Tag Archives: Medicinal Plant

Ayurvedic Plant: ওষুধের বাবা এই মহৌষধ…! শিরায় শিরায় ভরে দেবে শক্তি! গুণ শুনলেই খুঁজতে বেরোবেন আপনিও

কলকাতা: দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার জন্য আমরা নানা উপায় অবলম্বন করে থাকি। কিন্তু একটি ওষুধ রয়েছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে তো শক্তিশালী করেই, সেই সঙ্গে দেহের নানা সমস্যাকে তুড়ি মেরে দূর করে। আর এই ওষুধটির নাম হল বংশলোচন। যা তাবাশির নামেও পরিচিত। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বর্ধক এই বংশলোচন দেখতে অনেকটা সাদা রঙের ক্রিস্টাল বা স্ফটিকের মতো। এটি সেবন করলে শারীরিক দুর্বলতা, পুরুষত্বহীনতা, ইউরিন ইনফেকশন বা মূত্র সংক্রমণ, বক্ষ ব্যাধি, কাশি ও শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় দ্রুত উপশম পাওয়া যায়। বলা ভাল, এটি নিয়মিত সেবন করলে এক ডজন রোগ থেকে দূরে থাকা যাবে।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের বক্তব্য:
উত্তরপ্রদেশের বাগপতের খেকড়ার নিধি ক্লিনিকে বসেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সুনীতা সোনাল ধামা। তাঁর কথায়, বংশলোচন একটি বিশেষ ধরনের ওষুধ। যা বাজারে বেশ সহজলভ্য। যে কোনও আয়ুর্বেদিক ওষুধের দোকানে সহজেই পাওয়া যায় এটি। আসলে বংশলোচন একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ। যা দামে বেশ সস্তাও বটে! প্রচুর রোগের হাত থেকে আমাদের শরীরকে বাঁচায় এই বংশলোচন।

আরও পড়ুন: খাবার খেলেই পেট মোচড়…? হজম করতে পারছেন না কিছুই? সাবধান! এড়িয়ে চলতেই হবে এসব খাবার, পরামর্শ বিশেষজ্ঞের

দ্রুত শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এই ওষুধ। সেই সঙ্গে শারীরিক দুর্বলতা দূর করতেও বেশ কার্যকর। প্রস্রাব সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যাধি দ্রুত সারাতে সহায়ক বংশলোচন। এখানেই শেষ নয়, ধীরে ধীরে সমস্ত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা নিরাময় করার ক্ষমতা রয়েছে এর মধ্যে। দুধের সঙ্গে বংশলোচন মিশিয়ে তা সেবন করা যেতে পারে। এই পানীয় শরীরের দ্রুত উপকার করে।

বংশলোচনের পুষ্টিগুণ:
বংশলোচনের অনেক নাম রয়েছে। একে তাবাশির, বাঁশ কাবর, বংশকর্পূর বা বাঁশ কর্পূর নামেও ডাকা হয়ে থাকে। বংশলোচনে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম, জিঙ্ক, কপার, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। ড্রাই ফ্রুট দিয়ে তৈরি লাড্ডুতে মিশিয়ে বংশলোচন ব্যবহার করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি প্রতিদিন দুধের সঙ্গে বংশলোচন মিশিয়ে তা সেবন করা যেতে পারে। কারণ বংশলোচনকে মিহি করে পিষে এর গুঁড়ো বানিয়েও নেওয়া যায়। এরপর তা যে কোনও ওষুধের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

 

 

Gastric Problem Medicinal Plant: ঝোপেঝাড়ে লুকিয়ে এই মহৌষধি! গ্যাস্ট্রিকের টুঁটি চেপে ধরবে, দাঁতের ব্যথা নিমেষে উবে যাবে, চিনুন

