Summer Tips: গরমে আরামের জন্য ভুলেও করবেন না এই কাজ! হতে পারে ভয়ঙ্কর বিপদ

গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত সকলের। গরমের কষ্ট থেকে বাঁচতে একটু আরাম পেতে কোনও সময় ভুলেও করবেন না এই কাজ। নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন।
গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত সকলের। গরমের কষ্ট থেকে বাঁচতে একটু আরাম পেতে কোনও সময় ভুলেও করবেন না এই কাজ। নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন।
গরমে সাময়ীক স্বস্তি পেতে আমরা ঠান্ডা জল পান করে থাকি। বাইরে থেকে ঘেমে ফিরেই অনেকে ফ্রিজ থেকে জলের বোতল বার করেই খাওয়া শুরু করেন। এতে আপাতবাবে তৃপ্তি বা শান্তি পেলেও নিজেই নিজের ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে নিয়ে আসছেন।
গরমে সাময়ীক স্বস্তি পেতে আমরা ঠান্ডা জল পান করে থাকি। বাইরে থেকে ঘেমে ফিরেই অনেকে ফ্রিজ থেকে জলের বোতল বার করেই খাওয়া শুরু করেন। এতে আপাতবাবে তৃপ্তি বা শান্তি পেলেও নিজেই নিজের ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে নিয়ে আসছেন।
প্রচণ্ড গরমে ভারী কাজ করার পর বা শরীর চর্চা করার পর একেবারেই ঠান্ডা জল খাওয়া উচিৎ নয়। কারণ এই সময় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটাই বেশি থাকে শরীরের। এই সময় ঠান্ডা জলে খেলে তা দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে বাইরের পরিবেশের তাপমাত্রার সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
প্রচণ্ড গরমে ভারী কাজ করার পর বা শরীর চর্চা করার পর একেবারেই ঠান্ডা জল খাওয়া উচিৎ নয়। কারণ এই সময় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটাই বেশি থাকে শরীরের। এই সময় ঠান্ডা জলে খেলে তা দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে বাইরের পরিবেশের তাপমাত্রার সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
ঠান্ডা জল খেলে হজম প্রক্রিয়া ব্যাঘাত ঘটতে পারে। কারণ ঠান্ডা জল খেলে  রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলেই হজমের সমস্যা হতে পারে।
ঠান্ডা জল খেলে হজম প্রক্রিয়া ব্যাঘাত ঘটতে পারে। কারণ ঠান্ডা জল খেলে রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলেই হজমের সমস্যা হতে পারে।
ঠান্ডা জয় নিয়মিত খেলে শরীরে পুষ্টির পরিমাণ কমে যায়। গরম কালে শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। ঠান্ডা জল খাওয়ার পর শরীরকে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচুর শক্তি ব্যয় করতে হয়। এতেই কমে পুষ্টির পরিামণ।
ঠান্ডা জয় নিয়মিত খেলে শরীরে পুষ্টির পরিমাণ কমে যায়। গরম কালে শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। ঠান্ডা জল খাওয়ার পর শরীরকে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচুর শক্তি ব্যয় করতে হয়। এতেই কমে পুষ্টির পরিামণ।
ঠান্ডা জল খেলে হৃদস্পন্দন কমে যায়। অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়ে দাঁতের ভেগাস নার্ভের উপর। ভেগাস স্নায়ু হৃদস্পন্দনের মাত্রা কম হওয়া এবং ঠান্ডা জলের কম তাপমাত্রার মধ্যস্থতা করে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করার মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। যার ফলে হৃদস্পন্দন কমে যায়।
ঠান্ডা জল খেলে হৃদস্পন্দন কমে যায়। অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়ে দাঁতের ভেগাস নার্ভের উপর। ভেগাস স্নায়ু হৃদস্পন্দনের মাত্রা কম হওয়া এবং ঠান্ডা জলের কম তাপমাত্রার মধ্যস্থতা করে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করার মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। যার ফলে হৃদস্পন্দন কমে যায়।
ঠান্ডা জল পান করলে আপনার শরীরে তর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ খাওয়ার সময় বা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খেলে খাদ্যে উপস্থিত চর্বি কঠিন আকার ধারণ করে। যেই চর্বি হজম হওয়া কঠিন।
ঠান্ডা জল পান করলে আপনার শরীরে তর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ খাওয়ার সময় বা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খেলে খাদ্যে উপস্থিত চর্বি কঠিন আকার ধারণ করে। যেই চর্বি হজম হওয়া কঠিন।
খাওয়ার পর ঠান্ডা জল পান করলে শ্বাসনালীতে শ্লেষ্মার অতিরিক্ত আস্তরণ তৈরি হয়। যা থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। তার থেকে একাধিক রোগ হওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া গরম থেকে এসেই ঠান্ডা জল খেলে শরীরের বাইরের ও ভিতরের তাপমাত্রা এক না হওয়ায় সর্দি-কাশি সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে।
খাওয়ার পর ঠান্ডা জল পান করলে শ্বাসনালীতে শ্লেষ্মার অতিরিক্ত আস্তরণ তৈরি হয়। যা থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। তার থেকে একাধিক রোগ হওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া গরম থেকে এসেই ঠান্ডা জল খেলে শরীরের বাইরের ও ভিতরের তাপমাত্রা এক না হওয়ায় সর্দি-কাশি সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে।