ক্ষুব্ধ গায়িকা সাহানা বাজপেয়ী। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বাঙালিদের একাংশকে তীব্র কটাক্ষ করলেন তিনি। অন্যের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বাঙালিদের আগ্রহ এবং কাটাছেঁড়া করার প্রবণতাকে তোপ দাগলেন সাহানা। কিন্তু হঠাৎ এত বিরক্ত হলেন কেন গায়িকা?
সেই ২৭ নভেম্বরের পর ২৬ ফেব্রুয়ারি। ঠিক তিন মাস পরে একই ঘটনার বর্ধিত সংস্করণ নিয়ে গসিপ-গাথা শুরু হয়েছে বাংলায়। টেলিপাড়া থেকে টলিপাড়া, ফেসবুক থেকে ইনস্টাগ্রাম, চায়ের দোকান থেকে ক্যাফে শপ, সর্বত্র ফের এক আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনার কেন্দ্রে এতদিন ছিলেন তিনটি মানুষ। গতকাল থেকে আরও একজনের অন্তর্ভুক্তি হয়েছে।
অনুপম রায়, পিয়া চক্রবর্তী, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় এবং প্রস্মিতা পাল। তাঁদের পরিচিতি যথাক্রমে গায়ক-সুরকার, সমাজসেবী-গায়িকা, অভিনেতা-পরিচালক, গায়িকা। বাংলা বিনোদনী জগতে প্রত্যেকেরই স্বতন্ত্র পরিচয় রয়েছে।
তাও গত কয়েক মাস ধরে এঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক বারবার চর্চায় এসেছে। ২০২১ সালে ছ’বছরের দাম্পত্যে ইতি টেনে বিবাহবিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছিলেন অনুপম এবং পিয়া। তখন বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে তৃতীয় ব্যক্তির প্রসঙ্গ উঠে আসে।
কানাঘুষো শোনা যায় পরমব্রতর নাম। তার দু’বছরের মধ্যে গত ২৭ নভেম্বর আইনি বিয়ে সারেন পরম-পিয়া। আর তারই সাড়ে তিন মাস পরে প্রস্মিতার সঙ্গে অনুপমের বিয়ের খবর।
ফের ছাইচাপা আগুনে ঘি ঢালা হল। আবার শুরু গসিপচর্চা। পরমব্রত এবং পিয়ার বিয়ের সময়ে তাঁদের কটাক্ষের সম্মুখীন হতে হয়েছিল। অনুপমের সঙ্গে সমব্যথী হয়েছিলেন ভক্তরা।
এবার অনুপম এবং প্রস্মিতার বিয়ের সময়ে অনেকের বক্তব্য, কেন পরম-পিয়াকে কটাক্ষ করা হল, অনুপমও তো প্রেম করছিলেন, কে আর কটা বিয়ে করবে ইত্যাদি।
আর সে সবের পরেই হঠাৎ সাহানার ফেসবুকে ভেসে উঠল একটা পোস্ট। যেখানে লেখা, ‘এই বার তো মহা কনফিউশন হয়ে গেল। এবার কার দোষ হবে? ফেসবুকীয় ধরে নেওয়া গেঁজেল-গপ্পো বানিয়ে খাপ পঞ্চায়েত খুলে কে কটা বিয়ে করল, কে কটা প্রেম করল, কার এটা কত নম্বর বিয়ে, এইসব নিয়ে চরিত্রের চচ্চড়ি বানিয়ে তাদের (বিশেষত মহিলাদের/মেয়েদের) যারপরনাই অপমান করা হবে কাকে কাকে কাকে (ইকো …ইকো…ইকো)?’
‘কার দুঃখে কার হৃদয়ভাঙা হাহাকার-ওয়ালা রিলস ও হ্যাজ নামবে? এ বাবা এখন কী হবে? এখন কার বাপবাপান্ত করবে জাতি? কার শোকে মামা-ভাগ্নে পাহাড়ের পাথর হবে বাঙালি? জাতি কীভাবে বাঁচবে?’
