ভেনামি চিংড়ি

Money Making Tips: চাকরি পাচ্ছেন না ? কোনও চিন্তা নেই, এই ব্যবসা শুরু করে হতে পারেন মালামাল

বর্তমান সময়ে লাভজনক চাষ ও ব্যবসা বেকার যুবক-যুবতীরা বিকল্প পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছে। লাভজনক বিকল্প চাষ হিসাবে চিংড়ি মাছের চাষ অত্যন্ত লাভজনক। প্রায় সারা বছরই চিংড়ি মাছ চাষ করা যায়। চিংড়ি মাছ চাষের জন্য খুব বেশি জায়গারও প্রয়োজন হয় না।
বর্তমান সময়ে লাভজনক চাষ ও ব্যবসা বেকার যুবক-যুবতীরা বিকল্প পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছে। লাভজনক বিকল্প চাষ হিসাবে চিংড়ি মাছের চাষ অত্যন্ত লাভজনক। প্রায় সারা বছরই চিংড়ি মাছ চাষ করা যায়। চিংড়ি মাছ চাষের জন্য খুব বেশি জায়গারও প্রয়োজন হয় না।
ছোট জায়গায় সফলভাবে চিংড়ি মাছ চাষ অত্যন্ত লাভজনক একটি পেশা। কারণ চিংড়ি মাছে পুষ্টিগুণ থাকায় ভারত সহ দেশ-বিদেশের বিভিন্নবাজারেও চিংড়ি মাছের চাহিদা যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।
ছোট জায়গায় সফলভাবে চিংড়ি মাছ চাষ অত্যন্ত লাভজনক একটি পেশা। কারণ চিংড়ি মাছে পুষ্টিগুণ থাকায় ভারত সহ দেশ-বিদেশের বিভিন্নবাজারেও চিংড়ি মাছের চাহিদা যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার উপকূলবর্তী এলাকার ঈষদ নোনা জল চিংড়ি মাছ চাষের জন্য উপযুক্ত।জেলার নদী তীরবর্তী এলাকার নন্দকুমার, নন্দীগ্রাম, কাঁথি, চন্ডিপুর, রামনগর ও খেজুরি সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় বিভিন্ন ধরনের চিংড়ি মাছের চাষ হয়। বর্তমানে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ভেনমি চিংড়ির চাষ বাড়ছে।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার উপকূলবর্তী এলাকার ঈষদ নোনা জল চিংড়ি মাছ চাষের জন্য উপযুক্ত।জেলার নদী তীরবর্তী এলাকার নন্দকুমার, নন্দীগ্রাম, কাঁথি, চন্ডিপুর, রামনগর ও খেজুরি সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় বিভিন্ন ধরনের চিংড়ি মাছের চাষ হয়। বর্তমানে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ভেনমি চিংড়ির চাষ বাড়ছে।
কারণ ভেনামই চিংড়িকে বলা হয় সাদা সোনা। ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্ববাজারে দিন দিন বেড়ে চলেছে চিংড়ির নতুন প্রজাতি ‘ভেনামি’র চাহিদা ও দাম উভয়ই। আকারে কিছুটা ছোট এই ভেনামি জাতের চিংড়ির তুলনামূলকভাবে হেক্টরপ্রতি উৎপাদন বেশি, ভাইরাস সংক্রমণমুক্ত এবং খেতে সুস্বাদু হওয়ায় এর চাহিদা ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে দিন দিন বাড়ছে।
কারণ ভেনামই চিংড়িকে বলা হয় সাদা সোনা। ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্ববাজারে দিন দিন বেড়ে চলেছে চিংড়ির নতুন প্রজাতি ‘ভেনামি’র চাহিদা ও দাম উভয়ই। আকারে কিছুটা ছোট এই ভেনামি জাতের চিংড়ির তুলনামূলকভাবে হেক্টরপ্রতি উৎপাদন বেশি, ভাইরাস সংক্রমণমুক্ত এবং খেতে সুস্বাদু হওয়ায় এর চাহিদা ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে দিন দিন বাড়ছে।
