ৫,৫০০ টাকা পাবেন। মেয়াদ শেষে তিনি এই স্কিমে ফের বিনিয়োগ করতে পারেন, ৯ লাখ টাকা তুলে নিতে পারেন বা ইলেকট্রনিক ক্লিয়ারেন্স সার্ভিসের মাধ্যমে সেই টাকা তাঁর সেভিংস অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করতে পারেন। অন্য দিকে, দ্বিগুণ বিনিয়োগ করতে পারলে রিটার্নও পৌঁছে যাবে ১০ হাজারের ঘরে, প্রতি মাসেই।
মূলধন সুরক্ষা: এই স্কিমের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট হল, মূলধনে হাত পড়ে না। মেয়াদ শেষে জমা টাকা ফেরত পাওয়া যায়। সরকার-সমর্থিত স্কিম হওয়ায় সম্পূর্ণ নিরাপদও। প্রতি মাসে সুদের টাকা হাতে আসে। মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়ার মতো রিটার্ন না হলেও ফিক্সড ডিপোজিট বা অন্যান্য স্থির আয়ের সুদের তুলনায় বেশি।
মূলধন সুরক্ষা: এই স্কিমের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট হল, মূলধনে হাত পড়ে না। মেয়াদ শেষে জমা টাকা ফেরত পাওয়া যায়। সরকার-সমর্থিত স্কিম হওয়ায় সম্পূর্ণ নিরাপদও। প্রতি মাসে সুদের টাকা হাতে আসে। মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়ার মতো রিটার্ন না হলেও ফিক্সড ডিপোজিট বা অন্যান্য স্থির আয়ের সুদের তুলনায় বেশি।

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করছেন? পাঁচ বছরে কত রিটার্ন পাবেন ?

বিনিয়োগ মানেই মোটা টাকা ঢালতে হবে, তা কিন্তু নয়। অনেক স্কিম আছে যেখানে অল্প পরিমাণে বা সামর্থ্য অনুযায়ী বিনিয়োগ করা যায়। কিন্তু নিয়মিত বিনিয়োগ করতে হবে, এটাই আসল কথা। প্রতি মাসে সামান্য বিনিয়োগে ভাল রিটার্ন চাইলে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। মাত্র ১০০ টাকা দিয়েই এতে বিনিয়োগ শুরু করা যায়।
বিনিয়োগ মানেই মোটা টাকা ঢালতে হবে, তা কিন্তু নয়। অনেক স্কিম আছে যেখানে অল্প পরিমাণে বা সামর্থ্য অনুযায়ী বিনিয়োগ করা যায়। কিন্তু নিয়মিত বিনিয়োগ করতে হবে, এটাই আসল কথা। প্রতি মাসে সামান্য বিনিয়োগে ভাল রিটার্ন চাইলে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। মাত্র ১০০ টাকা দিয়েই এতে বিনিয়োগ শুরু করা যায়।য
গ্রাহক যে টাকা দিয়ে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলবেন, প্রতি মাসে সেই পরিমাণ টাকাই বিনিয়োগ করে যেতে হবে। ব্যাঙ্কে এক বছর, দুই বছর বা পছন্দ অনুযায়ী যে কোনও মেয়াদে আরডি অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। কিন্তু পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ ৫ বছর।
গ্রাহক যে টাকা দিয়ে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলবেন, প্রতি মাসে সেই পরিমাণ টাকাই বিনিয়োগ করে যেতে হবে। ব্যাঙ্কে এক বছর, দুই বছর বা পছন্দ অনুযায়ী যে কোনও মেয়াদে আরডি অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। কিন্তু পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ ৫ বছর।
বর্তমানে পোস্ট অফিস আরডি-তে ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ মিলছে। এখন কেউ যদি ৫ বছর মেয়াদে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ম্যাচিউরিটিতে তিনি কত টাকা হাতে পাবেন?
বর্তমানে পোস্ট অফিস আরডি-তে ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ মিলছে। এখন কেউ যদি ৫ বছর মেয়াদে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে ম্যাচিউরিটিতে তিনি কত টাকা হাতে পাবেন?