আমাদের আশেপাশে অনেক উদ্ভিদ রয়েছে, যাকে হয়তো আমরা এড়িয়ে চলি। কিন্তু এই সকল উদ্ভিদের স্বাস্থ্য গুনাগুন জানলে অবাক হবেন।
আমাদের আশেপাশে অনেক উদ্ভিদ রয়েছে, যাকে হয়তো আমরা এড়িয়ে চলি। কিন্তু এই সকল উদ্ভিদের স্বাস্থ্য গুণাগুণ জানলে অবাক হবেন।
দাঁতের সমস্যা থেকে গ্যাস্ট্রিক প্রবলেম যে কোনও রোগের সমাধানে এই আগাছা জাতীয় উদ্ভিদ মহৌষধির কাজ করে।
দাঁতের সমস্যা থেকে গ্যাস্ট্রিক প্রবলেম যে কোনও রোগের সমাধানে এই আগাছা জাতীয় উদ্ভিদ মহৌষধির কাজ করে।
এই বাংলায় পাওয়া যায় এমন উদ্ভিদ যার নাম রক্তচিতা। এই উদ্ভিদ ভেষজগুণে অনন্য।
এই বাংলায় পাওয়া যায় এমন উদ্ভিদ যার নাম রক্ত চিতা। এই উদ্ভিদ ভেষজ গুণে অনন্য।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, গ্যাস্ট্রিকের নানা সমস্যা সমাধানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই গাছের ফল। এছাড়াও এই গাছের পাতা যকৃতের নানা সমস্যার সমাধানও করে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, গ্যাস্ট্রিকের নানা সমস্যার সমাধানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই গাছের ফল। এছাড়াও এই গাছের পাতা যকৃতে নানা সমস্যার সমাধানও করে।
পুষ্টিবিদ অভিজিৎ সেন মন্তব্য করেন, এই গাছের শিকড় দাঁতের নানা সমস্যা যেমন মাড়ি ফুলে যাওয়া, ক্যাভিটিস থেকে রক্ষা করে। দাঁতের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এই গাছ। এছাড়াও একাধিক চর্ম রোগ সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পুষ্টিবিদ অভিজিৎ সেন মন্তব্য করেন, এই গাছের শিকড় দাঁতের নানা সমস্যা যেমন মাড়ি ফুলে যাওয়া, ক্যাভিটিস থেকে রক্ষা করে। দাঁতের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এই গাছ। এছাড়াও একাধিক চর্মরোগে সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
স্বাভাবিকভাবে একাধিক রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই গাছ। ব্যবহারের পূর্বে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
স্বাভাবিকভাবে একাধিক রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই গাছ। ব্যবহারের পূর্বে বিশেষ শব্দের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

Medicinal Herbs: হাড় জিরজিরে চেহারা? এই ভেষজেই বাড়বে ওজন, মাথা থাকবে ঠান্ডা, বাড়বে মনোযোগ, তবে খেতে হবে এই নিয়ম মেনেই

