ব্রেকফাস্ট বাদ দিলে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। এটি মানসিক চাপ, ক্লান্তি, স্থূলতা এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সকালে না খেলে হরমোনের সমস‍্যা হয়। তাই, ডায়েটিশিয়ান এবং পুষ্টিবিদরা সবসময় সঠিক সময়ে সকালের খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন।

Healthy Breakfast Tips: ডায়াবেটিসের সাক্ষাৎ যম! ব্রেকফার্স্টে ‘দু-চামচ’ এই খাবার খেলেই, ম্যাজিকের মতো কমবে ওজনও

ওটসকে স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কারণ এতে পুষ্টির কোনও অভাব নেই এবং এটি খেলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। আপনি প্রায়শই শুনেছেন যে ডায়েটিশিয়ানরা ব্রেকফাস্টের সময় ওটস খাওয়ার পরামর্শ দেন।
ওটসকে স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কারণ এতে পুষ্টির কোনও অভাব নেই এবং এটি খেলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। আপনি প্রায়শই শুনেছেন যে ডায়েটিশিয়ানরা ব্রেকফাস্টের সময় ওটস খাওয়ার পরামর্শ দেন।
আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন ওটসকে এত উপকারী মনে করা হয়, তাহলে জেনে নেওয়া যাক পুষ্টিবিদ নিখিল ভাতসের কাছে এই খাবারটির গুরুত্ব কতটা-
আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন ওটসকে এত উপকারী মনে করা হয়, তাহলে জেনে নেওয়া যাক পুষ্টিবিদ নিখিল ভাতসের কাছে এই খাবারটির গুরুত্ব কতটা-
১. পুষ্টির ভান্ডার:ওটস ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যা আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
১. পুষ্টির ভান্ডার:
ওটস ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যা আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২. ওজন নিয়ন্ত্রণঃওটস একটি কম ক্যালোরি খাদ্য, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য এটি পারফেক্ট ডায়েট।
২. ওজন নিয়ন্ত্রণঃ
ওটস একটি কম ক্যালোরি খাদ্য, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য এটি পারফেক্ট ডায়েট।
৩. ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা:ওটস ফাইবার সমৃদ্ধ যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
৩. ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা:
ওটস ফাইবার সমৃদ্ধ যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
৪. হার্টের জন্য উপকারী:ওটসে উপস্থিত বিটা-গ্লুকান রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের মতো রোগের ঝুঁকি কমায়।
৪. হার্টের জন্য উপকারী:
ওটসে উপস্থিত বিটা-গ্লুকান রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের মতো রোগের ঝুঁকি কমায়।
৫. ডিটক্সিফিকেশন
ওটস শরীরকে টক্সিন থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করতে পারে, পুরো শরীরকে পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর করে তোলে।
৫. ডিটক্সিফিকেশন
ওটস শরীরকে টক্সিন থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করতে পারে, পুরো শরীরকে পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর করে তোলে।
৬. শক্তি পাবেন:ওটসের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে আত্মবিশ্বাস এবং শক্তি বৃদ্ধি পায়, যার ফলে আপনি দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক কাজগুলি সহজেই করতে সক্ষম হবেন।
৬. শক্তি পাবেন:
ওটসের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে আত্মবিশ্বাস এবং শক্তি বৃদ্ধি পায়, যার ফলে আপনি দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক কাজগুলি সহজেই করতে সক্ষম হবেন।
৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে:ওটসে উপস্থিত ভিটামিন এবং খনিজগুলি ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে পারে, যা আপনার শরীরকে রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে:
ওটসে উপস্থিত ভিটামিন এবং খনিজগুলি ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে পারে, যা আপনার শরীরকে রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
৮. স্বাস্থ্যকর ত্বক:ওটসে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করতে পারে।
৮. স্বাস্থ্যকর ত্বক:
ওটসে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করতে পারে।z
৯. চুলের জন্য উপকারী:ওটসে উপস্থিত ভিটামিন চুলকে মজবুত ও চকচকে করতে সাহায্য করে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
৯. চুলের জন্য উপকারী:
ওটসে উপস্থিত ভিটামিন চুলকে মজবুত ও চকচকে করতে সাহায্য করে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)