গত জুন মাসেই গাঁটছড়া বেঁধেছেন বলিউডের তারকা জুটি সোনাক্ষী সিনহা এবং জাহির ইকবাল। আর তারপর থেকেই খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে সিনহা পরিবার। কারণ ওই বিয়েতে সোনাক্ষীর মা-বাবা তথা শত্রুঘ্ন সিনহা এবং পুনম সিনহা উপস্থিত থাকলেও দেখা যায়নি অভিনেত্রীর যমজ দাদা লব এবং কুশ সিনহাকে। এমনকী এরপরে বেশ কিছু বিতর্কিত মন্তব্যও করতে দেখা যায় লব সিনহাকে।

Sonakshi-Luv: ‘সোনাক্ষী চাইলে আমার কথা বলতে পারত…’; বলিউডে কাজ না পাওয়া নিয়ে আক্ষেপ ঝরে পড়ল শত্রুঘ্ন-পুত্র লব সিনহার কথায়

গত জুন মাসেই গাঁটছড়া বেঁধেছেন বলিউডের তারকা জুটি সোনাক্ষী সিনহা এবং জাহির ইকবাল। আর তারপর থেকেই খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে সিনহা পরিবার। কারণ ওই বিয়েতে সোনাক্ষীর মা-বাবা তথা শত্রুঘ্ন সিনহা এবং পুনম সিনহা উপস্থিত থাকলেও দেখা যায়নি অভিনেত্রীর যমজ দাদা লব এবং কুশ সিনহাকে। এমনকী এরপরে বেশ কিছু বিতর্কিত মন্তব্যও করতে দেখা যায় লব সিনহাকে।
গত জুন মাসেই গাঁটছড়া বেঁধেছেন বলিউডের তারকা জুটি সোনাক্ষী সিনহা এবং জাহির ইকবাল। আর তারপর থেকেই খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে সিনহা পরিবার। কারণ ওই বিয়েতে সোনাক্ষীর মা-বাবা তথা শত্রুঘ্ন সিনহা এবং পুনম সিনহা উপস্থিত থাকলেও দেখা যায়নি অভিনেত্রীর যমজ দাদা লব এবং কুশ সিনহাকে। এমনকী এরপরে বেশ কিছু বিতর্কিত মন্তব্যও করতে দেখা যায় লব সিনহাকে।
প্রসঙ্গত শত্রুঘ্ন সিনহার পুত্র লবও বাবা এবং বোনের মতো ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের ভাগ্য পরীক্ষার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। কিন্তু নিজের পায়ের তলার জমি পাকা করতে এখনও তাঁকে যথেষ্ট লড়াই করতে হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত সাকুল্যে মাত্র ২টি ছবি করেছেন তিনি। লবের প্রথম ছবি ছিল ‘সাদিয়াঁ’। ২০১০ সালে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন লব। অথচ ভক্তদের মনে এমনকী বক্স অফিসেও তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি শত্রুঘ্ন-পুত্রের অভিনয়।
প্রসঙ্গত শত্রুঘ্ন সিনহার পুত্র লবও বাবা এবং বোনের মতো ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের ভাগ্য পরীক্ষার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। কিন্তু নিজের পায়ের তলার জমি পাকা করতে এখনও তাঁকে যথেষ্ট লড়াই করতে হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত সাকুল্যে মাত্র ২টি ছবি করেছেন তিনি। লবের প্রথম ছবি ছিল ‘সাদিয়াঁ’। ২০১০ সালে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন লব। অথচ ভক্তদের মনে এমনকী বক্স অফিসেও তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি শত্রুঘ্ন-পুত্রের অভিনয়।
এর বহু বছর পরে সানি দেওলের সুপারহিট ছবি ‘গদর ২’-এ সুযোগ পেয়েছিলেন লব। কিন্তু সানি দেওলের মতো সুপারস্টারের সামনে লবের উপস্থিতি ফিকে হয়ে গিয়েছে। এর কিছু সময় পরে অবশ্য নিজের ফ্লপ কেরিয়ার নিয়ে মুখ খুলেছেন শত্রুঘ্ন-পুত্র। তিনি জানিয়েছে, সোনাক্ষী চাইলে তাঁকে কাজ দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি সেটা করেননি। লব সিনহার ফিল্মি কেরিয়ারের বয়স ১৪ বছর। অথচ এত বছরেও তাঁর ঝুলিতে রয়েছে মোটে তিনটি ছবি - ‘সাদিয়াঁ’, ‘পল্টন’ এবং ‘গদর ২’।
