Amaltas

Medicinal Plant: এই হলুদ ফুলের গাছে লাখ টাকার ওষুধ, পাকস্থলী ভাল রাখে, জ্বর-কাশি থেকে কোষ্ঠকাঠিন্যর যম, তবে খেতে হবে এই নিয়ম মেনে

আশপাশের বাড়ি বা বাগানে হলুদ সোনালি রঙের ফুল এবং লম্বা লাঠির মত শুঁটি-সহ একটি গাছ হয়তো অনেকেই দেখেছেন। এই গাছটির নাম অমলতাস। আয়ুর্বেদে এর গুরুত্ব অনেক। এই গাছের ফল, ফুল, ডাল, বাকল ও পাতা  ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর ফল লম্বা, গোলাকার ও সূক্ষ্ম আকৃতির হয়। এই গাছে সোনালি ও হলুদ রঙের ফুল ফোটার কারণে এটি গোল্ডেন শাওয়ার নামেও পরিচিত।
আশপাশের বাড়ি বা বাগানে হলুদ সোনালি রঙের ফুল এবং লম্বা লাঠির মত শুঁটি-সহ একটি গাছ হয়তো অনেকেই দেখেছেন। এই গাছটির নাম অমলতাস। আয়ুর্বেদে এর গুরুত্ব অনেক। এই গাছের ফল, ফুল, ডাল, বাকল ও পাতা ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর ফল লম্বা, গোলাকার ও সূক্ষ্ম আকৃতির হয়। এই গাছে সোনালি ও হলুদ রঙের ফুল ফোটার কারণে এটি গোল্ডেন শাওয়ার নামেও পরিচিত।
ডা. দামোদর প্রসাদ চতুর্বেদী, অবসরপ্রাপ্ত সিরোহি জেলা আয়ুর্বেদ অফিসার এবং বিশেষজ্ঞ আয়ুর্বেদ বিভাগের সিনিয়র আয়ুর্বেদ অফিসার জানান, অমলতাস চর্মরোগ, জ্বর, কোষ্ঠকাঠিন্য, সর্দি, কাশি, ক্ষত সারাতে ব্যবহৃত হয়।
ডা. দামোদর প্রসাদ চতুর্বেদী, অবসরপ্রাপ্ত সিরোহি জেলা আয়ুর্বেদ অফিসার এবং বিশেষজ্ঞ আয়ুর্বেদ বিভাগের সিনিয়র আয়ুর্বেদ অফিসার জানান, অমলতাস চর্মরোগ, জ্বর, কোষ্ঠকাঠিন্য, সর্দি, কাশি, ক্ষত সারাতে ব্যবহৃত হয়।
এই গাছের ফল আমাদের পেটের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। এই ফল পাকস্থলীর জন্য বিশেষ উপকারী।
এই গাছের ফল আমাদের পেটের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। এই ফল পাকস্থলীর জন্য বিশেষ উপকারী।
অমলতাস ফলের পাল্প পাকস্থলী ভাল রাখে। তাই যাঁদের শরীর দুর্বল তাঁদের এই গাছের ফলের রস ব্যবহার করা উচিত। আমলতাস ফলের ক্বাথ পান করলে কাশির সমস্যাও কমে।
অমলতাস ফলের পাল্প পাকস্থলী ভাল রাখে। তাই যাঁদের শরীর দুর্বল তাঁদের এই গাছের ফলের রস ব্যবহার করা উচিত। আমলতাস ফলের ক্বাথ পান করলে কাশির সমস্যাও কমে।
শরীরে কোনও ক্ষত থাকলে অমলতাসের পাতা পিষে দুধের সঙ্গে ক্ষতস্থানে লাগালে দ্রুত ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তবে গর্ভবতী মহিলাদের এটি খাওয়া উচিত নয়। এছাড়াও কেউ এই ফল খেতে চাইলে তাঁদের অবশ্যই কোনও বিশেষজ্ঞ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত।
শরীরে কোনও ক্ষত থাকলে অমলতাসের পাতা পিষে দুধের সঙ্গে ক্ষতস্থানে লাগালে দ্রুত ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তবে গর্ভবতী মহিলাদের এটি খাওয়া উচিত নয়। এছাড়াও কেউ এই ফল খেতে চাইলে তাঁদের অবশ্যই কোনও বিশেষজ্ঞ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত।