Red onions Vs white onions: বাজারে মেলে সাদা ও লাল পেঁয়াজ, কিন্তু কোনটা বেশি স্বাস্থ্যকর? কোন পেঁয়াজে দূর হবে একাধিক জটিল-কঠিন রোগ? পড়ুন

বাজারে দু-ধরণের পেঁয়াজ পাওয়া যায়। সাদা ও গোলাপি পেঁয়াজ। এরমধ্যে আমরা সাধারণত গোলাপি পেঁয়াজ-ই কিনে আনি রান্নার জন্য। এখানেই বড় ভুল করে ফেলি।
বাজারে দু-ধরণের পেঁয়াজ পাওয়া যায়। সাদা ও গোলাপি পেঁয়াজ। এরমধ্যে আমরা সাধারণত গোলাপি পেঁয়াজ-ই কিনে আনি রান্নার জন্য। এখানেই বড় ভুল করে ফেলি।
প্রথমেই জেনে নিন সাদা পেয়াজ আর লাল পেঁয়াজের মধ্যে ফারাক কোথায়? পুষ্টিবিশেষজ্ঞরা বলেন, সাদা পেঁয়াজের অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ লাল পেঁয়াজের থেকে অনেক বেশি। পাশাপাশি সাদা পেঁয়াজ লাল পেঁয়াজের মত ঝাঁঝালো নয়। আর কোন কোন কারণে লাল পেঁয়াজের বদলে সাদা পেঁয়াজ খাবেন?

প্রথমেই জেনে নিন সাদা পেয়াজ আর লাল পেঁয়াজের মধ্যে ফারাক কোথায়? পুষ্টিবিশেষজ্ঞরা বলেন, সাদা পেঁয়াজের অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ লাল পেঁয়াজের থেকে অনেক বেশি। পাশাপাশি সাদা পেঁয়াজ লাল পেঁয়াজের মত ঝাঁঝালো নয়। আর কোন কোন কারণে লাল পেঁয়াজের বদলে সাদা পেঁয়াজ খাবেন?
সংক্রমণ সারায়-- সাদা পেঁয়াজে প্রদাহরোধকারি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা যে-কোনওরকম সংক্রমণ দূরে রাখতে ওস্তাদ। এতে প্রাকৃতিকভাবেই অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য থাকে যা চোখ, নাক ও কানের সংক্রমণ সারায়।
সংক্রমণ সারায়– সাদা পেঁয়াজে প্রদাহরোধকারি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা যে-কোনওরকম সংক্রমণ দূরে রাখতে ওস্তাদ। এতে প্রাকৃতিকভাবেই অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য থাকে যা চোখ, নাক ও কানের সংক্রমণ সারায়।
অ্যাসিডিটি কমায়--সাদা পেঁয়াজ অ্যালকালাইন, কজেই যখন খাবারে মেশানো হয় তখন তা রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেটের অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখে।
অ্যাসিডিটি কমায়–সাদা পেঁয়াজ অ্যালকালাইন, কজেই যখন খাবারে মেশানো হয় তখন তা রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেটের অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখে।

শ্বাসযন্ত্রের অসুখ সারায়-- পেঁয়াজে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শরীরের প্রদাহ কমায়। সাদা পেঁয়াজের রস মধু মিশিয়ে খেলে সর্দি-কাশির অব্যর্থ দাওয়াই। এই মিশেল ৫ ঘন্টা পর্যন্ত ফ্রিজেও রাখা যায়। এমনকি পেঁয়াসের রস আর মধু বুকে মালিশ করার পর কিছুক্ষণ সুতির কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখলে বুকের জমা কফ বেরিয়ে আসে।

শ্বাসযন্ত্রের অসুখ সারায়– পেঁয়াজে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শরীরের প্রদাহ কমায়। সাদা পেঁয়াজের রস মধু মিশিয়ে খেলে সর্দি-কাশির অব্যর্থ দাওয়াই। এই মিশেল ৫ ঘন্টা পর্যন্ত ফ্রিজেও রাখা যায়। এমনকি পেঁয়াসের রস আর মধু বুকে মালিশ করার পর কিছুক্ষণ সুতির কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখলে বুকের জমা কফ বেরিয়ে আসে।

চুলের স্বাস্থ্য ভাল করে-- চুল ও স্ক্যাল্পে সাদা পেঁয়াজের রস মাখলে চুল পড়া বন্ধ হয়, নতুন চুল গজায়।
চুলের স্বাস্থ্য ভাল করে– চুল ও স্ক্যাল্পে সাদা পেঁয়াজের রস মাখলে চুল পড়া বন্ধ হয়, নতুন চুল গজায়।