কলকাতাকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি (File Photo)

Kolkata: বিশ্বের সেরা ২৫ শহরের মধ্যে স্থান, কলকাতাকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি, ‘উচ্ছ্বসিত, গর্বিত…’ বলছে তিলোত্তমার নাগরিক সমাজ

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: কলকাতার মুকুটে নতুন পালক যুক্ত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত তিলোত্তমা। সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষজন বলছেন, এটা তাঁদের কাছে গর্বের। পেশায় শিক্ষিকা মৌসুমী চৌধুরী থেকে অভিনেতা অমিতাভ মুখোপাধ্যায় কিংবা আরও এক সহ নাগরিক অভিষেক পাল বলছেন, ‘‘কলকাতার বাসিন্দারা কলকাতায় যেটাই চান সেটাই তাঁরা পেয়ে যান। কলকাতা আমাদের কাছে সত্যিই গর্বের জায়গা। ‌এই স্বীকৃতি প্রাপ্য।’’

আরও পড়ুন– বিক্ষিপ্ত ভাবে দু’-এক পশলা হালকা বৃষ্টি হতে পারে, কালীপুজোর আগে কেমন থাকবে রাজ্যের আবহাওয়া, জেনে নিন

কলকাতা পেল আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। ভ্রমণ এবং অবসর সময় কাটানোর দিক থেকে বিশ্বের মধ্যে ১৯ নম্বরে কলকাতা। দ্রুত উন্নয়নের নিরিখে বিশ্বে ১১ নম্বরে। এই স্বীকৃতি দিয়েছে বেসরকারি সংস্থা স্যাভিলস গ্রোথ হাবস ইনডেক্স। দিল্লি আইআইটি-র সমীক্ষায় দূষণমুক্ত মেট্রো শহরের তালিকায় বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে কলকাতা। এতে উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। নদীর পাড়ে মহানগর। পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার মুকুটে আরও একটি পালক জুড়ল। আবারও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। বেসরকারি সংস্থা স্যাভিলস গ্রোথ হাবস ইনডেক্সের তথ্য অনুযায়ী, দ্রুত উন্নয়নের নিরিখে বিশ্বের ১১ তম শহর কলকাতা।

আর, ভ্রমণ এবং অবসর সময় কাটানোর দিক থেকে ১৯ নম্বরে। দিল্লি আইআইটি-র সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, গত মে মাসের তথ্য অনুযায়ী, দূষণমুক্ত মেট্রো শহরের তালিকায় বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে শহর কলকাতা। এই সব স্বীকৃতিতে উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন- রাশিফল ২৯ অক্টোবর: দেখে নিন আপনার আজকের দিন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

সোশ্যাল মিডিয়ায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘‘বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশ্বের দরবারে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে কলকাতা। এটা খুবই গর্বের। কলকাতা সত্যিই উন্নয়নের প্রতীক হিসেবে আলো ছড়াচ্ছে। কীভাবে ঐতিহ্য এবং আধুনিকতা পাশাপাশি চলতে পারে তা দেখিয়েছে আমাদের শহর। দেখিয়ে দিয়েছে, কীভাবে পরিবেশের সঙ্গে হাত মিলিয়ে উন্নয়ন চলতে পারে। নাগরিকদের অবদান ছাড়া এটা সম্ভব নয়। এমন একটি শহর গড়ে তুলছি যা নিজের ঐতিহ্যকে সম্মান করে, উন্নয়নের সঙ্গে এগিয়ে যায় এবং পরিবেশের যত্ন নেয়। আসুন আরও উজ্জ্বল, স্বাস্থ্যকর এবং আরও সমৃদ্ধ কলকাতার জন্য একসঙ্গে এগিয়ে চলি।’’ প্রাণের শহর কলকাতা।

এ শহরের গা ঘেঁষে নদী।‌ সময় বয়ে যায় নদীর মতো। ব্যস্ত মহানগর। সারাদিন দৌড়াদৌড়ি। হুড়োহুড়ি। এ শহরে থাকে রাতজাগা পরী। মহানগর বৃষ্টিতে ভাসে। রোদ্দুরে হাসে‌। খেলা-মেলা-আড্ডা-খাওয়া‌ থেকে নাটক,সিনেমা-গান। কলকাতার প্রাণ। বাংলা বাঙালির প্রাণের কলকাতা। সেই কলকাতাই পেল আরেক আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।