Money Making Tips: AI ব্যবহার করে টাকা রোজগার করতে চান? এই পদ্ধতি মেনে চললেই মালামাল হবেন

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে শুধু। তাহলেই প্রতি মাসে রোজগার হবে হাজার হাজার ডলার। এই বিষয়ে বিশদে যাওয়ার আগে একটা কথা বলে রাখা ভাল, এমন কোনও এআই টুল নেই, যেখানে লগ ইন করলেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা আসতে শুরু করবে। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।
আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে শুধু। তাহলেই প্রতি মাসে রোজগার হবে হাজার হাজার ডলার। এই বিষয়ে বিশদে যাওয়ার আগে একটা কথা বলে রাখা ভাল, এমন কোনও এআই টুল নেই, যেখানে লগ ইন করলেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা আসতে শুরু করবে। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।
এআই একজন অভিজ্ঞ পেশাদারকে আরও উৎপাদনশীল করে তোলে, সময় বাঁচায়। তাই সেই সমস্ত এআই অ্যাপেই ফোকাস করা উচিত যা সময় বাঁচায়, দক্ষতা বাড়ায়, খরচ কমায় এবং নতুন সম্ভাবনার পথ খুলে দেয়। অর্থাৎ এআই টাকা রোজগারের মেশিন নয়, এআই-কে কাজে লাগিয়ে টাকা রোজগার করতে হয়, এটাই আসল কথা।
এআই একজন অভিজ্ঞ পেশাদারকে আরও উৎপাদনশীল করে তোলে, সময় বাঁচায়। তাই সেই সমস্ত এআই অ্যাপেই ফোকাস করা উচিত যা সময় বাঁচায়, দক্ষতা বাড়ায়, খরচ কমায় এবং নতুন সম্ভাবনার পথ খুলে দেয়। অর্থাৎ এআই টাকা রোজগারের মেশিন নয়, এআই-কে কাজে লাগিয়ে টাকা রোজগার করতে হয়, এটাই আসল কথা।
এআই রাইটিং টুল ব্যবহার করে উপার্জন: ডিজিটাল মার্কেটিং-এর সার কথা হল কনটেন্ট। ভাল কনটেন্ট লিখতে গবেষণা করতে হয়। খাটতে হয় প্রচুর। এআই এই কাজ সহজ করে দিতে পারে। ফলে সময়ও বাঁচবে। এআই-র শুরুর দিকে ChatGPT, Jasper AI নিয়ে তুমুল চর্চা হয়। যদিও মনের মতো কনটেন্ট লেখার জন্য এআই এখনও উপযুক্ত হয়ে ওঠেনি। বেশ কিছু ত্রুটি রয়েছে। তবে কোনও বিষয়ে দ্রুত ধারণা পেতে চাইলে এর জুড়ি নেই।
এআই রাইটিং টুল ব্যবহার করে উপার্জন: ডিজিটাল মার্কেটিং-এর সার কথা হল কনটেন্ট। ভাল কনটেন্ট লিখতে গবেষণা করতে হয়। খাটতে হয় প্রচুর। এআই এই কাজ সহজ করে দিতে পারে। ফলে সময়ও বাঁচবে। এআই-র শুরুর দিকে ChatGPT, Jasper AI নিয়ে তুমুল চর্চা হয়। যদিও মনের মতো কনটেন্ট লেখার জন্য এআই এখনও উপযুক্ত হয়ে ওঠেনি। বেশ কিছু ত্রুটি রয়েছে। তবে কোনও বিষয়ে দ্রুত ধারণা পেতে চাইলে এর জুড়ি নেই।
এআই কোডিং টুল দিয়ে অ্যাপ তৈরি করে রোজগার: অ্যাপ তৈরির জন্য অনেকগুলো ধাপ পেরতে হয়। ডিজাইন, কোড লেখা, টেস্টিং এবং সবার শেষে অ্যাপ চালু করা। এর জন্য কয়েক মাস থেকে কয়েক বছরও লাগতে পারে। গোটাটাই নির্ভর করছে অ্যাপ কতটা জটিল তার উপর। কিন্তু এআই সেই কাজটাই করে দেয় নিমেষে।
এআই কোডিং টুল দিয়ে অ্যাপ তৈরি করে রোজগার: অ্যাপ তৈরির জন্য অনেকগুলো ধাপ পেরতে হয়। ডিজাইন, কোড লেখা, টেস্টিং এবং সবার শেষে অ্যাপ চালু করা। এর জন্য কয়েক মাস থেকে কয়েক বছরও লাগতে পারে। গোটাটাই নির্ভর করছে অ্যাপ কতটা জটিল তার উপর। কিন্তু এআই সেই কাজটাই করে দেয় নিমেষে।
এআই দিয়ে পেড বিজ্ঞাপন পরিচালনা: ডিজিটাল মার্কেটিং জটিল প্রক্রিয়া। এর জন্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম, চ্যানেল এবং স্ট্র্যাটেজি সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকা দরকার। এবং সবকটাকে একসঙ্গে চালাতে হবে। এআই মার্কেটিং টুল অনেক মার্কেটিংয়ের কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারে। বিজ্ঞাপন তৈরি, প্রচার এবং ফলাফল বিশ্লেষণ করে স্ট্র্যাটেজি তৈরিতে সাহায্য করা পর্যন্ত – সুচারুভাবে করবে এআই।
এআই দিয়ে পেড বিজ্ঞাপন পরিচালনা: ডিজিটাল মার্কেটিং জটিল প্রক্রিয়া। এর জন্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম, চ্যানেল এবং স্ট্র্যাটেজি সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকা দরকার। এবং সবকটাকে একসঙ্গে চালাতে হবে। এআই মার্কেটিং টুল অনেক মার্কেটিংয়ের কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারে। বিজ্ঞাপন তৈরি, প্রচার এবং ফলাফল বিশ্লেষণ করে স্ট্র্যাটেজি তৈরিতে সাহায্য করা পর্যন্ত – সুচারুভাবে করবে এআই।
সিআরএম এবং সেলস কনসালটেন্ট হিসেবে রোজগার: সেলসে একই কাজ বারবার করতে হয়। লিড পরিচালনা করা, বিক্রি ট্র্যাক রাখা, কর্মক্ষমতা ডেটা বিশ্লেষণ করা এবং পরিষ্কার তালিকা রাখা। সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। অনেক কর্মী লাগে। পুনরাবৃত্তিমূলক কাজে এআই-এর জুড়ি নেই। তাই এই কাজ দক্ষতার সঙ্গে করতে পারে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স।
সিআরএম এবং সেলস কনসালটেন্ট হিসেবে রোজগার: সেলসে একই কাজ বারবার করতে হয়। লিড পরিচালনা করা, বিক্রি ট্র্যাক রাখা, কর্মক্ষমতা ডেটা বিশ্লেষণ করা এবং পরিষ্কার তালিকা রাখা। সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। অনেক কর্মী লাগে। পুনরাবৃত্তিমূলক কাজে এআই-এর জুড়ি নেই। তাই এই কাজ দক্ষতার সঙ্গে করতে পারে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স।