গায়িকার এই পোস্টের বক্তব্য এবং সমসাময়িক বিতর্ক-আলোচনা ইত্যাদি, এবং কমেন্ট বক্সে বন্ধুদের সঙ্গে কথোপকথন দেখে দুইয়ে দুইয়ে চার করতে খুব অসুবিধা হয় না। সাহানার বিরক্তির উদ্রেক হয়েছে বাঙালি জাতির এই পরনিন্দা-পরচর্চার প্রতি গভীর প্রেমকেই কথা দিয়ে বিদ্ধ করতে চাইলেন বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে।

Sahana Bajpaie on Anupam Roy Wedding: ‘এবার কার দোষ হবে?’ অনুপমের বিয়ের ঘোষণার পরেই তোপ দাগলেন সাহানা! গসিপ-গাথা নিয়ে বিস্ফোরক গায়িকা

ক্ষুব্ধ গায়িকা সাহানা বাজপেয়ী। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বাঙালিদের একাংশকে তীব্র কটাক্ষ করলেন তিনি। অন্যের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বাঙালিদের আগ্রহ এবং কাটাছেঁড়া করার প্রবণতাকে তোপ দাগলেন সাহানা। কিন্তু হঠাৎ এত বিরক্ত হলেন কেন গায়িকা?
ক্ষুব্ধ গায়িকা সাহানা বাজপেয়ী। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বাঙালিদের একাংশকে তীব্র কটাক্ষ করলেন তিনি। অন্যের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বাঙালিদের আগ্রহ এবং কাটাছেঁড়া করার প্রবণতাকে তোপ দাগলেন সাহানা। কিন্তু হঠাৎ এত বিরক্ত হলেন কেন গায়িকা?
সেই ২৭ নভেম্বরের পর ২৬ ফেব্রুয়ারি। ঠিক তিন মাস পরে একই ঘটনার বর্ধিত সংস্করণ নিয়ে গসিপ-গাথা শুরু হয়েছে বাংলায়। টেলিপাড়া থেকে টলিপাড়া, ফেসবুক থেকে ইনস্টাগ্রাম, চায়ের দোকান থেকে ক্যাফে শপ, সর্বত্র ফের এক আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনার কেন্দ্রে এতদিন ছিলেন তিনটি মানুষ। গতকাল থেকে আরও একজনের অন্তর্ভুক্তি হয়েছে।
সেই ২৭ নভেম্বরের পর ২৬ ফেব্রুয়ারি। ঠিক তিন মাস পরে একই ঘটনার বর্ধিত সংস্করণ নিয়ে গসিপ-গাথা শুরু হয়েছে বাংলায়। টেলিপাড়া থেকে টলিপাড়া, ফেসবুক থেকে ইনস্টাগ্রাম, চায়ের দোকান থেকে ক্যাফে শপ, সর্বত্র ফের এক আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনার কেন্দ্রে এতদিন ছিলেন তিনটি মানুষ। গতকাল থেকে আরও একজনের অন্তর্ভুক্তি হয়েছে।
অনুপম রায়, পিয়া চক্রবর্তী, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় এবং প্রস্মিতা পাল। তাঁদের পরিচিতি যথাক্রমে গায়ক-সুরকার, সমাজসেবী-গায়িকা, অভিনেতা-পরিচালক, গায়িকা। বাংলা বিনোদনী জগতে প্রত্যেকেরই স্বতন্ত্র পরিচয় রয়েছে।
অনুপম রায়, পিয়া চক্রবর্তী, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় এবং প্রস্মিতা পাল। তাঁদের পরিচিতি যথাক্রমে গায়ক-সুরকার, সমাজসেবী-গায়িকা, অভিনেতা-পরিচালক, গায়িকা। বাংলা বিনোদনী জগতে প্রত্যেকেরই স্বতন্ত্র পরিচয় রয়েছে।
তাও গত কয়েক মাস ধরে এঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক বারবার চর্চায় এসেছে। ২০২১ সালে ছ’বছরের দাম্পত্যে ইতি টেনে বিবাহবিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছিলেন অনুপম এবং পিয়া। তখন বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে তৃতীয় ব্যক্তির প্রসঙ্গ উঠে আসে।
তাও গত কয়েক মাস ধরে এঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক বারবার চর্চায় এসেছে। ২০২১ সালে ছ’বছরের দাম্পত্যে ইতি টেনে বিবাহবিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছিলেন অনুপম এবং পিয়া। তখন বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে তৃতীয় ব্যক্তির প্রসঙ্গ উঠে আসে।