হাজার হাজার বছর ধরে ভারতে আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহৃত একটি ভেষজ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি অনেক রোগ নিরাময় করতে পারে। কথা হচ্ছে অশ্বগন্ধার। এশিয়া ও আফ্রিকায় পাওয়া বিরল ভেষজগুলির মধ্যে অন্যতম এই ভেষজ। এটি সেবনের মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি, অনিদ্রা, মানসিক চাপ এবং অন্যান্য রোগ নিরাময় করা যায়।
হাজার হাজার বছর ধরে ভারতে আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহৃত একটি ভেষজ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি অনেক রোগ নিরাময় করতে পারে। কথা হচ্ছে অশ্বগন্ধার। এশিয়া ও আফ্রিকায় পাওয়া বিরল ভেষজগুলির মধ্যে অন্যতম এই ভেষজ। এটি সেবনের মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি, অনিদ্রা, মানসিক চাপ এবং অন্যান্য রোগ নিরাময় করা যায়।
পালামুর আয়ুষ মেডিক্যাল অফিসার ডা. রাম নারায়ণ করক জানিয়েছেন যে, অশ্বগন্ধা খুবই উপকারী একটি ওষুধ। বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য। আয়ুর্বেদেও এটি ব্যবহার করা হয়। এটি বিভিন্ন উপায়ে এবং প্রতিদিনের ভিত্তিতে খাওয়া যায়
পালামুর আয়ুষ মেডিক্যাল অফিসার ডা. রাম নারায়ণ করক জানিয়েছেন যে, অশ্বগন্ধা খুবই উপকারী একটি ওষুধ। বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য। আয়ুর্বেদেও এটি ব্যবহার করা হয়। এটি বিভিন্ন উপায়ে এবং প্রতিদিনের ভিত্তিতে খাওয়া যায়
কেউ যদি প্রতিদিন ১২০ মিলিগ্রামের গুঁড়ো দুধের সঙ্গে অশ্বগন্ধা খান, তবে এটি খুবই কার্যকর ও উপকারী প্রমাণিত হয়। পালামুর আয়ুষ মেডিক্যাল অফিসার ডা. রাম নারায়ণ করক জানিয়েছেন যে, খাবার খাওয়ার পর এটি খেলে শরীরের ওজন বাড়তে পারে।
কেউ যদি প্রতিদিন ১২০ মিলিগ্রামের গুঁড়ো দুধের সঙ্গে অশ্বগন্ধা খান, তবে এটি খুবই কার্যকর ও উপকারী প্রমাণিত হয়। পালামুর আয়ুষ মেডিক্যাল অফিসার ডা. রাম নারায়ণ করক জানিয়েছেন যে, খাবার খাওয়ার পর এটি খেলে শরীরের ওজন বাড়তে পারে।
ডা. নারায়ণ আরও জানিয়েছেন যে, বাজারে অশ্বগন্ধা ঔষধির আকারেও পাওয়া যায়। এর সিরাপ, ক্যাপসুল এবং ট্যাবলেটও পাওয়া যায়। সবচেয়ে ভাল হবে কেউ যদি বাজার থেকে এর শিকড় নিয়ে বাড়িতে পাউডার তৈরি করতে পারেন।
ডা. নারায়ণ আরও জানিয়েছেন যে, বাজারে অশ্বগন্ধা ঔষধির আকারেও পাওয়া যায়। এর সিরাপ, ক্যাপসুল এবং ট্যাবলেটও পাওয়া যায়। সবচেয়ে ভাল হবে কেউ যদি বাজার থেকে এর শিকড় নিয়ে বাড়িতে পাউডার তৈরি করতে পারেন।
অশ্বগন্ধা প্রতিদিন দুধ, জল এবং মধুর সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। ডায়াবিটিস রোগীরা অস্বগন্ধা দুধের সঙ্গে খেতে পারেন। এটি মস্তিষ্কের স্নায়ু এবং চোখকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে। প্রতিদিন এটি খেলে শরীরের সমস্ত অঙ্গ মজবুত হয়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
অশ্বগন্ধা প্রতিদিন দুধ, জল এবং মধুর সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। ডায়াবিটিস রোগীরা অস্বগন্ধা দুধের সঙ্গে খেতে পারেন। এটি মস্তিষ্কের স্নায়ু এবং চোখকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে। প্রতিদিন এটি খেলে শরীরের সমস্ত অঙ্গ মজবুত হয়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন, অস্বগন্ধা খেলে মানসিক চাপ দূর হয়। এর প্রভাব এক সপ্তাহের মধ্যে দৃশ্যমান হয়। কেউ যদি এই ওষুধটি এক চামচ দুধের সঙ্গে এক সপ্তাহ ধরে নিয়মিত সেবন করেন, তাহলে ক্লান্তি এবং উদ্বেগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে, মনোযোগী হতে সাহায্য করে।
ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন, অস্বগন্ধা খেলে মানসিক চাপ দূর হয়। এর প্রভাব এক সপ্তাহের মধ্যে দৃশ্যমান হয়। কেউ যদি এই ওষুধটি এক চামচ দুধের সঙ্গে এক সপ্তাহ ধরে নিয়মিত সেবন করেন, তাহলে ক্লান্তি এবং উদ্বেগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে, মনোযোগী হতে সাহায্য করে।
অশ্বগন্ধা ক্যানসারের মতো দুরারোগ্য রোগের সঙ্গে লড়াই করতেও সাহায্য করে। এটি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এর পাশাপাশি এটি আর্থ্রাইটিস, জয়েন্টের ব্যথা, অস্থিরতা এবং অনিদ্রার নিরাময় করে।
অশ্বগন্ধা ক্যানসারের মতো দুরারোগ্য রোগের সঙ্গে লড়াই করতেও সাহায্য করে। এটি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এর পাশাপাশি এটি আর্থ্রাইটিস, জয়েন্টের ব্যথা, অস্থিরতা এবং অনিদ্রার নিরাময় করে।
ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন, অশ্বগন্ধা তরুণদের জন্যও উপকারী। এটি ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এতে এমন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরকে শক্তিশালী করে এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এটি সেবন করলে বয়স স্থিতিশীল থাকে। এটি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন, অশ্বগন্ধা তরুণদের জন্যও উপকারী। এটি ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এতে এমন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরকে শক্তিশালী করে এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এটি সেবন করলে বয়স স্থিতিশীল থাকে। এটি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
কারা অশ্বগন্ধা খাবেন না? ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন, ৫০ বছর বয়স থেকে সব বয়সের নারী-পুরুষেরা অশ্বগন্ধা সেবন করতে পারেন। কিন্তু, যাঁরা অন্তঃসন্ত্বা বা সন্তান পরিকল্পনা করছেন এবং যাঁদের লিভারে সমস্যা আছে, তাঁদের অশ্বগন্ধা খাওয়া উচিত নয়।
কারা অশ্বগন্ধা খাবেন না?
ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন, ৫০ বছর বয়স থেকে সব বয়সের নারী-পুরুষেরা অশ্বগন্ধা সেবন করতে পারেন। কিন্তু, যাঁরা অন্তঃসন্ত্বা বা সন্তান পরিকল্পনা করছেন এবং যাঁদের লিভারে সমস্যা আছে, তাঁদের অশ্বগন্ধা খাওয়া উচিত নয়।

