Oat Side Effects: কোন রোগীদের জন্য ওটস খাওয়া মারাত্মক ক্ষতিকারক? না জেনেই খেয়ে যাচ্ছেন তো…হয়ে যেতে পারে অপূরণীয় ক্ষতি, আগে জানুন

আজকাল আমরা প্রায় প্রত্যেকেই স্বাস্থ্য সচেতন৷ আর স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার সাথে সাথে নিজেদের খাবার দাবারের প্রতিও বিশেষভাবে যত্নশীল হতে শুরু করেছি আমরা৷ স্বাস্থ্যের কথা ভেবেই আজকাল আমরা ব্রেকফাস্টে ওট খেয়ে থাকি৷ সাধারণ ধারণা ওট খেলে শরীরে জমা হয় না কোনও মেদ৷ ওজনও ঝরে তাড়াতাড়ি৷ কিন্তু, জানেন কি ওটস খাওয়ার একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে, যা একেবারেই ফেলে দেওয়ার মতো নয়৷
আজকাল আমরা প্রায় প্রত্যেকেই স্বাস্থ্য সচেতন৷ আর স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার সাথে সাথে নিজেদের খাবার দাবারের প্রতিও বিশেষভাবে যত্নশীল হতে শুরু করেছি আমরা৷ স্বাস্থ্যের কথা ভেবেই আজকাল আমরা ব্রেকফাস্টে ওট খেয়ে থাকি৷ সাধারণ ধারণা ওট খেলে শরীরে জমা হয় না কোনও মেদ৷ ওজনও ঝরে তাড়াতাড়ি৷ কিন্তু, জানেন কি ওটস খাওয়ার একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে, যা একেবারেই ফেলে দেওয়ার মতো নয়৷
এই প্রতিবেদনে আমরা জানার চেষ্টা করব, ওটস খেলে আমাদের শরীরে কী কী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে৷ কী কী ক্ষতি হয় শরীরের?
এই প্রতিবেদনে আমরা জানার চেষ্টা করব, ওটস খেলে আমাদের শরীরে কী কী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে৷ কী কী ক্ষতি হয় শরীরের?
আজকালকার লাইফস্টাইলে অনেকেই সকালের জলখাবারের সময় স্বাস্থ্যকর জিনিসকেই গুরুত্ব দিতে শুরু করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই প্রোটিন, ডায়েটারি ফাইবার এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ওটস খেতে পছন্দ করেন। অবশ্যই, এগুলি স্বাস্থ্যকর, তবে আপনি কি জানেন যে ওটস খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা, রক্তে শর্করা এবং কিডনি সম্পর্কিত স্বাস্থ্য সমস্যাও হতে পারে।
আজকালকার লাইফস্টাইলে অনেকেই সকালের জলখাবারের সময় স্বাস্থ্যকর জিনিসকেই গুরুত্ব দিতে শুরু করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই প্রোটিন, ডায়েটারি ফাইবার এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ওটস খেতে পছন্দ করেন। অবশ্যই, এগুলি স্বাস্থ্যকর, তবে আপনি কি জানেন যে ওটস খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা, রক্তে শর্করা এবং কিডনি সম্পর্কিত স্বাস্থ্য সমস্যাও হতে পারে।
আপনি যদি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ওটস খান, তাহলে এটি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে বাড়িতে দিতে পারে। এতে রয়েছে জটিল কার্বোহাইড্রেট, যা ডায়াবেটিস রোগীদের সমস্যা তৈরি করে।
আপনি যদি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ওটস খান, তাহলে এটি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে বাড়িতে দিতে পারে। এতে রয়েছে জটিল কার্বোহাইড্রেট, যা ডায়াবেটিস রোগীদের সমস্যা তৈরি করে।
নিয়মিত ওটস খেলে ত্বক সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে। ওটস কোনও কোনও ব্যক্তির শরীরে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে৷ যাতে ত্বকে ফুসকুড়ি এবং জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। বিরল ক্ষেত্রে, ওট খাওয়ার ফলে ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি, ফোঁড়া ইত্যাদি হতে পারে।
নিয়মিত ওটস খেলে ত্বক সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে। ওটস কোনও কোনও ব্যক্তির শরীরে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে৷ যাতে ত্বকে ফুসকুড়ি এবং জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। বিরল ক্ষেত্রে, ওট খাওয়ার ফলে ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি, ফোঁড়া ইত্যাদি হতে পারে।
কিডনি সংক্রান্ত সমস্যাও ওটসের নেতিবাচক স্বাস্থ্য প্রভাবগুলির মধ্যে একটি। এতে অতিরিক্ত ফসফরাস থাকে, যা কিডনিকে খারাপ ভাবে প্রভাবিত করে৷ তাই যাঁদের কিডনির সমস্যা আছে, তাঁদের ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া উচিত নয়।
কিডনি সংক্রান্ত সমস্যাও ওটসের নেতিবাচক স্বাস্থ্য প্রভাবগুলির মধ্যে একটি। এতে অতিরিক্ত ফসফরাস থাকে, যা কিডনিকে খারাপ ভাবে প্রভাবিত করে৷ তাই যাঁদের কিডনির সমস্যা আছে, তাঁদের ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া উচিত নয়।
আপনার যদি হজমের সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে ওটস খাওয়া ঝামেলাকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছুই নয়। অতিরিক্ত ওটস হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ উপরন্তু, এতে উপস্থিত হাই ফাইবার গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির পাশাপাশি পেট ফেঁপে যাওয়ার মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
আপনার যদি হজমের সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে ওটস খাওয়া ঝামেলাকে আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া আর কিছুই নয়। অতিরিক্ত ওটস হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ উপরন্তু, এতে উপস্থিত হাই ফাইবার গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির পাশাপাশি পেট ফেঁপে যাওয়ার মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
বর্তমানে বাজারে এমন অনেক প্রক্রিয়াজাত ওট পাওয়া যায় যাতে ক্ষতিকারক রাসায়নিক যোগ করা হয়ে থাকে৷ এতে অতিরিক্ত স্বাদ পাওয়া যায় বটে, তবে সেগুলিকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করার জন্য তাতে অতিরিক্ত রাসায়নিকও যোগ করা হয়৷ এই ধরনের ওটস প্রতিদিন খেলে স্বাস্থ্যের সমস্যা হতে পারে। তাই এগুলো কেনার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি এবং চটজলদি তৈরি করার ওটস এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
বর্তমানে বাজারে এমন অনেক প্রক্রিয়াজাত ওট পাওয়া যায় যাতে ক্ষতিকারক রাসায়নিক যোগ করা হয়ে থাকে৷ এতে অতিরিক্ত স্বাদ পাওয়া যায় বটে, তবে সেগুলিকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করার জন্য তাতে অতিরিক্ত রাসায়নিকও যোগ করা হয়৷ এই ধরনের ওটস প্রতিদিন খেলে স্বাস্থ্যের সমস্যা হতে পারে। তাই এগুলো কেনার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি এবং চটজলদি তৈরি করার ওটস এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষ এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা আলাদা, তাই নতুন কোনও কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষ এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা আলাদা, তাই নতুন কোনও কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