গায়িকার এই পোস্টের বক্তব্য এবং সমসাময়িক বিতর্ক-আলোচনা ইত্যাদি, এবং কমেন্ট বক্সে বন্ধুদের সঙ্গে কথোপকথন দেখে দুইয়ে দুইয়ে চার করতে খুব অসুবিধা হয় না। সাহানার বিরক্তির উদ্রেক হয়েছে বাঙালি জাতির এই পরনিন্দা-পরচর্চার প্রতি গভীর প্রেমকেই কথা দিয়ে বিদ্ধ করতে চাইলেন বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে।
গত নভেম্বর মাসে বাংলা বিনোদন জগতে আলোড়ন পড়ে গিয়েছিল। অনুপম রায়ের প্রাক্তন স্ত্রী পিয়া চক্রবর্তী বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়কে। চমকে উঠেছিল বাংলা। ফের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষে টলিপাড়া সরগরম।
নতুন খবরের খুঁটি বাঁধা আছে গত নভেম্বরের সেই বিয়ের খবরেই। এবার জানা গেল, অনুপম রায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন। ফের জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করতে চলেছেন গায়ক।
জানা গিয়েছে, আগামী ২ মার্চ বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন অনুপম। কাছের মানুষ এবং পরিবার-পরিজনদের সাক্ষী রেখে চার হবে এক হাত। পাত্রী, প্রস্মিতা পাল।
ভালবেসেই ছাদনাতলায় পৌঁছনোর সিদ্ধান্ত তাঁদের। টলিউডের একাধিক ছবিতে গান গেয়েছেন প্রস্মিতা। অনুপমের সঙ্গে অনেকদিন ধরেই কাজ করছেন তিনি।
পরমব্রত-পিয়ার বিয়ের খবর প্রকাশ পেতেই অনুপমের জন্য সমবেদনা প্রকাশ করেছিলেন ভক্তরা। কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন অভিনেতা। বিয়ে করে কটাক্ষ, কুমন্তব্য সব সহ্য করেছিলেন পরমব্রত।
সেই অভিনেতা আজ কী বলছেন তাঁর বন্ধুর বিয়ের খবরে? নিউজ18 বাংলা পরমব্রতকে যোগাযোগ করার পর তিনি বললেন, খবরটি জানতেন না। নিউজ18 বাংলার থেকেই প্রথম এই সুসংবাদ পৌঁছেছে তাঁর কাছে।
তারপর পরমব্রত বলেন, ‘‘দু’জন মানুষ ভালবেসে একসঙ্গে থাকতে চাইছে, এটা সবসময়েই আনন্দের খবর। অনেক শুভেচ্ছা অনুপম এবং প্রস্মিতাকে।’’
২০২১ সালে ছ’বছরের দাম্পত্যে ইতি টেনে বিবাহবিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছিলেন অনুপম এবং পিয়া। তখন বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে তৃতীয় ব্যক্তির প্রসঙ্গ উঠে আসে। কানাঘুষো শোনা যায় পরমব্রতর নাম।
তার দু’বছরের মধ্যে বিয়ে করেন পরম-পিয়া। আর তারই সাড়ে তিন মাস পরে প্রস্মিতার সঙ্গে অনুপমের বিয়ের খবর।
অনুপম এবং প্রস্মিতার প্রেমের গুঞ্জন নতুন নয়। দু’জনের রসায়ন নিয়ে চর্চা ছিল বহু আগে থেকেই। তবে প্রেমের বিষয়ে কখনও কোনও মন্তব্য করেননি তাঁরা।
বাবার বাইকের পিছনে বসে ছেলেটি চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা, পরনে স্কুলের পোশাক, পিঠে ব্যাগ। বাবার বাইকেই স্কুলে যাচ্ছেন কিশোর। দেখে কি একটু চেনা চেনা লাগছে? কয়েকটি সূত্র ধরিয়ে দেওয়া যাক।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এই ছবি। বর্তমানে ইনি একজন টলি তারকা। তিনি নিজেই স্যোশাল মিডিয়ায় এই ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন।
ছবিতে থাকা ছাত্রটি এখন টলিউডের অন্যতম বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী। বর্তমানে তাঁকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই। ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে তিনি সঙ্গীত জগতে পা রাখেন।
চিনতে পারলেন কি ইনি কে ? নবম বা দশম শ্রেণিতে পড়া এই স্কুলছাত্র হলেন সঙ্গীত পরিচালক তথা গায়ক অনুপম রায়।
