Mutual Fund থেকে দ্রুত ১ কোটি রিটার্ন চান? বিনিয়োগের সময় 8:4:3 Rule মেনে চলুন, হাতেনাতে ফল পাবেন

শেয়ার বাজারে ফের পতন। বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন। কোটি কোটি টাকা জলে গেল। তবে যাঁরা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেছেন, দীর্ঘমেয়াদে বড় কর্পাস তৈরি করতে চান, তাঁদের চিন্তার কিছু নেই। বাজার যেমনই হোক তাঁদের বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। তবেই কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা মিলবে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
শেয়ার বাজারে ফের পতন। বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন। কোটি কোটি টাকা জলে গেল। তবে যাঁরা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেছেন, দীর্ঘমেয়াদে বড় কর্পাস তৈরি করতে চান, তাঁদের চিন্তার কিছু নেই। বাজার যেমনই হোক তাঁদের বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। তবেই কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা মিলবে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিনিয়োগকারীকে সফল হতে গেলে, কয়েকটা জিনিস মেনে চলতে হয়। এর মধ্যে প্রধান হল ধৈর্য। প্রাথমিক পর্যায়ে বিনিয়োগ খুব ধীরে ধীরে বাড়ে। পরের বছরগুলিতে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। মিউচুয়াল ফান্ডেও কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পান বিনিয়োগকারীরা। তাই ধৈর্য ধরতে হবে। এর সঙ্গে কিছু নিয়ম মেনে চললে রিটার্ন আরও ভাল মিলবে। যেমন ৮:৪:৩ রুল। প্রত্যেক মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারীর অবশ্যই জানা উচিত।
বিনিয়োগকারীকে সফল হতে গেলে, কয়েকটা জিনিস মেনে চলতে হয়। এর মধ্যে প্রধান হল ধৈর্য। প্রাথমিক পর্যায়ে বিনিয়োগ খুব ধীরে ধীরে বাড়ে। পরের বছরগুলিতে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। মিউচুয়াল ফান্ডেও কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পান বিনিয়োগকারীরা। তাই ধৈর্য ধরতে হবে। এর সঙ্গে কিছু নিয়ম মেনে চললে রিটার্ন আরও ভাল মিলবে। যেমন ৮:৪:৩ রুল। প্রত্যেক মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারীর অবশ্যই জানা উচিত।
৮:৪:৩ রুল কী: কমপাউন্ডিংয়ের মাধ্যমে যে কোনও আর্থিক লক্ষ্য কীভাবে অর্জন করতে হয়, তা ৮:৪:৩ রুলের সাহায্যে বোঝা যায়। পাশাপাশি স্পষ্ট হয়ে যায়, সময়ের সঙ্গে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য কী করা উচিত তাও। এটা কোনও নির্দিষ্ট বিনিয়োগ কৌশল নয়, বরং বৃদ্ধির সম্ভাব্য গতি বোঝার সহজ উপায়।
৮:৪:৩ রুল কী: কমপাউন্ডিংয়ের মাধ্যমে যে কোনও আর্থিক লক্ষ্য কীভাবে অর্জন করতে হয়, তা ৮:৪:৩ রুলের সাহায্যে বোঝা যায়। পাশাপাশি স্পষ্ট হয়ে যায়, সময়ের সঙ্গে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য কী করা উচিত তাও। এটা কোনও নির্দিষ্ট বিনিয়োগ কৌশল নয়, বরং বৃদ্ধির সম্ভাব্য গতি বোঝার সহজ উপায়।
৮:৪:৩ রুল কীভাবে কাজ করে: একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরে নেওয়া যাক, একজন বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা এমন মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে বিনিয়োগ করেছেন যা থেকে বছরে ১২ শতাংশ হারে সুদ মিলছে। তাহলে ৮ বছরে সুদ ও আসল মিলিয়ে তাঁর মোট রিটার্ন দাঁড়াবে ৩২ লাখ টাকা। কিন্তু একই সুদের হারে পরের ৩২ লাখ টাকা জমা হতে মাত্র ৪ বছর সময় লাগবে। তাহলে ১২ বছর পর ২০ হাজার টাকার মাসিক বিনিয়োগ থেকে ৬৪ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন।
৮:৪:৩ রুল কীভাবে কাজ করে: একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরে নেওয়া যাক, একজন বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা এমন মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে বিনিয়োগ করেছেন যা থেকে বছরে ১২ শতাংশ হারে সুদ মিলছে। তাহলে ৮ বছরে সুদ ও আসল মিলিয়ে তাঁর মোট রিটার্ন দাঁড়াবে ৩২ লাখ টাকা। কিন্তু একই সুদের হারে পরের ৩২ লাখ টাকা জমা হতে মাত্র ৪ বছর সময় লাগবে। তাহলে ১২ বছর পর ২০ হাজার টাকার মাসিক বিনিয়োগ থেকে ৬৪ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন।
এখন তিনি যদি আরও ৩ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যান, তাহলে রিটার্ন পাবেন এক কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০ হাজার টাকা মাসিক বিনিয়োগে ১৫ বছরে তিনি ১ কোটি টাকা রিটার্ন পাচ্ছেন। এটা একটা নির্দিষ্ট প্যাটার্ন মেনে চলে।
এখন তিনি যদি আরও ৩ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যান, তাহলে রিটার্ন পাবেন এক কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০ হাজার টাকা মাসিক বিনিয়োগে ১৫ বছরে তিনি ১ কোটি টাকা রিটার্ন পাচ্ছেন। এটা একটা নির্দিষ্ট প্যাটার্ন মেনে চলে।
প্রাথমিক বৃদ্ধি (প্রথম ৮ বছর): প্রথম ৮ বছরে বিনিয়োগ থেকে স্থিতিশীল বৃদ্ধি পাওয়া যায়।
প্রাথমিক বৃদ্ধি (প্রথম ৮ বছর): প্রথম ৮ বছরে বিনিয়োগ থেকে স্থিতিশীল বৃদ্ধি পাওয়া যায়।
বৃদ্ধিতে গতি (৯ থেকে ১২ বছর): পরের ৪ বছরে, প্রথম ৮ বছরে অর্জিত রিটার্নের সমান রিটার্ন তৈরি হয়।
বৃদ্ধিতে গতি (৯ থেকে ১২ বছর): পরের ৪ বছরে, প্রথম ৮ বছরে অর্জিত রিটার্নের সমান রিটার্ন তৈরি হয়।
বৃদ্ধিতে বিস্ফোরণ (১৩-১৫ বছর): শেষ তিন বছরে, গত চার বছরের সমান বৃদ্ধি পাওয়া যায়।
বৃদ্ধিতে বিস্ফোরণ (১৩-১৫ বছর): শেষ তিন বছরে, গত চার বছরের সমান বৃদ্ধি পাওয়া যায়।