Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন প্রায় ১০ হাজার টাকা! আপনার আছে তো ?

পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিমে সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ জমার সীমা ৪.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লাখ টাকা করা হয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে ৯ লাখ টাকা বেড়ে হয়েছে ১৫ লাখ টাকা।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিমে সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ জমার সীমা ৪.৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লাখ টাকা করা হয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে ৯ লাখ টাকা বেড়ে হয়েছে ১৫ লাখ টাকা।
যে কোনও সরকারি ব্যাঙ্কের মতো পোস্ট অফিসও টাকা জমা ও লেনদেনের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ। বিশেষ করে প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে। পোস্ট অফিসের একাধিক ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম রয়েছে, যা থেকে প্রতি মাসে আয় করতে পারেন গ্রাহকরা।
যে কোনও সরকারি ব্যাঙ্কের মতো পোস্ট অফিসও টাকা জমা ও লেনদেনের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ। বিশেষ করে প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে। পোস্ট অফিসের একাধিক ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম রয়েছে, যা থেকে প্রতি মাসে আয় করতে পারেন গ্রাহকরা।
‘পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম’ হল সেরকমই একটা স্কিম, যেখানে গ্রাহক নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করেন। এবং পরিবর্তে প্রতি মাসে সুদ পান। পোস্ট অফিসের যে কোনও শাখায় এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
‘পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম’ হল সেরকমই একটা স্কিম, যেখানে গ্রাহক নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করেন। এবং পরিবর্তে প্রতি মাসে সুদ পান। পোস্ট অফিসের যে কোনও শাখায় এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম: অর্থ মন্ত্রকের আওতাধীন ব্যাঙ্কিং পণ্য এবং পরিষেবাগুলির মধ্যে পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম অন্যতম। সুতরাং এই স্কিম যে নিরাপদ বলাই বাহুল্য। তাছাড়া মান্থলি ইনকাম স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই। বরং নিয়মিত মাসিক আয়ের পথ খুলে যায়।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম: অর্থ মন্ত্রকের আওতাধীন ব্যাঙ্কিং পণ্য এবং পরিষেবাগুলির মধ্যে পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম অন্যতম। সুতরাং এই স্কিম যে নিরাপদ বলাই বাহুল্য। তাছাড়া মান্থলি ইনকাম স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই। বরং নিয়মিত মাসিক আয়ের পথ খুলে যায়।
আগেই বলা হয়েছে এই স্কিমে সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। বিনিয়োগের মেয়াদ ৫ বছর। মূলধন সুরক্ষাই এর প্রধান উদ্দেশ্য। ২০২৩-এর এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে সুদের হার ৭.৪০ শতাংশ, যা প্রতি মাসে দেওয়া হয়।
আগেই বলা হয়েছে এই স্কিমে সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়। বিনিয়োগের মেয়াদ ৫ বছর। মূলধন সুরক্ষাই এর প্রধান উদ্দেশ্য। ২০২৩-এর এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে সুদের হার ৭.৪০ শতাংশ, যা প্রতি মাসে দেওয়া হয়।
সেটা কীরকম? একটা উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরা যাক, পোস্ট অফিসের মান্থলি ইনকাম স্কিমে কেউ ৯ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। ৭.৪০ শতাংশ সুদের হারে তিনি প্রতি মাসে ৫,৫০০ টাকা পাবেন। মেয়াদ শেষে তিনি এই স্কিমে ফের বিনিয়োগ করতে পারেন, ৯ লাখ টাকা তুলে নিতে পারেন বা ইলেকট্রনিক ক্লিয়ারেন্স সার্ভিসের মাধ্যমে সেই টাকা তাঁর সেভিংস অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করতে পারেন। অন্য দিকে, দ্বিগুণ বিনিয়োগ করতে পারলে রিটার্নও পৌঁছে যাবে ১০ হাজারের ঘরে, প্রতি মাসেই।
সেটা কীরকম? একটা উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরা যাক, পোস্ট অফিসের মান্থলি ইনকাম স্কিমে কেউ ৯ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলেন। ৭.৪০ শতাংশ সুদের হারে তিনি প্রতি মাসে ৫,৫০০ টাকা পাবেন। মেয়াদ শেষে তিনি এই স্কিমে ফের বিনিয়োগ করতে পারেন, ৯ লাখ টাকা তুলে নিতে পারেন বা ইলেকট্রনিক ক্লিয়ারেন্স সার্ভিসের মাধ্যমে সেই টাকা তাঁর সেভিংস অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করতে পারেন। অন্য দিকে, দ্বিগুণ বিনিয়োগ করতে পারলে রিটার্নও পৌঁছে যাবে ১০ হাজারের ঘরে, প্রতি মাসেই।
মূলধন সুরক্ষা: এই স্কিমের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট হল, মূলধনে হাত পড়ে না। মেয়াদ শেষে জমা টাকা ফেরত পাওয়া যায়। সরকার-সমর্থিত স্কিম হওয়ায় সম্পূর্ণ নিরাপদও। প্রতি মাসে সুদের টাকা হাতে আসে। মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়ার মতো রিটার্ন না হলেও ফিক্সড ডিপোজিট বা অন্যান্য স্থির আয়ের সুদের তুলনায় বেশি।
মূলধন সুরক্ষা: এই স্কিমের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট হল, মূলধনে হাত পড়ে না। মেয়াদ শেষে জমা টাকা ফেরত পাওয়া যায়। সরকার-সমর্থিত স্কিম হওয়ায় সম্পূর্ণ নিরাপদও। প্রতি মাসে সুদের টাকা হাতে আসে। মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়ার মতো রিটার্ন না হলেও ফিক্সড ডিপোজিট বা অন্যান্য স্থির আয়ের সুদের তুলনায় বেশি।