এটা ‘নবান্ন অভিযান’ নয়, ‘সমাজবিরোধীদের অভিযান’। বিজেপির বাংলা বনধের ঘোষণার পরেই প্রতিক্রিয়ায় ফেটে পড়লেন কুণাল ঘোষ। বিজেপিকে চরম নিশানা করে তৃণমূল সাংসদের মন্তব্য, ‘কি ভেবেছিল? নবান্ন অভিযান ডাকবে আর পুলিশ থাকবে না?’ আন্দোলনকারীরা প্রথম কাজ করেছে ব্যরিকেড ভাঙা। এরপরে পুলিশকে পাথর, ইট মারা হল। একাধিক পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন।’ মঙ্গলবারের নবান্ন অভিযান নিয়ে কুণালের তীব্র তোপ,’ পুলিশ প্রথমে কিছু বলেনি। আপনাদের ইচ্ছা মতো বেড়াতে যাবেন নাকি নবান্নে? বিজেপি গুণ্ডা আর সিপিএমের ডিএ মঞ্চের ক্যাডাররা করল এই অভিযান। এর পর আবার বাংলা বনধ ডাকল। এখন আর জাস্টিস চাইছে না। এখন চেয়ার চাইছে। এটা একটা বড় প্লট, ষড়যন্ত্র। পুলিশ রক্তাক্ত হয়েও সংযম দেখিয়েছে। গায়ে আজ রক্ত মেখেছে পুলিশ। ৯৩ সালের ২১ জুলাই হত না যদি পুলিশ এমন সংযত থাকত।