রাস্তার ধারেই ওঁতপেতে...এক ছোবলেই মৃত‍্যু! সাপে কামড়ে দিলে ১০০ মিনিটের মধ‍্যে অবশ‍্যই করুন এই কাজ, জানালেন চিকিত্‍সক

Snake: রাস্তার ধারেই ওঁতপেতে…এক ছোবলেই মৃত‍্যু! সাপ কামড়ে দিলে ১০০ মিনিটের মধ‍্যে অবশ‍্যই করুন এই কাজ, জানালেন চিকিত্‍সক

বর্ষায় গ্রামে গঞ্জে বাড়ে সাপের আতঙ্ক। বিষাক্ত সাপের কামড়ে প্রাণ যায় বহু মানুষের। সাপের ভয়ে রীতিমতো ত্রস্ত সকলে। একই ছবি বাঁকুড়াতেও।
বর্ষায় গ্রামে গঞ্জে বাড়ে সাপের আতঙ্ক। বিষাক্ত সাপের কামড়ে প্রাণ যায় বহু মানুষের। সাপের ভয়ে রীতিমতো ত্রস্ত সকলে। একই ছবি বাঁকুড়াতেও।
এই আতঙ্কের কারণেই পায়ে মোটা চটের আস্তরণ বেঁধে ধান জমিতে নামেন। এই আতঙ্কের কারণেই বাঁকুড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহরাঞ্চলের অন্ধকার ঝোপ ঝাড়ে যেতে ভয় পান অধিকাংশ মানুষ।
এই আতঙ্কের কারণেই পায়ে মোটা চটের আস্তরণ বেঁধে ধান জমিতে নামেন। এই আতঙ্কের কারণেই বাঁকুড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহরাঞ্চলের অন্ধকার ঝোপ ঝাড়ে যেতে ভয় পান অধিকাংশ মানুষ।

চাষের জমি থেকে প্রত্যন্ত গ্রামের উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র হোক। সব জায়গাতেই দেখা মেলে সাপের। সব সাপ বিষাক্ত না হলেও প্রচুর বিষাক্ত সাপ রয়েছে, যাদের একটি মাত্র কামড়েই প্রাণ পর্যন্ত চলে যেতে পারে।
চাষের জমি থেকে প্রত্যন্ত গ্রামের উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র হোক। সব জায়গাতেই দেখা মেলে সাপের। সব সাপ বিষাক্ত না হলেও প্রচুর বিষাক্ত সাপ রয়েছে, যাদের একটি মাত্র কামড়েই প্রাণ পর্যন্ত চলে যেতে পারে।
সম্প্রতি বাঁকুড়ার একটি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ঘটেছে ভয়ঙ্কর ঘটনা। নতুন করে আবারও ছড়িয়েছে সাপের আতঙ্ক। বাঁকুড়ার ইন্দাস উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সাপরে দেখা মেলায় চাঞ্চল‍্য জেলাজুড়ে।
সম্প্রতি বাঁকুড়ার একটি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ঘটেছে ভয়ঙ্কর ঘটনা। নতুন করে আবারও ছড়িয়েছে সাপের আতঙ্ক। বাঁকুড়ার ইন্দাস উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সাপরে দেখা মেলায় চাঞ্চল‍্য জেলাজুড়ে।
বর্ষায় এমনিতেই সাপের উপদ্রব বেশি থাকে বছরের অন্যান্য সময়ের থেকে। অথচ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারপাশ জঙ্গল, আগাছায় পরিপূর্ণ। সেখানেই ছড়িয়েছে সাপের আতঙ্ক।

বর্ষায় এমনিতেই সাপের উপদ্রব বেশি থাকে বছরের অন্যান্য সময়ের থেকে। অথচ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারপাশ জঙ্গল, আগাছায় পরিপূর্ণ। সেখানেই ছড়িয়েছে সাপের আতঙ্ক।
সাপের আতঙ্কে আতঙ্কিত উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষেবা নিতে আসা মা ও বাচ্চারাও। এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত এক কর্মী বলেন, ‘‘আমরা চেষ্টা করি নিজেদের উদ্যোগে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারিপাশের আগাছা জঙ্গল পরিষ্কার করে রাখার। সবসময় টাকা পয়সা থাকে না তাই অনেক সময় হয়ে ওঠে না। তবে আতঙ্কের কিছু নেই, দিনের দিকে সবাই একটু খেয়াল করে এলেই কোনও দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নেই’’।
সাপের আতঙ্কে আতঙ্কিত উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষেবা নিতে আসা মা ও বাচ্চারাও। এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত এক কর্মী বলেন, ‘‘আমরা চেষ্টা করি নিজেদের উদ্যোগে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারিপাশের আগাছা জঙ্গল পরিষ্কার করে রাখার। সবসময় টাকা পয়সা থাকে না তাই অনেক সময় হয়ে ওঠে না। তবে আতঙ্কের কিছু নেই, দিনের দিকে সবাই একটু খেয়াল করে এলেই কোনও দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নেই’’।
কিন্তু সাপের আতঙ্ক সবসময় বলে কয়ে আসে না। কোনও কারণে অলক্ষ‍্যে সাপে কামড়ে দিতে পারে। অতি সতর্কতা অবলম্বন করা সত্ত্বেও দুর্ঘটনা ঘটে।

কিন্তু সাপের আতঙ্ক সবসময় বলে কয়ে আসে না। কোনও কারণে অলক্ষ‍্যে সাপে কামড়ে দিতে পারে। অতি সতর্কতা অবলম্বন করা সত্ত্বেও দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনা সবসময় জানিয়ে আসে না, তাই যেটা আগে করা উচিত সেটা উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা। এমনটাই মনে করেন সেখানে চিকিৎসা করাতে আসা মানুষজন। শুধু এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রই নয়, এমন ছবি ধরা পড়বে বাঁকুড়ার চাষের জমি থেকে গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে।

দুর্ঘটনা সবসময় জানিয়ে আসে না, তাই যেটা আগে করা উচিত সেটা উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা। এমনটাই মনে করেন সেখানে চিকিৎসা করাতে আসা মানুষজন। শুধু এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রই নয়, এমন ছবি ধরা পড়বে বাঁকুড়ার চাষের জমি থেকে গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে।
বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অভিজ্ঞ চিকিৎসক ডঃ শ্যামল কুন্ডু বলেন, "দুর্ঘটনা অর্থাৎ সাপের কামড়ের ক্ষেত্রে প্রথম ১০০ মিনিট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ১০০ মিনিটের মধ্যে অবশ্যই রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে।"
বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অভিজ্ঞ চিকিৎসক ডঃ শ্যামল কুন্ডু বলেন, “দুর্ঘটনা অর্থাৎ সাপের কামড়ের ক্ষেত্রে প্রথম ১০০ মিনিট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ১০০ মিনিটের মধ্যে অবশ্যই রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে।”
তবে সাপ সম্পর্কে কীভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা পৌঁছে দেওয়া যায়, এতে প্রশাসনের ভূমিকা কতটুকু? সেই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
তবে সাপ সম্পর্কে কীভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা পৌঁছে দেওয়া যায়, এতে প্রশাসনের ভূমিকা কতটুকু? সেই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।