Which Animal doesnt sleep at all?

Knowledge Story: বলুন তো কোন প্রাণী গোটা জীবনে ১ সেকেন্ড-ও ঘুমায় না? উত্তরটা জানলে নিজের কানকেই বিশ্বাস করতে পারবেন না

ঘুমাতে আমরা কে না ভালবাসি? কিন্তু এই প্রাণীজগতে এমন একটি প্রাণী রয়েছে, যে গোটা জীবনেও  ঘুমায় না। কোন প্রাণী বলুন তো? উত্তরটা জানলে নিজের কানকেই বিশ্বাস করতে পারবেন না।
ঘুমাতে আমরা কে না ভালবাসি? কিন্তু এই প্রাণীজগতে এমন একটি প্রাণী রয়েছে, যে গোটা জীবনেও ঘুমায় না। কোন প্রাণী বলুন তো? উত্তরটা জানলে নিজের কানকেই বিশ্বাস করতে পারবেন না।
কোন প্রাণী গোটা জীবনে এক সেকেন্ড-ও ঘুমায় না? উত্তর হল পিঁপড়ে। পিঁপড়েরা ঘুমায় না, অথচ ভাবুন, কী মাত্রাহীন পরিশ্রম করতে পারে একটি পিঁপড়ে।
কোন প্রাণী গোটা জীবনে এক সেকেন্ড-ও ঘুমায় না? উত্তর হল পিঁপড়ে। পিঁপড়েরা ঘুমায় না, অথচ ভাবুন, কী মাত্রাহীন পরিশ্রম করতে পারে একটি পিঁপড়ে।
পিঁপড়েরা গোটা জীবনে কখনও ঘুমায় না। বৈজ্ঞানিকদের দাবি, পিঁপড়েরা সারাদিনে প্রায় ২৫০ বার বিশ্রাম নেয় কয়েক সেকেন্ডের জন্য। তাতেই তারা এনার্জি পেয়ে যায়।
পিঁপড়েরা গোটা জীবনে কখনও ঘুমায় না। বৈজ্ঞানিকদের দাবি, পিঁপড়েরা সারাদিনে প্রায় ২৫০ বার বিশ্রাম নেয় কয়েক সেকেন্ডের জন্য। তাতেই তারা এনার্জি পেয়ে যায়।
পিঁপড়েদের উপনিবেশকারী বা কলোনাইজার বলা হয়। তারা লাখ লাখ সংখ্যায় ঝাঁক বেঁধে কলোনি করে থাকে। পিঁপড়েরা প্রায় ডাইনোসরদের মতো প্রাচীন। এই পৃথিবীতে ২০০,০০০ বছরের বেশি সময় ধরে আছে পিঁপড়েরা।
পিঁপড়েদের উপনিবেশকারী বা কলোনাইজার বলা হয়। তারা লাখ লাখ সংখ্যায় ঝাঁক বেঁধে কলোনি করে থাকে। পিঁপড়েরা প্রায় ডাইনোসরদের মতো প্রাচীন। এই পৃথিবীতে ২০০,০০০ বছরের বেশি সময় ধরে আছে পিঁপড়েরা।
পিঁপড়েরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে ফেরোমোন কেমিক্যাল ব্যবহার করে। এই কেমিক্যাল-এর সাহায্যে তারা নিজেদের মধ্যে সংবাদ পাঠায়, বিপদ দেখলে সাবধান করে, খাবারের সন্ধান দেয়।
পিঁপড়েরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে ফেরোমোন কেমিক্যাল ব্যবহার করে। এই কেমিক্যাল-এর সাহায্যে তারা নিজেদের মধ্যে সংবাদ পাঠায়, বিপদ দেখলে সাবধান করে, খাবারের সন্ধান দেয়।
পিঁপড়েদের একদল শ্রমিক। তাদের কাজ কলোনির রানি ও শিশুদের জন্য খাবার সংগ্রহ করা। পিঁপড়ের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য তাদের শক্তি। এরা নিজেদের ওজনের চাইতে ৩ গুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে।
পিঁপড়েদের একদল শ্রমিক। তাদের কাজ কলোনির রানি ও শিশুদের জন্য খাবার সংগ্রহ করা। পিঁপড়ের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য তাদের শক্তি। এরা নিজেদের ওজনের চাইতে ৩ গুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে।
পিঁপড়ের ফুসফুস ও কান নেই। শরীরের দুই পাশের ছিদ্র দিয়ে শ্বাস নেয় এবং ভাইব্রেশনের সাহায্যে শব্দ শোনে। তাদের পাকস্থলী দুটি। একটি খাবার খাওয়ার জন্য আরেকটি খাবার জমানোর জন্য।
পিঁপড়ের ফুসফুস ও কান নেই। শরীরের দুই পাশের ছিদ্র দিয়ে শ্বাস নেয় এবং ভাইব্রেশনের সাহায্যে শব্দ শোনে। তাদের পাকস্থলী দুটি। একটি খাবার খাওয়ার জন্য আরেকটি খাবার জমানোর জন্য।
বিশ্বে মোট পিপড়ার সংখ্যা এক ট্রিলিয়নের বেশি। বিশ্বের সব মানুষের ওজন এবং সব পিপড়ার ওজন সমান সমান।
বিশ্বে মোট পিপড়ার সংখ্যা এক ট্রিলিয়নের বেশি। বিশ্বের সব মানুষের ওজন এবং সব পিপড়ার ওজন সমান সমান।