জীবন অপ্রত্যাশিত। সবসময় একরকম থাকে না। জীবনে কখনও খারাপ সময় হুট করে চলে আসতেই পারে। কিন্তু অনেকে খারাপ সময় বা জীবনে পরাজয় মেনে নিতে পারে না। কেউ কেউ আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত চরম পথও বেছে নেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: পরীক্ষায়-প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়লে সন্তানকে কী বলেন? না জানলে বড় ক্ষতি হতে পারে! রইল জরুরি টিপস

জীবন অপ্রত্যাশিত। সবসময় একরকম থাকে না। জীবনে কখনও খারাপ সময় হুট করে চলে আসতেই পারে। কিন্তু অনেকে খারাপ সময় বা জীবনে পরাজয় মেনে নিতে পারে না। কেউ কেউ আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত চরম পথও বেছে নেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
জীবন অপ্রত্যাশিত। সবসময় একরকম থাকে না। জীবনে কখনও খারাপ সময় হুট করে চলে আসতেই পারে। কিন্তু অনেকে খারাপ সময় বা জীবনে পরাজয় মেনে নিতে পারে না। কেউ কেউ আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত চরম পথও বেছে নেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অথচ একজন মানুষ শৈশব থেকেই মানসিক ভাবে শক্তিশালী থাকলে তাঁর ভবিষ্যৎ জীবন একটু সহজ হয়ে যায়। এ কারণে শৈশব থেকে শিশুদের আত্মবিশ্বাসী ও সাহসী করে গড়ে তোলা দরকার। আর এ ভূমিকা নিতে হবে বাবা-মাকেই। তাহলে জীবনে যত খারাপ সময়ই আসুক না কেন সেসব চ্যালেঞ্জ নিতে মানসিকভাবে সে প্রস্তুত থাকবে। আপনিও যদি আপনার সন্তানকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করতে চান, তাহলে এই টিপসগুলি জেনে রাখুন।
অথচ একজন মানুষ শৈশব থেকেই মানসিক ভাবে শক্তিশালী থাকলে তাঁর ভবিষ্যৎ জীবন একটু সহজ হয়ে যায়। এ কারণে শৈশব থেকে শিশুদের আত্মবিশ্বাসী ও সাহসী করে গড়ে তোলা দরকার। আর এ ভূমিকা নিতে হবে বাবা-মাকেই। তাহলে জীবনে যত খারাপ সময়ই আসুক না কেন সেসব চ্যালেঞ্জ নিতে মানসিকভাবে সে প্রস্তুত থাকবে। আপনিও যদি আপনার সন্তানকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করতে চান, তাহলে এই টিপসগুলি জেনে রাখুন।
শিশু যখন কোনও প্রতিযোগিতার অংশ হয়ে ওঠে, তখন অভিভাবকদের উচিত ফলাফলের চেয়ে সন্তানের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানানো। এটি করলে সে ব্যর্থ হলেও ভেঙে পড়বে না। পরের বার ফের প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার উৎসাহ পাবে।
শিশু যখন কোনও প্রতিযোগিতার অংশ হয়ে ওঠে, তখন অভিভাবকদের উচিত ফলাফলের চেয়ে সন্তানের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানানো। এটি করলে সে ব্যর্থ হলেও ভেঙে পড়বে না। পরের বার ফের প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার উৎসাহ পাবে।
সন্তান যাতে খোলামেলা কথা বলতে পারে, বাবা-মাকে সবটা খুলে বলতে পারে তার জন্য সুস্থ ও স্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করতে হবে বাবা-মাকে।
সন্তান যাতে খোলামেলা কথা বলতে পারে, বাবা-মাকে সবটা খুলে বলতে পারে তার জন্য সুস্থ ও স্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করতে হবে বাবা-মাকে।
শিশুদের আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিখতে হবে। অভিভাবকদেরও শিশুদের আবেগ বোঝা উচিত। আবেগ শিশুদের আচরণ প্রভাবিত করে। বাবা-মা একবার এই বিষয়গুলো বুঝলে, তারা তাদের সন্তানদের এই বিষয়গুলো সামলাতে সক্ষম করে তুলতে পারবে। শিশুরা কখনই মানসিকভাবে দুর্বল বোধ করবে না।
শিশুদের আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিখতে হবে। অভিভাবকদেরও শিশুদের আবেগ বোঝা উচিত। আবেগ শিশুদের আচরণ প্রভাবিত করে। বাবা-মা একবার এই বিষয়গুলো বুঝলে, তারা তাদের সন্তানদের এই বিষয়গুলো সামলাতে সক্ষম করে তুলতে পারবে। শিশুরা কখনই মানসিকভাবে দুর্বল বোধ করবে না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশিরভাগ অভিভাবক মনে করেন শিশুদের চ্যালেঞ্জ এবং অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না, তবে এটি সত্য নয়। শিশুরাও নেতিবাচক চিন্তা করে। এটি শিশুর আচরণ এবং কর্মকে প্রভাবিত করে। বাবা-মায়ের উচিত সন্তানকে নেতিবাচক চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে উৎসাহ দেওয়া। তাদেরকে প্রতিটি পরিস্থিতিতে ইতিবাচক থাকা শেখাতে হবে। শিশুদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তুলতে, বাস্তবে বাঁচতে শেখান।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশিরভাগ অভিভাবক মনে করেন শিশুদের চ্যালেঞ্জ এবং অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না, তবে এটি সত্য নয়। শিশুরাও নেতিবাচক চিন্তা করে। এটি শিশুর আচরণ এবং কর্মকে প্রভাবিত করে। বাবা-মায়ের উচিত সন্তানকে নেতিবাচক চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে উৎসাহ দেওয়া। তাদেরকে প্রতিটি পরিস্থিতিতে ইতিবাচক থাকা শেখাতে হবে। শিশুদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তুলতে, বাস্তবে বাঁচতে শেখান।
মানুষ মাত্রই ভুল করে এবং তা থেকে শেখে। শিশুরাও এর ব্যতিক্রম নয়। আপনি আপনার সন্তানকে ভুল করার জন্য বকাঝকা করবেন না, বরং তার মধ্যে ভুল থেকে শেখার অনুভূতি এবং প্রবণতা জাগ্রত করুন। শিশুকে অবশ্যই জানতে হবে যে ভুল করা ঠিক আছে।
মানুষ মাত্রই ভুল করে এবং তা থেকে শেখে। শিশুরাও এর ব্যতিক্রম নয়। আপনি আপনার সন্তানকে ভুল করার জন্য বকাঝকা করবেন না, বরং তার মধ্যে ভুল থেকে শেখার অনুভূতি এবং প্রবণতা জাগ্রত করুন। শিশুকে অবশ্যই জানতে হবে যে ভুল করা ঠিক আছে।
শিশুদের ছোট থেকেই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট শেখানো খুবই জরুরি। এর জন্য তাদের যোগব্যায়াম, ধ্যান, খেলা, সাঁতার ও নানা ধরনের শারীরিক কার্যকলাপ করতে অনুপ্রেরণা দিতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শিশুদের ছোট থেকেই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট শেখানো খুবই জরুরি। এর জন্য তাদের যোগব্যায়াম, ধ্যান, খেলা, সাঁতার ও নানা ধরনের শারীরিক কার্যকলাপ করতে অনুপ্রেরণা দিতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)