Cultivation: জুনে এই ৫ ফসলের চাষ করলেই ‘কোটিপতি’, কুইন্টালে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত দাম

কলকাতা: কম খরচে অধিক মুনাফা চাইলে চিরাচরিত চাষের বদলে কার্যকরি ফসল চাষের পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা। যেমন লেমন গ্রাস। অনেক ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার হওয়ার কারণে একে ঔষধি ফসলও বলা হয়। কম জল এবং অনুর্বর জমিতেও লেমন গ্রাস চাষ করা যায় সহজে। একবার লাগালে ৬-৭ বার ফলন পাওয়া যায়। রোপণের ৯০ থেকে ১৫০ দিনের ব্যবধানে প্রথম ফসল কাটা হয়। জমির ৫-৮ ইঞ্চি উপরে থেকে ফসল কাটা উচিত। এর পাতা থেকে তেল বের করা হয় যা বাজারে প্রতি লিটার ১০০০ থেকে ২৫০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। এটি চাষ করে কৃষকরা বছরে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা আয় করতে পারেন।

মেন্থা চাষ করে কৃষকরা ভাল লাভ করতে পারেন। কারণ মেন্থা অন্যান্য ফসলের তুলনায় বেশি লাভজনক। মেন্থা থেকে উৎপাদিত তেলের ভারতে তো বটেই বিদেশেও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এর তেল বিক্রি হয় ২ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকায়। মেন্থা চাষের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাস। রোপণের পর, ১০০ থেকে ১২০ দিনের ব্যবধানে ফসল প্রস্তুত হয়। এর একটি বিশেষত্ব হল, দুবার কাটা যায়। রবি ফসল কাটার পর এটি রোপণ করা হয়। মেন্থা ফসল চাষ করে কৃষকরা ভালো লাভ করতে পারেন।

সজনে চাষ করেও কৃষকরা ভাল লাভ করতে পারেন। কারণ এটি শাকসবজির পাশাপাশি অনেক ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এর পাতা, বাকল, ফল, শিকড় সবই খুব উপকারী। এর বীজ থেকেও তেল বের করা হয়। সজনে চাষের জন্য প্রথমে বীজ ছোট গর্তে বপন করা হয়। এরপরে এক মাসের মধ্যে প্রস্তুত হয় গাছ। তারপরে আগে থেকেই তৈরি করে রাখা গর্তে সেটা রোপণ করা হয়। সজনে রোপণের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর। এক হেক্টর জমিতে সজনে চাষ করতে ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন। খাদ্য ও ঔষধি দ্রব্য তৈরিতে এর ব্যবহারের কারণে বাজারে খুব চড়া দামে বিক্রি হয়। এটা চাষ করেও ভাল লাভ করা যায়।

