দর্শক পাগলের মতো সিনেমা হলে ছুটছেন। একবার ‘ভিরানা’ দেখতেই হবে। রাতারাতি স্টার হয়ে গেলেন ছবির নায়িকা জ্যাসমিন ধুন্না (Jasmine Dhunna)। তাঁকে একবার দেখার জন্য, ছোঁয়ার জন্য ভক্তরা আকুল। আশির দশকে হরর ছবি মানেই রামসে ব্রাদার্স। রূপালি পর্দায় কীভাবে গা ছমছমে দৃশ্য ফুটিয়ে তুলতে হয়, তাঁদের থেকে ভাল আর কেউ জানতেন না। ১৯৮৮ সালে রামসে ব্রাদার্সের হাত ধরেই এল ‘ভিরানা’।

১৯৮৮ সালের ব্লকবাস্টার ছবির নায়িকা, তারপরই হারিয়ে গেলেন ইন্ডাস্ট্রি থেকে, এখন তিনি কোথায় জানেন?

বলিউড কঠিন ঠাঁই। প্রচুর খ্যাতি, ব্যাপক জনপ্রিয়তাই এখানে শেষ কথা বলে না। এসবের পরেও কেউ হারিয়ে যেতে পারেন চোখের পলকে। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ জেসমিন ধুন্না। খ্যাতি, স্টারডম সব পেয়েছিলেন। কিন্তু তারপরেও ইন্ডাস্ট্রি তাঁকে মনে রাখেনি। ১৯৮৮ সালে মুক্তি পেল হরর ফিল্ম ‘ভিরানা’। কেঁপে উঠল গোটা বি-টাউন।
বলিউড কঠিন ঠাঁই। প্রচুর খ্যাতি, ব্যাপক জনপ্রিয়তাই এখানে শেষ কথা বলে না। এসবের পরেও কেউ হারিয়ে যেতে পারেন চোখের পলকে। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ জেসমিন ধুন্না। খ্যাতি, স্টারডম সব পেয়েছিলেন। কিন্তু তারপরেও ইন্ডাস্ট্রি তাঁকে মনে রাখেনি। ১৯৮৮ সালে মুক্তি পেল হরর ফিল্ম ‘ভিরানা’। কেঁপে উঠল গোটা বি-টাউন।
দর্শক পাগলের মতো সিনেমা হলে ছুটছেন। একবার ‘ভিরানা’ দেখতেই হবে। রাতারাতি স্টার হয়ে গেলেন ছবির নায়িকা জ্যাসমিন ধুন্না (Jasmine Dhunna)। তাঁকে একবার দেখার জন্য, ছোঁয়ার জন্য ভক্তরা আকুল। আশির দশকে হরর ছবি মানেই রামসে ব্রাদার্স। রূপালি পর্দায় কীভাবে গা ছমছমে দৃশ্য ফুটিয়ে তুলতে হয়, তাঁদের থেকে ভাল আর কেউ জানতেন না। ১৯৮৮ সালে রামসে ব্রাদার্সের হাত ধরেই এল ‘ভিরানা’।
দর্শক পাগলের মতো সিনেমা হলে ছুটছেন। একবার ‘ভিরানা’ দেখতেই হবে। রাতারাতি স্টার হয়ে গেলেন ছবির নায়িকা জ্যাসমিন ধুন্না (Jasmine Dhunna)। তাঁকে একবার দেখার জন্য, ছোঁয়ার জন্য ভক্তরা আকুল। আশির দশকে হরর ছবি মানেই রামসে ব্রাদার্স। রূপালি পর্দায় কীভাবে গা ছমছমে দৃশ্য ফুটিয়ে তুলতে হয়, তাঁদের থেকে ভাল আর কেউ জানতেন না। ১৯৮৮ সালে রামসে ব্রাদার্সের হাত ধরেই এল ‘ভিরানা’।
পর্দায় তাঁরা এমন সাসপেন্স তৈরি করলেন, দর্শকের পক্ষে সিট ছেড়ে ওঠাই মুশকিল। মাত্র ৬০ লাখ টাকা খরচে তৈরি হয়েছিল ‘ভিরানা’। কিন্তু বক্স অফিস কালেকশন হল মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো। আয় হল আড়াই কোটি টাকা। ‘ভিরানা’-এর সাফল্য দেখে অনেক প্রযোজক, পরিচালকই হরর ছবির নিয়ে এসেছিলেন। বলা যায়, সেই সময় হরর ছবি তৈরির ধুম পড়ে গিয়েছিল। কিন্তু কোনওটাই ‘ভিরানা’-এর ধারেকাছেও পৌঁছতে পারেনি।