এর বহু বছর পরে সানি দেওলের সুপারহিট ছবি ‘গদর ২’-এ সুযোগ পেয়েছিলেন লব। কিন্তু সানি দেওলের মতো সুপারস্টারের সামনে লবের উপস্থিতি ফিকে হয়ে গিয়েছে। এর কিছু সময় পরে অবশ্য নিজের ফ্লপ কেরিয়ার নিয়ে মুখ খুলেছেন শত্রুঘ্ন-পুত্র। তিনি জানিয়েছে, সোনাক্ষী চাইলে তাঁকে কাজ দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি সেটা করেননি। লব সিনহার ফিল্মি কেরিয়ারের বয়স ১৪ বছর। অথচ এত বছরেও তাঁর ঝুলিতে রয়েছে মোটে তিনটি ছবি – ‘সাদিয়াঁ’, ‘পল্টন’ এবং ‘গদর ২’।
সিদ্ধার্থ কন্ননের সঙ্গে আলাপচারিতায় লব জানালেন, তিনি প্রচুর বার ঠকে গিয়েছেন। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, দীর্ঘ সময়ের কেরিয়ারে মাত্র কয়েকটি ছবি করেছেন। তাঁর কি আরও বেশি ছবি করা উচিত ছিল? জবাবে লব বলেন, “আমি এর উত্তর দিতে পারব না। আমার মনে হয়, এই ইন্ডাস্ট্রিই এর সঠিক জবাব দিতে পারবে। ওরা আমায় এই ধরনের সুযোগ দেয়নি। আমি খুব ভাল করেই জানি যে, আমাদের নিজেদেরকেই সেই সুযোগের যোগ্য করে তুলতে হবে, যা আমার প্রাপ্য। তবে ইন্ডাস্ট্রি কেন আমাকে সেসব সুযোগ দেয়নি, তা আমার বোঝার বাইরে।”
সিদ্ধার্থ কন্ননের সঙ্গে আলাপচারিতায় লব জানালেন, তিনি প্রচুর বার ঠকে গিয়েছেন। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, দীর্ঘ সময়ের কেরিয়ারে মাত্র কয়েকটি ছবি করেছেন। তাঁর কি আরও বেশি ছবি করা উচিত ছিল? জবাবে লব বলেন, “আমি এর উত্তর দিতে পারব না। আমার মনে হয়, এই ইন্ডাস্ট্রিই এর সঠিক জবাব দিতে পারবে। ওরা আমায় এই ধরনের সুযোগ দেয়নি। আমি খুব ভাল করেই জানি যে, আমাদের নিজেদেরকেই সেই সুযোগের যোগ্য করে তুলতে হবে, যা আমার প্রাপ্য। তবে ইন্ডাস্ট্রি কেন আমাকে সেসব সুযোগ দেয়নি, তা আমার বোঝার বাইরে।”
এরপর তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, কেন তিনি নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ের কথা বলেননি? জবাবে লবের বক্তব্য, “আমাকে সব সময় সমান্তরাল ভূমিকায় নেওয়া হয়েছে। আমি বেশ বলিষ্ঠ পার্শ্বচরিত্র পাই। আমি বলি যে, আমি প্রধান খলনায়কের চরিত্রটা চাই। ওই চরিত্রটা আমাকে দিলে দারুণ অভিনয় করতে পারব। কিন্তু এমনটা কখনও ঘটেনি।”
এরপর তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, কেন তিনি নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ের কথা বলেননি? জবাবে লবের বক্তব্য, “আমাকে সব সময় সমান্তরাল ভূমিকায় নেওয়া হয়েছে। আমি বেশ বলিষ্ঠ পার্শ্বচরিত্র পাই। আমি বলি যে, আমি প্রধান খলনায়কের চরিত্রটা চাই। ওই চরিত্রটা আমাকে দিলে দারুণ অভিনয় করতে পারব। কিন্তু এমনটা কখনও ঘটেনি।”
লব এ-ও জানালেন যে, তিনি যাতে কাজ পান, তার জন্য শত্রুঘ্ন সিনহা কখনওই কাউকে কল করেননি। এমনকী কারও কাছে তাঁকে রেকমেন্ডও করেননি। বোন সোনাক্ষী প্রসঙ্গে লব বলেন, “যদি বোন চাইত, তাহলে ও আমার জন্য একটি বলিষ্ঠ চরিত্রের কথা কাউকে বলতে পারত। কিন্তু ও সেটা করেনি। এর কারণ হল, আমরা একটা মতে বিশ্বাসী, আর সেটা হল - কারও কাছে কখনও কাজ চাওয়া উচিত নয়। কারও সঙ্গে দেখা করতে পারেন। এবার সেটা তাঁদের হাতে, তাঁরা আপনাকে কাজ দেবেন কি না!”
