'জো জিতা ওহি সিকান্দার' ছবিটি আজও হিন্দি সিনেমাপ্রেমীদের মনে একটি আলাদা জায়গা করে রেখেছে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটিতে আমির খান, আয়েশা জুলকার পাশাপাশি আলাদা ভাবে নজর কেড়েছিলেন পর্দায় আমিরের দাদা, চরিত্রের নাম ছিল রতন।

Jo Jeeta Wohi Sikandar Star: ‘জো জিতা ওহি সিকান্দার’-এ আমিরের দাদা হয়ে আত্মপ্রকাশ-জনপ্রিয়তা, একটি ভুলের জন্যে কেরিয়ার ডুবে শেষ! কী জানেন?

'জো জিতা ওহি সিকান্দার' ছবিটি আজও হিন্দি সিনেমাপ্রেমীদের মনে একটি আলাদা জায়গা করে রেখেছে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটিতে আমির খান, আয়েশা জুলকার পাশাপাশি আলাদা ভাবে নজর কেড়েছিলেন পর্দায় আমিরের দাদা, চরিত্রের নাম ছিল রতন।
‘জো জিতা ওহি সিকান্দার’ ছবিটি আজও হিন্দি সিনেমাপ্রেমীদের মনে একটি আলাদা জায়গা করে রেখেছে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটিতে আমির খান, আয়েশা জুলকার পাশাপাশি আলাদা ভাবে নজর কেড়েছিলেন পর্দায় আমিরের দাদা, চরিত্রের নাম ছিল রতন।
আমিরের দাদার ভূমিকায় অভিনয় করা লম্বা ও হ্যান্ডসাম সেই অভিনেতাকে মনে আছে? হ্যাঁ, তাঁর নাম হরনমিত সিং মামিক ওরফে, মামিক সিং। আমির খানের সঙ্গে প্রথম ছবি, হিন্দি ফিল্ম জগতে পা রাখতেই রাতারাতি জনপ্রিয়তা পান মামিক। কিন্তু একটি ভুলের জন্য শেষ পর্যন্ত উধাও হয়ে যান অভিনেতা মামিক সিং। কী সেটি জানেন?
আমিরের দাদার ভূমিকায় অভিনয় করা লম্বা ও হ্যান্ডসাম সেই অভিনেতাকে মনে আছে? হ্যাঁ, তাঁর নাম হরনমিত সিং মামিক ওরফে, মামিক সিং। আমির খানের সঙ্গে প্রথম ছবি, হিন্দি ফিল্ম জগতে পা রাখতেই রাতারাতি জনপ্রিয়তা পান মামিক। কিন্তু একটি ভুলের জন্য শেষ পর্যন্ত উধাও হয়ে যান অভিনেতা মামিক সিং। কী সেটি জানেন?
মামিক একজন ভারতীয় অভিনেতা, সিনেমার সঙ্গে ভারতীয় টেলিভিশনেও কাজ করেছেন। অভিনেতা ১৯৯২ সালে মনসুর খানের 'জো জিতা ওহি সিকান্দার' ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক করেছিলেন। ব্লকবাস্টার সেই মুভিতে তাঁর অভিনয়ের জন্য প্রচুর স্বীকৃতি এবং প্রশংসা অর্জন করেছিলেন মামিক। তাহলে হঠাৎ কী হল তাঁর?
মামিক একজন ভারতীয় অভিনেতা, সিনেমার সঙ্গে ভারতীয় টেলিভিশনেও কাজ করেছেন। অভিনেতা ১৯৯২ সালে মনসুর খানের ‘জো জিতা ওহি সিকান্দার’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক করেছিলেন। ব্লকবাস্টার সেই মুভিতে তাঁর অভিনয়ের জন্য প্রচুর স্বীকৃতি এবং প্রশংসা অর্জন করেছিলেন মামিক। তাহলে হঠাৎ কী হল তাঁর?
১৯৬৩ সালের ৯ মে মহারাষ্ট্রের মুম্বইয়ে জন্ম মামিকের। তাঁর আসল নাম হরনমীত মামিক সিংহ। তবে নব্বইয়ের দশক থেকে মামিক নামেই বেশি পরিচিত তিনি। কমার্স নিয়ে স্নাতক স্তরের পড়াশোনা শেষ করার পর একটি বিজ্ঞাপন সংস্থায় কাজ করতে শুরু করেন তিনি।
১৯৬৩ সালের ৯ মে মহারাষ্ট্রের মুম্বইয়ে জন্ম মামিকের। তাঁর আসল নাম হরনমীত মামিক সিংহ। তবে নব্বইয়ের দশক থেকে মামিক নামেই বেশি পরিচিত তিনি। কমার্স নিয়ে স্নাতক স্তরের পড়াশোনা শেষ করার পর একটি বিজ্ঞাপন সংস্থায় কাজ করতে শুরু করেন তিনি।
অভিনয়জগতে নিজের কেরিয়ার গড়ার স্বপ্ন বুনেছিলেন মামিক। কিন্তু তাঁর বাবা-মা চাইতেন যে ভারতীয় সেনাদলে যুক্ত হন মামিক। কেরিয়ারে কোন পথে এগোবেন তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলেন না তিনি। শেষ পর্যন্ত বন্ধুদের কথা শুনে মডেলিং করতে শুরু করেন মামিক।
অভিনয়জগতে নিজের কেরিয়ার গড়ার স্বপ্ন বুনেছিলেন মামিক। কিন্তু তাঁর বাবা-মা চাইতেন যে ভারতীয় সেনাদলে যুক্ত হন মামিক। কেরিয়ারে কোন পথে এগোবেন তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলেন না তিনি। শেষ পর্যন্ত বন্ধুদের কথা শুনে মডেলিং করতে শুরু করেন মামিক।
বিজ্ঞাপনে অভিনয় করার পর তার জীবন অন্য দিকে মোড় নেয়। ‘জো জিতা ওহি সিকন্দর’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য অডিশন দেন তিনি। অডিশন দেওয়ার পর পাশ করে যান তিনি।
