বাচ্চা, বছর আলাদা শোওয়ার বয়স, বাচ্চার কোন বয়সে আলাদা শোওয়া উচিত, বাচ্চার ওজন, সন্তানের মা বাবার সঙ্গে শোওয়া কেন উচিত নয়, সন্তানের উচ্চতা, প্যারেন্টিং টিপস, সন্তানের বাবা মায়ের সঙ্গে শোওয়ার বয়স, বাড়ন্ত বাচ্চা, সন্তান প্রাপ্তবয়স্ক হয় কোন বয়সে, বাচ্চা বড় করার টিপস, অলরাউন্ডার বানাতে প্যারেন্টিং টিপস, মস্তিষ্ক বিকাশের উপকারী খাবার, শিশুর ডায়েট, ব্রেন ভাল করার ডায়েট, কোন খাবারে স্মৃতিশক্তি বাড়ে, স্কুল-কলেজ, ছাত্র, পড়ুয়া, স্কুল পড়ুয়া, ব্রেন, শিশুর ব্রেন, মস্তিষ্ক ভাল করার খাবার, স্মৃতিশক্তি প্রখর করতে বাচ্চাকে খাওয়ান

Parenting Tips: সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে ঘুমোন…? ‘কত’ বয়স পর্যন্ত বাচ্চা বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমাতে পারে জানেন? এখনই উত্তর জানা মাস্ট!

ভারতীয় পরিবারে শিশুরা জন্মের পর তাদের মা-বাবার সঙ্গেই ঘুমোয়। নবজাতকের ক্ষেত্রে এটি এক অর্থে স্বাস্থ্যকর বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। রাতে ঘুমোনোর সময় মা-বাবার স্পর্শে শিশু নিরাপদ বোধ করে। তাই বাবা-মায়েরাও সন্তানদের সঙ্গে নিজেদের সঙ্গে একই বিছানায় নিয়ে ঘুমোন।
ভারতীয় পরিবারে শিশুরা জন্মের পর তাদের মা-বাবার সঙ্গেই ঘুমোয়। নবজাতকের ক্ষেত্রে এটি এক অর্থে স্বাস্থ্যকর বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। রাতে ঘুমোনোর সময় মা-বাবার স্পর্শে শিশু নিরাপদ বোধ করে। তাই বাবা-মায়েরাও সন্তানদের সঙ্গে নিজেদের সঙ্গে একই বিছানায় নিয়ে ঘুমোন।
কিন্তু ভারতীয় পরিবারগুলিতে দেখা যায়, বেশ বড় ছেলেমেয়েরাও প্রায়শই তাদের মা-বাবার সঙ্গে ঘুমোয়। এক্ষেত্রে নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় মা-বাবাকে। তাঁদের শুতে দেরি হলে বাচ্চাও ঘুমাতে চায় না। 
কিন্তু ভারতীয় পরিবারগুলিতে দেখা যায়, বেশ বড় ছেলেমেয়েরাও প্রায়শই তাদের মা-বাবার সঙ্গে ঘুমোয়। এক্ষেত্রে নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় মা-বাবাকে। তাঁদের শুতে দেরি হলে বাচ্চাও ঘুমাতে চায় না।
আবার অনেক ক্ষেত্রে এমন পরিস্থিতিও তৈরি হয় যেখানে আপনি হয়ত আপনার সন্তানকে ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যাচ্ছেন যার ফলে সন্তানের ঘুমও বন্ধ হয়ে যায়। কারণ মা-বাবাকে ছাড়া ঘুমানোর অভ্যাস যে নেই তার।
আবার অনেক ক্ষেত্রে এমন পরিস্থিতিও তৈরি হয় যেখানে আপনি হয়ত আপনার সন্তানকে ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যাচ্ছেন যার ফলে সন্তানের ঘুমও বন্ধ হয়ে যায়। কারণ মা-বাবাকে ছাড়া ঘুমানোর অভ্যাস যে নেই তার।
ঘরে ঘরে এই ধরণের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বাবা-মাকে। এই কারণে সময় থাকতেই নির্দিষ্ট বয়সে শিশুদের আলাদাভাবে ঘুমানো খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখন দেখা যাক এর নেপথ্যে থাকা বড় যুক্তি। বলুন তো কেন বাচ্চাকে একটি নির্দিষ্ট বয়সে পৌঁছলে আলাদা শোয়ানোর ব্যবস্থা করা উচিত? জানুন বিস্তারিত।
ঘরে ঘরে এই ধরণের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বাবা-মাকে। এই কারণে সময় থাকতেই নির্দিষ্ট বয়সে শিশুদের আলাদাভাবে ঘুমানো খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখন দেখা যাক এর নেপথ্যে থাকা বড় যুক্তি। বলুন তো কেন বাচ্চাকে একটি নির্দিষ্ট বয়সে পৌঁছলে আলাদা শোয়ানোর ব্যবস্থা করা উচিত? জানুন বিস্তারিত।
