Money Making Tips: মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করছেন? এই ১১টি জিনিস মাথায় রাখুন, বিপুল রিটার্ন কেউ আটকাতে পারবে না

টগবগিয়ে ছুটছে মিউচুয়াল ফান্ডের ঘোড়া। শেয়ার বাজারের পর এটাই হয়ে উঠেছে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। এর কারণ হল, বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়। তাছাড়া বিনিয়োগও করা যায় সহজে।
টগবগিয়ে ছুটছে মিউচুয়াল ফান্ডের ঘোড়া। শেয়ার বাজারের পর এটাই হয়ে উঠেছে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। এর কারণ হল, বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়। তাছাড়া বিনিয়োগও করা যায় সহজে।
মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে হয়। প্রতি মাসে জমা দিতে হয় নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা। যাঁদের হাতে একসঙ্গে বিনিয়োগ করার মতো মোটা টাকা নেই, তাঁদের সামনেও অল্প টাকা বিনিয়োগের দরজা খুলে দিয়েছে মিউচুয়াল ফান্ড।
মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে হয়। প্রতি মাসে জমা দিতে হয় নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা। যাঁদের হাতে একসঙ্গে বিনিয়োগ করার মতো মোটা টাকা নেই, তাঁদের সামনেও অল্প টাকা বিনিয়োগের দরজা খুলে দিয়েছে মিউচুয়াল ফান্ড।
এসআইপিতে মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, দীর্ঘমেয়াদে ১২ শতাংশ তো বটেই, তার চেয়েও বেশি হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। তবে কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখলে রিটার্ন আরও বাড়ানো যায়। সেগুলো কী?
এসআইপিতে মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, দীর্ঘমেয়াদে ১২ শতাংশ তো বটেই, তার চেয়েও বেশি হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। তবে কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখলে রিটার্ন আরও বাড়ানো যায়। সেগুলো কী?
যে কোনও মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি শুরু করার আগে, তার মূল্যায়ন করতে হবে। দীর্ঘসময় ধরে সেই ফান্ড ধারাবাহিক পারফর্ম করছে কি না দেখেই বিনিয়োগ করা উচিত।
যে কোনও মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি শুরু করার আগে, তার মূল্যায়ন করতে হবে। দীর্ঘসময় ধরে সেই ফান্ড ধারাবাহিক পারফর্ম করছে কি না দেখেই বিনিয়োগ করা উচিত।
এক্সপেন্স রেশিও কম, এমন ফান্ডেই বিনিয়োগ করতে হবে।ফান্ড ম্যানেজারের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার প্রভাব পড়ে ফান্ডে। তাই ফান্ড ম্যানেজারের ট্র্যাক রেকর্ড দেখা উচিত।

ঝুঁকি কমাতে ফান্ড সঠিকভাবে ডায়ভার্সিফিকেশন করা হয়েছে কি না নিশ্চিত করতে হবে।
এক্সপেন্স রেশিও কম, এমন ফান্ডেই বিনিয়োগ করতে হবে।
ফান্ড ম্যানেজারের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার প্রভাব পড়ে ফান্ডে। তাই ফান্ড ম্যানেজারের ট্র্যাক রেকর্ড দেখা উচিত।
ঝুঁকি কমাতে ফান্ড সঠিকভাবে ডায়ভার্সিফিকেশন করা হয়েছে কি না নিশ্চিত করতে হবে।
সুশৃঙ্খল বিনিয়োগের অভ্যাস জরুরী। তবেই দীর্ঘমেয়াদে বড় আর্থিক লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হবে।এসআইপি শুরু করার আগে আর্থিক লক্ষ্য ঠিক করা উচিত। এটাই বিনিয়োগকারীর চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে।

ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা এবং আর্থিক লক্ষ্যের সঙ্গে মানানসই সঠিক মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ফান্ডে বিভিন্ন রকমের ঝুঁকি থাকে। তাই সঠিক ফান্ড নির্বাচন জরুরী।
সুশৃঙ্খল বিনিয়োগের অভ্যাস জরুরী। তবেই দীর্ঘমেয়াদে বড় আর্থিক লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হবে।
এসআইপি শুরু করার আগে আর্থিক লক্ষ্য ঠিক করা উচিত। এটাই বিনিয়োগকারীর চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে।
ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা এবং আর্থিক লক্ষ্যের সঙ্গে মানানসই সঠিক মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ফান্ডে বিভিন্ন রকমের ঝুঁকি থাকে। তাই সঠিক ফান্ড নির্বাচন জরুরী।
নিয়মিত বিনিয়োগের জন্য অটো ডেবিট মোড ব্যবহার করা উচিত। এতে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে নির্ধারিত তারিখে এসআইপি-র পরিমাণ কেটে নেওয়া হয়।এসআইপি শুরু করার পরেও পোর্টফোলিওতে ভারসাম্য রাখতে হবে। তবেই উচ্চ রিটার্ন মেলার সম্ভাবনা বাড়বে।
নিয়মিত বিনিয়োগের জন্য অটো ডেবিট মোড ব্যবহার করা উচিত। এতে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে নির্ধারিত তারিখে এসআইপি-র পরিমাণ কেটে নেওয়া হয়।
এসআইপি শুরু করার পরেও পোর্টফোলিওতে ভারসাম্য রাখতে হবে। তবেই উচ্চ রিটার্ন মেলার সম্ভাবনা বাড়বে।
বাজার অস্থির হলে বা দ্রুত ওঠানামা করলে বিনিয়োগকারীরা আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নেন। এতে ভুল হতে পারে। বাজার যেমনই থাকুক না কেন, বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে।আয় বাড়লে এসআইপি-র পরিমাণও বাড়ানো উচিত, এতে কম সময়ে বড় কর্পাস তৈরি করা যায়।
বাজার অস্থির হলে বা দ্রুত ওঠানামা করলে বিনিয়োগকারীরা আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নেন। এতে ভুল হতে পারে। বাজার যেমনই থাকুক না কেন, বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে।
আয় বাড়লে এসআইপি-র পরিমাণও বাড়ানো উচিত, এতে কম সময়ে বড় কর্পাস তৈরি করা যায়।