প্রতি মাসে ১০০ টাকা জমা করলেও যথেষ্ট, HDFC-র Mutual Fund সহজেই করে তুলবে কোটিপতি

টাকায় টাকা আনে, এই প্রবাদ যে বিনিয়োগের দুনিয়ায় কত বড় সত্যি কথা, তা যিনি একবার কোথাও টাকা খাটিয়েছেন, তিনিই ভাল করে জানেন। মূল্যস্ফীতির এই বাজারে আমরা সকলেই নিজেদের সঞ্চিত অর্থের তহবিল বাড়িয়ে তুলতে চাই। কেন না, আজ যে পরিমাণ টাকায় চলে যাচ্ছে, কাল তার দাম পড়ে যাবে। তখন একই জিনিস কিনতে খরচ করতে হবে আরও বেশি টাকা। এদিকে, জিনিসের দাম যে হারে বেড়ে চলে, বেতন বা উপার্জন তার সঙ্গে পাল্লা দেয় না। অতএব, টাকা যদি বাড়াতি হয়, বিনিয়োগই একমাত্র খোলা রাস্তা।
টাকায় টাকা আনে, এই প্রবাদ যে বিনিয়োগের দুনিয়ায় কত বড় সত্যি কথা, তা যিনি একবার কোথাও টাকা খাটিয়েছেন, তিনিই ভাল করে জানেন। মূল্যস্ফীতির এই বাজারে আমরা সকলেই নিজেদের সঞ্চিত অর্থের তহবিল বাড়িয়ে তুলতে চাই। কেন না, আজ যে পরিমাণ টাকায় চলে যাচ্ছে, কাল তার দাম পড়ে যাবে। তখন একই জিনিস কিনতে খরচ করতে হবে আরও বেশি টাকা। এদিকে, জিনিসের দাম যে হারে বেড়ে চলে, বেতন বা উপার্জন তার সঙ্গে পাল্লা দেয় না। অতএব, টাকা যদি বাড়াতি হয়, বিনিয়োগই একমাত্র খোলা রাস্তা।
ঠিক এই জায়গায় এসে যে প্রশ্নটা ওঠে, তা হল বিনিয়োগ কোথায় করা হবে। বাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমের অভাব নেই। তেমনই অভাব নেই জালিয়াতিরও। ফলে, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে রোজগার করা টাকা যাতে জলে না যায়, সেদিকটাও মাথায় রাখতে হয় বইকি।
ঠিক এই জায়গায় এসে যে প্রশ্নটা ওঠে, তা হল বিনিয়োগ কোথায় করা হবে। বাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমের অভাব নেই। তেমনই অভাব নেই জালিয়াতিরও। ফলে, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে রোজগার করা টাকা যাতে জলে না যায়, সেদিকটাও মাথায় রাখতে হয় বইকি।
এই ব্যাপারে অর্থাৎ নিরাপদ বিনিয়োগ মাধ্যমের কথা বললে সবার প্রথমে মাথায় ফিক্সড ডিপোজিটের কথাই আসে। সেখানে টাকা যে মার যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, এ কথা আমরা সকলেই জানি। সেই সঙ্গে এটাও জানি যে যত বেশি হারেই সুদ পাওয়া যাক না কেন, তা পর্যাপ্ত নয়।
এই ব্যাপারে অর্থাৎ নিরাপদ বিনিয়োগ মাধ্যমের কথা বললে সবার প্রথমে মাথায় ফিক্সড ডিপোজিটের কথাই আসে। সেখানে টাকা যে মার যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, এ কথা আমরা সকলেই জানি। সেই সঙ্গে এটাও জানি যে যত বেশি হারেই সুদ পাওয়া যাক না কেন, তা পর্যাপ্ত নয়।
এখানেই আমাদের কাজে আসে মিউচুয়াল ফান্ড। তুলনামূলক কম সময়ে বেশি রিটার্ন পাওয়া যায় বলে এর চাহিদা এখন তুঙ্গে। বেশিরভাগ বিনিয়োগকারীই এখন মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা খাটাতে পছন্দ করেন। তবে, সব মিউচুয়াল ফান্ডই যে ভাল লাভ দেয় এমনটাও নয়।
এখানেই আমাদের কাজে আসে মিউচুয়াল ফান্ড। তুলনামূলক কম সময়ে বেশি রিটার্ন পাওয়া যায় বলে এর চাহিদা এখন তুঙ্গে। বেশিরভাগ বিনিয়োগকারীই এখন মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা খাটাতে পছন্দ করেন। তবে, সব মিউচুয়াল ফান্ডই যে ভাল লাভ দেয় এমনটাও নয়।
এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে বিনিয়োগকারীদের অনেকেরই পছন্দের তালিকায় থাকছে HDFC Top 100 মিউচুয়াল ফান্ড। হিসেব বলছে, চালু হওয়ার পর থেকে ২৭ বছর হয়ে গেল এই স্কিম বাজারে রয়ে গিয়েছে। গত ১০ থেকে ১৫ বছরে এই মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা ১৪% পর্যন্ত বাম্পার রিটার্ন পেয়েছেন। কোম্পানিটি তার পোর্টফোলিওর ৮০% লার্জ ক্যাপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে, সেই জন্যই এত ভাল রিটার্ন।
এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে বিনিয়োগকারীদের অনেকেরই পছন্দের তালিকায় থাকছে HDFC Top 100 মিউচুয়াল ফান্ড। হিসেব বলছে, চালু হওয়ার পর থেকে ২৭ বছর হয়ে গেল এই স্কিম বাজারে রয়ে গিয়েছে। গত ১০ থেকে ১৫ বছরে এই মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা ১৪% পর্যন্ত বাম্পার রিটার্ন পেয়েছেন। কোম্পানিটি তার পোর্টফোলিওর ৮০% লার্জ ক্যাপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে, সেই জন্যই এত ভাল রিটার্ন।
হিসেব আরও বলছে, প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিয়ে বিনিয়োগকারীরা ২০ বছরে প্রায় ৬.৮৮ কোটি টাকা আয় করেছেন। তবে, মনে রাখতে হবে মিউচুয়াল ফান্ড সর্বদাই বাজারের ঝুঁকির সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাই বিনিয়োগের আগে আর্থিক উপদেষ্টার পরামর্শ নিতে ভুললে চলবে না।
হিসেব আরও বলছে, প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিয়ে বিনিয়োগকারীরা ২০ বছরে প্রায় ৬.৮৮ কোটি টাকা আয় করেছেন। তবে, মনে রাখতে হবে মিউচুয়াল ফান্ড সর্বদাই বাজারের ঝুঁকির সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাই বিনিয়োগের আগে আর্থিক উপদেষ্টার পরামর্শ নিতে ভুললে চলবে না।