মুসলি গাছ ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তার চেয়েও বড় কথা, এ থেকে ভাল উপার্জন পাওয়া যায়, এটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। বাজারে এর চাহিদা বেশি থাকায় চাষিরা ভাল লাভ পেতে পারেন। এক গুচ্ছে প্রায় ৫০টি কন্দ থাকে। ১৩৫ থেকে ১৫০ দিনের ব্যবধানে এর ফসল প্রস্তুত হয়। বাজারেও তা বিক্রি হয় ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা কেজি দরে। মুসলি চাষের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় ধরা হয় জুলাই মাস।

ঔষধি গুণে ভরপুর অ্যাসপারাগাস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। চাষিরা ভাল লাভ করতে পারেন। চাষের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় জুলাই মাস। এই মাসে বীজ বপন করার পরে ফসল প্রস্তুত হতে ১৮ মাস সময় লাগে। বাজারে বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৬০ হাজার কুইন্টাল দরে। এটা চাষ করেও ভাল লাভ করতে পারেন।

Medicinal Plant: এই গাছে লাখ টাকার ওষুধ…ওজন কমায়, ডায়াবেটিস-কিডনির পাথরের যম, দাঁত ও ত্বকের সব সমস্যা মেটায়, তবে ব্যবহার করতে হবে এইভাবেই