লব এ-ও জানালেন যে, তিনি যাতে কাজ পান, তার জন্য শত্রুঘ্ন সিনহা কখনওই কাউকে কল করেননি। এমনকী কারও কাছে তাঁকে রেকমেন্ডও করেননি। বোন সোনাক্ষী প্রসঙ্গে লব বলেন, “যদি বোন চাইত, তাহলে ও আমার জন্য একটি বলিষ্ঠ চরিত্রের কথা কাউকে বলতে পারত। কিন্তু ও সেটা করেনি। এর কারণ হল, আমরা একটা মতে বিশ্বাসী, আর সেটা হল – কারও কাছে কখনও কাজ চাওয়া উচিত নয়। কারও সঙ্গে দেখা করতে পারেন। এবার সেটা তাঁদের হাতে, তাঁরা আপনাকে কাজ দেবেন কি না!”
লবের কথায়, “ইন্ডাস্ট্রিতে যখন বাধা আসে, তখন সেগুলি একেবারে ভিন্ন ধরনের হয়। একবার এক প্রখ্যাত প্রযোজক আমায় বলেছিলেন তোমায় আমি আমার পরের ছবিতে নেব। সংবাদমাধ্যমে এটা জানিয়ে দাও.. আমি তা-ও আরও একবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন নিশ্চয়ই। আমাও সংবাদমাধ্যমের কাছে ঘোষণা করি। কিন্তু সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত ছবিটি এখনও তৈরিই হয়নি।”
লবের কথায়, “ইন্ডাস্ট্রিতে যখন বাধা আসে, তখন সেগুলি একেবারে ভিন্ন ধরনের হয়। একবার এক প্রখ্যাত প্রযোজক আমায় বলেছিলেন তোমায় আমি আমার পরের ছবিতে নেব। সংবাদমাধ্যমে এটা জানিয়ে দাও.. আমি তা-ও আরও একবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম। তিনি বলেছিলেন নিশ্চয়ই। আমাও সংবাদমাধ্যমের কাছে ঘোষণা করি। কিন্তু সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত ছবিটি এখনও তৈরিই হয়নি।”
এখানেই শেষ নয়, লব আরও বলে চলেন। তাঁর কথায়, একটা ছবিতে সুযোগ পাওয়ার জন্য কিছু পরিচালকের সঙ্গেও দেখা করার চেষ্টা করেছেন তিনি। পরিচালকরাও রাজি হতেন। বলতেন, দেখা করবেন। কিন্তু যেদিন মিটিং হওয়ার কথা, সেদিন আর তাঁদের কোনও পাত্তাই পাওয়া যেত না। উত্তর পাওয়ার আশায় বারবার কল করার পরেও সেদিক থেকে কোনও সাড়া মিলত না।
এখানেই শেষ নয়, লব আরও বলে চলেন। তাঁর কথায়, একটা ছবিতে সুযোগ পাওয়ার জন্য কিছু পরিচালকের সঙ্গেও দেখা করার চেষ্টা করেছেন তিনি। পরিচালকরাও রাজি হতেন। বলতেন, দেখা করবেন। কিন্তু যেদিন মিটিং হওয়ার কথা, সেদিন আর তাঁদের কোনও পাত্তাই পাওয়া যেত না। উত্তর পাওয়ার আশায় বারবার কল করার পরেও সেদিক থেকে কোনও সাড়া মিলত না।
লব বলে চলেন, “এই বিষয়গুলো যখন বারবার ঘটতে থাকত, তখন আমি ভাবতাম ঠিক আছে। আপনাদের আমার সঙ্গে দেখা করতে হবে না। এটা আপনাদের অধিকার। কিন্তু মুখের উপর সরাসরি এটুকু তো বলতেই পারেন যে, ‘না লব আমি তোমার সঙ্গে কাজ করতে চাই না’। আমার কিন্তু একটুও খারাপ লাগবে না। তবে এতে আমার এবং আপনার উভয়ের সময়ই বেঁচে যাবে।”
লব বলে চলেন, “এই বিষয়গুলো যখন বারবার ঘটতে থাকত, তখন আমি ভাবতাম ঠিক আছে। আপনাদের আমার সঙ্গে দেখা করতে হবে না। এটা আপনাদের অধিকার। কিন্তু মুখের উপর সরাসরি এটুকু তো বলতেই পারেন যে, ‘না লব আমি তোমার সঙ্গে কাজ করতে চাই না’। আমার কিন্তু একটুও খারাপ লাগবে না। তবে এতে আমার এবং আপনার উভয়ের সময়ই বেঁচে যাবে।”