New Business Ideas: মিলের চাকরি ছেড়ে মাত্র ২ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করেন ব্যবসা, এখন তিনিই লাখ লাখ টাকার মালিক

দৃঢ় সংকল্প, হার না মানা মানসিকতা এবং কঠোর পরিশ্রম করার ক্ষমতা। সাফল্য পেতে চাইলে রপ্ত করতে হবে এই তিনটি জিনিস। সঙ্গে বুক চিতিয়ে চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে। ভয় পেলে চলবে না। নিজের পথ তৈরি করে নিতে হবে নিজেকেই।
দৃঢ় সংকল্প, হার না মানা মানসিকতা এবং কঠোর পরিশ্রম করার ক্ষমতা। সাফল্য পেতে চাইলে রপ্ত করতে হবে এই তিনটি জিনিস। সঙ্গে বুক চিতিয়ে চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে। ভয় পেলে চলবে না। নিজের পথ তৈরি করে নিতে হবে নিজেকেই।
সোলাপুরের দত্তাত্রেয় সালুনখে এই কথাগুলো মেনে চলেছেন মন্ত্রের মতো। এক সময় মিলে কাজ করতেন। তবে নিজে কিছু করার ইচ্ছা ছিল ছোট থেকেই। সেই তাগিদ থেকেই চাকরি ছেড়ে দেন। শুরু করেন নিজের ব্যবসা। মাত্র ২ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে খুলে বসেন মোবাইল ব্রেকফাস্ট সেন্টার। আজ সেখান থেকেই লাখ লাখ টাকা রোজগার করছেন তিনি।
সোলাপুরের দত্তাত্রেয় সালুনখে এই কথাগুলো মেনে চলেছেন মন্ত্রের মতো। এক সময় মিলে কাজ করতেন। তবে নিজে কিছু করার ইচ্ছা ছিল ছোট থেকেই। সেই তাগিদ থেকেই চাকরি ছেড়ে দেন। শুরু করেন নিজের ব্যবসা। মাত্র ২ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে খুলে বসেন মোবাইল ব্রেকফাস্ট সেন্টার। আজ সেখান থেকেই লাখ লাখ টাকা রোজগার করছেন তিনি।
সোলাপুরের গিরানগাঁও এলাকায় মিল শ্রমিকদের বাস। দত্তাত্রেয় সালুনখের বাড়িও এখানেই। যৌবনেই মিল শ্রমিক হিসাবে কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালে আচমকাই মিল বন্ধ হয়ে যায়। অবশ্য তার আগেই চাকরি ছেড়ে দেন দত্তাত্রেয়। শুরু করেন নিজের ব্যবসা। হাতে ছিল মাত্র ২ হাজার টাকা। তাই দিয়েই ব্যবসা শুরু করেন তিনি।
সোলাপুরের গিরানগাঁও এলাকায় মিল শ্রমিকদের বাস। দত্তাত্রেয় সালুনখের বাড়িও এখানেই। যৌবনেই মিল শ্রমিক হিসাবে কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালে আচমকাই মিল বন্ধ হয়ে যায়। অবশ্য তার আগেই চাকরি ছেড়ে দেন দত্তাত্রেয়। শুরু করেন নিজের ব্যবসা। হাতে ছিল মাত্র ২ হাজার টাকা। তাই দিয়েই ব্যবসা শুরু করেন তিনি।
দত্তাত্রেয়র একটি সাইকেল রয়েছে। সেটাকেই মোবাইল ভ্যানের মতো ব্যবহার করেন তিনি। সোলাপুর শহরের বুধওয়ার পেঠ, মঙ্গলওয়ার বাজারের পাশাপাশি মারডি, করম্বা, গুলভাঞ্চির মতো গ্রামীণ এলাকায় ঘুরে ঘুরে বিক্রি করেন বিক্রি করেন স্ন্যাক্স। দত্তাত্রেয়র ব্যাগে থাকে সিঙ্গারা, বড়া পাও, প্যাটিস। সঙ্গে বরফি, শেঙ্গাপলি, বালুশাহি, আন্দা বড়ার মতো মিষ্টিও বিক্রি করেন তিনি।
দত্তাত্রেয়র একটি সাইকেল রয়েছে। সেটাকেই মোবাইল ভ্যানের মতো ব্যবহার করেন তিনি। সোলাপুর শহরের বুধওয়ার পেঠ, মঙ্গলওয়ার বাজারের পাশাপাশি মারডি, করম্বা, গুলভাঞ্চির মতো গ্রামীণ এলাকায় ঘুরে ঘুরে বিক্রি করেন বিক্রি করেন স্ন্যাক্স। দত্তাত্রেয়র ব্যাগে থাকে সিঙ্গারা, বড়া পাও, প্যাটিস। সঙ্গে বরফি, শেঙ্গাপলি, বালুশাহি, আন্দা বড়ার মতো মিষ্টিও বিক্রি করেন তিনি।
মাস গেলে কত টাকা রোজগার করেন দত্তাত্রেয় সালুনখে? লোকাল 18-কে তিনি নিজেই জানিয়েছেন, প্রতিদিন স্ন্যাক্স বিক্রি করে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা আয় করেন তিনি। অর্থাৎ মাস গেলে ২৩ থেকে ২৪ হাজার টাকা রোজগার হয় তাঁর।
মাস গেলে কত টাকা রোজগার করেন দত্তাত্রেয় সালুনখে? লোকাল 18-কে তিনি নিজেই জানিয়েছেন, প্রতিদিন স্ন্যাক্স বিক্রি করে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা আয় করেন তিনি। অর্থাৎ মাস গেলে ২৩ থেকে ২৪ হাজার টাকা রোজগার হয় তাঁর।
সালুনখে মনে করেন, নিজের ব্যবসা সবসময়ই লাভজনক। তাছাড়া অন্যের কাছে কাজ করা মানে গোলামি। সব কিছুতেই কৈফিয়ত দিতে হয়। নিজের জিনিস মানে স্বাধীন। নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। কাউকে জবাবদিহি করতে হয় না। সোলাপুরের অনেকের কাছেই দত্তাত্রেয় এখন অনুপ্রেরণা।
সালুনখে মনে করেন, নিজের ব্যবসা সবসময়ই লাভজনক। তাছাড়া অন্যের কাছে কাজ করা মানে গোলামি। সব কিছুতেই কৈফিয়ত দিতে হয়। নিজের জিনিস মানে স্বাধীন। নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। কাউকে জবাবদিহি করতে হয় না। সোলাপুরের অনেকের কাছেই দত্তাত্রেয় এখন অনুপ্রেরণা।