অনুপম তাঁর অসাধারণ গান দিয়ে মন জয় করেছেন হাজারও ভক্তর। তবে বর্তমানে তিনি তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী পিয়া চক্রবর্তীর জন্য ফের চর্চায়। সম্প্রতি পরমব্রত চট্টপাধ্যায়ের সঙ্গে পিয়া বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। অন্য দিকে পরমব্রত ও অনুপমের বন্ধুত্বের কথা কারও অজানা নয়। তারই মাঝে নতুন এই সমীকরণ নিয়ে শুরু হয় নানা চর্চা।
তবে সে সব কিছু নিয়ে সেভাবে নিজের কোনও মন্তব্য প্রকাশ করেননি গায়ক। তিনি কাজ নিয়ে ব্যস্ত। কিছুদিন আগেই তাঁর নতুন কমিকস প্রকাশ্যে এসেছে। বাবার জন্মদিনে তিনি এই ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখেন, ‘বাবা তুমি আমার হিরো, শুভ জন্মদিন’।
বিয়ের পর প্রথম নববর্ষ পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও পিয়া চক্রবর্তীর। তাঁদের বিয়েটাই ছিল একটা বড় চমক। বিয়ের আগের দিন পর্যন্ত তাঁদের সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যে কখনই মুখ খোলেনি পরম-পিয়া।
তাঁদের বিয়ের দিন সকালে খবরটি ফাঁস হয়ে যায়। তারপর থেকে তাঁদের নানা সময়ের আপডেট জানতে মুখিয়ে থাকেন অনুরাগীরা।
কিছু দিন আগে ২৭-এ নভেম্বর তাঁদের বিয়ের মাসপূর্তি হয়। সেদিন ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুদের নিয়ে সুন্দর একটি সন্ধ্যা কাটিয়েছিলেন তারকা দম্পতি৷
অনুপম রায় এদিন ছিলেন যিশু সেনগুপ্তর হাউস পার্টিতে। অনেকেই মনে করছেন, অনুপমের জন্যই নাকি ডাক পাননি পরম-পিয়া। তবে এ বিষয়ের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা যাচাই করেনি।
কাজেই পরম-পিয়া কীভাবে বছরের শুরুর দিনটা কাটালেন তা জানার আগ্রহ ছিল অনেকেরই। অবশেষে পিয়া তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে ছবি দিয়ে জানালেন সে কথা। ১ জানুয়ারি শহরের এক নামী চাইনিজ রেস্তোরাঁয় স্বপরিবারে ডিনারে গিয়েছিলেন নবদম্পতি। সেই ছবি শেয়ার করে পিয়া ক্যাপশনে লেখেন, ‘ ১ জানুয়ারির পরিকল্পনা… পরিবারের সঙ্গে চাইনিজ ডিনার’।
সেই ছবি শেয়ার করে পিয়া ছন্দ মিলিয়ে ইংরাজিতে ক্যাপশন লেখেন। যা বাংলা করলে দাঁড়ায় ‘ ১ জানুয়ারির পরিকল্পনা…পরিবারের সঙ্গে চাইনিজ ডিনার’।
বিয়ে করেছেন ২৭-এ নভেম্বর৷ মাসপূর্তি পর ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুদের নিয়ে সুন্দর সন্ধ্যা কাটালেন পরম-পিয়া৷ এটাই ছিল তাঁদের বিয়ের পার্টি যেখানে কর্মক্ষেত্রের সব বন্ধু-বান্ধবদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন নব দম্পতি৷
পরমব্রতর বাড়িতেই বসেছিল এই আসর ৷ রাতের পার্টিতে যেন ছিল চাঁদের হাট৷ গোটা ইন্ডাস্ট্রিই যেন উপস্থিত ছিল সেখানে৷
আমন্ত্রিতদের তালিকায় ছিলেন মুনমুন সেন, অরিন্দম শীল, অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী, ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত, শান্তিলাল মুখোপাধ্যায়, চিরঞ্জিত চক্রবর্তী, রুদ্রনীল ঘোষ-সহ আরও অনেকে৷
উপস্থিত ছিলেন সস্ত্রীক আবীর চট্টোপাধ্যায়, সৃজিত মুখোপাধ্যায়৷ রুদ্রনীল ঘোষও হাজির হয়েছিলেন।
পরম-পিয়ার বিয়েতে টলিউড থেকে একমাত্র আমন্ত্রিত ছিলেন ঋতব্রত আর অনুষা। রিসেপশনেও তাঁরা ছিলেন।
এছাড়া দেখা মিলল টলিউডের সদ্য বিবাহিত সন্দীপ্তার৷ সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্বামী সৌম্য মুখোপাধ্যায়৷
পরমব্রত-পিয়া দু’জনে ছিলেন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে৷ পরমের পরনে ছিল কোট-প্যান্ট এবং পিয়া পরেছিলেন নীল ড্রেস ৷ জানেন কি পিয়ার এই পোশাকের দাম কত?