বিজ্ঞাপনে অভিনয় করার পর তার জীবন অন্য দিকে মোড় নেয়। ‘জো জিতা ওহি সিকন্দর’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য অডিশন দেন তিনি। অডিশন দেওয়ার পর পাশ করে যান তিনি।
‘জো জিতা ওহি সিকন্দর’ ছবিতে আমির খানের দাদার চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পান মামিক। এই ছবিটি মুক্তির পর বক্স অফিসে দুর্দান্ত ব্যবসা করে। মামিকও তাঁর কেরিয়ারের প্রথম ছবিতে অভিনয় করে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যান।
‘জো জিতা ওহি সিকন্দর’ ছবিতে আমির খানের দাদার চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পান মামিক। এই ছবিটি মুক্তির পর বক্স অফিসে দুর্দান্ত ব্যবসা করে। মামিকও তাঁর কেরিয়ারের প্রথম ছবিতে অভিনয় করে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যান।
কেরিয়ারের প্রথম ছবি হিট করার পর একাধিক হিন্দি ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব পেতে থাকেন মামিক। বলিপাড়া সূত্রে খবর, মুখ্যচরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পাচ্ছিলেন না বলে সব ছবির প্রস্তাবই খারিজ করে দেন তিনি। কিছু দিন পর অভিনয়ের প্রস্তাব পাওয়া বন্ধ হয়ে যায় অভিনেতার।
কেরিয়ারের প্রথম ছবি হিট করার পর একাধিক হিন্দি ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব পেতে থাকেন মামিক। বলিপাড়া সূত্রে খবর, মুখ্যচরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পাচ্ছিলেন না বলে সব ছবির প্রস্তাবই খারিজ করে দেন তিনি। কিছু দিন পর অভিনয়ের প্রস্তাব পাওয়া বন্ধ হয়ে যায় অভিনেতার।
২০০৭ সালে দেওয়া এক পুরনো সাক্ষাৎকারে মামিক বলেছিলেন, 'রাতারাতি জনপ্রিয়তা পেয়েছিলাম বলে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। এমনকি মাদকের নেশায় ডুবে গিয়েছিলাম এক সময়। কেরিয়ারের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনেও অনেক কিছু ধ্বংস হয়েছে। বন্ধুরা সাহায্য করেছিল বলে আবার ধীরে ধীরে অভিনয় শুরু করি আমি।'
২০০৭ সালে দেওয়া এক পুরনো সাক্ষাৎকারে মামিক বলেছিলেন, ‘রাতারাতি জনপ্রিয়তা পেয়েছিলাম বলে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। এমনকি মাদকের নেশায় ডুবে গিয়েছিলাম এক সময়। কেরিয়ারের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনেও অনেক কিছু ধ্বংস হয়েছে। বন্ধুরা সাহায্য করেছিল বলে আবার ধীরে ধীরে অভিনয় শুরু করি আমি।’
বড় পর্দায় অভিনয়ের সুযোগ না পেলে টেলিভিশনের দিকে ঝুঁকতে শুরু করেন মামিক। চ্যাম্পিয়ন, সদমা, চন্দ্রকান্তা, যুগ, ইশশশ… কোয়ি হ্যায়, ভিকরাল অওর গবরাল, শাকা লাকা বুম বুম, কুসুম, ব্ল্যাক, এজেন্ট রাঘব-- ক্রাইম ব্রাঞ্চ'-এর মতো একাধিক হিন্দি ধারাবাহিকে অভিনয় করেন তিনি।
বড় পর্দায় অভিনয়ের সুযোগ না পেলে টেলিভিশনের দিকে ঝুঁকতে শুরু করেন মামিক। চ্যাম্পিয়ন, সদমা, চন্দ্রকান্তা, যুগ, ইশশশ… কোয়ি হ্যায়, ভিকরাল অওর গবরাল, শাকা লাকা বুম বুম, কুসুম, ব্ল্যাক, এজেন্ট রাঘব– ক্রাইম ব্রাঞ্চ’-এর মতো একাধিক হিন্দি ধারাবাহিকে অভিনয় করেন তিনি।
নব্বইয়ের দশকে আর ইয়া পার, দিল কে ঝারোকে মে, কোয়ি কিসিসে কম নহি ছবিতে অভিনয় করতে দেখা যায় মামিককে। কিন্তু প্রতিটি ছবিই বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে।
নব্বইয়ের দশকে আর ইয়া পার, দিল কে ঝারোকে মে, কোয়ি কিসিসে কম নহি ছবিতে অভিনয় করতে দেখা যায় মামিককে। কিন্তু প্রতিটি ছবিই বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে।
২০০০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কয়া কেহনা ছবিতে অনুপম খের এবং প্রীতি জিন্টার মতো বলি তারকার সঙ্গে অভিনয়ের সুযোগ পান মামিক। ছবিটি মুক্তির পর সফল হলেও আলোর রোশনাইয়ের আড়ালেই থেকে যান তিনি।
২০০০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কয়া কেহনা ছবিতে অনুপম খের এবং প্রীতি জিন্টার মতো বলি তারকার সঙ্গে অভিনয়ের সুযোগ পান মামিক। ছবিটি মুক্তির পর সফল হলেও আলোর রোশনাইয়ের আড়ালেই থেকে যান তিনি।