এমন কোনও উদ্ভিদ নেই যা মানুষের কাজে লাগে না। আয়ুর্বেদে সে সবই বিস্তারে বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন কালো জামের কথা ধরা যাক। স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। এরও অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে। জাম তো বটেই, এর পাতা এবং বীজও বিভিন্ন রোগ সারাতে ব্যবহার করা হয়।
এমন কোনও উদ্ভিদ নেই যা মানুষের কাজে লাগে না। আয়ুর্বেদে সে সবই বিস্তারে বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন কালো জামের কথা ধরা যাক। স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। এরও অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে। জাম তো বটেই, এর পাতা এবং বীজও বিভিন্ন রোগ সারাতে ব্যবহার করা হয়।
বরাবাঙ্কি জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক অমিত ভার্মা (এমডি, মেডিসিন) বলেন, জাম ঔষধি গুণে ভরপুর। এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ভিটামিন বি, ডায়েটারি ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, অ্যান্থোসায়ানিন, খনিজ ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফোলেট, জিঙ্ক এবং আয়রন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা অনেক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
বরাবাঙ্কি জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক অমিত ভার্মা (এমডি, মেডিসিন) বলেন, জাম ঔষধি গুণে ভরপুর। এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ভিটামিন বি, ডায়েটারি ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, অ্যান্থোসায়ানিন, খনিজ ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফোলেট, জিঙ্ক এবং আয়রন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা অনেক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
ডা. অমিত ভার্মা জানান, কিডনিতে পাথরের সমস্যা হলে সকালে খালি পেটে পাকা জাম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি পাথর গলাতে সাহায্য করে। এছাড়া ১০ মিলি জামের রসের সঙ্গে ২৫০ মিলিগ্রাম রক সল্ট মিশিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার পান করলে মূত্রাশয়ের পাথর ভেঙে বেরিয়ে আসে।
ডা. অমিত ভার্মা জানান, কিডনিতে পাথরের সমস্যা হলে সকালে খালি পেটে পাকা জাম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি পাথর গলাতে সাহায্য করে। এছাড়া ১০ মিলি জামের রসের সঙ্গে ২৫০ মিলিগ্রাম রক সল্ট মিশিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার পান করলে মূত্রাশয়ের পাথর ভেঙে বেরিয়ে আসে।
একই সঙ্গে তিনি বলেন, যাঁরা স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের প্রতিদিন জাম খাওয়া উচিত। এটা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কেউ যদি মোটা হন, বা মেদ কমাতে চান, তাহলে জাম তাঁর জন্য আদর্শ। এটা খেলে শরীরের চর্বি কমে যায়। জামে ফাইবার রয়েছে। তাই পেট অনেকক্ষণ ভর্তি থাকে। অতিরিক্ত খাওয়ার হাত থেকে বাঁচা যায়। শরীরের চঞ্চল ভাব দূর হয়।
একই সঙ্গে তিনি বলেন, যাঁরা স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের প্রতিদিন জাম খাওয়া উচিত। এটা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কেউ যদি মোটা হন, বা মেদ কমাতে চান, তাহলে জাম তাঁর জন্য আদর্শ। এটা খেলে শরীরের চর্বি কমে যায়। জামে ফাইবার রয়েছে। তাই পেট অনেকক্ষণ ভর্তি থাকে। অতিরিক্ত খাওয়ার হাত থেকে বাঁচা যায়। শরীরের চঞ্চল ভাব দূর হয়।
জাম দাঁত ও মুখের আলসারের জন্যও উপকারী। জামের পাতা থেকে ছাই তৈরি করে দাঁত ও মাড়িতে ঘষলে দাঁত ও মাড়ি মজবুত হয়। পাকা জামের রস মুখে নিয়ে ভাল করে কুলকুচি করলে পাইওরিয়া থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়া জাম পাতার রস দিয়ে কুলকুচি করলে মুখের আলসার সেরে যায়।
জাম দাঁত ও মুখের আলসারের জন্যও উপকারী। জামের পাতা থেকে ছাই তৈরি করে দাঁত ও মাড়িতে ঘষলে দাঁত ও মাড়ি মজবুত হয়। পাকা জামের রস মুখে নিয়ে ভাল করে কুলকুচি করলে পাইওরিয়া থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়া জাম পাতার রস দিয়ে কুলকুচি করলে মুখের আলসার সেরে যায়।
পরিষ্কার ও দাগহীন ত্বকের জন্য নিয়মিত জাম খাওয়ার পরামর্শ দেন বরাবাঙ্কি জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক অমিত ভার্মা। জামে প্রচুর পরিমাণে জল রয়েছে। এটা ত্বককে আর্দ্র রাখে, শুষ্কতার হাত থেকে বাঁচায়।
পরিষ্কার ও দাগহীন ত্বকের জন্য নিয়মিত জাম খাওয়ার পরামর্শ দেন বরাবাঙ্কি জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক অমিত ভার্মা। জামে প্রচুর পরিমাণে জল রয়েছে। এটা ত্বককে আর্দ্র রাখে, শুষ্কতার হাত থেকে বাঁচায়।
জামের জুসও পান করা যায়। এরও অনেক উপকার রয়েছে। ডায়াবেটিসের রোগীরা জামের বীজ গুঁড়ো করে সকালে খালি পেটে জলে গুলে খেলে উপকার পেতে পারেন।
জামের জুসও পান করা যায়। এরও অনেক উপকার রয়েছে। ডায়াবেটিসের রোগীরা জামের বীজ গুঁড়ো করে সকালে খালি পেটে জলে গুলে খেলে উপকার পেতে পারেন।

Medicinal Plant: আশপাশে থাকা এই ঘাস-কে অবহেলা করবেন না, বমি-জ্বর-ডায়েরিয়া সারায় নিমেষে, জেনে নিন কীভাবে খাবেন