ড্রেসের মূল্য ছিল ৪০৯৯ টাকা। এই ককটেল ড্রেসের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হল এটি পাফ স্লিভস এবং প্লিটেড ঘের।
কলকাতা: বড়দিন উপলক্ষে নিজেদের ছবি শেয়ার করলেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী পিয়া চক্রবর্তী। পেশায় সমাজসেবিকা পিয়া জনপ্রিয় গায়ক অনুপম রায়ের প্রাক্তন স্ত্রী। পরমব্রতর সঙ্গে কিছুদিন আগেই বিয়ে করেছেন পিয়া। বিয়ের পর হানিমুনে গিয়েছিলেন ডাবলিনে। সেখানকারই একটি ছবি শেয়ার করে মেরি ক্রিসমাস জানিয়েছেন পরম-পিয়া।
ছবি শেয়ার করে পিয়া তাতে লিখেছেন, ‘সবাইকে মেরি ক্রিসমাস। ছবি ডাবলিন ২০২৩। আমাদের এ বছর ক্রিসমাস আগেই এসেছিল’। ছবি পোস্ট হলেই নিমেষে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ক্রিসমাস ইভে পরম-পিয়ার বাড়িতে জমাটি পার্টি ছিল। শাখা পলা-সিদুঁর নয়, আধুনিক নীল ড্রেসেই নজর কাড়েন সদ্য বিবাহিত পরম ঘরণী পিয়া।
আরও পড়ুন: নীল চোখের মণি, অবশেষে সামনে এল রাহা কাপুর, বড়দিনে মেয়ের সঙ্গে পরিচয় করালেন রণবীর-আলিয়া! দেখুন ভিডিও
বিয়ে করেছেন ২৭-এ নভেম্বর৷ প্রায় ১ মাস পর ইন্ডাস্ট্রির সকলের সঙ্গে এক সুন্দর সন্ধ্যা কাটালেন পরম-পিয়া৷ এটাই ছিল তাঁদের বিয়ের পার্টি যেখানে কর্মক্ষেত্রের সব বন্ধুবান্ধবদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন নবদম্পতি৷ পরমব্রতর বাড়িতেই বসেছিল এই আসর৷ রাতের পার্টিতে যেন ছিল চাঁদের হাট৷ গোটা ইন্ডাস্ট্রিই যেন উপস্থিত ছিল সেখানে৷
আরও পড়ুন: কালজয়ী এক শর্তহীন প্রেমকাহিনি, অমৃতার সঙ্গে ‘দেখা’ করতে চলেই গেলেন ইমরোজ; আর তর সইল না
গত ২৭ নভেম্বর সকলকে অবাক করে দিয়ে রেজিস্ট্রি বিয়ে সারেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও পিয়া চক্রবর্তী। নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানাতে একদম ‘ক্লোজড ডোর’ রিসেপশনে হাজির হয়েছিলেন পরমব্রত-র প্রিয়জনেরা।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
বিয়ে করেছেন ২৭-এ নভেম্বর৷ প্রায় ১ মাস পর ইন্ডাস্ট্রির সকলের সঙ্গে এক সুন্দর সধ্যা কাটালেন পরম-পিয়া৷ এটাই ছিল তাঁদের বিয়ের পার্টি যেখানে কর্মক্ষেত্রের সব বন্ধুবান্ধবদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন নব দম্পতি৷ (Photo Courtesy-Facebook)
পরমব্রতর বাড়িতেই বসেছিল এই আসর৷ রাতের পার্টিতে যেন ছিল চাঁদের হাট৷ গোটা ইন্ডাস্ট্রিই যেন উপস্থিত ছিল সেখানে৷(Photo Courtesy-Facebook)
পরমব্রত-পিয়া দু’জনে অবশ্য ছিলেন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে৷(Photo Courtesy-Facebook)
পরমের পরনে ছিল কোট-প্যান্ট৷ এবং পিয়া পরেছিলেন নীল ড্রেস৷ খুবই সুন্দর লাগছিল দু’জনকে৷(Photo Courtesy-Facebook)
আমন্ত্রিতদের তালিকায় ছিলেন মুনমুন সেন, অরিন্দম শীল, অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী, ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত, শান্তিলাল মুখোপাধ্যায়, চিরঞ্জিত চক্রবর্তী, রুদ্রনীল ঘোষ সহ আরও অনেকে৷(Photo Courtesy-Facebook)
সস্ত্রীক হাজির ছিলেন আবীর চট্টোপাধ্যায়, সৃজিত মুখোপাধ্যায়৷(Photo Courtesy-Facebook)
রুদ্রনীল ঘোষের সঙ্গে পরমের বন্ধুত্ব নিয়ে অনেক চর্চা হয়েছে৷ তাঁদের কখনও ভাব বা কখনও ঝগড়া নিয়ে সরগরম থাকে ইন্ডাস্ট্রি৷ সেই রুদ্র ছিলেন পার্টি আলো করে৷ এবং একটা প্রশ্নই তাঁকে করা হচ্ছিল যে তিনি কবে বিয়ে করছেন?(Photo Courtesy-Facebook)
