উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের মেয়ে, ২০০০ সালে রাতারাতি মিস ইউনিভার্স হয়ে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন৷ এই খেতাব অর্জনের পর তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি৷ বলিউডের পরিচিত মুখ তিনি৷ তবে এখন আর খুব একটা বেশি দেখা যায় না চলচ্চিত্রে৷উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের মেয়ে, ২০০০ সালে রাতারাতি মিস ইউনিভার্স হয়ে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন৷ এই খেতাব অর্জনের পর তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি৷ বলিউডের পরিচিত মুখ তিনি৷ তবে এখন আর খুব একটা বেশি দেখা যায় না চলচ্চিত্রে৷২০০৩ সালে ‘আন্দাজ’ ছবি দিয়ে বলিউডে ডেবিউ করেন লারা৷ বলিউডের পাশাপাশি একাধিক আঞ্চলিক সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন লারা দত্ত। অভিনয় ছাড়া খেলাধূলাতেও দক্ষ ছিলেন লারা৷ জাতীয় স্তরে বাস্কেট বলও খেলতেন তিনি৷কেরিয়ারের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে একাধিকবার বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন লারা দত্ত৷ কেরিয়ারের শুরুতের তাঁর সম্পর্ক নিয়ে অনেক জলঘোলা হয়েছিল৷ যা বিরাট প্রভাব ফেলেছিল৷দীর্ঘ ৯ বছর ধরে ভূটানিজ মডেল কেলি দোরজির সঙ্গে প্রেম ছিল লারার৷ মডেলিং করার সময় থেকেই তাঁদের সম্পর্কের শুরু৷ শোনা যায়, প্রেমিক কেলির সঙ্গে লিভ-ইনে থাকাকালীন পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন লারা৷ আর তা জানাজানি হতেই আলাদা হয়ে যান কেলি ও লারা৷২০০৮ সালে লারা দত্ত বলিউড অভিনেতা দিনো মোরিয়ার সঙ্গে রিলেশনশিপে জড়ান এবং ডেটিং শুরু করেন৷ যদিও সেই সম্পর্কও টেকেনি৷ ২০০৯ সালেই ভেঙে যায় দিনো-লারার প্রেম৷দু’বার ব্যর্থ প্রেমের পর আন্তর্জাতিক গল্ফ খেলোয়াড় টাইগার উডসের সঙ্গেও লারার নাম জড়ায়৷ তবে এই সম্পর্ক নিয়েও কম জলঘোলা হয়নি৷শেষে টেনিস খেলোয়াড় মহেশ ভূপতির সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান লারা৷ কিন্তু মহেশ তখন বিবাহিত৷ মহেশের স্ত্রী মডেল শ্বেতা একটি সাক্ষাৎকারে জানান, বিবাহবিচ্ছেদের আগেই লারাকে বিয়ে করেন শ্বেতা৷ ২০১১ সালে তাঁদের বিয়ে হয়৷ তাদের একটি মেয়েও রয়েছে৷ আপাতত অভিনয় থেকে দূরে রয়েছেন লারা দত্ত৷