প্রতিটি শিশুর ঘুমানোর ধরণ আলাদা। কিছু শিশু বালিশ, কম্বল এবং খেলনা নিয়ে ঘুমাতে পছন্দ করে। অনেক শিশুর আবার এখনও তাদের বাবা-মা'কে জড়িয়ে তাঁদের সঙ্গেই ঘুমানোর অভ্যাস।
প্রতিটি শিশুর ঘুমানোর ধরণ আলাদা। কিছু শিশু বালিশ, কম্বল এবং খেলনা নিয়ে ঘুমাতে পছন্দ করে। অনেক শিশুর আবার এখনও তাদের বাবা-মা’কে জড়িয়ে তাঁদের সঙ্গেই ঘুমানোর অভ্যাস।
এই অভ্যাসটি কিন্তু যতদিন সন্তান শিশু থাকে ততদিন পর্যন্ত সঠিক। নয়তো যত দিন যাবে বাচ্চা ততই ধীরে ধীরে বড় ও প্রাপ্তবয়স্ক হবে, আর বেশ কিছু কারণে তাঁদের মধ্যে অস্বস্তি দেখা দেবে।
এই অভ্যাসটি কিন্তু যতদিন সন্তান শিশু থাকে ততদিন পর্যন্ত সঠিক। নয়তো যত দিন যাবে বাচ্চা ততই ধীরে ধীরে বড় ও প্রাপ্তবয়স্ক হবে, আর বেশ কিছু কারণে তাঁদের মধ্যে অস্বস্তি দেখা দেবে।
লাইফস্টাইল কোচ ও পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখোপাধ্যায় ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে লিখেছেন, 'এক্ষেত্রে বাচ্চাকে সঠিক বয়সে আলাদা শোয়ানোর ব্যবস্থা করা জুরুরি তার সঠিক মানসিক বিকাশের জন্যেও। প্রাপ্তবয়স্কতার দিকে এগোনোর আগেই সঠিক পদ্ধতিতে সন্তানকে আলাদা শোয়ানোর চেষ্টা করা জরুরি।"
লাইফস্টাইল কোচ ও পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখোপাধ্যায় ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে লিখেছেন, ‘এক্ষেত্রে বাচ্চাকে সঠিক বয়সে আলাদা শোয়ানোর ব্যবস্থা করা জুরুরি তার সঠিক মানসিক বিকাশের জন্যেও। প্রাপ্তবয়স্কতার দিকে এগোনোর আগেই সঠিক পদ্ধতিতে সন্তানকে আলাদা শোয়ানোর চেষ্টা করা জরুরি।”
বিশেষত আপনি হঠাৎ যখন আপনার সন্তানদের ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যান, এই অভ্যাস তাদের জীবন খুব কঠিন করে তোলে। তাই শিশুদের জন্য সময়ে সময়ে আলাদাভাবে ঘুমানো খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখন বিস্তারিতভাবে দেখা যাক কেন।
বিশেষত আপনি হঠাৎ যখন আপনার সন্তানদের ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যান, এই অভ্যাস তাদের জীবন খুব কঠিন করে তোলে। তাই শিশুদের জন্য সময়ে সময়ে আলাদাভাবে ঘুমানো খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখন বিস্তারিতভাবে দেখা যাক কেন।
আপনি কি জানেন কেন একটি নির্দিষ্ট বয়সে বাচ্চাদের একা ঘুমানোতে অভ্যস্ত করা দরকার? শৈশবকালে, বাবা-মা সন্তানের সঙ্গে মানসিক ভাবে বেশি সংযুক্ত থাকে। তাই শিশুদের বাবা মায়ের সঙ্গে ঘুমানো খারাপ নয়।
আপনি কি জানেন কেন একটি নির্দিষ্ট বয়সে বাচ্চাদের একা ঘুমানোতে অভ্যস্ত করা দরকার? শৈশবকালে, বাবা-মা সন্তানের সঙ্গে মানসিক ভাবে বেশি সংযুক্ত থাকে। তাই শিশুদের বাবা মায়ের সঙ্গে ঘুমানো খারাপ নয়।
কিন্তু শিশুরা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা একা ঘুমাতে অভ্যস্ত হতে চায়। কিন্তু এক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেক সময় শিশু একা ঘুমাতে চাইলেও বাবা-মা তা করতে দেন না। এই কাজটি সম্পূর্ণ ভুল। যদি এই অভ্যাসই কেউ চালিয়ে যেতে থাকেন তবে কিন্তু বড় হয়েও সন্তানের সবসময় বাবা-মাকে ঘুমানোর জন্য খোঁজার সম্ভাবনা থাকবে।
