কিন্তু জ্যাকিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা সে স্বপ্নেও ভাবতে পারে না। ছেড়ে দেওয়ার চেয়ে ভাগ করে নেওয়া অনেক সুখের। এমনই জানান আয়েশা শ্রফ।

Jackie Shroff Love Story: জ্যাকির প্রেমে পাগল আয়েশা, বাধা দিল নায়কের আরেক প্রেমিকা! তারপর? ‘জগুদাদা’র প্রেমকাহিনি গায়ে কাঁটা দেবে

১৯৮৭ সালের ৫ জুন বলিউড তারকা জ্যাকি শ্রফ বিয়ে করেন তাঁর দীর্ঘ দিনের প্রেমিকা আয়েশাকে। আগামী বুধবার তাঁদের বিয়ের ৩৭ বছর পূর্ণ হতে চলেছে।
১৯৮৭ সালের ৫ জুন বলিউড তারকা জ্যাকি শ্রফ বিয়ে করেন তাঁর দীর্ঘ দিনের প্রেমিকা আয়েশাকে। আগামী বুধবার তাঁদের বিয়ের ৩৭ বছর পূর্ণ হতে চলেছে।
১৯৮২-তে প্রথম 'স্বামী দাদা' ছবির হাত ধরে বলিউডে পা রাখেন জয়কিশন কাকুভাই শ্রফ ওরফে জ্যাকি। তারপর সুভাষ ঘাইয়ের 'হিরো' মোড় ঘুরিয়ে দেয় জ্যাকির কেরিয়ার। সুপারহিট ছবিটির জন্য সাধারণ মানুষ তাঁকে চিনতে শুরু করে। বাকিটা ইতিহাস।
১৯৮২-তে প্রথম ‘স্বামী দাদা’ ছবির হাত ধরে বলিউডে পা রাখেন জয়কিশন কাকুভাই শ্রফ ওরফে জ্যাকি। তারপর সুভাষ ঘাইয়ের ‘হিরো’ মোড় ঘুরিয়ে দেয় জ্যাকির কেরিয়ার। সুপারহিট ছবিটির জন্য সাধারণ মানুষ তাঁকে চিনতে শুরু করে। বাকিটা ইতিহাস।
জ্যাকির প্রেমকাহিনিও হার মানাবে কোনও রূপকথাকে। প্রথম দেখাতেই পছন্দ হয় আয়েশাকে। আয়েশা তখন মাত্র ১৩। প্রথম দেখা বাসস্টপে। আরেকদিন দেখা হয় রেকর্ডের দোকানে। দু'বারই জ্যাকি নিজেই এগিয়ে যান পছন্দের মেয়েটির সঙ্গে কথা বলতে। দু'জনেরই কম বয়স। সম্পর্কে যাওয়ার কথা ভাবেনও আয়েশা।
জ্যাকির প্রেমকাহিনিও হার মানাবে কোনও রূপকথাকে। প্রথম দেখাতেই পছন্দ হয় আয়েশাকে। আয়েশা তখন মাত্র ১৩। প্রথম দেখা বাসস্টপে। আরেকদিন দেখা হয় রেকর্ডের দোকানে। দু’বারই জ্যাকি নিজেই এগিয়ে যান পছন্দের মেয়েটির সঙ্গে কথা বলতে। দু’জনেরই কম বয়স। সম্পর্কে যাওয়ার কথা ভাবেনও আয়েশা।
কিন্তু সম্ভব হয় না। বাধা হয়ে দাঁড়ায় জ্যাকির প্রেমিকা। সে সেই সময় বিদেশে পড়াশোনা করছিল সেই প্রেমিকা। জ্যাকিও তাঁর প্রেমিকাকে এভাবে ছেড়ে দিতে নারাজ। ভালবাসতেন তাঁকে।
কিন্তু সম্ভব হয় না। বাধা হয়ে দাঁড়ায় জ্যাকির প্রেমিকা। সে সেই সময় বিদেশে পড়াশোনা করছিল সেই প্রেমিকা। জ্যাকিও তাঁর প্রেমিকাকে এভাবে ছেড়ে দিতে নারাজ। ভালবাসতেন তাঁকে।
আয়েশাও ততদিনে জ্যাকির প্রেমে পাগল। ওকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ের কথা তিনি ভাবতেই পারছেন না। তাই বাধ্য হয়ে জানান তিনি নিজে চিঠি লিখবেন জ্যাকির প্রেমিকাকে। জানাবেন, সে চায় দুজনেই জ্যাকিকে বিয়ে করে সুখে থাকুক। এক বাড়িতে তিনজনে থাকবেন।
