SIP Calculator: ৬০ বছরে কোটিপতি হতে চান ? তাহলে আপনার বয়স অনুযায়ী কত টাকার SIP করবেন ? বুঝে নিন হিসেব

একজন ব্যক্তি সাধারণত ৬০ বছর বয়সে অবসর নেন। এখন যদি কারও বয়স ২৫ বছর হয়, তাহলে তিনি ৬০-২৫ = ৩৫ বছর, বয়স ৩০ বছর হলে ৬০-৩০ = ৩০ বছর এবং বয়স ৩৫ বছর হলে ৬০-৩৫ = ২৫ বছর কাজ করবেন।
একজন ব্যক্তি সাধারণত ৬০ বছর বয়সে অবসর নেন। এখন যদি কারও বয়স ২৫ বছর হয়, তাহলে তিনি ৬০-২৫ = ৩৫ বছর, বয়স ৩০ বছর হলে ৬০-৩০ = ৩০ বছর এবং বয়স ৩৫ বছর হলে ৬০-৩৫ = ২৫ বছর কাজ করবেন।
এই পরিস্থিতিতে অবসর তহবিল জমা করার জন্য সেই ব্যক্তি হাতে এত বছরই পাচ্ছেন। এখন বয়স অনুযায়ী কত টাকার এসআইপি করা উচিত, তার তালিকা রইল এখানে।
এই পরিস্থিতিতে অবসর তহবিল জমা করার জন্য সেই ব্যক্তি হাতে এত বছরই পাচ্ছেন। এখন বয়স অনুযায়ী কত টাকার এসআইপি করা উচিত, তার তালিকা রইল এখানে।
বয়স যদি ২৫ বছর হয় এবং ৩৫ বছর চাকরিজীবন বাকি থাকে, তাহলে মাত্র ২ হাজার টাকার এসআইপি করে তিনি কোটি টাকার মালিক হতে পারেন। এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৩৫ বছর একটানা ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে গেলে, মোট জমার পরিমাণ দাঁড়াবে ৮,৪০,০০০ টাকা।
বয়স যদি ২৫ বছর হয় এবং ৩৫ বছর চাকরিজীবন বাকি থাকে, তাহলে মাত্র ২ হাজার টাকার এসআইপি করে তিনি কোটি টাকার মালিক হতে পারেন। এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৩৫ বছর একটানা ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে গেলে, মোট জমার পরিমাণ দাঁড়াবে ৮,৪০,০০০ টাকা।
এখন ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে সুদ হিসেবে মিলবে ১,২১,৫০,৫৩৮ টাকা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সে তিনি সুদ এবং আসল মিলিয়ে পাবেন ১,২৯,৯০,৫৩৮ টাকা।
এখন ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে সুদ হিসেবে মিলবে ১,২১,৫০,৫৩৮ টাকা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সে তিনি সুদ এবং আসল মিলিয়ে পাবেন ১,২৯,৯০,৫৩৮ টাকা।
এখন চাকরির মেয়াদ ৩০ বছর বাকি থাকলে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকার এসআইপি করতে হবে। ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত অর্থাৎ টানা ৩০ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। এই সময় মোট জমা টাকার পরিমাণ হবে ১০,৮০,০০০ টাকা।
এখন চাকরির মেয়াদ ৩০ বছর বাকি থাকলে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকার এসআইপি করতে হবে। ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত অর্থাৎ টানা ৩০ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। এই সময় মোট জমা টাকার পরিমাণ হবে ১০,৮০,০০০ টাকা।
১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে এর উপর সুদ মিলবে ৯৫,০৯,৭৪১ টাকা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সে সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি ১,০৫,৮৯,৭৪১ টাকার মালিক হবেন।
১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে এর উপর সুদ মিলবে ৯৫,০৯,৭৪১ টাকা। অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সে সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি ১,০৫,৮৯,৭৪১ টাকার মালিক হবেন।
বয়স যদি ৩৫ বছর হয় এবং চাকরিজীবনের মাত্র ২৫ বছর বাকি থাকে তাহলে কমপক্ষে ৬ হাজার টাকার এসআইপি শুরু করা উচিত। একটানা ২৫ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। এই সময় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৮,০০,০০০ টাকা। ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে এর উপর সুদ হিসেবে মিলবে ৯৫,৮৫,৮১১ টাকা। ৬০ বছরে বিনিয়োগ করা টাকা এবং সুদ সহ হাতে আসবে ১,১৩,৮৫,৮১১ টাকা।
বয়স যদি ৩৫ বছর হয় এবং চাকরিজীবনের মাত্র ২৫ বছর বাকি থাকে তাহলে কমপক্ষে ৬ হাজার টাকার এসআইপি শুরু করা উচিত। একটানা ২৫ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। এই সময় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৮,০০,০০০ টাকা। ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরলে এর উপর সুদ হিসেবে মিলবে ৯৫,৮৫,৮১১ টাকা। ৬০ বছরে বিনিয়োগ করা টাকা এবং সুদ সহ হাতে আসবে ১,১৩,৮৫,৮১১ টাকা।
বলে রাখা ভাল, মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হয়। বাজারের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এতে কিছু ঝুঁকি রয়েছে। রিটার্ন নিশ্চিত করা যায় না। তবে সরাসরি স্টকে বিনিয়োগের চেয়ে এতে ঝুঁকি কম বলে মনে করা হয়।
বলে রাখা ভাল, মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হয়। বাজারের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এতে কিছু ঝুঁকি রয়েছে। রিটার্ন নিশ্চিত করা যায় না। তবে সরাসরি স্টকে বিনিয়োগের চেয়ে এতে ঝুঁকি কম বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, এর গড় রিটার্ন ধরা হয় ১২ শতাংশ, যা যে কোনও সরকারি স্কিমের তুলনায় অনেক ভাল। চক্রবৃদ্ধির সুবিধার কারণে এসআইপিতে বিনিয়োগ দ্রুত বাড়ে। দীর্ঘমেয়াদি এসআইপি সম্পদ সৃষ্টির জন্য লাভজনক বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, এর গড় রিটার্ন ধরা হয় ১২ শতাংশ, যা যে কোনও সরকারি স্কিমের তুলনায় অনেক ভাল। চক্রবৃদ্ধির সুবিধার কারণে এসআইপিতে বিনিয়োগ দ্রুত বাড়ে। দীর্ঘমেয়াদি এসআইপি সম্পদ সৃষ্টির জন্য লাভজনক বলে মনে করা হয়।