পর্দায় তাঁরা এমন সাসপেন্স তৈরি করলেন, দর্শকের পক্ষে সিট ছেড়ে ওঠাই মুশকিল। মাত্র ৬০ লাখ টাকা খরচে তৈরি হয়েছিল ‘ভিরানা’। কিন্তু বক্স অফিস কালেকশন হল মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো। আয় হল আড়াই কোটি টাকা। ‘ভিরানা’-এর সাফল্য দেখে অনেক প্রযোজক, পরিচালকই হরর ছবির নিয়ে এসেছিলেন। বলা যায়, সেই সময় হরর ছবি তৈরির ধুম পড়ে গিয়েছিল। কিন্তু কোনওটাই ‘ভিরানা’-এর ধারেকাছেও পৌঁছতে পারেনি।
প্রায় ৩৬ বছর আগের কথা। কিন্তু আজও দর্শকের মনে গেঁথে রয়েছে এই ছবি। অনেকেই বলেন, ‘ছোট প্যাকেট বড় ধামাকা’। ‘ভিরানা’ আপ্তবাক্যের সবচেয়ে বড় উদাহরণ। বলিউডের সবচেয়ে সফল হরর ছবির তালিকা করতে বসলে আজও ‘ভিরানা’-এর নামই সবার প্রথমে আসবে।
প্রায় ৩৬ বছর আগের কথা। কিন্তু আজও দর্শকের মনে গেঁথে রয়েছে এই ছবি। অনেকেই বলেন, ‘ছোট প্যাকেট বড় ধামাকা’। ‘ভিরানা’ আপ্তবাক্যের সবচেয়ে বড় উদাহরণ। বলিউডের সবচেয়ে সফল হরর ছবির তালিকা করতে বসলে আজও ‘ভিরানা’-এর নামই সবার প্রথমে আসবে।
ছবি হিট করাতে পরিচালকের মুন্সিয়ানা লাগে, বড় বাজেট নয়। এই কথাটাই প্রমাণ করে দিয়েছিল ‘ভিরানা’। এই ছবিতে জেসমিন ধুন্না ছাড়াও অভিনয় করেন হেমন্ত বীরজে, রাজেশ বিবেক উপাধ্যায়, গুলশন গ্রোভার, কুলভূষণ খারবান্দা, সতীশ শাহ, বিজয়েন্দ্র ঘাটগে প্রমুখ। ছবিতে ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন জ্যাসমিন ধুন্না। রাতারাতি তারকা হয়ে যান তিনি। রূপালি পর্দায় তাঁর সৌন্দর্য দেখে অনেকেই তাঁকে ‘সুন্দরী ভুত’ বলেও ডাকতে শুরু করেন।
ছবি হিট করাতে পরিচালকের মুন্সিয়ানা লাগে, বড় বাজেট নয়। এই কথাটাই প্রমাণ করে দিয়েছিল ‘ভিরানা’। এই ছবিতে জেসমিন ধুন্না ছাড়াও অভিনয় করেন হেমন্ত বীরজে, রাজেশ বিবেক উপাধ্যায়, গুলশন গ্রোভার, কুলভূষণ খারবান্দা, সতীশ শাহ, বিজয়েন্দ্র ঘাটগে প্রমুখ।
ছবিতে ভূতের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন জ্যাসমিন ধুন্না। রাতারাতি তারকা হয়ে যান তিনি। রূপালি পর্দায় তাঁর সৌন্দর্য দেখে অনেকেই তাঁকে ‘সুন্দরী ভুত’ বলেও ডাকতে শুরু করেন।
কিন্তু এই ছবির পরই ইন্ডাস্ট্রি থেকে হারিয়ে যান তিনি। আর তাঁর খোঁজ পায়নি কেউ। পরবর্তীকালে জ্যাসমিন ধুন্নাকে নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তাঁরই সহ অভিনেতা হেমন্ত বীরজে। তিনি জানিয়েছিলেন, জ্যাসমিন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি আমেরিকায় থাকেন। সেখানেই ব্যবসা করছেন তিনি। জ্যাসমিন এখন মার্কিন মুলুকের ব্যবসায়ী। আর হ্যাঁ, সফলও।
কিন্তু এই ছবির পরই ইন্ডাস্ট্রি থেকে হারিয়ে যান তিনি। আর তাঁর খোঁজ পায়নি কেউ।
পরবর্তীকালে জ্যাসমিন ধুন্নাকে নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তাঁরই সহ অভিনেতা হেমন্ত বীরজে। তিনি জানিয়েছিলেন, জ্যাসমিন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি আমেরিকায় থাকেন। সেখানেই ব্যবসা করছেন তিনি। জ্যাসমিন এখন মার্কিন মুলুকের ব্যবসায়ী। আর হ্যাঁ, সফলও।