আমাদের দেশে চারপাশে এমন-এমন সব গাছপালা রয়েছে যা আমাদের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কার্যকর। এর বিপুল জ্ঞানভাণ্ডার আমাদের আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সুন্দর ভাবে বর্ণণা করা রয়েছে। তেমনি একটি ঘাসজাতীয় উদ্ভিদ হল চাঙ্গেরি।
আমাদের দেশে চারপাশে এমন-এমন সব গাছপালা রয়েছে যা আমাদের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কার্যকর। এর বিপুল জ্ঞানভাণ্ডার আমাদের আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সুন্দর ভাবে বর্ণণা করা রয়েছে। তেমনি একটি ঘাসজাতীয় উদ্ভিদ হল চাঙ্গেরি।
এই ঘাসকে ভারতীয় আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে অমৃতের সমান বলে মনে করা হয়। এটি ডায়রিয়া, পেট ব্যথা থেকে শুরু করে বমি, জ্বরের চিকিৎসায় অত্যন্ত কার্যকরী। এই ঘাসের রস খেলে সঙ্গেসঙ্গে রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এই ঘাসকে ভারতীয় আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে অমৃতের সমান বলে মনে করা হয়। এটি ডায়রিয়া, পেট ব্যথা থেকে শুরু করে বমি, জ্বরের চিকিৎসায় অত্যন্ত কার্যকরী। এই ঘাসের রস খেলে সঙ্গেসঙ্গে রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
সাধারণত ডায়রিয়ার সমস্যা কয়েকদিন স্থায়ী হয়। কিন্তু, যদি এটি এক সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়, তবে এটি ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম, সিলিয়াক ডিজিজ বা প্রদাহজনক অন্ত্রের রোগের মতো গুরুতর পেটের রোগের লক্ষণ হতে পারে।
সাধারণত ডায়রিয়ার সমস্যা কয়েকদিন স্থায়ী হয়। কিন্তু, যদি এটি এক সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়, তবে এটি ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম, সিলিয়াক ডিজিজ বা প্রদাহজনক অন্ত্রের রোগের মতো গুরুতর পেটের রোগের লক্ষণ হতে পারে।
চাঙ্গেরি হল ছোট পাতা বিশিষ্ট ঘাস, একে ইংরেজিতে Oxalis corniculata বলা হয়। এটিতে হলুদ রঙের ফুল দেখা যায়। এর স্বাদ খানিকটা টকজাতীয়। আমরা সাধারণত যে কোনও পার্ক বা মাঠে এই ঘাস দেখতে পাই। এই ঘাস ডায়রিয়ার চিকিৎসায় দারুণ সহায়ক হতে পারে।
চাঙ্গেরি হল ছোট পাতা বিশিষ্ট ঘাস, একে ইংরেজিতে Oxalis corniculata বলা হয়। এটিতে হলুদ রঙের ফুল দেখা যায়। এর স্বাদ খানিকটা টকজাতীয়। আমরা সাধারণত যে কোনও পার্ক বা মাঠে এই ঘাস দেখতে পাই। এই ঘাস ডায়রিয়ার চিকিৎসায় দারুণ সহায়ক হতে পারে।
প্রথমে চাঙ্গেরি ঘাস তুলে নিয়ে এটিকে সাধারণ ঘাস থেকে আলাদা করতে হবে। তারপর এর পাতাগুলো ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। এর পরে, এর পাতা হাতে ঘষতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত পাতাগুলি ভাল ভাবে না গুঁড়ো হয়, এরপর এর পাতা ছেঁকে নিয়ে চামচে করে রস বার করে পান করতে হবে।
প্রথমে চাঙ্গেরি ঘাস তুলে নিয়ে এটিকে সাধারণ ঘাস থেকে আলাদা করতে হবে। তারপর এর পাতাগুলো ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। এর পরে, এর পাতা হাতে ঘষতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত পাতাগুলি ভাল ভাবে না গুঁড়ো হয়, এরপর এর পাতা ছেঁকে নিয়ে চামচে করে রস বার করে পান করতে হবে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. বিনয় কুল্লার আমাদের জানিয়েছেন, আয়ুর্বেদ অনুযায়ী চাঙ্গেরি ঘাসে দীপনা রিসেপ্টর বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর মানে হল এই ঘাস খাদ্য হজম এবং খাদ্যের শোষণ ক্ষমতা উন্নত করার ক্ষমতা রয়েছে। এই কারণেই এই ঘাস পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যকর করতে সাহায্য করে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. বিনয় কুল্লার আমাদের জানিয়েছেন, আয়ুর্বেদ অনুযায়ী চাঙ্গেরি ঘাসে দীপনা রিসেপ্টর বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর মানে হল এই ঘাস খাদ্য হজম এবং খাদ্যের শোষণ ক্ষমতা উন্নত করার ক্ষমতা রয়েছে। এই কারণেই এই ঘাস পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যকর করতে সাহায্য করে।

