PM Kisan: পিএম কিষান যোজনা নিয়ে বড় আপডেট ! পুজোর আগে কি অ্যাকাউন্টে আসতে পারে টাকা ?

প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি যোজনা কেন্দ্র সরকারের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি স্কিম ৷ দেশের কোটি কোটি কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার উদ্দেশ্যে এই যোজনা শুরু করা হয়েছিল ৷ এই যোজনায় কৃষকদের অ্যাকাউন্টে তিনটি কিস্তিতে ২০০০ টাকা করে মোট ৬০০০ টাকা দেওয়া হয় বছরে ৷ সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে এই টাকা পাঠানো হয় ৷
প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি যোজনা কেন্দ্র সরকারের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি স্কিম ৷ দেশের কোটি কোটি কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার উদ্দেশ্যে এই যোজনা শুরু করা হয়েছিল ৷ এই যোজনায় কৃষকদের অ্যাকাউন্টে তিনটি কিস্তিতে ২০০০ টাকা করে মোট ৬০০০ টাকা দেওয়া হয় বছরে ৷ সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে এই টাকা পাঠানো হয় ৷
এখন পর্যন্ত দেশের কৃষকরা ১৭টি কিস্তির টাকা পেয়ে গিয়েছেন ৷ এবার অপেক্ষা চলছে ১৮তম কিস্তির ৷ সূত্রের খবর অনুযায়ী, দীপাবলির আগে অক্টোবর মাসেই পিএম কিষান সম্মান নিধির ১৮ তম কিস্তির টাকা জারি করা হতে পারে ৷ অবশ্য সরকারি কোনও ঘোষণা এখনও এই বিষয়ে করা হয়নি ৷
এখন পর্যন্ত দেশের কৃষকরা ১৭টি কিস্তির টাকা পেয়ে গিয়েছেন ৷ এবার অপেক্ষা চলছে ১৮তম কিস্তির ৷ সূত্রের খবর অনুযায়ী, দীপাবলির আগে অক্টোবর মাসেই পিএম কিষান সম্মান নিধির ১৮ তম কিস্তির টাকা জারি করা হতে পারে ৷ অবশ্য সরকারি কোনও ঘোষণা এখনও এই বিষয়ে করা হয়নি ৷
সম্প্রতি একটি প্রশ্ন উঠেছে, যদি কেউ অন্যের জমিতে চাষ করে তাহলে কি তাঁরা এই যোজনার সুবিধা পাবেন ? উত্তর হল না ৷ নিজের জমি না থাকলে এই যোজনার সুবিধা মিলবে না ৷ যোজনার সুবিধা কেবল তাঁরাই পাবেন যাঁদের নিজেদের নামে চাষ যোগ্য জমি রয়েছে ৷
সম্প্রতি একটি প্রশ্ন উঠেছে, যদি কেউ অন্যের জমিতে চাষ করে তাহলে কি তাঁরা এই যোজনার সুবিধা পাবেন ? উত্তর হল না ৷ নিজের জমি না থাকলে এই যোজনার সুবিধা মিলবে না ৷ যোজনার সুবিধা কেবল তাঁরাই পাবেন যাঁদের নিজেদের নামে চাষ যোগ্য জমি রয়েছে ৷
প্রতি বছর তিনটি কিস্তিতে অর্থ প্রদান করা হয় - এপ্রিল-জুলাই, অগাস্ট-নভেম্বর এবং ডিসেম্বর-মার্চ। তহবিল সরাসরি সুবিধাভোগীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরিত করা হয়। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ২০১৯ সালের অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে এই প্রকল্পটি ঘোষণা করেছিলেন এবং পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এটি চালু করেছিলেন। এটি এখন বিশ্বের বৃহত্তম ডাইরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার স্কিমে পরিণত হয়েছে।
প্রতি বছর তিনটি কিস্তিতে অর্থ প্রদান করা হয় – এপ্রিল-জুলাই, অগাস্ট-নভেম্বর এবং ডিসেম্বর-মার্চ। তহবিল সরাসরি সুবিধাভোগীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরিত করা হয়। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ২০১৯ সালের অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে এই প্রকল্পটি ঘোষণা করেছিলেন এবং পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এটি চালু করেছিলেন। এটি এখন বিশ্বের বৃহত্তম ডাইরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার স্কিমে পরিণত হয়েছে।
এই কিস্তি পেতে, কৃষকদের তাঁদের ই-কেওয়াইসি সম্পূর্ণ করতে হবে। স্কিমের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অনুসারে, "PMKISAN রেজিস্টার কৃষকদের জন্য eKYC বাধ্যতামূলক৷ OTP-ভিত্তিক eKYC PMKISAN পোর্টালে পাওয়া যায়, অথবা বায়োমেট্রিক-ভিত্তিক eKYC-এর জন্য নিকটতম CSC কেন্দ্রগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে।”
এই কিস্তি পেতে, কৃষকদের তাঁদের ই-কেওয়াইসি সম্পূর্ণ করতে হবে। স্কিমের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অনুসারে, “PMKISAN রেজিস্টার কৃষকদের জন্য eKYC বাধ্যতামূলক৷ OTP-ভিত্তিক eKYC PMKISAN পোর্টালে পাওয়া যায়, অথবা বায়োমেট্রিক-ভিত্তিক eKYC-এর জন্য নিকটতম CSC কেন্দ্রগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে।”