Rimi Sen: বারবার খারাপ বিলাসবহুল গাড়ি! আইনি নোটিস রিমির, ৫০ কোটির ক্ষতিপূরণের দাবি

বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা ল্যান্ড রোভারের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করলেন বলিউড অভিনেত্রী রিমি সেন। সেই সঙ্গে সংস্থার কাছ থেকে ৫০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণও দাবি করেছেন। অভিনেত্রীর দাবি, তাঁকে একটি ত্রুটিপূর্ণ গাড়ি দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালে গাড়িটি কেনার পর থেকেই তা নিয়ে বেশ সমস্যা এবং বিপাকে পড়তে হয়েছে তাঁকে। আপাতত রিমি এবং গাড়ি নির্মাতা সংস্থার এই আইনি যুদ্ধই উঠে এসেছে এনডিটিভি-র এক প্রতিবেদনে।
বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা ল্যান্ড রোভারের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করলেন বলিউড অভিনেত্রী রিমি সেন। সেই সঙ্গে সংস্থার কাছ থেকে ৫০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণও দাবি করেছেন। অভিনেত্রীর দাবি, তাঁকে একটি ত্রুটিপূর্ণ গাড়ি দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালে গাড়িটি কেনার পর থেকেই তা নিয়ে বেশ সমস্যা এবং বিপাকে পড়তে হয়েছে তাঁকে। আপাতত রিমি এবং গাড়ি নির্মাতা সংস্থার এই আইনি যুদ্ধই উঠে এসেছে এনডিটিভি-র এক প্রতিবেদনে।
জাগুয়ার ল্যান্ড রোভারের জন্য অনুমোদিত ডিলার সতীশ মোটর্স প্রাইভেট লিমিটেডের কাছ থেকে প্রায় ৯২ লক্ষ টাকা খরচ করে বিলাসবহুল গাড়িটি কিনেছিলেন রিমি সেন। গাড়িটিতে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বৈধ ওয়ারেন্টি ছিল। যদিও কোভিড অতিমারীর জেরে হওয়া লকডাউনে গাড়িটি খুবই কম ব্যবহার করা হয়েছে। এরপর লকডাউন উঠে যাওয়ার পরে গাড়িটি নিয়মিত চালাতে শুরু করেন অভিনেত্রী।
জাগুয়ার ল্যান্ড রোভারের জন্য অনুমোদিত ডিলার সতীশ মোটর্স প্রাইভেট লিমিটেডের কাছ থেকে প্রায় ৯২ লক্ষ টাকা খরচ করে বিলাসবহুল গাড়িটি কিনেছিলেন রিমি সেন। গাড়িটিতে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বৈধ ওয়ারেন্টি ছিল। যদিও কোভিড অতিমারীর জেরে হওয়া লকডাউনে গাড়িটি খুবই কম ব্যবহার করা হয়েছে। এরপর লকডাউন উঠে যাওয়ার পরে গাড়িটি নিয়মিত চালাতে শুরু করেন অভিনেত্রী।
তাঁর অভিযোগ, নিয়মিত চালানোর পর থেকেই একাধিক ত্রুটি তাঁর নজরে আসে। সানরুফ, সাউন্ড সিস্টেম এবং রিয়ার-এন্ড ক্যামেরা সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে থাকে। তবে গত ২৫ অগাস্ট ২০২২ তারিখ নাগাদ একটি নির্দিষ্ট ঘটনা ঘটেছিল। যার ফলে ত্রুটিপূর্ণ একটি রিয়ার-এন্ড ক্যামেরার কারণে তাঁর গাড়িটি সোজাসুজি গিয়ে একটি পিলারে ধাক্কা মেরেছিল।
তাঁর অভিযোগ, নিয়মিত চালানোর পর থেকেই একাধিক ত্রুটি তাঁর নজরে আসে। সানরুফ, সাউন্ড সিস্টেম এবং রিয়ার-এন্ড ক্যামেরা সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে থাকে। তবে গত ২৫ অগাস্ট ২০২২ তারিখ নাগাদ একটি নির্দিষ্ট ঘটনা ঘটেছিল। যার ফলে ত্রুটিপূর্ণ একটি রিয়ার-এন্ড ক্যামেরার কারণে তাঁর গাড়িটি সোজাসুজি গিয়ে একটি পিলারে ধাক্কা মেরেছিল।
ডিলারশিপের কাছে বারবার ওই সংক্রান্ত অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও তাঁর অভিযোগ গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হয়নি। রিমির অভিযোগ, পদক্ষেপ গ্রহণ করার আগে ডিলাররা এই ত্রুটির প্রমাণ চেয়েছিলেন। যার ফলে একটা সমস্যা শেষ হতে না হতেই আরও একটা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে।
ডিলারশিপের কাছে বারবার ওই সংক্রান্ত অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও তাঁর অভিযোগ গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হয়নি। রিমির অভিযোগ, পদক্ষেপ গ্রহণ করার আগে ডিলাররা এই ত্রুটির প্রমাণ চেয়েছিলেন। যার ফলে একটা সমস্যা শেষ হতে না হতেই আরও একটা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে।
আইনি নোটিসে রিমি সেন জানান যে, গাড়িটি প্রথম থেকেই ত্রুটিতে ভরা ছিল। স্বীকৃত ডিলাররা যে ম্যানুফ্যাকচারিং এবং মেনটেনেন্স করেছেন, তাতেই সমস্যা ছিল। তাঁর বক্তব্য, দশ বারেরও বেশি সময় ধরে মেরামতিতে পাঠাতে হয়েছিল গাড়িটিকে। কিন্তু তা সত্ত্বেও সমস্যা দূর হয়নি। ফলে এর থেকে যথেষ্ট মানসিক যন্ত্রণার শিকার হতে হয়েছে অভিনেত্রীকে। যার জেরে ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৫০ কোটি টাকা দাবি করেছেন অভিনেত্রী। সেই সঙ্গে আইনি খরচ মেটানোর জন্যও আরও ১০ লক্ষ টাকা দাবি করেছেন রিমি।
আইনি নোটিসে রিমি সেন জানান যে, গাড়িটি প্রথম থেকেই ত্রুটিতে ভরা ছিল। স্বীকৃত ডিলাররা যে ম্যানুফ্যাকচারিং এবং মেনটেনেন্স করেছেন, তাতেই সমস্যা ছিল। তাঁর বক্তব্য, দশ বারেরও বেশি সময় ধরে মেরামতিতে পাঠাতে হয়েছিল গাড়িটিকে। কিন্তু তা সত্ত্বেও সমস্যা দূর হয়নি। ফলে এর থেকে যথেষ্ট মানসিক যন্ত্রণার শিকার হতে হয়েছে অভিনেত্রীকে। যার জেরে ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৫০ কোটি টাকা দাবি করেছেন অভিনেত্রী। সেই সঙ্গে আইনি খরচ মেটানোর জন্যও আরও ১০ লক্ষ টাকা দাবি করেছেন রিমি।