অক্ষয় কুমারের চেয়ে এক টাকা বেশি পারিশ্রমিক চেয়েছিলেন। তারপরই মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া শো-তে অভিনেতাকে বাদ দিয়ে তাঁকে নেওয়া হয়। এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন সেলিব্রেটি শেফ সঞ্জীব কাপুর। ১৯৯০ সালে ইউকে-তে শুরু হয়েছিল মাস্টারশেফ শো। ২০১০ সালে সেটাকেই ভারতীয় আঙ্গিকে এখানকার দর্শকদের সামনে শুরু করা হয়। প্রথম বছর বিচারকের ভূমিকায় নামীদামি শেফদের সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা অক্ষয় কুমারও।

‘১ টাকা বেশি পারিশ্রমিক দিতে হবে’, সঞ্জীবের দাবির পরেই মাস্টারশেফ থেকে বাদ পড়েন অক্ষয় কুমার, জানুন পুরো ঘটনা

অক্ষয় কুমারের চেয়ে এক টাকা বেশি পারিশ্রমিক চেয়েছিলেন। তারপরই মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া শো-তে অভিনেতাকে বাদ দিয়ে তাঁকে নেওয়া হয়। এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন সেলিব্রেটি শেফ সঞ্জীব কাপুর। ১৯৯০ সালে ইউকে-তে শুরু হয়েছিল মাস্টারশেফ শো। ২০১০ সালে সেটাকেই ভারতীয় আঙ্গিকে এখানকার দর্শকদের সামনে শুরু করা হয়। প্রথম বছর বিচারকের ভূমিকায় নামীদামি শেফদের সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা অক্ষয় কুমারও।
অক্ষয় কুমারের চেয়ে এক টাকা বেশি পারিশ্রমিক চেয়েছিলেন। তারপরই মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া শো-তে অভিনেতাকে বাদ দিয়ে তাঁকে নেওয়া হয়। এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন সেলিব্রেটি শেফ সঞ্জীব কাপুর। ১৯৯০ সালে ইউকে-তে শুরু হয়েছিল মাস্টারশেফ শো। ২০১০ সালে সেটাকেই ভারতীয় আঙ্গিকে এখানকার দর্শকদের সামনে শুরু করা হয়। প্রথম বছর বিচারকের ভূমিকায় নামীদামি শেফদের সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা অক্ষয় কুমারও।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে সঞ্জীব জানান, শো-এর বিচারক হওয়ার জন্য এক সহকর্মী তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। তিনি রাজিও হন। কিন্তু একটা শর্ত দেন। যেহেতু রান্নার শো এবং তিনি এই মাঠের সবচেয়ে বড় খেলোয়াড় তাই তাঁকে অক্ষয় কুমারের চেয়ে এক টাকা বেশি পারিশ্রমিক দিতে হবে। এমন দাবি শুনে অবাক হয়ে যান শো কর্তৃপক্ষ।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে সঞ্জীব জানান, শো-এর বিচারক হওয়ার জন্য এক সহকর্মী তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। তিনি রাজিও হন। কিন্তু একটা শর্ত দেন। যেহেতু রান্নার শো এবং তিনি এই মাঠের সবচেয়ে বড় খেলোয়াড় তাই তাঁকে অক্ষয় কুমারের চেয়ে এক টাকা বেশি পারিশ্রমিক দিতে হবে। এমন দাবি শুনে অবাক হয়ে যান শো কর্তৃপক্ষ।
