বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত হলেও এমন ৯টি স্কিম রয়েছে যা টাকার বৃষ্টি করতে পারে। শুনতে আজব লাগলেও এই ৯টি স্কিমে বিনিয়োগ করলে কখনও টাকার অভাব হবে না। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই ৯টি স্কিমের সমস্ত খুঁটিনাটি।বর্তমান সময়ে বিনিয়োগের অনেক মাধ্যম থাকলেও, সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করলে ভবিষ্যৎ জীবন আরামে কাটানো যেতে পারে। বাজারে বিনিয়োগের বিভিন্ন মাধ্যম থাকলেও সুরক্ষিত ভাবে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার জন্য পোস্ট অফিসের স্কিম সবথেকে সেরা। কারণ এতে সুদের হার খুব ভাল।পোস্ট অফিসের এমন ৯টি স্কিম রয়েছে, যেখানে বিনিয়োগ করলে নিজেদের টাকা ডাবল হতে পারে।সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা – পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছরে ৮.২০% হারে সুদ পাওয়া যায়। এটি কন্যাসন্তানদের জন্য খুবই উপকারী একটি স্কিম।সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম – পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছরে ৮.২০% হারে সুদ পাওয়া যায়। এই স্কিম সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য।ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট – পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছরে ৭.৭% হারে সুদ পাওয়া যায়। এতে বিনিয়োগকারীর টাকা ডবল হতে পারে।কিষাণ বিকাশ পত্র – পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছরে ৭.৫% হারে সুদ পাওয়া যায়। এই স্কিম কৃষকদের জন্য সেরা।মাসিক আয় স্কিম – পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছরে ৭.৪% হারে সুদ পাওয়া যায়। এতে নিয়মিত আয়ের সুবিধা পাওয়া যায়।পিপিএফ স্কিম – পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছরে ৭.১% হারে সুদ পাওয়া যায়। এতে টাকা ডাবল করার সুযোগ রয়েছে।টাইম ডিপোজিট স্কিম – পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছরে ৬.৯% হারে সুদ পাওয়া যায়। এটি একটি সুরক্ষিত ডিপোজিট স্কিম।রেকারিং ডিপোজিট স্কিম – পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি বছরে ৫.৮ হারে সুদ পাওয়া যায়। এই স্কিমে সুদের হার কিছুটা কম।
