৪০ বছর বয়স ? ৫০ হাজার টাকা পেনশন পেতে NPS অ্যাকাউন্টে কত বিনিয়োগ করতে হবে দেখুন

নিশ্চিন্তে অবসর জীবন কাটাতে চাইলে মোটা টাকা দরকার। যাতে খরচখরচা নিয়ে চিন্তা করতে না হয়। কিন্তু টাকা আসবে কোথা থেকে? বিশেষ করে যাঁরা বেসরকারি চাকরি করেন, তাঁরা পেনশন পান না। তাই চাকরিজীবনেই অবসরের জন্য টাকা জমাতে হয়।
নিশ্চিন্তে অবসর জীবন কাটাতে চাইলে মোটা টাকা দরকার। যাতে খরচখরচা নিয়ে চিন্তা করতে না হয়। কিন্তু টাকা আসবে কোথা থেকে? বিশেষ করে যাঁরা বেসরকারি চাকরি করেন, তাঁরা পেনশন পান না। তাই চাকরিজীবনেই অবসরের জন্য টাকা জমাতে হয়।
অবসরের জন্য এনপিএস বা ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম সবচেয়ে ভাল স্কিম। এটা সরকারি প্রকল্প তবে বাজারের সঙ্গে যুক্ত। অর্থাৎ আয় নির্ভর করে বাজারের উপর। এতে শুধু পেনশন পাওয়া যায় তাই নয়, সঙ্গে একলপ্তে মোটা টাকাও মেলে। এই কারণেই এনপিএস স্কিমের এমন জনপ্রিয়তা।
অবসরের জন্য এনপিএস বা ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম সবচেয়ে ভাল স্কিম। এটা সরকারি প্রকল্প তবে বাজারের সঙ্গে যুক্ত। অর্থাৎ আয় নির্ভর করে বাজারের উপর। এতে শুধু পেনশন পাওয়া যায় তাই নয়, সঙ্গে একলপ্তে মোটা টাকাও মেলে। এই কারণেই এনপিএস স্কিমের এমন জনপ্রিয়তা।
ধরে নেওয়া যাক, একজন ব্যক্তি ৪০ বছর বয়সে এনপিএস স্কিমে বিনিয়োগ শুরু করলেন। অবসরের পর প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পেনশন পেতে চান তিনি। তাহলে এনপিএস স্কিমে তাঁকে কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে?
ধরে নেওয়া যাক, একজন ব্যক্তি ৪০ বছর বয়সে এনপিএস স্কিমে বিনিয়োগ শুরু করলেন। অবসরের পর প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পেনশন পেতে চান তিনি। তাহলে এনপিএস স্কিমে তাঁকে কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে?
১৮ বছর বয়স থেকে ৭০ বছর বয়সী যে কোনও ব্যক্তি এনপিএস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। যত টাকাই বিনিয়োগ করা হোক না কেন, তা দু’ভাগে ভাগ করা হয়। অবসরের পর মোট রিটার্নের ৬০ শতাংশ টাকা তিনি তুলে নিতে পারেন। বাকি ৪০ শতাংশ যায় কোনও অ্যানুইটি স্কিমে। এখান থেকেই পেনশন দেওয়া হয়। পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এনপিএস ফান্ডের দেখভাল করে।
১৮ বছর বয়স থেকে ৭০ বছর বয়সী যে কোনও ব্যক্তি এনপিএস স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। যত টাকাই বিনিয়োগ করা হোক না কেন, তা দু’ভাগে ভাগ করা হয়। অবসরের পর মোট রিটার্নের ৬০ শতাংশ টাকা তিনি তুলে নিতে পারেন। বাকি ৪০ শতাংশ যায় কোনও অ্যানুইটি স্কিমে। এখান থেকেই পেনশন দেওয়া হয়। পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এনপিএস ফান্ডের দেখভাল করে।
এখন ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে যদি কেউ অবসর জীবনে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পেনশন চান, তাহলে প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। হিসাব অনুযায়ী, ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত তাঁকে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। অর্থাৎ ২৫ বছরের জন্য প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা করে টানা বিনিয়োগ করে যেতে হবে।
এখন ৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করে যদি কেউ অবসর জীবনে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা পেনশন চান, তাহলে প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। হিসাব অনুযায়ী, ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত তাঁকে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। অর্থাৎ ২৫ বছরের জন্য প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা করে টানা বিনিয়োগ করে যেতে হবে।
এর ফলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৪৫ লাখ টাকা। এখন যদি এর উপর ১০ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে সুদ থেকে মিলবে ১,৫৫,৬৮,৩৫৬ টাকা। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে দাঁড়াচ্ছে ২,০০,৬৮,৩৫৬ টাকা। এখন এই টাকার ৬০ শতাংশ অর্থাৎ ১,২০,৪১,০১৩ টাকা একসঙ্গে হাতে পাবেন গ্রাহক। বাকি ৪০ শতাংশ অর্থাৎ ৮০,২৭,৩৪২ টাকা দিয়ে অ্যানুইটি স্কিম কিনবেন। এখান থেকে যদি ৮ শতাংশ হারে রিটার্ন পান, তাহলে তাঁর প্রতি মাসে ৫৩,৫১৬ টাকা রোজগার হবে।
এর ফলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৪৫ লাখ টাকা। এখন যদি এর উপর ১০ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে সুদ থেকে মিলবে ১,৫৫,৬৮,৩৫৬ টাকা। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে দাঁড়াচ্ছে ২,০০,৬৮,৩৫৬ টাকা। এখন এই টাকার ৬০ শতাংশ অর্থাৎ ১,২০,৪১,০১৩ টাকা একসঙ্গে হাতে পাবেন গ্রাহক। বাকি ৪০ শতাংশ অর্থাৎ ৮০,২৭,৩৪২ টাকা দিয়ে অ্যানুইটি স্কিম কিনবেন। এখান থেকে যদি ৮ শতাংশ হারে রিটার্ন পান, তাহলে তাঁর প্রতি মাসে ৫৩,৫১৬ টাকা রোজগার হবে।