SIP কি সত্যিই ১০০‍‍% সুরক্ষিত ? তাই টাকা খাটানোর আগেই আপনার যা জানা দরকার

এসআইপি মানে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। অনেক সময় বিনিয়োগের জন্য হাতে মোটা টাকা থাকে না। তখন এসআইপি-ই ভরসা।
এসআইপি মানে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। অনেক সময় বিনিয়োগের জন্য হাতে মোটা টাকা থাকে না। তখন এসআইপি-ই ভরসা।
মিউচুয়াল ফান্ডের সঙ্গে এসআইপি সেটআপ করে দিলে অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ডেবিট হয়ে যায়। বিনিয়োগ চলতে থাকে, মূলধন বাড়তে থাকে। তবে এসআইপি নিয়ে অনেক ভুল ধারণা আছে। অনেকে মনে করেন, এসআইপি সুরক্ষিত নয়। সত্যিই কি তাই?
মিউচুয়াল ফান্ডের সঙ্গে এসআইপি সেটআপ করে দিলে অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ডেবিট হয়ে যায়। বিনিয়োগ চলতে থাকে, মূলধন বাড়তে থাকে। তবে এসআইপি নিয়ে অনেক ভুল ধারণা আছে। অনেকে মনে করেন, এসআইপি সুরক্ষিত নয়। সত্যিই কি তাই?
একদম না। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের জন্য এসআইপি সবচেয়ে নিরাপদ। বাজারের অবস্থার উপর নির্ভর করে মিউচুয়াল ফান্ডে এক সঙ্গে মোটা টাকা টাকা বিনিয়োগ করা যায়। কিন্তু বাজার পড়লে লোকসান। আসলে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে চাইলে বাজার সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
একদম না। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের জন্য এসআইপি সবচেয়ে নিরাপদ। বাজারের অবস্থার উপর নির্ভর করে মিউচুয়াল ফান্ডে এক সঙ্গে মোটা টাকা টাকা বিনিয়োগ করা যায়। কিন্তু বাজার পড়লে লোকসান। আসলে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে চাইলে বাজার সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
একে বলে ‘টাইমিং দ্য মার্কেট’। কিন্তু এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করলে ‘বাজারের সময়’ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। বাজার প্রতি মাসে ওঠে বা নামে। কিন্তু যেহেতে প্রতি মাসেই অল্প অল্প বিনিয়োগ, তাই গায়ে লাগে না। দীর্ঘমেয়াদে ধরলে বিনিয়োগকারী যে টাকা বিনিয়োগ করবেন তার উচ্চ এবং নিম্ন গড় ধরা হবে। একে বলে ‘রুপি কস্ট অ্যাভারেজিং’।
একে বলে ‘টাইমিং দ্য মার্কেট’। কিন্তু এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করলে ‘বাজারের সময়’ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। বাজার প্রতি মাসে ওঠে বা নামে। কিন্তু যেহেতে প্রতি মাসেই অল্প অল্প বিনিয়োগ, তাই গায়ে লাগে না। দীর্ঘমেয়াদে ধরলে বিনিয়োগকারী যে টাকা বিনিয়োগ করবেন তার উচ্চ এবং নিম্ন গড় ধরা হবে। একে বলে ‘রুপি কস্ট অ্যাভারেজিং’।
এসআইপির পরিমাণ বাড়ানো বা কমানো যায়। যদিও ব্যাপারটা জটিল। তবে এই সমস্যারও সমাধান আছে। বিনিয়োগকারী যত টাকা বাড়াতে চান, সেই পরিমাণ দিয়ে একটা নতুন এসআইপি শুরু করতে পারেন। ধরা যাক কেউ প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকার এসআইপি করেছেন। তিনি সেটা বাড়িয়ে ১২ হাজার করতে চান।
এসআইপির পরিমাণ বাড়ানো বা কমানো যায়। যদিও ব্যাপারটা জটিল। তবে এই সমস্যারও সমাধান আছে। বিনিয়োগকারী যত টাকা বাড়াতে চান, সেই পরিমাণ দিয়ে একটা নতুন এসআইপি শুরু করতে পারেন। ধরা যাক কেউ প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকার এসআইপি করেছেন। তিনি সেটা বাড়িয়ে ১২ হাজার করতে চান।
এখন তাঁকে ওই মিচুয়াল ফান্ডেই ২ হাজার টাকার নতুন এসআইপি করতে হবে। তবে অনেক ফান্ড বিভিন্ন কারণে নতুন এসআইপি নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তেমনটা হলে টাকার পরিমাণ বাড়ানো যাবে না। তবে ভিন্ন মিউচুয়াল ফান্ডে নতুন এসআইপি শুরু করা যাবে।
এখন তাঁকে ওই মিচুয়াল ফান্ডেই ২ হাজার টাকার নতুন এসআইপি করতে হবে। তবে অনেক ফান্ড বিভিন্ন কারণে নতুন এসআইপি নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তেমনটা হলে টাকার পরিমাণ বাড়ানো যাবে না। তবে ভিন্ন মিউচুয়াল ফান্ডে নতুন এসআইপি শুরু করা যাবে।
মাথায় রাখতে হবে, দীর্ঘমেয়াদি এসআইপিই লাভজনক। ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়। ‘কখন হাতে টাকা আসবে তারপর বিনিয়োগ করব’, এই ভেবে বসে না থেকে যা আছে তাই দিয়েই বিনিয়োগ শুরু করতে হয়। এতে দীর্ঘ সময় পাওয়া যায়। সময় বেশি মানে, সুদও বেশি। তাছাড়া দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করলে স্বল্পমেয়াদি বাজারের অস্থিরতা প্রভাব ফেলতে পারে না। এটাও ভাল দিক।
মাথায় রাখতে হবে, দীর্ঘমেয়াদি এসআইপিই লাভজনক। ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়। ‘কখন হাতে টাকা আসবে তারপর বিনিয়োগ করব’, এই ভেবে বসে না থেকে যা আছে তাই দিয়েই বিনিয়োগ শুরু করতে হয়। এতে দীর্ঘ সময় পাওয়া যায়। সময় বেশি মানে, সুদও বেশি। তাছাড়া দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করলে স্বল্পমেয়াদি বাজারের অস্থিরতা প্রভাব ফেলতে পারে না। এটাও ভাল দিক।