মুম্বই: ১৯৯৮ সালে, সলমন খান এবং তাঁর ‘হাম সাথে সাথে হ্যায়’ ছবির সহ-অভিনেতা সাইফ আলি খান, টাবু এবং সোনালি বেন্দ্রে রাজস্থানের একটি গ্রামে কৃষ্ণসার শিকারের অভিযোগে অভিযুক্ত হন। ২৬ বছর ধরে চলা এই মামলায় সলমনকে আটক করা হয়, জামিন দেওয়া হয়৷ পরবর্তী কালে মুক্তি পেলেও পুনরায় দোষী সাব্যস্ত করা হয় তাঁকে। লরেন্স বিষ্ণোই-এর গ্যাংয়ের কাছ থেকেও মারাত্মক হত্যার হুমকিও পাচ্ছেন অভিনেতা৷ যারা কৃষ্ণসারকে পবিত্র পশু মনে করেন।
আরও পড়ুন : ৫ কোটি চেয়ে হোয়াটসঅ্যাপে হুমকি সলমানকে, একই নম্বর থেকে ভাইজানের কাছে ক্ষমা চাইলেন ব্যক্তি!
এদিকে, সলমনের ২০০৮ সালের একটি সাক্ষাৎকার সোশ্যাল মিডিয়ায় ফিরে এসেছে, যেখানে দেখা গিয়েছে তিনি কৃষ্ণসারটিকে গুলি করার অভিযোগ অস্বীকার করছেন। ক্লিপটিতে দেখা গিয়েছে, সাংবাদিক সলমনকে এটাই জিজ্ঞাসা করেন যে, তিনি যদি জানতেন পশুটি বিপন্ন, তবে নিশ্চয়ই গুলি করতেন না। এর জবাবে, সলমন বলেন, “এখানে একটি দীর্ঘ কাহিনী আছে। এবং… আমি কৃষ্ণসারটিকে গুলি করিনি।”
আরও পড়ুন : ঘন ঘন খুনের হুমকি, একাধিক শ্যুটিং বাতিল ভাইজানের! মাথায় হাত সিনেমার পরিচালকদের
যখন সাংবাদিক বলেন যে, তিনি এই বিষয়ে কখনও কারও দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেননি, বরং, দোষ স্বীকার করেছেন৷ সলমন উত্তরে বলেন, “এর কোনও অর্থই নেই।” জেল অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ভাইজানকে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি মজা করে বলেন, “অনেক মজা হয়েছিল।”
প্রায় কবর থেকে উঠে আসা ভিডিওটি নতুন আলোচনা উস্কে দিয়েছে৷ যেখানে নেটিজেনরা রেডিটে সলমনের মামলার সত্যতা নিয়ে আলোচনা করছে। অনেক ভক্ত সলমনকে নির্দোষ দাবি করেছেন।
I wasn’t the one who shot the blackbuck says Salman (2008)
byu/Icy-One-5297 inBollyBlindsNGossip
গত সপ্তাহে, সলমন একটি হুমকির বার্তা পান৷ দাবি করা হয়েছিল যে, লরেন্স বিষ্ণোইয়ের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে ৫ কোটি টাকা দিতে হবে৷ এরপর ওই একই নম্বর থেকে ক্ষমা চেয়ে আরও একটি মেসেজ আসে৷