চলছে পুরি রথের প্রস্তুতি 

Puri Rathyatra 2024: জগন্নাথ দেব-বলরাম-সুভদ্রার রথ প্রস্তুত, পুরীতে ভক্তের ঢল! রথের এক্সক্লুসিভ ছবি

*জগন্নাথ দেবের প্রধান উৎসব রথযাত্রা। আগামী রবিবার এ বছরের রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে জগন্নাথ দেব, বোন সুভদ্রা ও দাদা বলরাম বা বলভদ্রকে নিয়ে রথে চড়ে রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের পত্নী গুন্ডিচার বাড়ি যান।
*জগন্নাথ দেবের প্রধান উৎসব রথযাত্রা। আগামী রবিবার এ বছরের রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে জগন্নাথ দেব, বোন সুভদ্রা ও দাদা বলরাম বা বলভদ্রকে নিয়ে রথে চড়ে রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের পত্নী গুন্ডিচার বাড়ি যান।
*গুন্ডিচার বাড়ি থেকে সাতদিন পরে আবার নিজের মন্দিরে ফিরে আসেন। এই যাওয়াটাকেই জগন্নাথের মাসির বাড়ি যাওয়া বলে। রথের দিন তিনটি রথ পর পর যাত্রা করে মাসির বাড়ি। প্রথমে যায় বলরামের রথ, তারপর সুভদ্রা এবং সবশেষে জগন্নাথ দেবের রথ। রথে চড়ে এই গমন ও প্রত্যাগমনকে সোজা রথ এবং উল্টোরথ বলে।
*গুন্ডিচার বাড়ি থেকে সাতদিন পরে আবার নিজের মন্দিরে ফিরে আসেন। এই যাওয়াটাকেই জগন্নাথের মাসির বাড়ি যাওয়া বলে। রথের দিন তিনটি রথ পর পর যাত্রা করে মাসির বাড়ি। প্রথমে যায় বলরামের রথ, তারপর সুভদ্রা এবং সবশেষে জগন্নাথ দেবের রথ। রথে চড়ে এই গমন ও প্রত্যাগমনকে সোজা রথ এবং উল্টোরথ বলে।
*ভগবান জগন্নাথ শ্রীহরি বিষ্ণুর অন্যতম প্রধান অবতার। ভগবান জগন্নাথের রথযাত্রার জন্য রথ নির্মাণের কাজ শুরু হয় অক্ষয় তৃতীয়া থেকে। এই রথগুলি তৈরি করতে প্রায় ২ মাস সময় লাগে। প্রতি বছর বসন্ত পঞ্চমী থেকে দশপাল্লার বনের কাঠ সংগ্রহের কাজ শুরু হয়।
*ভগবান জগন্নাথ শ্রীহরি বিষ্ণুর অন্যতম প্রধান অবতার। ভগবান জগন্নাথের রথযাত্রার জন্য রথ নির্মাণের কাজ শুরু হয় অক্ষয় তৃতীয়া থেকে। এই রথগুলি তৈরি করতে প্রায় ২ মাস সময় লাগে। প্রতি বছর বসন্ত পঞ্চমী থেকে দশপাল্লার বনের কাঠ সংগ্রহের কাজ শুরু হয়।
*এই রথগুলি শুধুমাত্র শ্রীমন্দিরের ছুতোর দ্বারা নির্মিত। তাদের বলা হয় ভোই সেবায়ত। ২০০ জনেরও বেশি ছুতার একসঙ্গে এই তিনটি রথ তৈরি করে। প্রতিবছর রথযাত্রার জন্য নতুন রথ তৈরি করা হয়।
*এই রথগুলি শুধুমাত্র শ্রীমন্দিরের ছুতোর দ্বারা নির্মিত। তাদের বলা হয় ভোই সেবায়ত। ২০০ জনেরও বেশি ছুতার একসঙ্গে এই তিনটি রথ তৈরি করে। প্রতিবছর রথযাত্রার জন্য নতুন রথ তৈরি করা হয়।
*জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় আজও আমরা দেখে থাকি, প্রতিবছর রথযাত্রার উদ্বোধন করেন সেখানকার রাজা। রাজত্ব না থাকলেও বংশপরম্পরায় পুরীর রাজপরিবারের নিয়মানুযায়ী, যিনি রাজা উপাধিপ্রাপ্ত হন, তিনি জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাদেবীর রথের সামনে এসে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান ও সোনার ঝাড়ু দিয়ে রথের সম্মুখভাগে ঝাড়ু দেওয়ার পরই রথের রশিতে টান পড়ে। শুরু হয় জগন্নাথদেবের রথযাত্রা।
*জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় আজও আমরা দেখে থাকি, প্রতিবছর রথযাত্রার উদ্বোধন করেন সেখানকার রাজা। রাজত্ব না থাকলেও বংশপরম্পরায় পুরীর রাজপরিবারের নিয়মানুযায়ী, যিনি রাজা উপাধিপ্রাপ্ত হন, তিনি জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাদেবীর রথের সামনে এসে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান ও সোনার ঝাড়ু দিয়ে রথের সম্মুখভাগে ঝাড়ু দেওয়ার পরই রথের রশিতে টান পড়ে। শুরু হয় জগন্নাথদেবের রথযাত্রা।
*পুরীর রথযাত্রা উৎসব হচ্ছে, বড় ভাই বলরাম বা বলভদ্র ও বোন সুভদ্রাকে সঙ্গে নিয়ে শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবন যাত্রার স্মারক। তিনজনের জন্য আলাদা আলাদা তিনটি রথ। রথযাত্রা উৎসবের মূল দর্শনীয় তিনটি রথ। প্রথমে যাত্রা শুরু করে বড় ভাই বলভদ্রের রথ। তারপর সুভদ্রা, পরে জগন্নাথ।
*পুরীর রথযাত্রা উৎসব হচ্ছে, বড় ভাই বলরাম বা বলভদ্র ও বোন সুভদ্রাকে সঙ্গে নিয়ে শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবন যাত্রার স্মারক। তিনজনের জন্য আলাদা আলাদা তিনটি রথ। রথযাত্রা উৎসবের মূল দর্শনীয় তিনটি রথ। প্রথমে যাত্রা শুরু করে বড় ভাই বলভদ্রের রথ। তারপর সুভদ্রা, পরে জগন্নাথ।