অভিনেত্রী ভাগ্যশ্রী

Bollywood Gossip: এক সিনেমায় রাতারাতি সুপারস্টার! সলমনের ৩ গুণ পারিশ্রমিক, বিয়ের পরেই সব শেষ…! অভিনেত্রীকে চিনতে পারছেন?

*নব্বইয়ের দশকের এই প্রতিভাবান অভিনেত্রী, যার সরলতা শুধু মানুষের মন জয় করেনি, নির্মাতাদেরও মুগ্ধ করেছিল। খুব সাধারণ মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করে, শুধুমাত্র একটি ছবি থেকে এই অভিনেত্রী খ্যাতি অর্জন করেন, যা সবার ভাগ্যে থাকে না। ১৯৮৯ সালে প্রথম ছবি দিয়ে বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
*নব্বইয়ের দশকের এই প্রতিভাবান অভিনেত্রী, যার সরলতা শুধু মানুষের মন জয় করেনি, নির্মাতাদেরও মুগ্ধ করেছিল। খুব সাধারণ মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করে, শুধুমাত্র একটি ছবি থেকে এই অভিনেত্রী খ্যাতি অর্জন করেন, যা সবার ভাগ্যে থাকে না। ১৯৮৯ সালে প্রথম ছবি দিয়ে বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
*রাজ পরিবারের এই অভিনেত্রী ১৯৮৭ সালে টিভি শো দিয়ে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন। একই টিভি শোয়ের পরে, অভিনেত্রী ১৯৮৯ সালে একটি ছবিতে কাজ করেন এবং রাতারাতি সুপারস্টার হয়ে যান। কিন্তু বিয়ের সঙ্গে সঙ্গেই এই অভিনেত্রীর কেরিয়ার একেবারে নষ্ট হয়ে যায়।
*রাজ পরিবারের এই অভিনেত্রী ১৯৮৭ সালে টিভি শো দিয়ে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন। একই টিভি শোয়ের পরে, অভিনেত্রী ১৯৮৯ সালে একটি ছবিতে কাজ করেন এবং রাতারাতি সুপারস্টার হয়ে যান। কিন্তু বিয়ের সঙ্গে সঙ্গেই এই অভিনেত্রীর কেরিয়ার একেবারে নষ্ট হয়ে যায়।
*মহারাষ্ট্রের সাংলিতে জন্ম, এই অভিনেত্রী আর কেউ নন, সলমন খানের নায়িকা ভাগ্যশ্রী। তিনি রাজ পরিবারের সদস্য। পিতা বিজয় সিং রাও মাধব রাও ছিলেন সাংলির রাজা। ভাগ্যশ্রী তাঁর তিন বোনের মধ্যে বড়। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবিই তার ভাগ্যের দুয়ার খুলে দেয়।
*মহারাষ্ট্রের সাংলিতে জন্ম, এই অভিনেত্রী আর কেউ নন, সলমন খানের নায়িকা ভাগ্যশ্রী। তিনি রাজ পরিবারের সদস্য। পিতা বিজয় সিং রাও মাধব রাও ছিলেন সাংলির রাজা। ভাগ্যশ্রী তাঁর তিন বোনের মধ্যে বড়। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবিই তার ভাগ্যের দুয়ার খুলে দেয়।
*১৯৮৯ সালে সুরজ বরজাতিয়ার 'ম্যায়নে পেয়ার কিয়া' ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন ভাগ্যশ্রী। ছবিতে ভাগ্যশ্রীর বিপরীতে ছিলেন সলমন খান। এই ছবিতে সলমন খানের চেয়ে তিনগুণ পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন ভাগ্যশ্রী। তাঁকে ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। যেখানে সলমন খান পারিশ্রমিক পেতেন ৩০ হাজার টাকা।
*১৯৮৯ সালে সুরজ বরজাতিয়ার ‘ম্যায়নে পেয়ার কিয়া’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন ভাগ্যশ্রী। ছবিতে ভাগ্যশ্রীর বিপরীতে ছিলেন সলমন খান। এই ছবিতে সলমন খানের চেয়ে তিনগুণ পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন ভাগ্যশ্রী। তাঁকে ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। যেখানে সলমন খান পারিশ্রমিক পেতেন ৩০ হাজার টাকা।
*আসলে এই ছবি শুধু ভাগ্যশ্রীকেই নয়, সলমন খানের কেরিয়ারকেও নতুন দিশা দিয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যশ্রীর বিয়ের পর সলমনের মনে হয়েছিল, এ বার তাঁর কেরিয়ার থমকে যাবে। কারণ অভিনেত্রীর সঙ্গে আরও কাজ করার বিষয়ে তিনি সেইসময় সিরিয়াস ছিলেন।
*আসলে এই ছবি শুধু ভাগ্যশ্রীকেই নয়, সলমন খানের কেরিয়ারকেও নতুন দিশা দিয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যশ্রীর বিয়ের পর সলমনের মনে হয়েছিল, এ বার তাঁর কেরিয়ার থমকে যাবে। কারণ অভিনেত্রীর সঙ্গে আরও কাজ করার বিষয়ে তিনি সেইসময় সিরিয়াস ছিলেন।
*প্রেমিক হিমালয়কে বিয়ে করার পর ভাগ্যশ্রী যখন আবার কামব্যাক করেন, তখন প্রযোজকের সামনে একটি শর্ত দেন। ভাগ্যশ্রী একটি পুরানো সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি বিয়ের পরে শুধু স্বামীর সঙ্গেই কাজ করতে চেয়েছিলেন। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে বহু ছবিতে কাজ করেন। কিন্তু সাফল্য মেলেনি।
*প্রেমিক হিমালয়কে বিয়ে করার পর ভাগ্যশ্রী যখন আবার কামব্যাক করেন, তখন প্রযোজকের সামনে একটি শর্ত দেন। ভাগ্যশ্রী একটি পুরানো সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি বিয়ের পরে শুধু স্বামীর সঙ্গেই কাজ করতে চেয়েছিলেন। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে বহু ছবিতে কাজ করেন। কিন্তু সাফল্য মেলেনি।
*ভাগ্যশ্রী প্রায়শই প্রযোজককে ছবিতে সই করার সময় হিমালয়কে নায়ক হিসেবে নেওয়ার জন্য দাবি জানাতে শুরু করেছিলেন। তারপরেই তাঁর অভিনয় জীবনে কালো ছায়া নেমে আসে, তাঁর গ্রহণযোগ্য কমতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে হারিয়ে যান।
*ভাগ্যশ্রী প্রায়শই প্রযোজককে ছবিতে সই করার সময় হিমালয়কে নায়ক হিসেবে নেওয়ার জন্য দাবি জানাতে শুরু করেছিলেন। তারপরেই তাঁর অভিনয় জীবনে কালো ছায়া নেমে আসে, তাঁর গ্রহণযোগ্য কমতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে হারিয়ে যান।