Medicinal Plant: এই হলুদ ফুলের গাছে লাখ টাকার ওষুধ, পাকস্থলী ভাল রাখে, জ্বর-কাশি থেকে কোষ্ঠকাঠিন্যর যম, তবে খেতে হবে এই নিয়ম মেনে

আশপাশের বাড়ি বা বাগানে হলুদ সোনালি রঙের ফুল এবং লম্বা লাঠির মত শুঁটি-সহ একটি গাছ হয়তো অনেকেই দেখেছেন। এই গাছটির নাম অমলতাস। আয়ুর্বেদে এর গুরুত্ব অনেক। এই গাছের ফল, ফুল, ডাল, বাকল ও পাতা  ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর ফল লম্বা, গোলাকার ও সূক্ষ্ম আকৃতির হয়। এই গাছে সোনালি ও হলুদ রঙের ফুল ফোটার কারণে এটি গোল্ডেন শাওয়ার নামেও পরিচিত।
আশপাশের বাড়ি বা বাগানে হলুদ সোনালি রঙের ফুল এবং লম্বা লাঠির মত শুঁটি-সহ একটি গাছ হয়তো অনেকেই দেখেছেন। এই গাছটির নাম অমলতাস। আয়ুর্বেদে এর গুরুত্ব অনেক। এই গাছের ফল, ফুল, ডাল, বাকল ও পাতা ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর ফল লম্বা, গোলাকার ও সূক্ষ্ম আকৃতির হয়। এই গাছে সোনালি ও হলুদ রঙের ফুল ফোটার কারণে এটি গোল্ডেন শাওয়ার নামেও পরিচিত।
ডা. দামোদর প্রসাদ চতুর্বেদী, অবসরপ্রাপ্ত সিরোহি জেলা আয়ুর্বেদ অফিসার এবং বিশেষজ্ঞ আয়ুর্বেদ বিভাগের সিনিয়র আয়ুর্বেদ অফিসার জানান, অমলতাস চর্মরোগ, জ্বর, কোষ্ঠকাঠিন্য, সর্দি, কাশি, ক্ষত সারাতে ব্যবহৃত হয়।
ডা. দামোদর প্রসাদ চতুর্বেদী, অবসরপ্রাপ্ত সিরোহি জেলা আয়ুর্বেদ অফিসার এবং বিশেষজ্ঞ আয়ুর্বেদ বিভাগের সিনিয়র আয়ুর্বেদ অফিসার জানান, অমলতাস চর্মরোগ, জ্বর, কোষ্ঠকাঠিন্য, সর্দি, কাশি, ক্ষত সারাতে ব্যবহৃত হয়।
এই গাছের ফল আমাদের পেটের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। এই ফল পাকস্থলীর জন্য বিশেষ উপকারী।
এই গাছের ফল আমাদের পেটের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। এই ফল পাকস্থলীর জন্য বিশেষ উপকারী।
অমলতাস ফলের পাল্প পাকস্থলী ভাল রাখে। তাই যাঁদের শরীর দুর্বল তাঁদের এই গাছের ফলের রস ব্যবহার করা উচিত। আমলতাস ফলের ক্বাথ পান করলে কাশির সমস্যাও কমে।
অমলতাস ফলের পাল্প পাকস্থলী ভাল রাখে। তাই যাঁদের শরীর দুর্বল তাঁদের এই গাছের ফলের রস ব্যবহার করা উচিত। আমলতাস ফলের ক্বাথ পান করলে কাশির সমস্যাও কমে।
শরীরে কোনও ক্ষত থাকলে অমলতাসের পাতা পিষে দুধের সঙ্গে ক্ষতস্থানে লাগালে দ্রুত ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তবে গর্ভবতী মহিলাদের এটি খাওয়া উচিত নয়। এছাড়াও কেউ এই ফল খেতে চাইলে তাঁদের অবশ্যই কোনও বিশেষজ্ঞ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত।
শরীরে কোনও ক্ষত থাকলে অমলতাসের পাতা পিষে দুধের সঙ্গে ক্ষতস্থানে লাগালে দ্রুত ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তবে গর্ভবতী মহিলাদের এটি খাওয়া উচিত নয়। এছাড়াও কেউ এই ফল খেতে চাইলে তাঁদের অবশ্যই কোনও বিশেষজ্ঞ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত।