Investment Tips: মাসে হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেই মিলবে ১৪ লাখ! কন্যা সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আর ভাবতে হবে না

কন্যা সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে ছোট থেকেই বিনিয়োগ শুরু করেন মা-বাবা। যাতে মেয়ের উচ্চশিক্ষা বা বিয়ের সময় কোনও অসুবিধা না হয়। বর্তমানে সরকারি, বেসরকারি মিলিয়ে কন্যা সন্তানদের জন্য একাধিক বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে।
কন্যা সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে ছোট থেকেই বিনিয়োগ শুরু করেন মা-বাবা। যাতে মেয়ের উচ্চশিক্ষা বা বিয়ের সময় কোনও অসুবিধা না হয়। বর্তমানে সরকারি, বেসরকারি মিলিয়ে কন্যা সন্তানদের জন্য একাধিক বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে।
মোটা টাকা রিটার্নও পাওয়া যায়। তবে এর মধ্যে এসআইপি সেরা। প্রতি মাসে মাত্র হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেই ১৮ বছরে ১৪,৪১,৪৬৬ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে।
মোটা টাকা রিটার্নও পাওয়া যায়। তবে এর মধ্যে এসআইপি সেরা। প্রতি মাসে মাত্র হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেই ১৮ বছরে ১৪,৪১,৪৬৬ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে।
বড় অঙ্কের রিটার্ন পেতে চাইলে ছোট থেকে নয়, কন্যা সন্তানের জন্মের পরই এসআইপি শুরু করার পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত। ফলে কিছু ঝুঁকি রয়েছে ঠিকই। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে এসআইপি যে রিটার্ন দেবে, তা অন্য কোনও স্কিম দিতে পারবে না। বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘমেয়াদি এসআইপি থেকে গড়ে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায় বলে মনে করেন। তবে কখনও কখনও এর চেয়ে বেশিও হতে পারে।
বড় অঙ্কের রিটার্ন পেতে চাইলে ছোট থেকে নয়, কন্যা সন্তানের জন্মের পরই এসআইপি শুরু করার পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত। ফলে কিছু ঝুঁকি রয়েছে ঠিকই। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে এসআইপি যে রিটার্ন দেবে, তা অন্য কোনও স্কিম দিতে পারবে না। বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘমেয়াদি এসআইপি থেকে গড়ে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায় বলে মনে করেন। তবে কখনও কখনও এর চেয়ে বেশিও হতে পারে।
যদি কেউ কন্যা সন্তানের জন্মের পরই মাসে হাজার টাকার এসআইপি করেন, তাহলে ১৮ বছর পর তিনি ১৪ লাখ টাকার বেশি রিটার্ন পাবেন। এর জন্য প্রতি বছর এসআইপিতে ১০ শতাংশের টপ আপ করতে হবে। টপ আপ এসআইপি এমন একটি সুবিধা যেখানে নিয়মিত এসআইপির সঙ্গে আরও বেশি পরিমাণ যোগ করা যায়। এ ক্ষেত্রে মূল বিনিয়োগের সঙ্গে প্রতি বছর শুধু ১০ শতাংশ বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
যদি কেউ কন্যা সন্তানের জন্মের পরই মাসে হাজার টাকার এসআইপি করেন, তাহলে ১৮ বছর পর তিনি ১৪ লাখ টাকার বেশি রিটার্ন পাবেন। এর জন্য প্রতি বছর এসআইপিতে ১০ শতাংশের টপ আপ করতে হবে। টপ আপ এসআইপি এমন একটি সুবিধা যেখানে নিয়মিত এসআইপির সঙ্গে আরও বেশি পরিমাণ যোগ করা যায়। এ ক্ষেত্রে মূল বিনিয়োগের সঙ্গে প্রতি বছর শুধু ১০ শতাংশ বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।
ধরা যাক, কন্যা সন্তানের জন্মের পরই কেউ হাজার টাকার এসআইপি করলেন। সেই বছর তিনি প্রতি মাসে হাজার টাকা করে জমা দিলেন। পরের বছর হাজার টাকার ১০ শতাংশ অর্থাৎ আরও ১০০ টাকা বাড়াতে হবে। অর্থাৎ পরের বছর ১১০০ টাকার এসআইপি জমা দিতে হবে। তার পরের বছর ১১০০ টাকার উপর ১০ শতাংশ বাড়াতে হবে। সেক্ষেত্রে এসআইপির পরিমাণ দাঁড়াবে ১২১০ টাকা। এভাবে প্রতি বছর ১০ শতাংশ যোগ করে যেতে হবে।
ধরা যাক, কন্যা সন্তানের জন্মের পরই কেউ হাজার টাকার এসআইপি করলেন। সেই বছর তিনি প্রতি মাসে হাজার টাকা করে জমা দিলেন। পরের বছর হাজার টাকার ১০ শতাংশ অর্থাৎ আরও ১০০ টাকা বাড়াতে হবে। অর্থাৎ পরের বছর ১১০০ টাকার এসআইপি জমা দিতে হবে। তার পরের বছর ১১০০ টাকার উপর ১০ শতাংশ বাড়াতে হবে। সেক্ষেত্রে এসআইপির পরিমাণ দাঁড়াবে ১২১০ টাকা। এভাবে প্রতি বছর ১০ শতাংশ যোগ করে যেতে হবে।
এই ফর্মুলায় ১৮ বছর টানা বিনিয়োগ করলে, মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫,৪৭,১৯০ টাকা। এর উপর ১২ শতাংশ হারে ৮,৯৪,২৭৬ টাকা সুদ মিলবে। অর্থাৎ সুদ ও আসল মিলিয়ে তিনি মোট ১৪,৪১,৪৬৬ টাকা রিটার্ন পাবেন।
এই ফর্মুলায় ১৮ বছর টানা বিনিয়োগ করলে, মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫,৪৭,১৯০ টাকা। এর উপর ১২ শতাংশ হারে ৮,৯৪,২৭৬ টাকা সুদ মিলবে। অর্থাৎ সুদ ও আসল মিলিয়ে তিনি মোট ১৪,৪১,৪৬৬ টাকা রিটার্ন পাবেন।