আরডি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, কেউ যদি পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি বছরে ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করবেন। পাঁচ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৬০ হাজার টাকা। এখন ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ হিসেবে জমা হবে ১১,৩৬৯ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি রিটার্ন পাবেন ৭১,৩৬৯ টাকা।
আরডি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, কেউ যদি পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি বছরে ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করবেন। পাঁচ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৬০ হাজার টাকা। এখন ৬.৭ শতাংশ হারে সুদ হিসেবে জমা হবে ১১,৩৬৯ টাকা। সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি রিটার্ন পাবেন ৭১,৩৬৯ টাকা।
এখন যদি কেউ প্রতি মাসে ২০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৪ হাজার টাকা এবং পাঁচ বছরে ১,২০,০০০ টাকা। এক্ষেত্রে সুদ হিসেবে হাতে আসবে ২২,৭৩২ টাকা। অতএব গ্রাহক ১,৪২,৭৩২ টাকা রিটার্ন পাবেন।
এখন যদি কেউ প্রতি মাসে ২০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৪ হাজার টাকা এবং পাঁচ বছরে ১,২০,০০০ টাকা। এক্ষেত্রে সুদ হিসেবে হাতে আসবে ২২,৭৩২ টাকা। অতএব গ্রাহক ১,৪২,৭৩২ টাকা রিটার্ন পাবেন।
বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়িয়ে ৩ হাজার টাকা করলে বছরে মোট বিনিয়োগ দাঁড়াবে ৩৬ হাজার টাকা এবং পাঁচ বছরে ১,৮০,০০০ টাকা। এর উপর ৬.৭ শতাংশ হারে ৩৪,০৯৭ টাকা সুদ হিসেবে মিলবে। সুতরাং রিটার্ন দাঁড়াবে ২,১৪,০৯৭ টাকা।
বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়িয়ে ৩ হাজার টাকা করলে বছরে মোট বিনিয়োগ দাঁড়াবে ৩৬ হাজার টাকা এবং পাঁচ বছরে ১,৮০,০০০ টাকা। এর উপর ৬.৭ শতাংশ হারে ৩৪,০৯৭ টাকা সুদ হিসেবে মিলবে। সুতরাং রিটার্ন দাঁড়াবে ২,১৪,০৯৭ টাকা।
একইভাবে যদি কেউ পাঁচ বছরে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে বছরে ৬০ হাজার এবং পাঁচ বছরে ৩ লাখ টাকা মোট বিনিয়োগ হবে। এর উপর ৬.৭ শতাংশ হারে মোট সুদ মিলবে ৫৬,৮৩০ টাকা। অতএব রিটার্ন দাঁড়াবে ৩,৫৬,৮৩০ টাকা।
একইভাবে যদি কেউ পাঁচ বছরে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে বছরে ৬০ হাজার এবং পাঁচ বছরে ৩ লাখ টাকা মোট বিনিয়োগ হবে। এর উপর ৬.৭ শতাংশ হারে মোট সুদ মিলবে ৫৬,৮৩০ টাকা। অতএব রিটার্ন দাঁড়াবে ৩,৫৬,৮৩০ টাকা।

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে দশ বছরে পেয়ে যাবেন ১৬ লাখ টাকা রিটার্ন !

পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে বর্তমানে সুদের হার ৬.২ শতাংশ। নয়া সুদের হার কার্যকর হয়েছে ২০২৩-এর ১ এপ্রিল থেকে। এই স্কিমে প্রতি মাসে ন্যূনতম ১০০ টাকা বা ১০০ টাকার গুণিতকে বিনিয়োগ করা যায়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই।
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে বর্তমানে সুদের হার ৬.২ শতাংশ। নয়া সুদের হার কার্যকর হয়েছে ২০২৩-এর ১ এপ্রিল থেকে। এই স্কিমে প্রতি মাসে ন্যূনতম ১০০ টাকা বা ১০০ টাকার গুণিতকে বিনিয়োগ করা যায়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই।
রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ ৫ বছর। অর্থাৎ ৬০টি মাসিক কিস্তি জমা দিতে হয়। পাঁচ বছর পর রিটার্ন পান বিনিয়োগকারী। পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, অ্যাকাউন্ট হোল্ডার আরও পাঁচ বছরের জন্য রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ বাড়াতে পারেন।
রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ ৫ বছর। অর্থাৎ ৬০টি মাসিক কিস্তি জমা দিতে হয়। পাঁচ বছর পর রিটার্ন পান বিনিয়োগকারী। পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, অ্যাকাউন্ট হোল্ডার আরও পাঁচ বছরের জন্য রেকারিং ডিপোজিটের মেয়াদ বাড়াতে পারেন।
