বাচ্চা খুব সর্দি-কাশিতে ভুগছে? সন্তানের স্নানের জলে মেশান ‘এই’ জিনিস!

Parenting Tips: বাচ্চা খুব সর্দি-কাশিতে ভুগছে? সন্তানের স্নানের জলে মেশান ‘এই’ জিনিস! চনমনে হয়ে উঠবে চোখের নিমেষে

বর্ষাকালে রোগ ও সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে। এই ঋতুতে ত্বক সংক্রান্ত সমস্যাও দেখা দেয়। ঘামের কারণে জ্বালাপোড়া, দাদ, চুলকানি এবং চুলকানির মতো সমস্যা হয়। এমন অবস্থায় বাচ্চাদের স্নানের জলে নিম পাতা যোগ করলে এই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
বর্ষাকালে রোগ ও সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে। এই ঋতুতে ত্বক সংক্রান্ত সমস্যাও দেখা দেয়। ঘামের কারণে জ্বালাপোড়া, দাদ, চুলকানি এবং চুলকানির মতো সমস্যা হয়। এমন অবস্থায় বাচ্চাদের স্নানের জলে নিম পাতা যোগ করলে এই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
নিমের মধ্যে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী পাওয়া যায়, যা ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা দূর করার পাশাপাশি নানাভাবে উপকারী। চোখ ও চুলের সমস্যাও নিরাময় করা যায় এগুলো দিয়ে। আসুন জেনে নেই এর উপকারিতা এবং এটি প্রস্তুত করার সঠিক উপায়-
নিমের মধ্যে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী পাওয়া যায়, যা ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা দূর করার পাশাপাশি নানাভাবে উপকারী। চোখ ও চুলের সমস্যাও নিরাময় করা যায় এগুলো দিয়ে। আসুন জেনে নেই এর উপকারিতা এবং এটি প্রস্তুত করার সঠিক উপায়-
নিম জল দিয়ে স্নান করার সঠিক উপায়প্রথমে সবুজ নিম পাতা নিয়ে সিদ্ধ করুন যতক্ষণ না পাতার রং চলে যায় এবং জল সবুজ দেখাতে শুরু করে। এরপর একটি সুতির কাপড় দিয়ে ভাল করে ফিল্টার করে স্নানের জলে মিশিয়ে নিন। সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনবার এটি করুন। নিম জলে বাচ্চাকে স্নান করার সময় শরীরে আলতো করে ঘষুন। এটি ত্বককে হাইড্রেট করবে, পুষ্টি দেবে এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যাগুলিও দূর হবে। আপনি চাইলে নিমের সঙ্গে অ্যালোভেরা এবং তুলসী পাতাও সিদ্ধ করতে পারেন।
নিম জল দিয়ে স্নান করার সঠিক উপায়
প্রথমে সবুজ নিম পাতা নিয়ে সিদ্ধ করুন যতক্ষণ না পাতার রং চলে যায় এবং জল সবুজ দেখাতে শুরু করে। এরপর একটি সুতির কাপড় দিয়ে ভাল করে ফিল্টার করে স্নানের জলে মিশিয়ে নিন। সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনবার এটি করুন। নিম জলে বাচ্চাকে স্নান করার সময় শরীরে আলতো করে ঘষুন। এটি ত্বককে হাইড্রেট করবে, পুষ্টি দেবে এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যাগুলিও দূর হবে। আপনি চাইলে নিমের সঙ্গে অ্যালোভেরা এবং তুলসী পাতাও সিদ্ধ করতে পারেন।
১. ব্রণ কমায়নিমের জল দিয়ে স্নান করলে ব্রণের সমস্যা দূর হয় এবং মুখে উজ্জ্বলতাও আসে। মুখে বিভিন্ন দাগ থাকে বাচ্চাদের,  তবে নিম জল দিয়ে আপনার মুখ ধুলে তা অনেকটাই কমে যায়। এতে প্রাকৃতিক আভা থাকবে এবং তাজা দেখাবে।
১. ব্রণ কমায়
নিমের জল দিয়ে স্নান করলে ব্রণের সমস্যা দূর হয় এবং মুখে উজ্জ্বলতাও আসে। মুখে বিভিন্ন দাগ থাকে বাচ্চাদের, তবে নিম জল দিয়ে আপনার মুখ ধুলে তা অনেকটাই কমে যায়। এতে প্রাকৃতিক আভা থাকবে এবং তাজা দেখাবে।
২. খুশকি এবং উকুন থেকে মুক্তি পানখুশকি বা শুষ্ক চুল বা উকুন দ্বারা সমস্যায় পড়লে নিমের পানি দিয়ে স্নান করলে উপকার পাওয়া যায়। এটি প্রাণহীন চুলে সজীবতা ও উজ্জ্বলতা এনে দেয়। নিমের জল দিয়ে চুল ধোয়ার সময় শ্যাম্পু করার দরকার নেই। এটি উকুনের সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে।
২. খুশকি এবং উকুন থেকে মুক্তি পান
খুশকি বা শুষ্ক চুল বা উকুন দ্বারা সমস্যায় পড়লে নিমের পানি দিয়ে স্নান করলে উপকার পাওয়া যায়। এটি প্রাণহীন চুলে সজীবতা ও উজ্জ্বলতা এনে দেয়। নিমের জল দিয়ে চুল ধোয়ার সময় শ্যাম্পু করার দরকার নেই। এটি উকুনের সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে।
৩. চোখের জন্য উপকারীচোখের ইনফেকশন থাকলে নিমের পানি দিয়ে সমস্যার সমাধান করা যায়। নিমের জলে স্নান এবং চোখ ধোয়া সংক্রমণ, কনজাংটিভাইটিস যেমন চোখ লাল হওয়া, চোখ ফোলা সমস্যা নিরাময় করতে পারে।
৩. চোখের জন্য উপকারী
চোখের ইনফেকশন থাকলে নিমের পানি দিয়ে সমস্যার সমাধান করা যায়। নিমের জলে স্নান এবং চোখ ধোয়া সংক্রমণ, কনজাংটিভাইটিস যেমন চোখ লাল হওয়া, চোখ ফোলা সমস্যা নিরাময় করতে পারে।
৪. ফোঁড়া এবং pimples এড়াতে হবেযারা ফোঁড়া ও ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য নিম পাতার জল দিয়ে স্নান করা কোনও ওষুধের চেয়ে কম নয়। নিমের প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ফোঁড়া এবং ফুসকুড়ির সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
৪. ফোঁড়া এবং pimples এড়াতে হবে
যারা ফোঁড়া ও ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য নিম পাতার জল দিয়ে স্নান করা কোনও ওষুধের চেয়ে কম নয়। নিমের প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ফোঁড়া এবং ফুসকুড়ির সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
৫. ঘামের গন্ধ চলে যাবেগরম ও আর্দ্র আবহাওয়ায় ঘামের গন্ধ প্রায়ই সমস্যার সৃষ্টি করে। এর কারণ হলো শরীরে ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদন। এমন পরিস্থিতিতে নিম পাতা দিয়ে গোসল করলে উপকার পাওয়া যায়। এতে করে ঘামের দুর্গন্ধ চলে যায়। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
৫. ঘামের গন্ধ চলে যাবে গরম ও আর্দ্র আবহাওয়ায় ঘামের গন্ধ প্রায়ই সমস্যার সৃষ্টি করে। এর কারণ হলো শরীরে ব্যাকটেরিয়ার উৎপাদন। এমন পরিস্থিতিতে নিম পাতা দিয়ে গোসল করলে উপকার পাওয়া যায়। এতে করে ঘামের দুর্গন্ধ চলে যায়। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)