কিন্তু শিশুরা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা একা ঘুমাতে অভ্যস্ত হতে চায়। কিন্তু এক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেক সময় শিশু একা ঘুমাতে চাইলেও বাবা-মা তা করতে দেন না। এই কাজটি সম্পূর্ণ ভুল। যদি এই অভ্যাসই কেউ চালিয়ে যেতে থাকেন তবে কিন্তু বড় হয়েও সন্তানের সবসময় বাবা-মাকে ঘুমানোর জন্য খোঁজার সম্ভাবনা থাকবে।
তবে হঠাৎ করে আপনার সন্তানকে একা ঘুমাতে বাধ্য করবেন না। কোনও শিশুই হঠাৎ একা থাকতে অভ্যস্ত হতে চাইবে না তাতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা। এক্ষেত্রে সন্তানকে আলাদা শুতে উৎসাহিত করার প্রথম ধাপ হল তাদের সপ্তাহে দুই বা তিনবার একা ঘুমাতে দেওয়া। এরপর ধীরে ধীরে তার একা ঘুমানোর দিনের সংখ্যা বাড়ান। এটি নিয়মিত করলে ক্রমশ বাচ্চা একটু একটু করে একা ঘুমাতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।
তবে হঠাৎ করে আপনার সন্তানকে একা ঘুমাতে বাধ্য করবেন না। কোনও শিশুই হঠাৎ একা থাকতে অভ্যস্ত হতে চাইবে না তাতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা। এক্ষেত্রে সন্তানকে আলাদা শুতে উৎসাহিত করার প্রথম ধাপ হল তাদের সপ্তাহে দুই বা তিনবার একা ঘুমাতে দেওয়া। এরপর ধীরে ধীরে তার একা ঘুমানোর দিনের সংখ্যা বাড়ান। এটি নিয়মিত করলে ক্রমশ বাচ্চা একটু একটু করে একা ঘুমাতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।
প্রতি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, আপনার বাচ্চাকে ফ্রেশ করুন এবং তাকে যত্ন করে রাতের পোশাক পরান, তাদের ঘুমানোর জায়গায় নিয়ে যান। এরপর ভাল করে ব্ল্যাঙ্কেট মুড়িয়ে দিয়ে তাদের পাশে বসুন কিছুক্ষণ এবং তাদের একটি ভাল গল্প বা গান শোনান।
প্রতি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, আপনার বাচ্চাকে ফ্রেশ করুন এবং তাকে যত্ন করে রাতের পোশাক পরান, তাদের ঘুমানোর জায়গায় নিয়ে যান। এরপর ভাল করে ব্ল্যাঙ্কেট মুড়িয়ে দিয়ে তাদের পাশে বসুন কিছুক্ষণ এবং তাদের একটি ভাল গল্প বা গান শোনান।
তারপর লাইট অফ করে, গুডনাইট বলে বেরিয়ে আসুন। এইভাবে আপনার পক্ষে বাচ্চাকে একা ঘুমাতে দেখা কঠিন হতে পারে। মনে হতে পারে হয়ত ঠিক করছেন না। কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য এভাবে করাটা খুবই জরুরি। এতে আপনার বাচ্চা দ্রুত একা ঘুমাতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।
তারপর লাইট অফ করে, গুডনাইট বলে বেরিয়ে আসুন। এইভাবে আপনার পক্ষে বাচ্চাকে একা ঘুমাতে দেখা কঠিন হতে পারে। মনে হতে পারে হয়ত ঠিক করছেন না। কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য এভাবে করাটা খুবই জরুরি। এতে আপনার বাচ্চা দ্রুত একা ঘুমাতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।
এখন প্রশ্ন হল, আপনি কি জানেন বাচ্চাদের একা ঘুমানোর সঠিক বয়স কী? আপনি 8 বছর বয়স থেকে ধীরে ধীরে বাচ্চাদের একা ঘুমানোর চেষ্টা করতে পারেন। এই বয়সের পর শিশুরা মানসিক ভাবে বড় হতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বয়সের পর থেকে শিশুদের যেকোনও কিছুর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতাও বাড়তে থাকে।
এখন প্রশ্ন হল, আপনি কি জানেন বাচ্চাদের একা ঘুমানোর সঠিক বয়স কী? আপনি 8 বছর বয়স থেকে ধীরে ধীরে বাচ্চাদের একা ঘুমানোর চেষ্টা করতে পারেন। এই বয়সের পর শিশুরা মানসিক ভাবে বড় হতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বয়সের পর থেকে শিশুদের যেকোনও কিছুর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতাও বাড়তে থাকে।