আয়ুর্বেদশাস্ত্রে এমন কিছু গাছ-গাছড়ার কথা উল্লিখিত রয়েছে, যা ঔষধি গুণে ভরপুর। আসলে বহু দুরারোগ্য রোগও নিরাময় করতে সক্ষম এই গাছগুলি। আজকের প্রতিবেদনে এমন একটি অলৌকিক গুণসম্পন্ন গাছের বিষয়ে আলোচনা করে নেওয়া যাক।

Snake Bite: সাপে কামড়েছে? ঝোপঝাড়ে অনাদরে বেড়ে ওঠা এই গাছটিই বাঁচাবে প্রাণ, রয়েছে অবিশ্বাস্য গুণ

আয়ুর্বেদশাস্ত্রে এমন কিছু গাছ-গাছড়ার কথা উল্লিখিত রয়েছে, যা ঔষধি গুণে ভরপুর। আসলে বহু দুরারোগ্য রোগও নিরাময় করতে সক্ষম এই গাছগুলি। আজকের প্রতিবেদনে এমন একটি অলৌকিক গুণসম্পন্ন গাছের বিষয়ে আলোচনা করে নেওয়া যাক।
আয়ুর্বেদশাস্ত্রে এমন কিছু গাছ-গাছড়ার কথা উল্লিখিত রয়েছে, যা ঔষধি গুণে ভরপুর। আসলে বহু দুরারোগ্য রোগও নিরাময় করতে সক্ষম এই গাছগুলি। আজকের প্রতিবেদনে এমন একটি অলৌকিক গুণসম্পন্ন গাছের বিষয়ে আলোচনা করে নেওয়া যাক।
আয়ুর্বেদশাস্ত্রে বলা হয়েছে যে, বর্ষাকালে জঙ্গলে, ঝোপঝাড়ে এবং বাড়ির আশেপাশে জন্মানো সহজলভ্য এই সাধারণ গাছটি অনেক গুরুতর রোগের প্রতিষেধক। আর সেই গাছটির নাম হল আপাং। হিন্দিতে একে আবার চিরচিটা বলে ডাকা হয়। শুধু তা-ই নয়, অনেকে একে চিড়চিড়ে এবং লটজিরা বলে ডাকেন।
আয়ুর্বেদশাস্ত্রে বলা হয়েছে যে, বর্ষাকালে জঙ্গলে, ঝোপঝাড়ে এবং বাড়ির আশেপাশে জন্মানো সহজলভ্য এই সাধারণ গাছটি অনেক গুরুতর রোগের প্রতিষেধক। আর সেই গাছটির নাম হল আপাং। হিন্দিতে একে আবার চিরচিটা বলে ডাকা হয়। শুধু তা-ই নয়, অনেকে একে চিড়চিড়ে এবং লটজিরা বলে ডাকেন।
ঝোপের মতো বেড়ে ওঠা গাছটি ঔষধি গুণে ভরপুর। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা দূর করে। হজম সংক্রান্ত সমস্যার জন্য একপ্রকার আশীর্বাদ হয়ে উঠতে পারে এই উদ্ভিদটি।
ঝোপের মতো বেড়ে ওঠা গাছটি ঔষধি গুণে ভরপুর। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা দূর করে। হজম সংক্রান্ত সমস্যার জন্য একপ্রকার আশীর্বাদ হয়ে উঠতে পারে এই উদ্ভিদটি।
চৌধুরী চরণ সিং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চলমান উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এবং উদ্ভিদের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক বিজয় মালিক গত ২৫ বছর ধরে শিক্ষার্থীদের উদ্ভিদবিদ্যার বিভিন্ন দিক শেখাচ্ছেন। অধ্যাপক বিজয় মালিক লোকাল ১৮-এর কাছে বলেন যে, আপাং গাছের পাতা এবং শিকড় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে অ্যান্টিটক্সিন উপাদান পাওয়া যায়।
চৌধুরী চরণ সিং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চলমান উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এবং উদ্ভিদের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক বিজয় মালিক গত ২৫ বছর ধরে শিক্ষার্থীদের উদ্ভিদবিদ্যার বিভিন্ন দিক শেখাচ্ছেন। অধ্যাপক বিজয় মালিক লোকাল ১৮-এর কাছে বলেন যে, আপাং গাছের পাতা এবং শিকড় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে অ্যান্টিটক্সিন উপাদান পাওয়া যায়।
কোনও ব্যক্তিকে কোনও বিষাক্ত বিছে বা সাপে কামড়ালে চিরচিটা ব্যবহার করা যেতে পারে। এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে চিরচিটা পাতা পিষে নিতে হবে। এর পরে তা আক্রান্ত স্থানে বেঁধে দিন। এতে শরীরে সাপ অথবা বিছের বিষটা ছড়িয়ে পড়বে না।
কোনও ব্যক্তিকে কোনও বিষাক্ত বিছে বা সাপে কামড়ালে চিরচিটা ব্যবহার করা যেতে পারে। এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে চিরচিটা পাতা পিষে নিতে হবে। এর পরে তা আক্রান্ত স্থানে বেঁধে দিন। এতে শরীরে সাপ অথবা বিছের বিষটা ছড়িয়ে পড়বে না।
দাঁতের জন্য: অধ্যাপক মালিক বলেন, দাঁতের ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা। আর তা সারানোর জন্য আপাং গাছের শিকড় দাঁতন হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি দাঁতের ব্যথা নিরাময় করতে সক্ষম। এমনকী এই গাছের শিকড় নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধও দূর করে।
দাঁতের জন্য: অধ্যাপক মালিক বলেন, দাঁতের ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা। আর তা সারানোর জন্য আপাং গাছের শিকড় দাঁতন হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি দাঁতের ব্যথা নিরাময় করতে সক্ষম। এমনকী এই গাছের শিকড় নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধও দূর করে।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: অধ্যাপক মালিক বলেন, কেউ যদি চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যায় জর্জরিত থাকেন, তাহলে তিনি এই গাছের পাতার মিশ্রণ চুলে লাগাতে পারেন। এতে সমস্যা অনেকটাই দূর হবে।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: অধ্যাপক মালিক বলেন, কেউ যদি চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যায় জর্জরিত থাকেন, তাহলে তিনি এই গাছের পাতার মিশ্রণ চুলে লাগাতে পারেন। এতে সমস্যা অনেকটাই দূর হবে।
এছাড়া ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতেও সক্ষম আপাং। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক উপাদান। ফলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও আপাং ফুলের রস সেবন করলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
এছাড়া ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতেও সক্ষম আপাং। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক উপাদান। ফলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও আপাং ফুলের রস সেবন করলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।