Healthy Lifestyle: ভিটামিনের খনি…! পেট এবং পাথরের সমস্যার বিরাট প্রতিষেধক, পাতে রাখলেই হাতে নাতে কামাল

আমাদের আশপাশে নানা ধরনের ফল এবং শাকসবজি পাওয়া যায়। যেগুলি সেবন করা স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী বলে প্রমাণিত হতে পারে। তেমনই একটি ফল হল - পাহাড়ি শসা বা কাকড়ী। যা আজকাল বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে। এর অনেক উপকারিতাও রয়েছে।
আমাদের আশপাশে নানা ধরনের ফল এবং শাকসবজি পাওয়া যায়। যেগুলি সেবন করা স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী বলে প্রমাণিত হতে পারে। তেমনই একটি ফল হল – পাহাড়ি শসা বা কাকড়ী। যা আজকাল বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে। এর অনেক উপকারিতাও রয়েছে।
পাহাড়ি শসা আসলে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম, ল্যুটিন এবং ফাইবারের মতো একাধিক পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ। যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে বিবেচিত হয়। বাজারে পাহাড়ি শসা ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয়।
পাহাড়ি শসা আসলে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম, ল্যুটিন এবং ফাইবারের মতো একাধিক পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ। যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে বিবেচিত হয়। বাজারে পাহাড়ি শসা ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয়।
আয়ুর্বেদাচার্য ডা. সুশান্ত মিশ্র Local 18-কে বলেন যে, সমতল ভূমিতে যে শসা জন্মায়, সেটাকেই পাহাড়ের মানুষ কাকড়ী বলে ডাকেন। কিন্তু সমতল ভূমিতে জন্মানো শসা হাইব্রিড প্রকৃতির হয়ে থাকে। যেখানে পাহাড়ের শসা কিন্তু প্রাকৃতিক ভাবেই জন্মায়। ফলে তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এছাড়া এর স্বাদও সাধারণ শসার তুলনায় আলাদা।
আয়ুর্বেদাচার্য ডা. সুশান্ত মিশ্র Local 18-কে বলেন যে, সমতল ভূমিতে যে শসা জন্মায়, সেটাকেই পাহাড়ের মানুষ কাকড়ী বলে ডাকেন। কিন্তু সমতল ভূমিতে জন্মানো শসা হাইব্রিড প্রকৃতির হয়ে থাকে। যেখানে পাহাড়ের শসা কিন্তু প্রাকৃতিক ভাবেই জন্মায়। ফলে তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এছাড়া এর স্বাদও সাধারণ শসার তুলনায় আলাদা।

 

ডা. সুশান্ত বলেন, গরমের দিনে এই পাহাড়ি শসা উৎপন্ন হতে শুরু করে এবং তা বর্ষাকাল পর্যন্ত পাওয়া যায়। তবে শীতকালে পাকা পাহাড়ি শসার স্বাদ উপভোগ করা যেতে পারে।
ডা. সুশান্ত বলেন, গরমের দিনে এই পাহাড়ি শসা উৎপন্ন হতে শুরু করে এবং তা বর্ষাকাল পর্যন্ত পাওয়া যায়। তবে শীতকালে পাকা পাহাড়ি শসার স্বাদ উপভোগ করা যেতে পারে।
কারণ এটি দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করে রাখা সম্ভব। এই তিন ঋতুতেই পাহাড়ি শসা দেহের পক্ষে সমান ভাবে উপকারী। গ্রীষ্মের মরশুমে মানুষ যখন কম জল পান করেন, তখন পাহাড়ি শসা শরীরে জলের ঘাটতি পূরণ করতে পারে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে।
কারণ এটি দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করে রাখা সম্ভব। এই তিন ঋতুতেই পাহাড়ি শসা দেহের পক্ষে সমান ভাবে উপকারী। গ্রীষ্মের মরশুমে মানুষ যখন কম জল পান করেন, তখন পাহাড়ি শসা শরীরে জলের ঘাটতি পূরণ করতে পারে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে।
কারণ এটি দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করে রাখা সম্ভব। এই তিন ঋতুতেই পাহাড়ি শসা দেহের পক্ষে সমান ভাবে উপকারী। গ্রীষ্মের মরশুমে মানুষ যখন কম জল পান করেন, তখন পাহাড়ি শসা শরীরে জলের ঘাটতি পূরণ করতে পারে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে।
কারণ এটি দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করে রাখা সম্ভব। এই তিন ঋতুতেই পাহাড়ি শসা দেহের পক্ষে সমান ভাবে উপকারী। গ্রীষ্মের মরশুমে মানুষ যখন কম জল পান করেন, তখন পাহাড়ি শসা শরীরে জলের ঘাটতি পূরণ করতে পারে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে।
আবার পাথরের সমস্যা দূর করতেও দারুণ কার্যকর পাহাড়ি শসা। গ্রীষ্মকাল শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টি শুরু হয়। আয়ুর্বেদ অনুসারে, বর্ষাকালে শরীর গরম হতে শুরু করে। তাই বর্ষাকালেও পাহাড়ি শসা খাওয়া উচিত। এটি পেট ঠান্ডা করতে অত্যন্ত কার্যকর।
আবার পাথরের সমস্যা দূর করতেও দারুণ কার্যকর পাহাড়ি শসা। গ্রীষ্মকাল শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টি শুরু হয়। আয়ুর্বেদ অনুসারে, বর্ষাকালে শরীর গরম হতে শুরু করে। তাই বর্ষাকালেও পাহাড়ি শসা খাওয়া উচিত। এটি পেট ঠান্ডা করতে অত্যন্ত কার্যকর।