চাকরির বাজারে বড় খবর

Job News 2024: দেশে বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ, চাকরিজীবীদের জন্য বড় খবর! দেখে নিন কোন কোন খাতে সর্বোচ্চ সুযোগ

নয়াদিল্লি: অনেকেই বলে থাকেন দেশের চাকরির বাজার তেমন সুবিধের নয়। তবে পরিসংখ্যান বলছে অন্য কথা। দেশের অভ্যন্তরে, এপ্রিল মাসে বার্ষিক ভিত্তিতে নিয়োগের ক্ষেত্র নয় শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা কর্মসংস্থানের সুযোগের উন্নতির ইঙ্গিত দেয়।

গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক রিপোর্টে এই বিষয়ে মূল্যায়ন তুলে ধরা হয়েছে। FoundIt-এর (আগে মনস্টার) অনলাইন নিয়োগ সূচক দেখায় যে, এপ্রিল মাসে নিয়োগের ক্ষেত্রে উন্নতি হয়েছে। এটি মূলত উৎপাদন, স্বাস্থ্যসেবা, রাসায়নিক ও সার, সিমেন্ট, নির্মাণ এবং খুচরো খাতে হয়েছে।

FoundIt Insights Tracker (FIT) অনুসারে খুচরো, অটো, রিয়েল এস্টেট, তথ্য প্রযুক্তি এবং তেল/গ্যাস/বিদ্যুৎ শিল্পে এই মাসে নিয়োগের ক্ষেত্রে মাঝারি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এর বিপরীতে কৃষিভিত্তিক শিল্প, শিপিং, ফাস্ট-মুভিং কনজিউমার গুডস (এফএমসিজি) এবং মুদ্রণ/প্যাকেজিংয়ের মতো খাতে নিয়োগ বার্ষিক ভিত্তিতে হ্রাস পেয়েছে।

আরও পড়ুন: ঝড়বৃষ্টি এখনই শেষ নয়! ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি দক্ষিণের এই ৭ জেলায়, আবহাওয়ার বড় খবর

এই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে যে, বিগত বছরের তুলনায় চলতি বছরের এপ্রিলে স্টার্টআপ কোম্পানির সংখ্যা ৩৭ শতাংশ বেড়েছে। এসব নতুন কোম্পানিতে মোট চাকরির সংখ্যা বেড়েছে ১৪ শতাংশ। FoundIt-এর সিইও শেখর গারিসা এই বিষয়ে জানিয়েছেন যে “স্টার্টআপে চাকরির বিজ্ঞাপনের অর্ধেকেরও বেশি নতুনদের জন্য। উৎপাদন খাতে নিয়োগের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভাবে ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়া গিয়েছে। এটি একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র হিসাবে আবির্ভূত হওয়ার জন্য ভারতের দৃষ্টিকে শক্তিশালী করবে।”

আরও পড়ুন: রোজ খাবারের পাতে শসা খান? শরীরে এর ফলে কী হচ্ছে জানেন? চিকিৎসকের চমকে দেওয়া দাবি

FoundIt Insights Tracker (FIT) হল FoundIt দ্বারা চালিত অনলাইন চাকরির পোস্টিং কার্যকলাপের একটি মাসিক বিশ্লেষণ। এটি দেখায় যে ভারতের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম দ্রুত মেট্রোপলিটন শহরগুলির বাইরে প্রসারিত হচ্ছে৷ যাই হোক, বেঙ্গালুরু, দিল্লি-এনসিআর এবং মুম্বই এখনও স্টার্টআপ কার্যক্রমের কেন্দ্রস্থল। এখন বেশিরভাগ স্টার্টআপ তাদের কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। ২০২৩ সালের এপ্রিলে, কর্মসংস্থানের আট শতাংশকে বাড়ি থেকে কাজ করার বিকল্প দেওয়া হয়েছিল। বিগত মাসে এই সংখ্যাটি তিন শতাংশে নেমে আসে।