আয়েশাও ততদিনে জ্যাকির প্রেমে পাগল। ওকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ের কথা তিনি ভাবতেই পারছেন না। তাই বাধ্য হয়ে জানান তিনি নিজে চিঠি লিখবেন জ্যাকির প্রেমিকাকে। জানাবেন, সে চায় দুজনেই জ্যাকিকে বিয়ে করে সুখে থাকুক। এক বাড়িতে তিনজনে থাকবেন।
কিন্তু জ্যাকিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা সে স্বপ্নেও ভাবতে পারে না। ছেড়ে দেওয়ার চেয়ে ভাগ করে নেওয়া অনেক সুখের। এমনই জানান আয়েশা শ্রফ।
কিন্তু জ্যাকিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা সে স্বপ্নেও ভাবতে পারে না। ছেড়ে দেওয়ার চেয়ে ভাগ করে নেওয়া অনেক সুখের। এমনই জানান আয়েশা শ্রফ।
এ কথায় খুব অবাক হন জ্যাকি। একটা সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেন আয়েশা শ্রফ, 'আমি শুধু জ্যাকিকে চেয়েছিলাম। তার জন্য যদি আমাকে মেয়েটির সঙ্গে ওকে পেতে হত, তাই সই! কিন্তু ওকে ছেড়ে থাকার কথা ভাবতেও পারিনি।' তারপর আবার নিজেই স্বীকার করেন, ' যদিও আমি যেমন ধরনের মানুষ, জানিনা  অন্য কারও সঙ্গে জ্যাকিকে কীভাবে ভাগ করে নিতাম।'
এ কথায় খুব অবাক হন জ্যাকি। একটা সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেন আয়েশা শ্রফ, ‘আমি শুধু জ্যাকিকে চেয়েছিলাম। তার জন্য যদি আমাকে মেয়েটির সঙ্গে ওকে পেতে হত, তাই সই! কিন্তু ওকে ছেড়ে থাকার কথা ভাবতেও পারিনি।’ তারপর আবার নিজেই স্বীকার করেন, ‘ যদিও আমি যেমন ধরনের মানুষ, জানিনা অন্য কারও সঙ্গে জ্যাকিকে কীভাবে ভাগ করে নিতাম।’
তবে এই সম্পর্কে থাকাকালীন সব কিছু একেবারেই মসৃণ হয়নি। জ্যাকির হবু শাশুড়ি অর্থাৎ আয়েশার মা এই সম্পর্কে মেনে নেননি। আয়েশা নিজেও এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, 'যখন জ্যাকির সঙ্গে প্রেম করা শুরু করি, মা একদমই মেনে নেননি। একে তো ওর 'জগুদাদা' ইমেজ ছিল, তার উপর মায়ের কানভারী করেছিলেন কেউ কেউ। জ্যাকি বখে যাওয়া ছেলে, মাকে বুঝিয়েছিলেন অনেকেই!'
তবে এই সম্পর্কে থাকাকালীন সব কিছু একেবারেই মসৃণ হয়নি। জ্যাকির হবু শাশুড়ি অর্থাৎ আয়েশার মা এই সম্পর্কে মেনে নেননি। আয়েশা নিজেও এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘যখন জ্যাকির সঙ্গে প্রেম করা শুরু করি, মা একদমই মেনে নেননি। একে তো ওর ‘জগুদাদা’ ইমেজ ছিল, তার উপর মায়ের কানভারী করেছিলেন কেউ কেউ। জ্যাকি বখে যাওয়া ছেলে, মাকে বুঝিয়েছিলেন অনেকেই!’
যদিও পরে সব ভালই হয়। জামাই বস্তিতে থাকে জেনে প্রথমে চিন্তায় পড়লেও পরে জ্যাকিকে মেনে নেন আয়েশার মা।
যদিও পরে সব ভালই হয়। জামাই বস্তিতে থাকে জেনে প্রথমে চিন্তায় পড়লেও পরে জ্যাকিকে মেনে নেন আয়েশার মা।
সুখী দাম্পত্য তাঁদের। জ্যাকি-আয়েশার পুত্র এবং কন্যা টাইগার এবং কৃষ্ণাও নিজেদের জগতে সফল।
সুখী দাম্পত্য তাঁদের। জ্যাকি-আয়েশার পুত্র এবং কন্যা টাইগার এবং কৃষ্ণাও নিজেদের জগতে সফল।