ভেনামির সাইজ ২০-২৫ গ্রাম। ফলে ছোট বাগদা যেটি ৪০-৬০ গ্রেডের ছিল তার সঙ্গেই মূলত ভেনামির প্রতিযোগিতা চলছে। উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভেনামি ১৫০ থেকে ৩০০ পিস পর্যন্ত মজুদ করা যায়। বাগদার গরম আবহাওয়া সহিষ্ণু ক্ষমতা ২৭-৩২ সেন্টিগ্রেড হলেও ভেনামির ১৬-৩৬ সেন্টিগ্রেড। ভেনামি মাত্র ১০০ থেকে ১২০ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করা যায়।
ভেনামির সাইজ ২০-২৫ গ্রাম। ফলে ছোট বাগদা যেটি ৪০-৬০ গ্রেডের ছিল তার সঙ্গেই মূলত ভেনামির প্রতিযোগিতা চলছে। উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভেনামি ১৫০ থেকে ৩০০ পিস পর্যন্ত মজুদ করা যায়। বাগদার গরম আবহাওয়া সহিষ্ণু ক্ষমতা ২৭-৩২ সেন্টিগ্রেড হলেও ভেনামির ১৬-৩৬ সেন্টিগ্রেড। ভেনামি মাত্র ১০০ থেকে ১২০ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করা যায়।
লবণাক্ততা সহনীয় মাত্রা ভেনামির ক্ষেত্রে তা ৫-৪০ পিপিটি। টিএসভি ও আইএইচএইচএনভি জাতীয় রোগ-জীবাণু প্রতিরোধের ক্ষমতা ভেনামির রয়েছে। ভেনামির উৎপাদন হেক্টরপ্রতি ১২ হাজার থেকে ১৫ হাজার কেজি। কম জমিতে বেশি উৎপাদন, ভাইরাস সংক্রমণমুক্ত ভেনামি চিংড়ি চাষ লাভজনক হয়ে উঠেছে মাছ চাষিদের।
লবণাক্ততা সহনীয় মাত্রা ভেনামির ক্ষেত্রে তা ৫-৪০ পিপিটি। টিএসভি ও আইএইচএইচএনভি জাতীয় রোগ-জীবাণু প্রতিরোধের ক্ষমতা ভেনামির রয়েছে। ভেনামির উৎপাদন হেক্টরপ্রতি ১২ হাজার থেকে ১৫ হাজার কেজি। কম জমিতে বেশি উৎপাদন, ভাইরাস সংক্রমণমুক্ত ভেনামি চিংড়ি চাষ লাভজনক হয়ে উঠেছে মাছ চাষিদের।
বিকল্প পেশা হিসাবে যেকোনওধরনের চিংড়ি মাছ চাষ করাটা অত্যন্ত লাভজনক বলে মনে করেছে মৎস্য দফতর। তাই মৎস্য দফতরের পক্ষ থেকে এলাকার শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীদের চিংড়ি মাছ চাষ সহ অন্যান্য মাছ চাষের প্রয়োজনীয় সহায়তা ও প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎসাহিত করার কাজ চলছে।
বিকল্প পেশা হিসাবে যেকোনওধরনের চিংড়ি মাছ চাষ করাটা অত্যন্ত লাভজনক বলে মনে করেছে মৎস্য দফতর। তাই মৎস্য দফতরের পক্ষ থেকে এলাকার শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীদের চিংড়ি মাছ চাষ সহ অন্যান্য মাছ চাষের প্রয়োজনীয় সহায়তা ও প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎসাহিত করার কাজ চলছে।
অন্যান্য মাছের পাশাপাশি কম পরিষ্কার জায়গায় ভেনামি চিংড়ির চাষ লাভের মাত্রাকে দ্বিগুন বাড়িয়ে তোলে। ফলে ভেনামি চিংড়ি চাষ করে সহজেই লাভবান হওয়া যায়।
অন্যান্য মাছের পাশাপাশি কম পরিষ্কার জায়গায় ভেনামি চিংড়ির চাষ লাভের মাত্রাকে দ্বিগুন বাড়িয়ে তোলে। ফলে ভেনামি চিংড়ি চাষ করে সহজেই লাভবান হওয়া যায়।