প্রতীকী ছবি

Kakdwip Trawler Missing: ট্রলার থেকে উদ্ধার ২ মৎস্যজীবীর দেহ, এখনও নিখোঁজ ৭! সকাল থেকেই শুরু তল্লাশি!

কাকদ্বীপঃ উদ্ধার ট্রলারে মধ্যে দেখা মিলল ২ মৎস্যজীবীর দেহ। এখনও নিখোঁজ ৭ মৎস্যজীবী। এই মুহূর্তে ডুবো ট্রলারটিকে উদ্ধার করে নামখানার লুথিয়ান দ্বীপে আনা হয়েছে।

এই মুহূর্তে নদীতে চলছে জোয়ার এরপর ভাটার সময় ট্রলারের ভেতরে তল্লাশি চালানো হবে। নামখানার হরিপুর ঘাটে উপস্থিত আছেন কাকদ্বীপের এসডিপিও প্রসেনজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, নামখানার বিডিও ও মৎস্যজীবী সংগঠনের কর্তারা। এই ডুবে যাওয়া ট্রলারের কেবিনের মধ্যে নিখোঁজ ৯ মৎস্যজীবী আটকে আছে বলে অনুমান পুলিশের। কাকদ্বীপ মহকুমা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্ধারের সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। অন্যদিকে নদীর ঘাটে কান্নার রোল নিখোঁজ মৎস্যজীবীদের স্বজনদের।আজ সকাল থেকে নতুন করে উদ্ধার কার্য শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ বাঁকুড়ার পরিত্যক্ত পার্কে ঘুরে বেড়াচ্ছে এটা কী! ভয়ে থরথর করে কাঁপছে গ্রামবাসীরা

গতকাল থেকে বারে বারে ব্যাহত হয়েছে উদ্ধারকার্য। এখনও পর্যন্ত দুর্ঘটনাগ্রস্থ ট্রলার টিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। আটটি মত ট্রলার আজ সকাল থেকে উদ্ধার কার্য চালাচ্ছে। এখনও পর্যন্ত নয় জন মৎস্যজীবী কোন খোঁজ নেই। যত সময় গড়াচ্ছে চরম উৎকণ্ঠায় মৎস্যজীবীদের পরিবার পরিজন। গতকাল থেকে পুলিশ প্রশাসন ও মৎস্যজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে দফায় দফায় বৈঠক করা হয়। কীভাবে ট্রলার টিকে উদ্ধার করা যায় তাই নিয়ে চলে আলোচনা। কারণ অভিজ্ঞ মৎস্যজীবী ও মৎস্যজীবী সংগঠন গুলির পক্ষ থেকে মনে করা হচ্ছে দুর্ঘটনা গ্রস্থ ট্রলারটির কেবিনে আটকে রয়েছে নিখোঁজ নয় মৎস্যজীবী দেহ। সেই কারণে ট্রলার টিকে কীভাবে উপকূলে নিয়ে আসা যায় সেইটাই এখন প্রশাসনের এক মাত্র লক্ষ্য। উদ্ধার হওয়া মৎস্যজীবীরা ও সেই কথাই বলছে। জানিয়েছেন কীভাবে উদ্ধার হয়েছেন।

আরও পড়ুনঃ আখের ছিবড়ে দিয়ে মা দুর্গা বানালেন বাঁকুড়ার গৃহবধূ!

এই বিষয়ে দুর্ঘটনাগ্রস্থ ট্রলারের মৎস্যজীবী হরেরাম দাস জানান, “তিনজন কে উদ্ধার করতে পেরেছি আর পারলাম না একটু সময় পেলে হয়তো আর কয়েক জন কে উদ্ধার করতে পারতাম,” চোখে মুখে রয়েছে আতঙ্ক চোখ বন্ধ করলেই চোখে ভেসে উঠছে নিখোঁজ মৎস্যজীবীদের কথা।