এছাড়া দেখা মিলল টলিউডের সদ্য বিবাহিত সন্দীপ্তার৷ সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্বামী সৌম্য মুখোপাধ্যায়৷(Photo Courtesy-Facebook)
ছিলেন শ্রীকান্ত মোহতা, মহেন্দ্র সোনি, নিসপাল সিং৷(Photo Courtesy-Facebook)
দেখা মিলল গৌরব-ঋদ্ধিমারও(Photo Courtesy-Facebook)
পরমব্রত পিয়ার বিয়ে নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে৷ অনুপম রায়ের সঙ্গে পিয়ার বিয়ে এবং ডিভোর্স৷ তারপর পরমের সঙ্গে পিয়ার প্রেম এবং বিয়ে৷ খুবই গোপনে বিয়ে সারেন তাঁরা৷ বিয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন শুধুমাত্র কাছে মানুষরা৷(Photo Courtesy-Facebook)
যদিও বিয়ের পরদিন দুপুরেই ঢাকুরিয়া আমরিতে ভর্তি হন পিয়া। পরীক্ষার পর স্পষ্টই জানা যায়, তাঁর কিডনিতে দিনকয়েক আগে যে স্টোন ধরা পড়েছিল তার জেরেই বেহাল দশা তাঁর।(Photo Courtesy-Facebook)
কয়েকদিনেই অবশ্য সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যান অনুপম রায়ের প্রাক্তন ও পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের বর্তমান স্ত্রী, সমাজকর্মী-গায়িকা পিয়া।(Photo Courtesy-Facebook)
তারপর সমস্ত বিতর্ক-সমালোচনা থেকে কোটি-হস্ত দূরে নিজেদের প্রেম-জীবন উদযাপন করছেন সদ্য বিবাহিত তারকা দম্পতি পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও পিয়া চক্রবর্তী। বিদেশে ছোট করে হানিমুনও সেরেছেন তাঁরা।(Photo Courtesy-Facebook)
২৭ নভেম্বর আইনি মতে সই করে বিয়ে করেছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় এবং পিয়া চক্রবর্তী। পেরিয়ে গিয়েছে বেশ কয়েকদিন। তারপরেও টলিপাড়ায় নতুন দম্পতিকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই। এখনও তাঁদের দিকেই চোখ নেটিজেনদের।
অনুপমের সঙ্গে বিচ্ছেদের সময় থেকেই পিয়ার বিশেষ বন্ধু হিসেবে পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের নাম শোনা যাচ্ছিল৷ তাঁর সঙ্গেই ঘর বেঁধেছেন অনুপমের প্রাক্তন৷
পরমব্রতর যোধপুর পার্কের বাড়িতে আইনি ভাবে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করেন পরম-পিয়া। বাঙালি সাজে সেজে উঠেছিলেন তারকা দম্পতি। পরমব্রত পড়েছিলেন কুর্তা-পাজামা সঙ্গে জওহর কোট, অন্যদিকে পিয়া পড়েছিলেন বেইজ রঙের লাল পাড় শাড়ি।
তারকার ব্যক্তিগত জীবন জানার জন্য সর্বদা মুখিয়ে থাকেন ভক্তরা৷ কিন্তু নিজের জীবন প্রকাশ্যে আনতে মোটেই পছন্দ করেন না পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়৷ অন্যদিকে স্ত্রী পিয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ অ্যাক্টিভ৷ হামেশাই কিছু না কিছু পোস্ট করেই চলেছেন তিনি৷
বিয়ের পর থেকেই তাদের নিয়ে চর্চার শেষ নেই৷ তবে সমালোচনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজেরা নিজেদের মতো আছেন পরম-পিয়া৷ ডাবলিন-সহ আয়ারল্যান্ডের একাধিক ঝলক পিয়ার সোশ্যাল মিডিয়া দেখে সকলেই মনে করেছিলেন আয়ারল্যান্ডে মধুচন্দ্রিমায় গেছিলেন তারকা দম্পতি৷ তবে কোনওকিছুই প্রকাশ্যে আনেননি পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়৷
রিসেপশনের আগে হেয়ার স্টাইলিস্ট জলি চন্দার কাছে গিয়ে নিজের লুকটাই বদলে ফেললেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়।
জলি চন্দ নিজেই পরমব্রত চট্টোপাধ্য়ায়ের হেয়ার কাট করার ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন।
Posts navigation
Just another WordPress site