রাত তিনটে থেকে চারটে পর্যন্ত ঘুমোতে পারছেন না রিঙ্কু সিং! ‘একজন’ আসছে ঘরে, ভয়ঙ্কর কাণ্ড

কেকেআর আর রিঙ্কু সিং, সম্পর্ক যেন অটুট! এমন মনে করতেন অনেকেই। তবে সেই সম্পর্কে চিড় ধরেছে বলে খবর। রিঙ্কু সিংকে নাকি এবার ছাড়তে চাইছে কেকেআর! আবার এমনও শোনা যাচ্ছে, কেকেআর আর তাঁকে রাখতে চাইছে না। তবে কোন খবর যে ঠিক, তা জানতে হলে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।
কেকেআর আর রিঙ্কু সিং, সম্পর্ক যেন অটুট! এমন মনে করতেন অনেকেই। তবে সেই সম্পর্কে চিড় ধরেছে বলে খবর। রিঙ্কু সিংকে নাকি এবার ছাড়তে চাইছে কেকেআর! আবার এমনও শোনা যাচ্ছে, কেকেআর আর তাঁকে রাখতে চাইছে না। তবে কোন খবর যে ঠিক, তা জানতে হলে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।
রিঙ্কু সিং  ফিনিশার হিসেবে নিজের নাম করে ফেলেছেন। রিঙ্কু জানিয়েছেন, কেকেআর তাঁকে না রাখলে তিনি যে দলের হয়েই খেলুন না কেন, জান-প্রাণ লড়িয়ে দেবেন।
রিঙ্কু সিং  ফিনিশার হিসেবে নিজের নাম করে ফেলেছেন। রিঙ্কু জানিয়েছেন, কেকেআর তাঁকে না রাখলে তিনি যে দলের হয়েই খেলুন না কেন, জান-প্রাণ লড়িয়ে দেবেন।
ব্যাটিং-ফিল্ডিং-এ তিনি দুর্দান্ত। তবে এবার আবার  উত্তরপ্রদেশ টি-২০ লিগে পার্ট টাইম বোলার হিসেবে বোলিং করে ফেলেছেন তিনি।
ব্যাটিং-ফিল্ডিং-এ তিনি দুর্দান্ত। তবে এবার আবার উত্তরপ্রদেশ টি-২০ লিগে পার্ট টাইম বোলার হিসেবে বোলিং করে ফেলেছেন তিনি।
এবার এসবের মাঝে রিঙ্কুর একটি ভিডিও ভাইরাল। সেখানে তিনি বলছেন, রাত তিনটে থেকে চারটের মাঝে তিনি ঘুমোতে পারছেন না।
এবার এসবের মাঝে রিঙ্কুর একটি ভিডিও ভাইরাল। সেখানে তিনি বলছেন, রাত তিনটে থেকে চারটের মাঝে তিনি ঘুমোতে পারছেন না।
নাইটস ডাগআউট পডকাস্টে একবার রিঙ্কু জানিয়েছিলেন, তিনি ভূতে ভয় পান। কেকেআরের আরেক ক্রিকেটার অনুকূল রায়ের সঙ্গে একই ঘরে থাকতেন রিঙ্কু। সেই সময় ঘর অন্ধকার হলেই ভয় পেতেন তিনি।
নাইটস ডাগআউট পডকাস্টে একবার রিঙ্কু জানিয়েছিলেন, তিনি ভূতে ভয় পান। কেকেআরের আরেক ক্রিকেটার অনুকূল রায়ের সঙ্গে একই ঘরে থাকতেন রিঙ্কু। সেই সময় ঘর অন্ধকার হলেই ভয় পেতেন তিনি।
সেই ব্যাপারে আরও একবার রিঙ্কু কথা বলেছেন। তিনি বললেন, অনুকুল ঘরে থাকলে ভয় লাগত না। তবে ও না থাকলে আমি সারা রাত আলো জ্বালিয়ে শুই। তখন রাত তিনটে নাগাদ মনে হয়, কে যেন ঘরের মধ্যে ঘুরছে! আর ওই সময়টাতে ঘুম হত না।
সেই ব্যাপারে আরও একবার রিঙ্কু কথা বলেছেন। তিনি বললেন, অনুকুল ঘরে থাকলে ভয় লাগত না। তবে ও না থাকলে আমি সারা রাত আলো জ্বালিয়ে শুই। তখন রাত তিনটে নাগাদ মনে হয়, কে যেন ঘরের মধ্যে ঘুরছে! আর ওই সময়টাতে ঘুম হত না।
রিঙ্কু আরও বললেন, আগে শুনতাম রাত তিনটে থেকে চারটে পর্যন্ত ভূতেদের সময়। ওই সময় আর ঘুমাতাম না ভয়ে। চারটের পর ঘুমিয়ে পড়তাম আবার।
রিঙ্কু আরও বললেন, আগে শুনতাম রাত তিনটে থেকে চারটে পর্যন্ত ভূতেদের সময়। ওই সময় আর ঘুমাতাম না ভয়ে। চারটের পর ঘুমিয়ে পড়তাম আবার। এখন এই ভয় কিছুটা কেটেছে। তবে এখনও কোনও কোনও দিন ওই সময় ভয় লাগে। একা থাকলে।