নিফটি নিয়ে জবরদস্ত ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা

নিফটি নিয়ে জবরদস্ত ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা, হাতে এখনও ৬ বছর বাকি, ‘বিগ বুল’-এর কথা ফলবে?

ভারতের ওয়ারেন বাফেট বলা হত তাঁকে। আর ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা ডাকতেন ‘বিগ বুল’ নামে। স্টক মার্কেটকে চিনতেন হাতের তালুর মতো। মাত্র ৬২ বছর বয়সে হৃদরোগে মৃত্যু হয় তাঁর। তিনি রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। বর্তমানে স্ত্রী রেখা ঝুনঝুনওয়ালাই প্রবীণ বিনিয়োগকারীর পোর্টফোলিও দেখভাল করেন। শেয়ার বাজার এবং বিনিয়োগ সম্পর্কে রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার জ্ঞান ছিল হিমালয়সমান। তাঁকে দেখেই অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারে পা দিয়েছেন।
ভারতের ওয়ারেন বাফেট বলা হত তাঁকে। আর ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা ডাকতেন ‘বিগ বুল’ নামে। স্টক মার্কেটকে চিনতেন হাতের তালুর মতো। মাত্র ৬২ বছর বয়সে হৃদরোগে মৃত্যু হয় তাঁর। তিনি রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। বর্তমানে স্ত্রী রেখা ঝুনঝুনওয়ালাই প্রবীণ বিনিয়োগকারীর পোর্টফোলিও দেখভাল করেন। শেয়ার বাজার এবং বিনিয়োগ সম্পর্কে রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার জ্ঞান ছিল হিমালয়সমান। তাঁকে দেখেই অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারে পা দিয়েছেন।
বিনিয়োগ শুরু করেছেন। অনুপ্রাণিত হয়েছেন। বাজারের চালু কথা হল, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার ভবিষ্যদ্বাণী না কি অক্ষরে অক্ষরে ফলে যায়। এই গুণের জন্যই তিনি বিলিয়নেয়র স্টক ইনভেস্টর হতে পেরেছিলেন।
বিনিয়োগ শুরু করেছেন। অনুপ্রাণিত হয়েছেন। বাজারের চালু কথা হল, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার ভবিষ্যদ্বাণী না কি অক্ষরে অক্ষরে ফলে যায়। এই গুণের জন্যই তিনি বিলিয়নেয়র স্টক ইনভেস্টর হতে পেরেছিলেন।
২০৩০ সালের মধ্যে ১.২৫ লাখের স্তর স্পর্শ করবে নিফটি: ভারতীয় স্টক মার্কেট নিয়ে অনেক আশা ছিল রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার। সময়টা ২০১৫ সাল। নিফটি নিয়ে সাড়া ফেলে দেওয়া ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন প্রবীন বিনিয়োগকারী। তিনি বলেছিলেন, ২০৩০ সাল নাগাদ নিফটি ১,২৫,০০০-এ উঠতে পারে। বলে রাখা ভাল, সেই বছর নিফটি ছিল ৭ হাজারের স্তরে।
২০৩০ সালের মধ্যে ১.২৫ লাখের স্তর স্পর্শ করবে নিফটি: ভারতীয় স্টক মার্কেট নিয়ে অনেক আশা ছিল রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার। সময়টা ২০১৫ সাল। নিফটি নিয়ে সাড়া ফেলে দেওয়া ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন প্রবীন বিনিয়োগকারী। তিনি বলেছিলেন, ২০৩০ সাল নাগাদ নিফটি ১,২৫,০০০-এ উঠতে পারে। বলে রাখা ভাল, সেই বছর নিফটি ছিল ৭ হাজারের স্তরে।
রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা যাতে হাত দিয়েছেন তাতেই সোনা ফলিয়েছেন। ক্রিপ্টোকারেন্সিকে খুব একটা সুনজরে দেখতেন না। বলতেন, “যা একদিন ২ শতাংশ আর অন্যদিন ১০ শতাংশ হয়, তাতে আমার বিশ্বাস নেই।“ক্রিপ্টোকারেন্সিকে সাট্টাবাজি মনে করতেন রাকেশ। বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করে বলেছিলেন, “ডলার এক শতাংশ বাড়লে খবর হয়ে যায়। বিটকয়েন প্রতিদিন ১০-১৫ শতাংশ ওঠানামা করে। পুরো সাট্টার মতো। এখানে টাকা বিনিয়োগ করা উচিত নয়।’’ একদিন ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার ধ্বসে যাবে বলেও ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তিনি। আজ তাঁর বক্তব্য সঠিক বলে মনে হচ্ছে অনেকেরই।
রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা যাতে হাত দিয়েছেন তাতেই সোনা ফলিয়েছেন। ক্রিপ্টোকারেন্সিকে খুব একটা সুনজরে দেখতেন না। বলতেন, “যা একদিন ২ শতাংশ আর অন্যদিন ১০ শতাংশ হয়, তাতে আমার বিশ্বাস নেই।“ক্রিপ্টোকারেন্সিকে সাট্টাবাজি মনে করতেন রাকেশ। বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করে বলেছিলেন, “ডলার এক শতাংশ বাড়লে খবর হয়ে যায়। বিটকয়েন প্রতিদিন ১০-১৫ শতাংশ ওঠানামা করে। পুরো সাট্টার মতো। এখানে টাকা বিনিয়োগ করা উচিত নয়।’’ একদিন ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার ধ্বসে যাবে বলেও ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তিনি। আজ তাঁর বক্তব্য সঠিক বলে মনে হচ্ছে অনেকেরই।
৫ হাজার টাকার বিনিয়োগ থেকে কোটি কোটি টাকার সাম্রাজ্য: ১৯৬০ সালের ৫ জুলাই রাজস্থানের এক মাড়োয়ারি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। ১৯৮৫ সালে মাত্র ৫ হাজার টাকা দিয়ে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ শুরু করেছিলেন। সেখান থেকে গড়েছেন কোটি কোটি টাকার সাম্রাজ্য। ২০২২ সালের অগাস্ট মাসে মৃত্যুর সময় তাঁর আনুমানিক মোট সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়ায় ৫.৮ বিলিয়ন ডলার। ২০০৩ সালে RARE এন্টারপ্রাইজ নামে নিজস্ব স্টক ট্রেডিং ফার্ম শুরু করেছিলেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা।
৫ হাজার টাকার বিনিয়োগ থেকে কোটি কোটি টাকার সাম্রাজ্য: ১৯৬০ সালের ৫ জুলাই রাজস্থানের এক মাড়োয়ারি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। ১৯৮৫ সালে মাত্র ৫ হাজার টাকা দিয়ে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ শুরু করেছিলেন। সেখান থেকে গড়েছেন কোটি কোটি টাকার সাম্রাজ্য। ২০২২ সালের অগাস্ট মাসে মৃত্যুর সময় তাঁর আনুমানিক মোট সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়ায় ৫.৮ বিলিয়ন ডলার। ২০০৩ সালে RARE এন্টারপ্রাইজ নামে নিজস্ব স্টক ট্রেডিং ফার্ম শুরু করেছিলেন রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা।