সিকিমে পর্যটকদের উদ্ধারকাজ চলছে।

Sikkim Disaster: রুদ্ধশ্বাস ৭ দিন! বেড়াতে যাওয়ার আনন্দের থেকে বেঁচে থাকার লড়াই, বাড়ি ফিরছেন ১২২৫ পর্যটক

টানা কয়েকদিনের চেষ্টার পর বড় সংখ্যক পর্যটককে উদ্ধার করতে পেরে স্বস্তিতে সিকিম প্রশাসন। লাচুং এবং সংলগ্ন এলাকা থেকে সবমিলিয়ে সড়কপথে ১২২৫ জন পর্যটককে উদ্ধার করা হয়েছে।
টানা কয়েকদিনের চেষ্টার পর বড় সংখ্যক পর্যটককে উদ্ধার করতে পেরে স্বস্তিতে সিকিম প্রশাসন। লাচুং এবং সংলগ্ন এলাকা থেকে সবমিলিয়ে সড়কপথে ১২২৫ জন পর্যটককে উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রথমে তাঁদের মংগনে এবং তারপর গ্যাংটকে ফিরিয়ে আনা হয়। উদ্ধার হওয়া পর্যটকদের অধিকাংশ বাঙালি হলেও, সেই সংখ্যাটা কত, তা এদিন সিকিম প্রশাসনের তরফে দেওয়া হয়নি। তবে এদের মধ্যে ১৫ জন বিদেশি পর্যটক রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
প্রথমে তাঁদের মংগনে এবং তারপর গ্যাংটকে ফিরিয়ে আনা হয়। উদ্ধার হওয়া পর্যটকদের অধিকাংশ বাঙালি হলেও, সেই সংখ্যাটা কত, তা এদিন সিকিম প্রশাসনের তরফে দেওয়া হয়নি। তবে এদের মধ্যে ১৫ জন বিদেশি পর্যটক রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
মংগনের জেলা শাসক হেমকুমার ছেত্রী বলছেন, 'বিআরও, এনডিআরএফ, এসডিআরএফের সাহায্যে উদ্ধার করা হয়েছে পর্যটকদের। তাঁদের গ্যাংটকে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রত্যেকেই ভালো রয়েছেন। সমতলে নামিয়ে দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হবে প্রশাসনের তরফে।'
মংগনের জেলা শাসক হেমকুমার ছেত্রী বলছেন, ‘বিআরও, এনডিআরএফ, এসডিআরএফের সাহায্যে উদ্ধার করা হয়েছে পর্যটকদের। তাঁদের গ্যাংটকে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রত্যেকেই ভালো রয়েছেন। সমতলে নামিয়ে দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হবে প্রশাসনের তরফে।’
মংগন জেলা প্রশাসনের তরফে আর তেমন পর্যটক আটকে নেই দাবি করা হলেও, চুংথাং সহ উত্তর সিকিমের বেশ কয়েকটি এলাকায় আরও পর্যটক আটকে রয়েছে বলে পর্যটন ব্যবসায়ীদের বক্তব্য।
মংগন জেলা প্রশাসনের তরফে আর তেমন পর্যটক আটকে নেই দাবি করা হলেও, চুংথাং সহ উত্তর সিকিমের বেশ কয়েকটি এলাকায় আরও পর্যটক আটকে রয়েছে বলে পর্যটন ব্যবসায়ীদের বক্তব্য।
গত বৃহস্পতিবার মংগনে প্রবল বর্ষণের জেরে বিভিন্ন জায়গায় যেমন ধস নামে, তেমনই সড়কসেতু উড়ে যায়। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে উত্তর সিকিম। তবে এদিন কিছুটা হলেও উৎকণ্ঠা দূর হলো উদ্ধার হওয়ার পর বাড়ি ফিরতে পারার আশা জাগলেও উত্তর সিকিমে আটকে পড়া পর্যটকদের মধ্যে।
গত বৃহস্পতিবার মংগনে প্রবল বর্ষণের জেরে বিভিন্ন জায়গায় যেমন ধস নামে, তেমনই সড়কসেতু উড়ে যায়। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে উত্তর সিকিম। তবে এদিন কিছুটা হলেও উৎকণ্ঠা দূর হলো উদ্ধার হওয়ার পর বাড়ি ফিরতে পারার আশা জাগলেও উত্তর সিকিমে আটকে পড়া পর্যটকদের মধ্যে।
আবহাওয়ার উন্নতি হলেই আকাশপথে পর্যটকদের নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেওয়া হবে। বাগডোগরায় ছয়টি এম আই হেলিকপ্টার স্ট্যান্ডবাইতে রয়েছে। যে কোনও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা সজাগ ও প্রস্তুত জেলা প্রশাসন।
আবহাওয়ার উন্নতি হলেই আকাশপথে পর্যটকদের নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেওয়া হবে। বাগডোগরায় ছয়টি এম আই হেলিকপ্টার স্ট্যান্ডবাইতে রয়েছে। যে কোনও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা সজাগ ও প্রস্তুত জেলা প্রশাসন।