মাসিক ৫ হাজার টাকা জমা করলে কত রিটার্ন মিলবে: হিসেব অনুযায়ী, পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা জমা দিলে পাঁচ বছরে ৩.৫২ লক্ষ টাকা রিটার্ন মিলবে। অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ালে অর্থাৎ ১০ বছরে মোট কর্পাস দাঁড়াবে ৮.৩২ লক্ষ টাকা।
মাসিক ৫ হাজার টাকা জমা করলে কত রিটার্ন মিলবে: হিসেব অনুযায়ী, পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা জমা দিলে পাঁচ বছরে ৩.৫২ লক্ষ টাকা রিটার্ন মিলবে। অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ালে অর্থাৎ ১০ বছরে মোট কর্পাস দাঁড়াবে ৮.৩২ লক্ষ টাকা।
মাসিক হাজার টাকায় রিটার্নের পরিমাণ: পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা জমা করলে পাঁচ বছর শেষে ৭০,৪৩১ লক্ষ টাকা রিটার্ন মিলবে। অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ালে অর্থাৎ ১০ বছরে রিটার্নের পরিমাণ দাঁড়াবে ১.৬৬ লক্ষ টাকা।
মাসিক হাজার টাকায় রিটার্নের পরিমাণ: পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা জমা করলে পাঁচ বছর শেষে ৭০,৪৩১ লক্ষ টাকা রিটার্ন মিলবে। অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ালে অর্থাৎ ১০ বছরে রিটার্নের পরিমাণ দাঁড়াবে ১.৬৬ লক্ষ টাকা।
মাসিক ১০ হাজার টাকায় কত রিটার্ন মিলবে: প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা জমা করলে পাঁচ বছর শেষে ৭.০৪ লক্ষ টাকা রিটার্ন পাবেন গ্রাহক। ওই অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়িয়ে দিলে অর্থাৎ দশ বছরে রিটার্ন দাঁড়াবে ১৬.৬ লক্ষ টাকা।
মাসিক ১০ হাজার টাকায় কত রিটার্ন মিলবে: প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা জমা করলে পাঁচ বছর শেষে ৭.০৪ লক্ষ টাকা রিটার্ন পাবেন গ্রাহক। ওই অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়িয়ে দিলে অর্থাৎ দশ বছরে রিটার্ন দাঁড়াবে ১৬.৬ লক্ষ টাকা।
কারা পোস্ট অফিসের আরডি-তে বিনিয়োগ করতে পারবেন: পোস্ট অফিসে যে কোনও প্রাপ্তবয়স্ক বা দশ বছর বয়সী কোনও নাবালক সিঙ্গল বা জয়েন্ট আরডি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ১ মাস টাকা জমা না করলে প্রতি ১০০ টাকায় ১ টাকা জরিমানা দিতে হয়। পরপর চার মাস টাকা জমা না দিলে অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যায়।
কারা পোস্ট অফিসের আরডি-তে বিনিয়োগ করতে পারবেন: পোস্ট অফিসে যে কোনও প্রাপ্তবয়স্ক বা দশ বছর বয়সী কোনও নাবালক সিঙ্গল বা জয়েন্ট আরডি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ১ মাস টাকা জমা না করলে প্রতি ১০০ টাকায় ১ টাকা জরিমানা দিতে হয়। পরপর চার মাস টাকা জমা না দিলে অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যায়।
ব্যাঙ্কের রেকারিং ডিপোজিটে সুদের হার বেশি: পোস্ট অফিসের চেয়ে ব্যাঙ্কে রেকারিং ডিপোজিটে সুদের হার বেশি। যেমন এসবিআই-তে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হয়। এইচডিএফসি ব্যাঙ্কে সুদের হার ৭ শতাংশ।
ব্যাঙ্কের রেকারিং ডিপোজিটে সুদের হার বেশি: পোস্ট অফিসের চেয়ে ব্যাঙ্কে রেকারিং ডিপোজিটে সুদের হার বেশি। যেমন এসবিআই-তে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হয়। এইচডিএফসি ব্যাঙ্কে সুদের হার ৭ শতাংশ।

পোস্ট অফিসের এই স্কিম মহিলাদের জন্য আশীর্বাদ, মিলছে এই বিশেষ সুবিধাগুলি

মহিলাদের উপহার দেওয়ার জন্য মহিলা সম্মান বচত যোজনা নামে একটি নতুন প্রকল্প চালু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর মূল উদ্দেশ্য হল, ভারতীয় মহিলাদের মধ্যে সঞ্চয় করার অভ্যাসকে আরও বাড়িয়ে দেওয়া। এই আমানত প্রকল্পে মহিলাদের খুব ভাল সুদ দেওয়া হয়। তবে এই স্কিমে দুই বছরের জন্য টাকা জমা করতে হবে।
মহিলাদের উপহার দেওয়ার জন্য মহিলা সম্মান বচত যোজনা নামে একটি নতুন প্রকল্প চালু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর মূল উদ্দেশ্য হল, ভারতীয় মহিলাদের মধ্যে সঞ্চয় করার অভ্যাসকে আরও বাড়িয়ে দেওয়া। এই আমানত প্রকল্পে মহিলাদের খুব ভাল সুদ দেওয়া হয়। তবে এই স্কিমে দুই বছরের জন্য টাকা জমা করতে হবে।
দুই বছর পর গ্রাহক সুদ এবং মূলধন-সহ পুরো টাকাটাই ফেরত পেয়ে যাবেন। বর্তমানে এই প্রকল্পে সুদের হার ৭.৫ শতাংশ। যেখানে গ্রাহকরা সেভিংস অ্যাকাউন্টে ৪ শতাংশ হারে সুদ পেয়ে থাকেন।
দুই বছর পর গ্রাহক সুদ এবং মূলধন-সহ পুরো টাকাটাই ফেরত পেয়ে যাবেন। বর্তমানে এই প্রকল্পে সুদের হার ৭.৫ শতাংশ। যেখানে গ্রাহকরা সেভিংস অ্যাকাউন্টে ৪ শতাংশ হারে সুদ পেয়ে থাকেন।
২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের অধীনে মহিলা সম্মান সঞ্চয় শংসাপত্র স্কিমের কথা ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। এরপর পাহাড়ি এলাকার মহিলারাও এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে শুরু করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকার এই প্রকল্প পরিচালনা করার জন্য পোস্ট অফিস বেছে নিয়েছে। যেখানে অফলাইন মোডে এই স্কিমের জন্য রেজিস্ট্রেশন করা হয়।
২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের অধীনে মহিলা সম্মান সঞ্চয় শংসাপত্র স্কিমের কথা ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। এরপর পাহাড়ি এলাকার মহিলারাও এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে শুরু করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকার এই প্রকল্প পরিচালনা করার জন্য পোস্ট অফিস বেছে নিয়েছে। যেখানে অফলাইন মোডে এই স্কিমের জন্য রেজিস্ট্রেশন করা হয়।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার পোস্ট গৌচরের ডাক সহকারী ভুবন মৈখুরী বলেছেন যে, মহিলা সম্মান বচত পত্র যোজনা (এমএসএসসি) শুরু হয়েছিল গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে। এর আওতায় মহিলারা ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ পেয়ে থাকেন। তবে মহিলারা শুধুমাত্র আগামী ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত এই স্কিমের সুবিধাগুলি পেতে সক্ষম হবেন।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার পোস্ট গৌচরের ডাক সহকারী ভুবন মৈখুরী বলেছেন যে, মহিলা সম্মান বচত পত্র যোজনা (এমএসএসসি) শুরু হয়েছিল গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে। এর আওতায় মহিলারা ৭.৫ শতাংশ হারে সুদ পেয়ে থাকেন। তবে মহিলারা শুধুমাত্র আগামী ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত এই স্কিমের সুবিধাগুলি পেতে সক্ষম হবেন।
কীভাবে আপনি এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন?ভুবন মৈখুরীর ব্যাখ্যা, কোনও মহিলা যদি এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে চান, তাহলে তাঁকে নিকটবর্তী পোস্ট অফিসে যেতে হবে। সেই সঙ্গে একটি ফর্ম ১ পূরণ করতে হবে। এর পাশাপাশি আধার কার্ড এবং প্যান কার্ডের মতো কেওয়াইসি নথিগুলির একটি অনুলিপিও জমা দিতে হবে। এরপর অ্যাকাউন্ট খোলা হলে গ্রাহকরা ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করে দিতে পারেন।
কীভাবে আপনি এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন?
ভুবন মৈখুরীর ব্যাখ্যা, কোনও মহিলা যদি এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে চান, তাহলে তাঁকে নিকটবর্তী পোস্ট অফিসে যেতে হবে। সেই সঙ্গে একটি ফর্ম ১ পূরণ করতে হবে। এর পাশাপাশি আধার কার্ড এবং প্যান কার্ডের মতো কেওয়াইসি নথিগুলির একটি অনুলিপিও জমা দিতে হবে। এরপর অ্যাকাউন্ট খোলা হলে গ্রাহকরা ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করে দিতে পারেন।
এই কারণে অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করা যেতে পারে:ভুবন মৈখুরীর কথায়, যদি কোনও মহিলা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন কিংবা স্কিমের মেয়াদপূর্তির আগেই মারা যান, তাহলে এই অ্যাকাউন্টটি ৬ মাস পরে বন্ধ করা যেতে পারে। তবে এই পরিস্থিতিতে গ্রাহকরা দুই শতাংশ কম সুদ পাবেন। অর্থাৎ তাঁরা পাবেন শুধুমাত্র ৫.৫০ শতাংশ সুদ।
এই কারণে অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করা যেতে পারে:
ভুবন মৈখুরীর কথায়, যদি কোনও মহিলা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন কিংবা স্কিমের মেয়াদপূর্তির আগেই মারা যান, তাহলে এই অ্যাকাউন্টটি ৬ মাস পরে বন্ধ করা যেতে পারে। তবে এই পরিস্থিতিতে গ্রাহকরা দুই শতাংশ কম সুদ পাবেন। অর্থাৎ তাঁরা পাবেন শুধুমাত্র ৫.৫০ শতাংশ সুদ।