সঞ্জীবের কথায়, “যখন মাস্টারশেফ শুরু হল, আমি একটা শো করেছিলাম। বুঝেছিলাম ভবিষ্যতে এই শো কোথায় যেতে পারে। পরে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কথা শুরু হওয়ার সময়ই আমাকে জানানো হয়, একজন বিচারক ইতিমধ্যেই স্বাক্ষর করেছেন।’’
সঞ্জীবের কথায়, “যখন মাস্টারশেফ শুরু হল, আমি একটা শো করেছিলাম। বুঝেছিলাম ভবিষ্যতে এই শো কোথায় যেতে পারে। পরে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কথা শুরু হওয়ার সময়ই আমাকে জানানো হয়, একজন বিচারক ইতিমধ্যেই স্বাক্ষর করেছেন।’’
এই কথা শুনে আকাশ থেকে পড়েন সঞ্জীব। তিনি বলছেন, “তখন আমাকে বলা হয়, সঞ্জীব কাপুরের চেয়ে বড় নাম এখানে কেউ নেই। সেরা ১০ তো দূরের কথা, সেরা ১০০-তেও কেউ আসবে না। তবে তাঁরা অক্ষয় কুমারের সঙ্গে চুক্তি করেছেন। অক্ষয় আমার বন্ধু, মানুষ হিসাবে দুর্দান্ত এবং পেশাদার।’’
এই কথা শুনে আকাশ থেকে পড়েন সঞ্জীব। তিনি বলছেন, “তখন আমাকে বলা হয়, সঞ্জীব কাপুরের চেয়ে বড় নাম এখানে কেউ নেই। সেরা ১০ তো দূরের কথা, সেরা ১০০-তেও কেউ আসবে না। তবে তাঁরা অক্ষয় কুমারের সঙ্গে চুক্তি করেছেন। অক্ষয় আমার বন্ধু, মানুষ হিসাবে দুর্দান্ত এবং পেশাদার।’’
সঞ্জীব বলে চলেন, “শো কর্তৃপক্ষ আমাকে বললেন, আমরা ওঁকে স্বাক্ষর করিয়েছি। এখন আমরা চাই, আপনি আমাদের সঙ্গে যোগ দিন। তখন আমি বললাম, খুব ভাল। আমি খুব খুশি। কিন্তু আমার একটা শর্ত আছে। আপনারা অক্ষয় কুমারকে যে টাকাই দিন না কেন, আমি তার থেকে ১ টাকা বেশি নেব। ওঁরা বলল, অক্ষয় কুমারের থেকে বেশি পারিশ্রমিক নেবেন? আমি বললাম, ‘হ্যাঁ, এটা আমার জায়গা। আমি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। ওঁরা প্রথমে অবাক হলেও ফের আমার কাছে আসে। ওরা জানায়, মাস্টারশেফ থেকে অক্ষয়কে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমি আমার শর্তে শো-তে সই করি।’’ প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত মাস্টারশেফ ইন্ডিয়ার ৮টি সিজন হয়েছে। দ্বিতীয় সিজন থেকে চতুর্থ সিজন পর্যন্ত বিচারকের দায়িত্ব সামলান সঞ্জীব কাপুর। 
সঞ্জীব বলে চলেন, “শো কর্তৃপক্ষ আমাকে বললেন, আমরা ওঁকে স্বাক্ষর করিয়েছি। এখন আমরা চাই, আপনি আমাদের সঙ্গে যোগ দিন। তখন আমি বললাম, খুব ভাল। আমি খুব খুশি। কিন্তু আমার একটা শর্ত আছে। আপনারা অক্ষয় কুমারকে যে টাকাই দিন না কেন, আমি তার থেকে ১ টাকা বেশি নেব। ওঁরা বলল, অক্ষয় কুমারের থেকে বেশি পারিশ্রমিক নেবেন? আমি বললাম, ‘হ্যাঁ, এটা আমার জায়গা। আমি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। ওঁরা প্রথমে অবাক হলেও ফের আমার কাছে আসে। ওরা জানায়, মাস্টারশেফ থেকে অক্ষয়কে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমি আমার শর্তে শো-তে সই করি।’’ প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত মাস্টারশেফ ইন্ডিয়ার ৮টি সিজন হয়েছে। দ্বিতীয় সিজন থেকে চতুর্থ সিজন পর্যন্ত বিচারকের দায়িত্ব সামলান সঞ্জীব কাপুর।