কানাঘুষো শোনা যায় পরমব্রতর নাম। তার দু’বছরের মধ্যে গত ২৭ নভেম্বর আইনি বিয়ে সারেন পরম-পিয়া। আর তারই সাড়ে তিন মাস পরে প্রস্মিতার সঙ্গে অনুপমের বিয়ের খবর।
কানাঘুষো শোনা যায় পরমব্রতর নাম। তার দু’বছরের মধ্যে গত ২৭ নভেম্বর আইনি বিয়ে সারেন পরম-পিয়া। আর তারই সাড়ে তিন মাস পরে প্রস্মিতার সঙ্গে অনুপমের বিয়ের খবর।
ফের ছাইচাপা আগুনে ঘি ঢালা হল। আবার শুরু গসিপচর্চা। পরমব্রত এবং পিয়ার বিয়ের সময়ে তাঁদের কটাক্ষের সম্মুখীন হতে হয়েছিল। অনুপমের সঙ্গে সমব্যথী হয়েছিলেন ভক্তরা।
ফের ছাইচাপা আগুনে ঘি ঢালা হল। আবার শুরু গসিপচর্চা। পরমব্রত এবং পিয়ার বিয়ের সময়ে তাঁদের কটাক্ষের সম্মুখীন হতে হয়েছিল। অনুপমের সঙ্গে সমব্যথী হয়েছিলেন ভক্তরা।
এবার অনুপম এবং প্রস্মিতার বিয়ের সময়ে অনেকের বক্তব্য, কেন পরম-পিয়াকে কটাক্ষ করা হল, অনুপমও তো প্রেম করছিলেন, কে আর কটা বিয়ে করবে ইত্যাদি।
এবার অনুপম এবং প্রস্মিতার বিয়ের সময়ে অনেকের বক্তব্য, কেন পরম-পিয়াকে কটাক্ষ করা হল, অনুপমও তো প্রেম করছিলেন, কে আর কটা বিয়ে করবে ইত্যাদি।
আর সে সবের পরেই হঠাৎ সাহানার ফেসবুকে ভেসে উঠল একটা পোস্ট। যেখানে লেখা, ‘এই বার তো মহা কনফিউশন হয়ে গেল। এবার কার দোষ হবে? ফেসবুকীয় ধরে নেওয়া গেঁজেল-গপ্পো বানিয়ে খাপ পঞ্চায়েত খুলে কে কটা বিয়ে করল, কে কটা প্রেম করল, কার এটা কত নম্বর বিয়ে, এইসব নিয়ে চরিত্রের চচ্চড়ি বানিয়ে তাদের (বিশেষত মহিলাদের/মেয়েদের) যারপরনাই অপমান করা হবে কাকে কাকে কাকে (ইকো …ইকো…ইকো)?’
আর সে সবের পরেই হঠাৎ সাহানার ফেসবুকে ভেসে উঠল একটা পোস্ট। যেখানে লেখা, ‘এই বার তো মহা কনফিউশন হয়ে গেল। এবার কার দোষ হবে? ফেসবুকীয় ধরে নেওয়া গেঁজেল-গপ্পো বানিয়ে খাপ পঞ্চায়েত খুলে কে কটা বিয়ে করল, কে কটা প্রেম করল, কার এটা কত নম্বর বিয়ে, এইসব নিয়ে চরিত্রের চচ্চড়ি বানিয়ে তাদের (বিশেষত মহিলাদের/মেয়েদের) যারপরনাই অপমান করা হবে কাকে কাকে কাকে (ইকো …ইকো…ইকো)?’
‘কার দুঃখে কার হৃদয়ভাঙা হাহাকার-ওয়ালা রিলস ও হ্যাজ নামবে? এ বাবা এখন কী হবে? এখন কার বাপবাপান্ত করবে জাতি? কার শোকে মামা-ভাগ্নে পাহাড়ের পাথর হবে বাঙালি? জাতি কীভাবে বাঁচবে?’
‘কার দুঃখে কার হৃদয়ভাঙা হাহাকার-ওয়ালা রিলস ও হ্যাজ নামবে? এ বাবা এখন কী হবে? এখন কার বাপবাপান্ত করবে জাতি? কার শোকে মামা-ভাগ্নে পাহাড়ের পাথর হবে বাঙালি? জাতি কীভাবে বাঁচবে?’
গায়িকার এই পোস্টের বক্তব্য এবং সমসাময়িক বিতর্ক-আলোচনা ইত্যাদি, এবং কমেন্ট বক্সে বন্ধুদের সঙ্গে কথোপকথন দেখে দুইয়ে দুইয়ে চার করতে খুব অসুবিধা হয় না। সাহানার বিরক্তির উদ্রেক হয়েছে বাঙালি জাতির এই পরনিন্দা-পরচর্চার প্রতি গভীর প্রেমকেই কথা দিয়ে বিদ্ধ করতে চাইলেন বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে।
গায়িকার এই পোস্টের বক্তব্য এবং সমসাময়িক বিতর্ক-আলোচনা ইত্যাদি, এবং কমেন্ট বক্সে বন্ধুদের সঙ্গে কথোপকথন দেখে দুইয়ে দুইয়ে চার করতে খুব অসুবিধা হয় না। সাহানার বিরক্তির উদ্রেক হয়েছে বাঙালি জাতির এই পরনিন্দা-পরচর্চার প্রতি গভীর প্রেমকেই কথা দিয়ে বিদ্ধ করতে চাইলেন বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে।